সর্বশেষ সংবাদ-
চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশপ্রাণসায়ের খাল বাঁচাতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন ও সমাবেশদিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস অন্যায় কাজে কাউকে প্ররোচিত করবো না, উন্নয়নই হবে মূল লক্ষ্য : সাবেক এমপি হাবিবশোভনালীতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও নিরাপদ অভিবাসন ডেস্ক উদ্বোধনআশাশুনির গোয়ালডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে মানববন্ধনজবাবদিহিতা ও মানবাধিকার সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে গোলটেবিল সভা

03-1অনলাইন ডেস্ক: নারায়ণগঞ্জে আলোচিত সাত খুন মামলায় ২৬ আসামিকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত।

নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ এনায়েত হোসেন আজ সোমবার এই রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় মামলার ৩৫ আসামির মধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে থাকা ২৩ জন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ১৭ জন র‍্যাবের সদস্য। মামলার শুরু থেকেই র‍্যাবের সাবেক ৮ সদস্যসহ ১২ আসামি পলাতক।

সাত খুনের মামলায় মোট ৩৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। তাঁরা হলেন চাকরিচ্যুত লেফটেন্যান্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, মেজর আরিফ হোসেন, লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মাসুদ রানা, হাবিলদার এমদাদুল হক, আরওজি-১ আরিফ হোসেন, ল্যান্স নায়েক হীরা মিয়া, ল্যান্স নায়েক বেলাল হোসেন, সিপাহি আবু তৈয়ব, কনস্টেবল মো. শিহাব উদ্দিন, এসআই পূর্ণেন্দ বালা, করপোরাল রুহুল আমিন, এএসআই বজলুর রহমান, হাবিলদার নাসির উদ্দিন, এএসআই আবুল কালাম আজাদ, সৈনিক নুরুজ্জামান, কনস্টেবল বাবুল হাসান ও সৈনিক আসাদুজ্জামান নূর। কারাগারে থাকা বাকি আসামিরা হলেন সাবেক কাউন্সিলর নূর হোসেন, তাঁর সহযোগী আলী মোহাম্মদ, মিজানুর রহমান দীপু, রহম আলী, আবুল বাশার ও মোর্তুজা জামান (চার্চিল)।

পলাতক আসামিরা হলেন করপোরাল মোখলেছুর রহমান, সৈনিক আবদুল আলীম, সৈনিক মহিউদ্দিন মুনশি, সৈনিক আল আমিন, সৈনিক তাজুল ইসলাম, সার্জেন্ট এনামুল কবীর, এএসআই কামাল হোসেন, কনস্টেবল হাবিবুর রহমান এবং নূর হোসেনের সহযোগী সেলিম, সানাউল্লাহ ছানা, ম্যানেজার শাহজাহান ও ম্যানেজার জামাল উদ্দিন।

২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল বেলা দেড়টার দিকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ লিংক রোড থেকে অপহৃত হন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাতজন। তিন দিন পর ৩০ এপ্রিল শীতলক্ষ্যা নদীতে একে একে ভেসে ওঠে ছয়টি লাশ, পরদিন মেলে আরেকটি লাশ। নিহত বাকিরা হলেন নজরুলের বন্ধু মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম, লিটন, গাড়িচালক জাহাঙ্গীর আলম ও চন্দন সরকারের গাড়িচালক মো. ইব্রাহীম।

ঘটনার এক দিন পর কাউন্সিলর নজরুলের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম বাদী হয়ে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা (পরে বহিষ্কৃত) নূর হোসেনসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ করে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা করেন। আইনজীবী চন্দন সরকার ও তাঁর গাড়িচালক ইব্রাহিম হত্যার ঘটনায় ১১ মে একই থানায় আরেকটি মামলা হয়। এই মামলার বাদী চন্দন সরকারের জামাতা বিজয় কুমার পাল। পরে দুটি মামলা একসঙ্গে তদন্ত করে পুলিশ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেসবিজ্ঞপ্তি : সাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির বার্ষিক নির্বাচন পরিচালনার জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশনের এক সভা রোববার বেলা ৩ টায় কমিশনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয় । সভায় সভাপতিত্ব করেন,প্রধান র্নিবাচন কমিশনার এ্যাড.মো: সহিদুল ইসলাম (১) । এসময় উপস্থিত ছিলেন সহকারি নির্বাচন কমিশনার এ্যাড. রঘুনাথ মন্ডল, এ্যাড.খায়রুল বদিউজ্জামান, এ্যাড. মো: আকবর আলি ও এ্যাড. কামরুন নাহার (ছবি)। সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে নিম্মবর্ণিত তফসীল ঘোষনা করা হয় । ঘোষিত তফসীল অনুযায়ী ২২ জানুয়ারী খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ২৩ , ২৪ ও ২৫ জানুয়ারী খসড়া ভোটার তালিকার বিরুদ্ধে আপত্তি দাখিল, ২৯ জানুয়ারী ভোটার তালিকা প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কার্যকরি পরিষদের নিকট আপত্তি দাখিল ও নিষ্পত্তি, ৩০ জানুয়ারি চুড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ, ১ ফেব্রুয়ারী মনোনয়নপত্র সরবরাহ, ২ ফেব্রুয়ারী মনোনয়নপত্র দাখিল ও একই দিন মনোনয়নপত্র  যাচাই-বাছাই ও প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা প্রকাশ,৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারী মনোনয়নপত্র গৃহীত না হলে তার বিরুদ্ধে আপত্তি দাখিল,৭ ফেব্রুয়ারী নির্বাচন কমিশন মনোনয়নপত্র বাতিল করলে কার্যকরি পরিষদের নিকট আপত্তি দাখিল ও নিষত্তি,৮ ফেব্রুয়ারী মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার, ৯ ফেব্রুয়ারী চুড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ এবং ২০ ফেব্রুয়ারী সকাল ৯টা হতে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত বিরোতিহীনভাবে  ভোট গ্রহন ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: দায়সারা পরিষেবা দিয়ে লোকসানে জর্জরিত পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কৌশলে পিডিবি’র ভৌগলিক অঞ্চল দখল করে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার চেষ্টা চালাচ্ছে। ইতিমধ্য তারা সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার তাদের পরিকল্পনা সফল করতে পেরেছে। অবশেষে বর্তমান সরকারের একটি আমলা চক্রকে ব্যবহার করে তারা পিডিবি’র অস্তিত্বকে হুমকির সম্মুখীন করে তুলেছে। এমতাবস্থায় পিডিবি’র কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের কর্মহীন হওয়ার উপক্রম হয়েছে। অস্তিত্ব সঙ্কটে পড়েছে সিবিএ। ওই ষড়যন্ত্রকারিদের হাত থেকে বাঁচতে হলে আন্দোলন অব্যহত রাখার পাশাপাশি গ্রাহকদের বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে অবহিত করতে হবে। রোববার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সাতক্ষীরা পিডিবি কার্যালয়ের সামনে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অন্যায় দাবির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন। বক্তারা আরো বলেন,পিডিবি’র পরিষেবার এলাকা কমিয়ে দিলে কর্মচারি ও কর্মকর্তা ছাড়াও তাদের পরবর্তী প্রজন্মকে বেকারত্ব বরণ করতে হবে বলে উল্লেখ করেন তারা। বক্তারা সরকারের কাছে এ সিদ্ধান্ত  প্রত্যাহারের দাবি জানান।  একইসাথে পল্লী বিদ্যুতের দাবি মানা হলে পিডিবি’র সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারিকে সরকারি পূর্ণ বেতনে কাজ দিতে হবে বলে দাবি করেন তারা। সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত দেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার সঙ্গে প্রতিদিন দু’ ঘণ্টা করে কর্মবিরতি রেখে বিক্ষোভ কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন বক্তারা।ওজোপাডিকো (রেজি ঃ ২১৩৮) সাতক্ষীরা শাখা আয়োজিত বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠণের সভাপতি বিকাশ চন্দ্র দাস। বক্তব্য রাখেন সিবিএ সাতক্ষীরা শাখার কার্যকরি সভাপতি রুহুল আমিন মৃধা, পিডিবি’র সাতক্ষীরা অঞ্চলের উপসহকারি প্রকৌশলী জিএম লুৎফর রহমান, পিডিবি কর্মী মোস্তফা কামাল, গণেশ চন্দ্র হরি, ইয়াছিন আলী, মিজানুর রহমান, আব্দুল্লাহ, জাহিদুর রহমান, আবীদ হোসেন, আব্বাস আলী, নজরুল ইসলাম, খোরশেদ আলম. এামুন আর রশীদ প্রমুখ। বিক্ষোভ শুরুর আগেই রোববার সকাল ৯টায় ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত পিডিবি কর্মচারি গোলাম মাওলার মৃত্যুতে শোক জানানো হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

তালা প্রতিনিধি : তালায় ১৫ জানুয়ারি রবিবার বেলা ১১ টায় উপজেলা ছাত্রলীগের কার্যালয়ে ফাজিল আলিয়া মাদ্রাসা ছাত্রলীগ কমিটির সাথে উপজেলা ছাত্রলীগের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, আগামী ১৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তালা সদর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোপীনাথ কুমার শীল’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, তালা উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সরদার মশিয়ার রহমান। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- তালা উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি পার্থ দে, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক শিমুল মোড়ল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাত হোসেন, দফতর সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ,তালা আলিয়া মাদ্রাসা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু রায়হান, ইব্রাহিম, সাঈদ প্রমুখ। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, তালা ফাজিল আলিয়া মাদ্রাসা একসময় শিবিরের ঘাঁটি ছিল। পরে ছাত্রলীগ সেখানে নিজেদের অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে। এরপর যদি আর কোনো অপশক্তি সেখানে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করে, তাহলে ছাত্রলীগ তা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ করবে। এ সময় তিনি আগামী ১৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৬৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান সফল করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর প্রতিনিধি: পল্লী বিদ্যুতের নিয়ম বহির্ভুত বিদ্যুতের তার টানার কারণে হুমকির মুখে পরিবেশ। প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও জীব বৈচিত্র সুরক্ষায় এবং অর্থনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বৃক্ষ ও বনাঞ্চলের অবদান অপরিসীম। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য দেশের আয়তনের এক – চতুর্থাংশ অর্থাৎ ২৫% বনভুমি থাকার কথা থাকলেও সরকারি মতে ১৭.৬২ ভাগ বনভুমি। কিন্তু পল্লী বিদ্যুতের নিয়মিত গাছ ছাটার কারনে ধীরে ধীরে নিচে নেমে আসছে বনায়নের শতাংশ। সরকার সহ বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও পরিবেশ রক্ষায় ব্যাপক ভাবে  বনায়নের উদ্যোগ ও প্রকল্প গ্রহণ করছে অন্যদিকে পল্লী বিদ্যুৎ বনায়ন ধ্বংস করছে।একটি গাছ পাঁচ বছরে হিসাব মতে বায়ু দূষন থেকে রক্ষা করে ১০ লক্ষ টাকা, জীবন রক্ষাকারী অক্সিজেন দেয় যার মূল্য ৫ লক্ষ টাকা, বৃষ্টির অনুকুল পরিবেশ সৃষ্টি করে বাঁচায় পাঁচ লক্ষ টাকা, মাটি ক্ষয়রোধ ও উর্বরতা বৃদ্ধি করে যার মূল্য পাঁচ লক্ষ টাকা, পাখি কাঠবিড়ালী এসব গাছ নির্ভর প্রাণীর খাদ্য আশ্রয় মূল্য প্রদান করে পাঁচ লক্ষ টাকা আসবাব পত্র, জ্বালানী কাঠ সহ ফল সরবরাহ করে পাঁচ লক্ষ টাকা, জীব জন্তুর খাদ্য যোগান দেয় ০.৪০ লক্ষ টাকা অর্থাৎ পাঁচ বছরে ৪০.৪০ লক্ষ টাকার উপকার করে একটি গাছ। কিন্ত প্রতিনিয়ত হাজার হাজার গাছ ধ্বংস করছে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি। বিভিন্ন এলাকায় দেখলে দেখা যায় গাছ ছাটার নামে যেন গাছ নিধনের হলি খেলায় নেমেছেন তারা। শ্যামনগর সদরের প্রধান সড়কের পার্শ্বে ও গ্রামের মধ্যে দেখা যায় কিছু দিন পর পর পল্লী বিদ্যুতের গাছ ছাটার নামে চলছে গাছ নিধনের পায়তারা। শ্যামনগর সদরের বিভিন্ন মানষ অভিযোগ করে বলেন “আমরা অনেক কষ্ট করে গাছ রোপন করি কিন্তু গাছ বেড়ে ওঠার সাথে সাথে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন ছেটে দিয়ে যায়”। মুন্সিগঞ্জের আনিছুর রহমান জানান “আমাদের এখানে গাছ কেটে নেড়া করে দেওয়া হচ্ছে, কিন্ত  প্রতিবাদ করেও কাজ হচ্ছেনা” তাছাড়া মুন্সিগঞ্জ ট্রাস্ট ব্যাংকের সামনে একটি তাল গাছের দিকে দেখলে দেখা যায় গাছটি চেনার মত নেই ।এ বিষয়ে সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির শ্যামনগর অফিস ইনচার্জ এর মুঠো ফোনে কথা হলে তিনি বলেন“নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও নিরাপত্তার জন্য আমরা গাছ কেটে থাকি”। এলাকার সচেতন মহল মনে করেন এখনি যদি পদক্ষেপ নেওয়া না হয় তাহলে অতি অচিরেই পরিবেশ ব্যাপক হুমকির মধ্যে পড়বে, সুতরাং প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও জীব বৈচিত্র সুরক্ষায় এবং অর্থনৈতিক ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের লক্ষে বিষয়টি সরকার এবং পল্লী বিদ্যুতের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসি ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা ব্যুরো: পাইকগাছা প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষাল আর.আর বৈকালিন শিশু বিদ্যালয়ে সকাল ১০টায় প্রতিবন্ধী ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতিতে নিয়মিত ক্লাস শুরু হয়েছে। ব্রততী রায় শিশু ও প্রতিবন্ধী কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠাতা প্রজিৎ কুমার রায় প্রধান শিক্ষক ও ২২ জন সহকারী শিক্ষক মনোনীত করে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের ক্লাস শুরু কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান গাজী জুনায়েদুর রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাংবাদিক এস,এম, বাবুল আক্তার, শেখ আব্দুস সামাদ, দরগাহপুরী স্মৃতি প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন পরিচালিত প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক শেখ তাজুল ইসলাম, পাইকগাছা প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের সহ-সভাপতি এস,এম, মোজাম্মেল হক, সহ-সম্পাদক আলহাজ্ব সাঈদুর রহমান, ক্যাশিয়ার আলহাজ্ব নাজমুল হক, ইউপি সদস্য মোঃ আবু হাসান গাজী। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রতিবন্ধী ফোরামের সম্পাদক এ রশীদ নায়েব, শওকত আকবর, সুশান্ত সরকার, পঙ্কজ রায়, ডাঃ তপন রায়, গাজী রফিকুল ইসলাম, জাকিরুল নায়েব, মিথুন গাজী, আলহাজ্ব শাহজান সরদার প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা ব্যুরো: পাইকগাছা পৌরসভার ১, ২, ৩ ও ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির দ্বি-সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার সকালে পাইকগাছা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে স.ম. আব্দুল জব্বারের সভাপতিত্বে সম্মেলনে উদ্বোধক ছিলেন পৌর বিএনপির আহবায়ক এ্যাড জি এম আব্দুস সাত্তার। প্রধান অতিথি ছিলেন, খুলনা জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক শেখ আবু হোসেন বাবু। প্রধানবক্তা ছিলেন, আশরাফুল আলম নান্নু। এস এম ইমদাদুল হক ও কামাল আহম্মেদ সেলিম নেওয়াজ পরিচালনায় বক্তৃতা রাখেন, পৌর বিএনপির আহবায়ক ডাঃ আব্দুল মজিদ, আব্দুল মতিন, আসলাম পারভেজ, মিরাজুল ইসলাম মিরাজ, নেয়ামুল হুদা কামাল, অমেন্দ্র নাথ মন্ডল, সেলিম রেজা লাকি, তুষার কান্তি মন্ডল, আতাউর রহমান, মোস্তফা মোড়ল, শেখ ইমাদুল ইসলাম, শেখ শামছুল আলম পিন্টু, শেখ আঃ গফুর, প্রনব কান্তি মন্ডল, শেখ রুহুল কুদ্দুস, সরদার ফারুক আহমেদ, ইমরান হোসেন, জিয়া উদ্দীন নায়েব, প্রভাষক শহিদুল ইসলাম, সাজ্জাদ আহমেদ মানিক, মশিউর রহমান, মনিরুজ্জামান মনি, ওবাইদুর রহমান ডালিম, হাফেজ আব্দুর রহিম, ইলিয়াস হোসেন, ইস্রাফিল আহমেদ, জি,এম, সাবেরী, মনি ফকির, খলিল গাজী, রেজাউল গাজী, ইয়াউর রহমান, আব্দুর রহমান, কৃষ্ণা রাণী, জাকির হোসেন, তুষার, লিটু। সম্মেলনে ১নং ওয়ার্ডে মোঃ আলাউদ্দীন গাজী সভাপতি, আব্দুর রহমান জনি সম্পাদক, ২নং ওয়ার্ডে মোঃ মনিরুল ইসলাম মন্টু সভাপতি, আব্দুল জলিল সানা সম্পাদক, ৩নং গাজী আব্দুল করিম সভাপতি, মোঃ ইমদাদুল হক সম্পাদক এবং ৪নং ওয়ার্ড স.ম. আব্দুল জব্বার সভাপতি, মতলেব গাজী সম্পাদক নির্বাচিত হন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা-২০১৭ এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার বিকালে বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে জেলা শিক্ষা অফিসার (অতিঃ দায়িত্ব) সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এস.এম আব্দুল্লাহ আল-মামুনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা-২০১৭ এর অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন,‘ জয় পরাজয় বড় কথা নয়। আসল কথা এগিয়ে যেতে হবে জয়ের লক্ষ্য নিয়ে। শুধু পুঁথিগত বিদ্যায় পারদর্শী হলে হবেনা আউট নলেজ ও অর্জন করতে হবে। সরকার নারী শিক্ষার উপর জোর দিয়েছে। তাই তোমাদের এই ডিজিটাল যুগে যুগপযোগী শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে’। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব)পতœী রঞ্জনা মন্ডল, সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সমরেশ কুমার দাস, সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষিকা (চলতি দায়িত্ব) মায়া রাণী নাথ, সহকারি প্রধান শিক্ষিকা (চলতি দায়িত্ব) বেগম রোজিনা খাতুন, সিনিয়র শিক্ষক ইয়াহিয়া ইকবাল, সহকারি শিক্ষিকা বেগম উম্মে হাবিবা, সহকারি শিক্ষিকা বেগম রীনা রাণী নন্দী, সহকারি শিক্ষক আনিছুর রহমানসহ বিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্রী ও অভিভাবকবৃন্দ। আলোচনা সভা শেষে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা-২০১৭ এর বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সিনিয়র শিক্ষক ইয়াহিয়া ইকবাল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest