সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী বিতরণআশাশুনিতে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময়দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের রাইট টু গ্রো প্রকল্পের নীতি সংলাপআশাশুনিতে ঝুঁকিহ্রাস কর্ম পরিকল্পনা অনুমোদনকরণ কর্মশালাজলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যুব উদ্যোক্তা তৈরিতে সাতক্ষীরায় অবহিতকরণ সভাসাতক্ষীরায় জেন্ডার বৈষম্যহীন ও অধিকারভিত্তিক য²া পরিসেবা প্রদানে সামাজিক অর্ন্তভূক্তির জন্য সেমিনারএ্যাডভোকেট সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভচিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনআমীরে জামায়াতের সাতক্ষীরায় আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভাচিন্ময়ের জামিন বাতিল : মুক্তির দাবিতে সংঘর্ষে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নিহত

_92248332_mediaitem92248328অনলাইন ডেস্ক: মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার প্রকৌশলীরা বিশ্বের সর্ববৃহৎ টেলিস্কোপ এর নির্মাণ কাজ শেষ করেছে।

প্রায় দুই দশক ধরে টেলিস্কোপটির কাজ চলছিলো। টেলিস্কোপটির নাম রাখা হয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ।

আর এই টেলিস্কোপটির কার্যক্রম শুরু হবে দু’বছর পর।

২০১৮ সালের অক্টোবরে ফ্রান্সের গায়ানা থেকে একটি ইউরোপিয়া আরিয়ান রকেট এই টেলিস্কোপটি নিয়ে উৎক্ষেপিত হবে-এমনই পরিকল্পনা নাসার।

তবে এর আগে এটি ভালোভাবে কাজ করছে সেটি পরীক্ষা করে দেখা হবে।

ম্যারিলেন্ডে যে স্পেস সেন্টার আছে সেখানে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এই পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হবে।

সিনিয়র প্রকল্প বিজ্ঞানী জন মেথার বলেন, “আজ আমরা আমাদের টেলিস্কোপ নির্মাণ সমাপ্ত করেছি এবং প্রমাণ করতে যাচ্ছি এটা সঠিকভাবে কাজ করছে”।

এর আগে ২৬ বছর ধরে সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ ছিলো হাবল স্পেস টেলিস্কোপ। জেমস ওয়েব হতে যাচ্ছে তারই উত্তরসূরী।

মাথের জানিয়েছেন, ‘এটা অনেক শক্তিশালী, এমনটি এটা হাবল টেলিস্কোপ থেকেও বেশি শক্তিশালী’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1478152566অনলাইন ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সকাল। মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কক্ষে দেখা গেল ফুটফুটে এক শিশুকে। তার শরীরে কিছু ক্ষতচিহ্ন। স্পষ্টতই আঘাতের চিহ্ন। হাতে কী জানতে চাইলে শিশুটি ক্ষতচিহ্ন দেখিয়ে বলে, ‘আম্মু কামড়াইসে।’

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়নের বল্লালবাড়ী এলাকার একটি বাড়িতে কাজ করে শিশুটি। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ওই এলাকার সিরাজ মিয়ার বাড়ি থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী।

মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)  মো. ইউনুচ আলী জানান, ওই শিশু গৃহকর্মী এখন সদর থানা পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। নির্যাতনের অভিযোগ থাকা গৃহকর্ত্রী কল্পনা বেগমের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ওসি আরো বলেন, শিশুটির বাবাকে পাওয়া গেছে। তাকে আদালতে পাঠানো হচ্ছে। শিশুটিকে কার হেফাজতে দেবে, সেটি আদালতের বিষয়।

স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা যায়, মা মারা যাওয়ার পর শিশুটিকে সিরাজ মিয়ার স্ত্রী কল্পনা বেগম পালক আনেন। পরে ওই বাড়িতে সিরাজ মিয়ার বাড়ির গৃহকর্মী হয়ে ওঠে শিশুটি।

স্থানীয় কয়েকজনের অভিযোগ, দিনের পর দিন শিশুটিকে অমানুষিক নির্যাতন করে আসছে গৃহকর্ত্রী কল্পনা বেগম। তার শরীরে আগুনের ছ্যাঁকা ও চোখে-মুখে মারধর করা হয়েছে।

বুধবার অমানুষিক নির্যাতন করার একপর্যায়ে এলাকাবাসী শিশুটিকে উদ্ধার করে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়। পরে পুলিশ নিজেদের হেফাজতে নিয়ে যায় শিশুকে।

মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শৈবাল বসাক জানান, শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসা দেওয়া দরকার। অন্যথায় সে বড় ধরনের ক্ষতির শিকার হতে পারে।

নির্যাতনের বিষয়ে জানতে চাইলে গৃহকর্ত্রী কল্পনা বেগম বলেন, ‘আমার মেয়েকে আমি মারব, কাটব। আপনাদের কী? হউক সুবর্ণা আমার পালক মেয়ে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_92240103_mediaitem92240102অনলাইন ডেস্ক: পাকিস্তানের ইসলামাবাদে নীল চোখের চা-ওয়ালা আরশাদ খানের পর এবার নেপালের এক সবজিওয়ালিকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঝড় উঠেছে।

নাম না জানা এই মেয়েটির ছবি টুইটারে ভাইরাল হয়ে উঠেছে।

নেপালি এই মেয়েটি স্থানীয় এক বাজারে সবজি বিক্রি করেন – তার সবজি বহন করা ও বিক্রি করার ছবি এখন ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে।

টুইটারে নেপালি এই মেয়েটির ছবি শেয়ার করে যারা মন্তব্য করছেন, তাদের বেশিরভাগই মূলত পুরুষ। নেপালের প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে এই ছবিটি প্রচুর শেয়ার করা হচ্ছে।

অনেক পুরুষ এমন মন্তব্য করেছেন যে এই সবজিওয়ালি তার সৌন্দর্য দিয়ে ইন্টারনেট মাত করে দিয়েছেন।

সব্যসাচী পুহান নামে একজনের মন্তব্য এমন – “সৌন্দর্য আর কঠিন পরিশ্রম এই দুটোর ফসল হলো নেপালের সবজিওয়ালি। সোশ্যাল মিডিয়ার খ্যাতি জিন্দাবাদ”।

দেশী বান্দা নামে একজন তাঁর টুইটারে লিখেছেন – “কদিন আগে ইন্টারনেটে হাজার হাজার মেয়ে পাকিস্তানের চা-ওয়ালাকে নিয়ে আলোড়ন তুলেছিল, এবার সময় ছেলেদের অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারী নেপালের এই সবজিওয়ালিকে নিয়ে ইন্টারনেটে আলোড়ন তোলার”।

অনেকের ভাষ্যমতে, নেপালি এই সবজিওয়ালি ইন্টারনেটের নতুন সেনসেশানে পরিণত হয়েছেন।

“মিট দ্য#নেপালি #তরকারিওয়ালি” নামে এখন টুইটারে নেপালের সবজিওয়ালির ছবি পোস্ট হচ্ছে।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর বাইরে থেকেও টুইটারে অনেকে মন্তব্য করেছেন।_92222963_mediaitem92222962

স্টুয়ার্ট ফ্রিডম্যান নামের একজন লন্ডন থেকে এই ছবিটি টুইটারে শেয়ার করে নেপালের সকল ভাইবোনদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

কিছুদিন আগেই পাকিস্তানের চা-ওয়ালা আরশাদ খানকে নিয়ে ইন্টারনেটে ছিল ব্যাপক আলোচনা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক আলোচনার প্রেক্ষাপটে পোশাক মডেলও হয়ে গেছেন সেই চা-ওয়ালা।

আর এবার নেপালি এই সবজিওয়ালিকে ইন্টারনেটে আলোড়ন তোলার পর অনেকে টুইটারে এমন আশাও প্রকাশ করেছেন যে চা-ওয়ালা ও সবজিওয়ালিকে দেখার পরে মানুষ এঁদের পেশাকে সম্মান জানাতে শিখবেন।

কেউ কেউ আবার মজা করে চা-ওয়ালা আর সবজিওয়ালির বিয়ে দিয়ে দেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_92243275_mediaitem92243274অনলাইন ডেস্ক: স্মিতা টান্ডি, কোনও সেলিব্রিটি নন। রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী বা বড় সরকারি আমলাও নন। তবুও ফেসবুকে তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ৭ লাখ ছাড়িয়েছে। আর এই বিরাট সংখ্যায় ফ্যান ফলোয়িং হয়েছে দুবছরের কিছুটা কম সময়ের মধ্যে।

স্মিতা টান্ডি ছত্তিশগড় পুলিশের এক নারী কনস্টেবল। ভারতের সবথেকে বড় ইস্পাত কারখানা যে শহরে, সেই ভিলাইতে কর্মরত তিনি।

এই বিপুল ফ্যান ফলোয়িং-কে তিনি কাজে লাগান দু:স্থ মানুষকে সাহায্য করতে।

যেমন আজ সকালেই তিনি একটি পোস্ট করেছেন: ‘বিলাসপুর শহরের রাস্তায় যদি কাউকে ঠান্ডার মধ্যে লেপ-তোষক ছাড়া শুয়ে থাকতে দেখেন কেউ, তাহলে তিনি যেন মোবাইলে খবর দেন। দ্রুত পৌঁছিয়ে দেওয়া হবে লেপ-কম্বল।’

এছাড়াও গরীব রোগীদের চিকিৎসা, কোনও শিশু হারিয়ে গেলে তার খোঁজ করা – সবই টান্ডি করেন ফেসবুকের মাধ্যমে।

“আমার পোস্টগুলো দেখেই সম্ভবত এত মানুষ আমাকে ফলো করে থাকেন। আমি টাকা খরচ করে লাইক বা ফলোয়ার বাড়াইনি।”- আলাপকালে বলছিলেন টান্ডি।

মাত্র দুবছরেরও কম সময়ে ফেসবুকের মাধ্যমে টান্ডি সাধারণ মানুষকে সাহায্য করছেন ঠিকই, তবে কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে তাঁর এই উদ্যোগের শুরু ২০১৩ সালে।

পুলিশের চাকরিতে ঢুকে যখন তিনি প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন, সেই সময়ে তাঁর বাবা মারা যান হঠাৎই।

“অর্থের অভাবে ভাল চিকিৎসা করাতে পারিনি বাবাকে। তাই বন্ধুদের সঙ্গে একটা উদ্যোগ নিয়েছিলাম যে কারও অর্থের প্রয়োজন পড়লে আমরা সবাই মিলে তা যোগাড় করে দিতাম। এখন আমি ফেসবুক ব্যবহার করে সেই কাজটাই করি। বহু মানুষের কাছে খুব দ্রুত প্রয়োজনটা জানাতে পারি। তবে প্রতিটা ক্ষেত্রেই আমরা যাচাই করে নিই” -বলছিলেন স্মিতা টান্ডি।

টান্ডি যে জেলায় কর্মরত, সেই দূর্গ-এর পুলিশ সুপারিন্টেডেন্ট অমরেশ কুমার মিশ্র বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, “আমি বুধবারই মাত্র জানতে পেরেছি যে ওর এত ফলোয়ার! সেটা তো ওর ব্যক্তিগত উদ্যোগ, এর সঙ্গে পুলিশের চাকরির কোনও যোগ নেই। তবে ও যে সামাজিক মাধ্যমে খুব সক্রিয় আর টেকনিক্যাল স্কিল আছে খুব ভালো, সেটা জানতাম। এরকম কাউকে আমরা একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য খুঁজছিলাম। স্মিতা নিজেই এগিয়ে আসে।”

মাস তিনেক আগে দূর্গ পুলিশ কয়েকটি নারী সুরক্ষা দল গড়েছে। সাধারণ পোষাকে, সাধারণ গাড়িতে ওই নারী পুলিশকর্মী দলগুলো শহরে ঘুরে বেড়ায়।
_92240106_mediaitem92240105
কোনও নারী বিপদে পড়লে বা ইভ টিজিংয়ের শিকার হলে পৌঁছে যায় দলটি। আর নারী সুরক্ষা দলের কাছে খবর পৌঁছানোর মাধ্যম হলো ফেসবুক, হোয়াটস্অ্যাপ বা টুইটার।

“এখনতো যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম ফেসবুক – হোয়াটস্অ্যাপ। সামাজিক মাধ্যমে ভিলাই শহরের নারীরা কে কোন বিপদের কথা জানাচ্ছেন, তার ওপরে নজর রাখাটাই কনস্টেবল টান্ডির দায়িত্ব। ওর সঙ্গে আর একজন মাত্র সহকারী আছে। ওই খবর দেয় নারী সুরক্ষা দলের কর্মীদের যাতে ঘটনাস্থলে দ্রুত পৌঁছে দিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া যায়”- বলছিলেন এস পি মিশ্র।

এই ব্যবস্থা চালু হওয়ার পরে বিশেষত ভিলাই শহরে ইভ টিজিং একরকম বন্ধই হয়ে গেছে বলে দাবী মি. মিশ্রর।

টান্ডিকে নিয়ে আজ কয়েকটি হিন্দী সংবাদপত্রে খবর ছাপার পরে একদিনেই তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় আট হাজার।

“এদের মধ্যে কেউ কেউ অসভ্যতাও যে করে না তা না। তবে খুব বেশী খারাপ কথা লিখলে তবেই আমি নজর দিই। আর তারপরে ওই লোককে ঠিক একটাই কড়া মেসেজ পাঠাই। তাতেই অসভ্যতা বন্ধ হয়ে যায়,” জানালেন স্মিতা টান্ডি।

হঠাৎ এই সেলিব্রিটি স্ট্যাটাস পেয়ে গিয়ে যে তিনি অভিভূত, সেটাও ফেসবুকে লিখতে ভোলেননি। তবে তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য প্রায় ছয় ঘন্টা অপেক্ষা করতে হলো।

সকালেই বিনয়ের সঙ্গে জানিয়ে দিয়েছিলেন, “আমার কাজটা তো খুব গুরুত্বপূর্ণ। এমাজেন্সি ডিউটি এটা। কাজ শেষ হওয়া মাত্রই আপনাকে ফোন করবো”।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1478188828অনলাইন ডেস্ক: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া অভিযোগ করেছেন, হতদরিদ্রদের জন্য দেওয়া ১০ টাকা কেজির চাল আওয়ামী লীগের স্বচ্ছল নেতারা লুটপাট করে নিচ্ছেন।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টার দিকে এক টুইট বার্তায় খালেদা জিয়া এ কথা বলেন। তিনি অভিযোগ করেন, ১০ টাকা কেজি চাল দেওয়ার নিয়ম করে চলছে হরিলুট।

টুইটারে লেখা হয়, ‘হতদরিদ্রদের নামে বরাদ্দ করা ১০ টাকা কেজি দরের চাল সারা দেশে আওয়ামী লীগের স্বচ্ছল লোকেরা লুটেপুটে খাওয়ার সংবাদে আমরা লজ্জিত ও স্তম্ভিত।’

বিএনপি সরকারের সময় হতদরিদ্রের জন্য সাহায্যের পাশাপাশি ওপেন মার্কেট সেল (ওএমএস) কার্যক্রমের উদাহরণ তুলে ধরে খালেদা জিয়া টুইট বার্তায় বলেন, ‘হতদরিদ্রদের নামে বরাদ্দ করা ১০ টাকা কেজি দরের চাল সারা দেশে আওয়ামী লীগের স্বচ্ছল লোকেরা লুটেপুটে খাওয়ার সংবাদে আমরা লজ্জিত ও স্তম্ভিত। আমরা সরকার পরিচালনার সময়ে মোটা চালের দর ২০০৭ সাল পর্যন্ত কেজি প্রতি ১৪/১৫ টাকায় সীমিত রেখেছি। কখনো একটু দাম বাড়লে বা অনটনের সময়ে আমরা হতদরিদ্রদের জন্য বিনামূল্যে খয়রাতি সাহায্যের পাশাপাশি কম দামে চাল খোলাবাজারে বিক্রি বা ওএমএস চালু করেছি। তাতে গরিবরা পাঁচ কেজি পর্যন্ত চাল কমদামে কিনতে পারত। এখন শুধু কার্ডধারীদের জন্য ১০ টাকা কেজিতে চাল দেওয়ার নিয়মকরে সেই কার্ড শাসক দলের স্বচ্ছল লোকদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এতে চলেছে হরিলুট। গরিবরা বঞ্চিত হচ্ছে। গরিবের মুখের গ্রাস এভাবে কেড়ে নিয়ে লুটে খাওয়ার সুবিধা বিনাভোটের সরকার করে দিয়েছে। আমরা নিন্দা জানাই।’

চলতি বছরই খালেদা জিয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার ব্যবহার শুরু করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1478230582অনলইন ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দুদের মন্দির ও বাড়িতে হামলার এক সপ্তাহ পর আবার নাশকতা চালানো হলো। এবার একই উপজেলায় হিন্দুদের পাঁচটি ঘরে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা।

গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে উপজেলার পশ্চিমপাড়ার দুটি ঘর ও দক্ষিণপাড়ার তিনটি ঘরে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।

নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শওকত হোসেন জানান, রাত আড়াইটা থেকে ৩টার দিকে দুটি পাড়ার গোয়ালঘর ও রান্নাঘরে আগুন দেয় দুবৃর্ত্তরা। তবে এতে কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

গত ২৮ অক্টোবর শুক্রবার নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিণবেড় গ্রামের রসরাজ দাস নামের এক যুবক পবিত্র কাবাঘরের ছবি সম্পাদনা করে ফেসবুকে পোস্ট করে বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এরপর স্থানীয় লোকজন তাঁকে পুলিশে সোপর্দ করে।

এ ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে শনিবার দিনভর নাসিরনগর সদর উত্তাল হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় রোববার উপজেলা সদরের কলেজ মোড়ে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়। সমাবেশ চলাকালে সদরের কয়েকটি মন্দির ও হিন্দুদের বাড়িতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

am-pic-3
কলারোয়া প্রতিনিধি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না এলে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতার হত্যাকান্ডের বিচার হত না। মৃত্যু ঝুঁকি নিয়েও বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতার হত্যার বিচার করেছেন। বৃহস্পতিবার কলারোয়ায় উপজেলা আ.লীগের আয়োজনে জেল হত্যা দিবসের সমাবেশে উপজেলা আ.লীগের সভাপতি ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন এ সব কথা বলেন। তিনি আরো গত ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় আসার পর নানা অজুহাতে জাতীয় চারনেতা হত্যা মামলা ঝুঁলিয়ে রেখে প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আপীলের মাধ্যমে আমরা এ মামলার বিচারের রায় পেয়েছি। সমাবেশে তিনি বলেন, আজকে কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগকে দ্বিধা বিভক্ত করার জন্য একটি সুবিধাবাদী মহল ষড়যন্ত্র করছে। তিনি এসব গুজবে কান না দেয়ার জন্য তৃনমূলের প্রতি আহবান জানান। বিকাল সাড়ে ৩ টায় কলারোয়া উপজেলা পরিষদ চত্তরে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলার আওয়ামী লীগের আ.লীগ নেতা শেখ আমজাদ হোসেন, আরাফাত হোসেন, কাউন্সিলর মনিরুজ্জামান বুলবুল, ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম. রবিউল হাসান, মাষ্টার নুরুল ইসলাম, আব্দুল হামিদ, ইউনিয়ন আ.লীগ নেতা সুপ্রশাদ, মশিয়ার, মোসলেম আলী, কাউন্সিলর মফিজুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর হোসেনসহ  উপজেলার সকল ইউনিয়নের আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন নেতা-কর্মিরা। এ ছাড়া একইদিন বিকাল ৪ টায় কলারোয়া পাইলট হাইস্কুল চত্তরে জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টুর নেতৃত্বে উপজেলা আ.লীগের একটি অংশ, উপজেলা যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিকলীগসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতা-কর্মিরা র‌্যালি ও আলোচনা সভা করে। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু বলেন, জাতীয় চার নেতাকে খন্দকার মোস্তাক নিজের দলে নেওয়ার জন্য অনেক প্রলোভন দেখিয়েছিল। কিন্তু তারা যেমন সে প্রলোভনে নিজেদের বিক্রি করেন নি তেমনি মৃত্যুকেও ভয় করেননি। তিনি নিজ দলীয় নেতা, কর্মিদের এই মহান নেতাদের আদর্শ ধারণ করে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার পাশে থাকার আহবান জানান। এ সময় তিনি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায় থেকে আসা নেতা কর্মীদের জাতীয় চারনেতার আদর্শ থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহবান জানিয়ে তারা আরো বলেন, দলের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। ‘মৃত্যুকে অবধারিত জেনেও বিন্দুমাত্র বিচলিত  না হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তুলতে হবে। সমাবেশে কলারোয়া উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাজী আসাদুজ্জামান শাহজাদা বলেন, দলীয় লেবাস ধরে আজ কলারোয়ায় নব্য এরশাদ শিকদারের জন্ম হয়েছে। তিনি আমাকে বিভিন্ন ভাবে হত্যার চেষ্টা করছে বলে তিনি সমাবেশে দাবি করেন। এ সময় তিনি সুবিধাবাদী ও দলীয় লেবাসধারী নেতার দল থেকে বহিস্কারের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্ঠি আকর্ষন করেন। সমাবেশে আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক স.ম মোরশেদ আলী, নেতা ভুট্টো লাল গাইন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এমএ কালাম, মারুফ হোসেন মিঠু, পৌর আ.লীগের সভাপতি আজিজুর রহমান, শ্রমীক লীগের সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম মিঠু, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম, যুবলীগ নেতা, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্ত, শফিউল আজম শফি, আশরাফুল ইসলাম মাগফুর, উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান ইমরান হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রাসেলসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের আ.লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ দলীয় নেতা, কর্মি ও সমর্থকরা। সমাবেশ শেষে কলারোয়া পৌর সদরে একটি বিশাল মিছিল গুরুত্ব পূর্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে। প্রসঙ্গত; ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধকালীন সরকারে সৈয়দ নজরুল ইসলাম ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি, তাজউদ্দীন আহমদ প্রধানমন্ত্রী, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামরুজ্জামান মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। এই নেতারা মুক্তিযুদ্ধকে সফল পরিণতির দিকে নিয়ে যান। স্বাধীনতার চার বছরের মধ্যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাত্রিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। খুনিচক্র জাতীয় চার নেতাকে কারাগারে বন্দি করে। এরপর গুলি ও বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: পাটকেলঘাটা ৩নং সরুলিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের উদ্যোগে ৩রা নভেম্বর ঐতিহাসিক জেল হত্যা দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকাল ৪টায় আ’লীগ ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতৃবৃন্দ র‌্যালি সহকারে পাটকেলঘাটা বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কাঁচা বাজার সংলগ্ন নতুন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সরুলিয়া ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন, তালা উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান ইখতিয়ার হোসেন, প্রেসক্লাবের সভাপতি শেখ জহরুল হক সরুলিয়া আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস আতিয়ার রহমান, আ’লীগ নেতা আনছার আলী, নগরঘাটা ইউপি চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু, আ’লীগ নেতা এ্যাড.কার্ত্তিক চন্দ্র দাশ, বাজার ব্যবসায়ী নিজাম উদ্দীন ভূইয়া, মফিদুল ইসলাম, সজল নন্দী, তরিকুল ইসলাম, কল্যান ঘোষ, ইউপি সদস্য সিরাজুল ইসলাম, পরিতোষ দাশ, হাফিজুর রহমান, সবিতা দাশ, সুবির বিশ্বাস, সেচ্ছাসেবকলীগ নেতা শাহিদুজ্জামান পাইলট, আবু হোসেন, আনোয়ার হোসেন, ওয়ার্কাস পাটির নেতা আদিত্য মল্লিক, তরিকুল ইসলাম, ছাত্রলীগ নেতা আসাদুজ্জামান মিন্টু, ইউনিয়ন আ’লীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মাহফুজুর রহমান মধু প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাহাবুব হোসেন মিন্টু।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest