সর্বশেষ সংবাদ-

নিজস্ব প্রতিনিধি:
সাতক্ষীরা জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে বিএনপি-জামায়াতের ৬ জন নেতা-কর্মীসহ ৪৯ জনকে আটক করা হয়েছে। এ সময় কিছু মাদক দ্রব্য উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছে। সাতক্ষীরা জেলা পুলিশর বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান নিশ্চিত করে জানান, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ২৩ জন,কলারোয়া থানায় ০৯ জন,তালা থানায় ০৪ জন,কালিগঞ্জ থানায় ০৪ জন, শ্যামনগর থানায় ০৪ জন, আশাশুনি থানায় ০৩ জন,পাটকেলঘাটা থানা থেকে পুলিশ ০১ জন ও জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) ০১ জনকে আটক করেছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা এবং মাদকসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

siucideনিজস্ব প্রতিবেদক : নিজ ঘরে সিলিং ফ্যানের সাথে গলায় ওড়না পেচিয়ে তাজ সুলতানা চম্পা নামে এক নববধূ আত্মহত্যা করেছে। চম্পা শ্যামনগর সরকারি মহসিন ডিগ্রি কলেজে অনার্স ৩য় বর্ষের ছাত্রী এবং দুই মাস আগে তার বিয়ে হয়। বুধবার ভোর ৬টার দিকে বাদঘাটা গ্রামে এ দূর্ঘটনা ঘটে। নিহত তাজ সুলতানা চম্পা ওই গ্রামের মিজানুর রহমান মিনুর মেয়ে। তার পিতা জানান, রাতে খাওয়া দাওয়া নিয়ে চম্পার মা বকাবকি করে। এতে অভিমান করে সবার অজান্তে গলায় ফাঁস দিয়ে সে আত্মহত্যা করে। তাকে দ্রুত উদ্ধার করে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার তাকে মৃত ঘোষণা করেন। দুইমাস পূর্বে তার বিয়ে হয়। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

naz-pp-medium

নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন বিভিন্ন উন্নয়নমুলক প্রকল্পের চেক বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ‘শেখ হাসিনার দর্শন, সব মানুষের উন্নয়ন’ উন্নয়নের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার মূল মন্ত্র’ শ্লোগান নিয়ে বুধবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের আয়োজনে জেলা পরিষদের হল রুমে এ চেক বিতরণ করা হয়। জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ, এন, এম মঈনুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক ও দৈনিক কালের চিত্র পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, প্রেসক্লাব সভপতি আবুল কালাম আজাদ, সহকারি প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম প্রমূখ। এসময় মোট ১৩০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৮২ লক্ষ ২৬ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

3bbe7299891bb86b1771406690673a01-58edc537d0f8f da55278d889f3e3a74f92e82281f9c07-5874c1586b1f4সম্পদের তথ্য দাখিল না করায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. কামরুল হোসেন মোল্লা এই আদেশ দেন।
গ্রেফতারি পরোয়ানা দাখিলের জন্য রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্তকর্তাকে (ওসি) আগামী ১৪ মে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন, দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত কৌসুলী তাপস কুমার পাল।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১২ সালের ১৫ জানুয়ারি সম্পদের হিসাব চেয়ে আসামিকে নোটিশ পাঠায় দুদক। পরে নোটিশের বিরুদ্ধে আসামি রিট করলে প্রক্রিয়াটি স্থগিত করেন হাইকোর্ট। পরবর্তীতে দুদক রিটের বিরুদ্ধে আপিল করলে স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেন আপিল বিভাগ। পরে ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি দুদকের উপ-পরিচালক আরসি মজুমদার রমনা থানায় আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ও দুদকের উপ-পরিচালক আব্দুস সাত্তার সরকার গত বছরের ১৯ জানুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র  দাখিল করেন।

তারেক রহমানের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ
এদিকে তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানকে ৮ সপ্তাহের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সম্পদের তথ্য গোপন মামলা চলবে বলে রুল খারিজ করেছেন আদালত।
মামলাটির রুলের রায়ে বুধবার (১২ এপ্রিল) বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদেশের পর দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের মামলায় তারেক রহমানের স্ত্রী জোবায়দা রহমানের মামলা চলতে এখন আর কোনও বাধা নেই। আদালত তাকে আগামী ৮ সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পনের নির্দেশ দিয়েছেন।
২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ঘোষিত আয়ের বাইরে ৪ কোটি ৮১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৬১ টাকার মালিক হওয়া ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে কাফরুল থানায় এ মামলা দায়ের করে দুদক। মামলায় তারেক রহমানের স্ত্রী  ডা. জোবায়দা রহমান ও শাশুড়ি ইকবাল মান্দ বানুকে আসামি করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_95591938_3eb5045d-2605-4f24-bdf8-d9bd17d9badbদুধ না খেলে কী হয়? এনিয়ে গবেষণার অন্ত নেই।

মানবদেহের হাড় বিষয়ে গবেষণা করে এমন একটি ব্রিটিশ সংস্থা বলছে, তরুণ বয়সে যারা দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার পরিহার করে তাদের জন্য ভবিষ্যতে বিপদ আছে।

জরিপে দেখা গেছে যাদের বয়স ২৫ বছরের কম তাদের মধ্যে পাঁচ ভাগের এক ভাগ তাদের খাদ্য তালিকা থেকে দুধ অথবা দুগ্ধজাত খাবার বাদ দিচ্ছেন।

এর ফলে অনেক তরুণ তাদের স্বাস্থ্যকে ঝুঁকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে সতর্ক করা হয়েছে।

সংস্থাটি বলছে কেউ যদি দুধ খেতে না চায় তাহলে দুধের পুষ্টিগুণ সম্পন্ন বিকল্প খাবার খাওয়া উচিত। দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার যেমন পনির এবং দই ক্যালসিয়ামের একটি বড় উৎস যেটি শক্ত হাঁড় গঠনের জন্য বেশ প্রয়োজনীয়।

তবে তরুণরা খাদ্য তালিকা থেকে দুধ কেন বাদ দিচ্ছে তার পরিষ্কার কোন উত্তর পাওয়া যাচ্ছে না ।

মানবদেহের হাঁড় নিয়ে গবেষণাকারী সংস্থাটি বলছে, অনেক তরুণ তাদের খাদ্য তালিকার জন্য বিভিন্ন ধরনের ইন্টারনেট ব্লগ থেকে পাওয়া তথ্যের উপর নির্ভর করে।

ব্লগ থেকে নেয়া তথ্য অনেক সময় বেশ ভালো। তবে অনেকে তাদের খাদ্য তালিকা নিয়ে বেশি সতর্ক থাকেন। কোনটি খাবেন আর কোনটি খাবেন না সে বিষয়ে তারা অতিমাত্রায় সতর্ক থাকেন।

ব্রিটেনে খাদ্যের মান নিয়ে গবেষণা করে এমন একটি সংস্থা বলছে ১৬ থেকে ২৪ বছর বয়সী প্রায় অর্ধেক উত্তরদাতা জানিয়েছেন গরুর দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার তাদের জন্য সহনীয় নয়।

গবেষণায় দেখা গেছে গরুর দুধ হচ্ছে ক্যালসিয়ামের সবচেয়ে ভালো উৎস।

একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির জন্য প্রতিদিন ৭০০ গ্রাম ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন হয়। তবে ১১ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য প্রতিদিন এক হাজার গ্রাম ক্যালসিয়াম দরকার।

কিন্তু ব্রিটেনে এ বয়সীদের মধ্যে এক চতুর্থাংশ দিনে ৪০০ গ্রামের নিচে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করে।

তরুণ বয়সে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকলে তার প্রভাব পড়ে বৃদ্ধ বয়সে। বিশেষ করে ৫০ বছরের পর থেকে বেশ দ্রুত হাঁড় ক্ষয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়।

তবে এ প্রবণতা নারীদের ক্ষেত্রে আরো বেশি তৈরি হয় বলে গবেষণা থেকে জানা যায়।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন শরীরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা যে শুধু দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকেই গ্রহণ করতে হবে বিষয়টি সে রকম নয়। অন্য উৎস থেকে ক্যালসিয়াম পাওয়া গেলেও সেটি শরীরের জন্য ভালো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

61fa9288c62f9c484129d03f8d941e39-58ece9328c8b1হ্যাঁ, মুখোমুখিই তারা। বাংলাদেশের জয়া আহসান আর ভারতের বিদ্যা বালান। তাদের এ মুখোমুখি হওয়ার উপলক্ষ কিন্তু বেশ মজার। দু’জনই কাজ করেছেন একই গল্পে। ফারাক শুধু জয়া কাজ করেছেন বাংলা সংস্করণে আর বিদ্যা হিন্দিতে। আর এই দু’জনের মুখোমুখির সূত্রধর পরিচালক সৃজিত মুখার্জি।
২০১৫ সালে এ পরিচালকের আলোচিত কলকাতার ছবি ‘রাজকাহিনী’র অন্যতম চরিত্রে অভিন করেন জয়া। এ ছবির হিন্দি সংস্করণ ‘বেগম জান’-এ মাত্র কাজ শেষ করলেন বিদ্যা। ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে ১৪ এপ্রিল। এর প্রচারণার কাজে সম্প্রতি সৃজিতের নেতৃত্বে বিদ্যা বালানকে সঙ্গে নিয়ে কলকাতা শহরে এসেছে টিম-বেগম জান। এই প্রচারণার ফাঁকে ১০ এপ্রিল একই গল্পের দুই ছবির শিল্পীদের নিয়ে একটি পার্টির আয়োজন করেন পরিচালক।
যেখানে সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে হিন্দি ও বাংলার প্রাণখোলা আড্ডা। গতকাল সোমবার রাতে কলকাতা শহরের অ্যাক্রোপলিস মলে আয়োজন করা হয় জমকালো এই আয়োজন। সেই আসরে এবারই প্রথম বিদ্যা বালানের সঙ্গে সরাসরি দেখা হয় জয়া আহসানের। বিদ্যা আগেই কলকাতার বিভিন্ন সাক্ষাতকারে বলে রেখেছেন, ‘রাজকাহিনী’তে বাংলাদেশের জয়া আহসানের অভিনয়গুণে তার মুগ্ধতার কথা। এবার প্রথম দেখা-দেখির পর জয়া আহসানকে জড়িয়ে ধরে সেই কথাগুলোই রিপিট করলেন বিদ্যা বালান।
মঙ্গলবার (১১ এপ্রিল) বিকালে জয়া আহসান বাংলা ট্রিবিউনকে কলকাতা থেকে মুঠোফোনে বলেন, ‘খুবই আনন্দময় একটা আড্ডা হয়ে গেল আমাদের। স্বাভাবিক, আমাদের মধ্যমণি ছিলেন প্রিয় অভিনেত্রী বিদ্যা বালান।’

কী কথা হলো তার সঙ্গে? জয়া বলেন, ‘‘এই তো দু’জনার কুশল বিনিময়। উনার অভিনয়ের প্রশংসা করেছি। কারণ, আমি আসলেই তার ভক্ত। তবে বিব্রত হয়েছি যখন উনার মুখে আমার প্রশংসা শুনতে পেলাম। কারণ, উনি ‘রাজকাহিনী’সহ আমার আরও দু’একটি ছবি দেখেছেন সম্প্রতি। বলেছেন, তিনি নাকি আমার অভিনয়ের ফ্যান! লজ্জাই পেলাম, এ কথা শুনে।’’

জয়াকে সামনাসামনি দেখে বিস্ময় প্রকাশও করেছেন বিদ্যা। কারণ তার দেখা ‘রাজকাহিনী’র আটপৌরে রুবিনা (জয়া) আর বাস্তবের গ্ল্যামারাস জয়া আহসান নাকি পুরাই আকাশ-পাতাল।

প্রথম দেখায় জয়াকে বিদ্যা আরও বলেন, ‘আমরা দুই দেশের মানুষ। দু’জনেই অভিনয় করি। দু’জনেই দুজনের অভিনয়ের ফ্যান! এটাই বোধহয় সিনেমার আসল শক্তি।’
শেষে বিদ্যা জয়াকে তার ‘বেগম জান’ ছবিটি দেখার আমন্ত্রণ জানান। সঙ্গে এটুকুও কথা দেন, ‘‘জেনেছি বৈশাখে তোমার ‘বিসর্জন’ রিলিজ হচ্ছে। সেটা আমি অবশ্যই দেখে নিবো।’’

প্রসঙ্গত, সৃজিতের ‘রাজকাহিনী’ ও ‘বেগম জান’ ১৯৪৭ সালে দেশভাগের প্রেক্ষাপটে নিয়ে তৈরি। ‘রাজকাহিনী’-তে জয়া ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, পার্ণো মিত্র, প্রিয়াঙ্কা সরকার, সোহিনী সরকার, সায়নী ঘোষ, ঋধিমা ঘোষ, দিতিপ্রিয়া রায়, এনা সাহা, কৌশিক সেন, আবীর চট্টোপাধ্যায়, যীশু সেনগুপ্ত, নাইজেল আকারা, কাঞ্চন মল্লিক, রুদ্রনীল ঘোষ, রজতাভ দত্ত, শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তীসহ আরো অনেকে। ২০১৫ সালের ১৬ অক্টোবর এই চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায় টলিউডে।
এদিকে একই ছবির গল্প নিয়ে একই নির্মাতা সম্প্রতি হিন্দিতে তৈরি করেন ‘বেগম জান’। ছবিতে বিদ্যা বালান ছাড়াও আছেন নাসিরুদ্দিন শাহ, রজত কাপুর, গওহর খান, পল্লবী সারদা, ইলা অরুণ, আশিষ বিদ্যার্থী ও চাঙ্কি পাণ্ডে।
প্রযোজক মুকেশ ভাট ও মহেশ ভাটের প্রযোজনায় ‘বেগম জান’ ভারতে মুক্তি পাচ্ছে ১৭ এপ্রিল। আর জয়ার অভিনীত নতুন ছবি ‘বিসর্জন’ও মুক্তি পাচ্ছে একই দিন। যেটি এরমধ্যে ভারতের সেরা বাংলা ছবির জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জিতে নিয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ae318db5e24bacf28f1ef4fc303bb9c4-58edb0daa6d0cদাপুটে জয় দিয়েই ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতলো পাকিস্তান। তৃতীয় ওয়ানডেতে শোয়েব মালিক ও মোহাম্মদ হাফিজের ১১৩ রানের জুটিতে ক্যারিবীয়দের ৬ উইকেটে হারিয়েছে সফরকারীরা।

অবশ্য ২৩৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে পাকিস্তানের শুরুটা ছিল ঘটনাবহুল! প্রথম বলেই ছিল উইকেটের পতন। শুধু তাই নয় প্রথম দিকেই মুখোমুখি সংঘর্ষে পড়েন আহমেদ শেহজাদ ও বাবর আজম। ৬ ওভারেই ঘটে এসব ঘটনা। এমনকি ৩৬ রানেই পড়ে ৩ উইকেট! আর সেই দলকেই টেনে তুলেন হাফিজ ও শোয়েব মালিক। হাফিজ ৮১ রানে ফিরলেও নবম সেঞ্চুরি হাঁকান মালিক। ১১১ বলে ১০১ রানে অপরাজিত থাকেন। যেখানে ছিল ১০টি চার ও দুটি ছয়। সঙ্গে শেষ দিকে সরফরাজকে সঙ্গে নিয়ে ৪৩.১ ওভারে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়েন দুজন।

এর আগে টস জিতে ৯ উইকেটে ২৩৩ রান তোলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। শাই হোপের ৭১ ও জেসন মোহাম্মদের ৫৯ রানই ছিল উল্লেখযোগ্য। পাকিস্তানের পক্ষে দুটি করে উইকেট নেন মোহাম্মদ আমির, জুনায়েদ খান ও শাদাব খান।

সিরিজ ও ম্যাচসেরা দুটোই হন শোয়েব মালিক।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1491975100শেষ ষোলোর লড়াইয়ে রীতিমতো অবিশ্বাস্যভাবে জয় পেয়েছিল বার্সেলোনা। প্যারিস সেইন্ট জার্মেইনের বিপক্ষে প্রথম লেগে ৪-০ গোলে পিছিয়ে পড়েও উঠেছিল কোয়ার্টার ফাইনালে। এবার জুভেন্টাসের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগেও হোঁচট খেয়েছে বার্সা। হেরে গেছে ৩-০ গোলের ব্যবধানে। শিরোপা জয়ের আশা বাঁচিয়ে রাখতে হলে দ্বিতীয় লেগে নিজেদের মাঠে আরেকটি দুর্দান্ত ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পই লিখতে হবে কাতালানদের।

জুভেন্টাসের মাঠে প্রায় পুরো ম্যাচেই নিজেদের নামের প্রতি সুবিচার করে খেলতে পারেননি বার্সেলোনার তারকা ফুটবলাররা। অন্যদিকে শুরু থেকেই সফরকারীদের চাপের মুখে রেখেছিলেন জুভেন্টাসের খেলোয়াড়েরা। ৭ মিনিটের মাথায় গোল করে দলকে চালকের আসনে বসিয়ে দেন পাওলো দিবালা। ২২ মিনিটের মাথায় আরেকটি গোল করেন জুভেন্টাসের এই আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড।

দ্বিতীয়ার্ধে, ৫৫ মিনিটের মাথায় আরেকটি গোল করে দলের জয় নিশ্চিত করে ফেলেন ইতালিয়ান ডিফেন্ডার জর্জিও কিয়েলিনি। ম্যাচে হার নিশ্চিত হয়ে গেলেও দু-একটি গোল শোধ করতে পারলেও দ্বিতীয় লেগের জন্য কিছুটা এগিয়ে থাকতে পারত বার্সেলোনা। কিন্তু সেটাও করতে পারেননি মেসি, নেইমাররা। আর এজন্য শিষ্যদের ওপর চরম চটেছেন বার্সা কোচ লুইস এনরিকে। ম্যাচ শেষে তিনি বলেছেন, ‘আমরা ঠিকঠাক খেলতে পারলে যেকোনো দলকে চার গোল দিতে পারতাম। কিন্তু এই মুহূর্তে আমি এতটাই রেগে আছি যে, এটা নিয়ে ভাবতেও চাই না।’

২০১৫ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে জুভেন্টাসকে হারিয়েই শিরোপা জিতেছিল বার্সেলোনা। এবার শেষ আটের লড়াইয়ে সেই হারের প্রতিশোধ নেওয়ার পথে অনেকখানিই এগিয়ে গেল জুভেন্টাস। বার্সেলোনার মাঠে দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে ২-০ গোলের ব্যবধানে হারলেও সেমিফাইনালের টিকিট পেয়ে যাবে ইতালির অন্যতম সেরা এই ক্লাব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest