সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়তিতাস বহুমুখী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাঝিনাইদহের জয়দিয়া বাওড়ের অবৈধ বন্দোবস্ত বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনশীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন দেবহাটার রূপসী ম্যানগ্রোভপ্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা -অগ্নি সংযোগের প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনবিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যানল স্টুডেন্টস ফোরামের নির্বাচন সম্পন্ন

tala-1-4 তালা প্রতিনিধি : তালা উপজেলার প্রসাদপুর গ্রামের রহমত বিশ্বাসের বাড়িতে মাত্র তিন দিনের ব্যবধানে পরিবারটির সাতজন মানসিক ভারসাম্যহীন হয়েছেন।
বৃদ্ধ রহমত বিশ্বাস ও তার স্ত্রী নবীজান বিবি জানান, তাদের  বড় মেয়ে ফরিদা বেগমের বিয়ে হয়েছে ঝিনাইদহ জেলার বুয়াভাটিয়া গ্রামে। তার স্বামীর নাম গফফার বিশ্বাস। শ্বশুর বাড়ির লোকজন তাকে নানাভাবে নির্যাতন করে আসছে। এ সময় তাকে তারা পাগল বলে আখ্যায়িত করে তারা তাকে নিয়ে যাবার কথা বলে। খবর পেয়ে রহমত বিশ্বাসের ছেলে হায়দার বিশ্বাস বোন ফরিদাকে খানিকটা অপ্রকৃতিস্থ অবস্থায় বাড়িতে নিয়ে আসেন। নয়দিন আগে বাপের বাড়ি নিয়ে আসা হয় ফরিদাকে।
এদের মধ্যে রয়েছে রহমতের ছেলে আবদুস সবুর বিশ্বাস (২৫), আবদুল হালিম বিশ্বাস ( ২৮), আবদুল গফুর বিশ্বাস (১৬), ফরিদার মেয়ে আয়েশা খাতুন (৬), ফরিদার বোনের ছেলে যশোরের সাগরদাঁড়ি গ্রামের বাবু বিশ্বাসের ছেলে মেহেদি বিশ্বাস(১৩) ও ফরিদার বোন সালেহা খাতুন ( ১৪)।
প্রতিবেশীরা জানান, শনিবার পর্যন্ত সাতজনই মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে গেছেন। বাড়ির অন্য সদস্যরা নিজেরাও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে যাবার আতংকে রয়েছেন। তবে তারা সবাই ঝাড় ফুঁক ও কবিরাজী চিকিৎসা নিচ্ছেন।
সোমবার দুপুরে রহমত বিশ্বাসের বাড়ি যেয়ে দেখা গেল পা শিকল বাঁধা অবস্থায় অস্বাভাবিক আচরণ করছেন তারা। তাদেরকে দেখতে রহমতের বাড়িতে এখন সব সময় ভিড় করছে গ্রামের মানুষ। খবর পেয়ে তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ফরিদ হোসেন রহমতের বাড়িতে সোমবার দুপুরে যান। নির্বাহী অফিসার ফরিদ হেসেন বলেন, তারা দৈহিকভাবে সুস্থ, তবে মানসিকভাবে অসুস্থ। মানসিক ভারসাম্যহীনের মতো আচরণ করছেন তারা। অসংলগ্ন কথাবার্তা বলছেন। কখনও কtala-1-6খনও মারমুখী আচরণ করছেন। পুলিশের লোক তাদের সাথে কথা বলতে গেলে অস্ত্র কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করেছি তাদেরকে তালা অথবা সাতক্ষীরা হাসপাতালে এনে চিকিৎসা দেওয়ার। কিন্তু বাড়ির লোকজন বলছে এসব জ্বিনের দোষ। বাড়ির বাইরে পাঠালে আরও সমস্যা হবে’।
‘দুই ঘণ্টা ধরে তাদের বাড়িতে বসে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে ফিরে এসেছি আমরা।’
রহমত বিশ্বাসের প্রতিবেশী আবদুর রহমান ও জাহিদ বিশ্বাস জানান, ওরা এক সময় খুব গরিব ছিল। বছর কয়েক হলো তারা এখন ধনী পরিবার। দালান বাড়ি করেছেন, জমি কিনেছেন রহমত বিশ্বাস। তার মেয়ে সালেহা খাতুন খলিলনগর স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী। নাতি মেহেদি হাসান একই স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র। তারাও অস্বাভাবিক আচরণ করছে। রহমত বিশ্বাসের ছেলেরা চাষবাস করে। তারাও হঠাৎ বেসামাল হয়ে পড়ে বাড়িময় তা-ব জুড়ে দিয়েছে।
গ্রামবাসী বলছে, ‘কিছুদিন আগে রহমত বিশ্বাসের বড় মেয়ে ফরিদা প্রসাদপুরের  বিলের মধ্যে একটি স্বর্ণমূর্তি পেয়েছিল। সেই মূর্তি বিক্রির পর তারা অনেক টাকার মালিক হয়ে যায়। তখন থেকে প্রথমে ফরিদা ও পরে অন্যরা মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। তবে রহমতের পরিবারের দাবি তাদের মেয়ে ফরিদাকে তদবির করে পাগল বানিয়ে ফেলেছে শ্বশুর বাড়ির লোকজন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

llllllllllমো: আমিনুর রহমান : লেখার শুরুতে পাঠকদের বুঝার সুবিধার জন্য একটি বাস্তব উপমা ব্যবহার করেছি। “তাবিজ ফ্রি কিন্তু অষ্ট ধাতুর মাদুলি চাই।” আমরা অনেকেই এই অভিজ্ঞতার সাথে পরিচিত। বেদে বা ফুটপথে যারা ঝাড়-ফুক করে বেড়ায় তারা তাদের ব্যবসা চালু রাখার জন্য বিভিন্ন ফন্দি ফিকিরের আশ্রয় নেয়। যেমন মানুষের সাধারণত যে সমস্ত সমস্যা প্রতিনিয়ত হয়ে থাকে তেমন কিছু রোগের কথা বলে প্রথমে ফ্রিতে কিছু তাবিজ-কবজ দিয়ে থাকে। তাবিজ-কবজ দেওয়ার পর নিয়মের দোহাই দিয়ে উপস্থিত ব্যক্তিদের আটকিয়ে রাখে। এক পর্যায়ে এমন কঠিন নিয়মের কথা বলে যা পালন করতে অনেক ঝামেলা ও অর্থ খরচের ব্যাপার হয়ে দাড়ায়। কিন্তু তার থেকে সহজ উপায়ে কবিরাজের নিকট থেকে অষ্ট ধাতুর মাদুলি পাওয়া যাবে বলে প্রচার দেয়। বাধ্য হয়ে যারা ফ্রিতে তাবীজ নিয়েছে তাদের সেই অষ্ট ধাতুর মাদুলি চড়া দামে কিনতে হয়। আবার মাদুলি তৈরি করতে ও কিছু বাধ্যবাধকতা থাকে যেটা কবিরাজ মহাশয়েরা আগে থেকেই জানেন অর্থাৎ কোন মতেই যেন মাদুলি তৈরি করতে না পারে। তারপর কবিরাজ লোহার একটি ২ টাকার মাদুলি ১০০ টাকা বা তার উর্দ্ধে বিক্রি করে থাকে। কবিরাজ বলে দশ গ্রামের দশ জনের ছাড়া আমার এই মাদুলি দেওয়া যাবে না। তখন মাদুলি কেনার জন্য লাইন পড়ে যায়। আমি কথাগুলো এই জন্য বললাম যে, বর্তমানে শিক্ষা বান্ধব সরকার ও তার মন্ত্রী পরিষদের ঘোষণা অনুযায়ী উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত মেয়েদের লেখাপড়া অবৈতনিক করেছে। তাছাড়া লেখাপড়ার উপকরণ কেনার জন্য উপবৃত্তির ব্যবস্থাও করেছেন। প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বিদ্যালয়ের পাঠ্য বইগুলো বছরের শুরুতে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। শিক্ষামন্ত্রীর বারবার ঘোষণা শোনা যায় টিভি, প্রিন্ট মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যে প্রাইভেট পড়ানো যাবে না, গাইড বই বিক্রি করা যাবে না ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু কোন কিছুই কি বন্ধ করতে পেরেছে ? বরং যতবারই ঘোষণা  শোনা যায় ততবারই অভিভাবকদের বেশি সমস্যায় পড়তে দেখা যায়। আগে গ্রাম এলাকায় ব্যাচে প্রাইভেট পড়াতে ২০০ টাকা করে দিতে হতো । কিন্তু প্রাইভেট বন্ধ ঘোষণার পর থেকে ৫০-৭০ জনের ব্যাচে পড়েও ৫০০ টাকা করে দিতে হয়। তাছাড়া গাইড বই বন্ধ ঘোষনার পরে প্রকাশনী গুলো সরকার মহলের কিছু প্রভাবশালীদের ছত্র ছায়ায় চড়াও হয়ে উঠেছে। যে বই পূর্বে ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হতো সে বই বর্তমানে ৬০০-৬৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তারপর ও প্রতি ক্লাসের গাইড বইগুলো বাধ্যতামূলক বিক্রির জন্য শিক্ষক সমিতি ও প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সাথে মোটা অংকের টাকায় চুক্তিবদ্ধ হচ্ছে। তাদের চুক্তির টাকার চাপ পড়ছে সাধারণ অভিভাবকদের উপর। বর্তমানে বাজারে গাইড বই ক্লাস অনুযায়ী বান্ডেল তৈরি করেছে। যাতে প্রত্যেকের বাধ্যতামূলক সব বই কিনতে হয়। শিক্ষক সমিতি ও প্রকাশনী মালিকদের কু-ষড়যন্ত্রের প্রশংসা না করে পারা যায় না। কারণ সমিতির মাধ্যমে উপজেলা ভিত্তিক পাঠ্যক্রমের জন্য সিলেবাস তৈরি হয়। আর সেই সিলেবাসগুলো এমন কায়দায় করা হয় যেন অন্য কোন বই কিনলে নির্ধারিত টপিক্স না পাওয়া যায়। গাইড বইয়ের পৃষ্ঠা নং উল্লেখ করে টপিক্সের নাম না দিয়ে সিরিয়াল নং দিয়ে সিলেবাসগুলো তৈরি করা হয়। এ ব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রকাশনীর সাথে কথা বললে তিনি জানান উচ্চ মহল থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত কোটি কোটি টাকা ব্যয় করতে হয় । আর সেই টাকা উঠাতে যেয়ে বইগুলোর মূল্য আকাশ ছোঁয়া হয়ে যায়। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে দেশে শতকরা ৯০ ভাগ জনগণ কৃষক সে দেশের বেশির ভাগ মানুষ দিন আনে দিন খায়। নিত্য দিনের সংসার খরচ চালায়ে, পরিবারের জন্য চিকিৎসা খরচ করে ছেলে মেয়েদের স্কুলে পড়াতে হিমসিম খাচ্ছে। সংসার খরচ চালায়ে তাদের একটি টাকাও ডানে থাকে না যে তাই দিয়ে বাচ্চাদের গাইড বই কিনে দেবে। মালার ভারে বৈরাগী কোথে। বিনামূল্যে বই পেয়েও পড়াশোনা করা কঠিন হয়ে পড়েছে। আমার ক্ষুদ্র লেখনীর মাধ্যমে সরকার বাহাদুর ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী পরিষদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যাতে কবিরাজের মত ফ্রিতে তাবীজ পেয়ে তা ব্যবহারের জন্য অসহনীয় মূল্যে অষ্ট ধাতুর মাদুলি কেনার মত বিনামূল্যে বই পেয়ে তা পড়ার জন্য বাজারের গাইড বই কিনতে হিমসিম খেতে না হয়। প্রত্যেক শ্রেণিতে এমন বই নির্ধারণ করুন এবং এমন প্রশ্ন কাঠামো তৈরির সিদ্ধান্ত করে দেন যাতে কোন বড় প্রশ্ন না থাকে এবং বইয়ের মধ্যেই প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তর থাকে। তাহলে  আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে মনে হয় শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাবে, প্রকাশনী চক্রের ব্যবসা বন্ধ হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

news-pic-04-03-2017কলারোয়া প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আরাফাত হোসেন। তিনি ৭ হাজার ২’শ ২৪ ভোটের ব্যবধানে স্বতন্ত্র প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাজী আসাদুজ্জামান শাহাজাদাকে পরাজিত করেন।
রিটার্নিং অফিসার ও সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন অফিসার এ.এইচ.এম. কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত প্রাথমিক বেসরকারি ফলাফলের চূড়ান্ত বার্তা শিটে জানানো হয়- আ.লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আরাফাত হোসেন (এইচ.এম.আরাফাত) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৪’শ ৯১ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী আসাদুজ্জামান (উড়োজাহাজ প্রতীক) পেয়েছেন ৩২ হাজার ২’ ৬৭ ভোট। ফলে ৭হাজার ২’শ ২৪ ভোটের ব্যবধানে আরাফাত হোসেন বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
সর্বমোট প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা ৭৩ হাজার ৯১ ভোট। এর মধ্যে বৈধ ভোটের সংখ্যা ৭১ হাজার ৭ শত ৫৮ ও বাতিলকৃত ভোটের সংখ্যা ১ হাজার ৩’শ ৩৩ ভোট। প্রদত্ত ভোটের শতকরা হার ৪০.১০%। অর্থাৎ মোট ভোটারের প্রায় ৬০ শতাংশ ভোট দেননি।
উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়নের ৬৭টি কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ১লাখ ৮২ হাজার ২’শ ২৯জন।
৬ মার্চ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
কেন্দ্রগুলোতে সকাল থেকে ভোটার উপস্থিতি ছিল অত্যন্ত নগণ্য। তবে বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতিও কিছুটা বাড়তে থাকে। সরেজমিন গিয়ে বেশিরভাগ ভোট কেন্দ্রে ভোটারদের কোন লাইন চোখে পড়েনি।
সকাল থেকে ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত উপজেলার কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর না পাওয়া গেলেও ফলাফল ঘোষণার পর উপজেলার বুঝতলা বাজার, গয়ড়া বাজার সহ কয়েকটি বাজারে বিজয় মিছিল থেকে মৃদু হামলা ও সংঘর্ষের খবর সংবাদকর্মীদের কাছে আসতে থাকে।
তবে শেষ বিকেলে উপজেলার ১নং জয়নগর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর কেন্দ্রে প্রতিপক্ষের হামলায় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও এক পুলিশ সদস্য আহত হন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় দু’পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছিল বলে স্থানীয় সূত্রগুলো আরো জানায়।
গত পৌরসভা নির্বাচনে কলারোয়া পৌরসভায় মেয়র প্রার্থী হিসেবে দলীয় মনোনয়নে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করায় তৎকালীন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু। সেই কারণে দীর্ঘ কয়েক মাস পর শুণ্য ওই পদের উপ-নির্বাচন ৬মার্চ অনুষ্ঠিত হলো।
কলারোয়া উপজেলা আ.লীগের প্রকাশ্য দু’টি গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছেন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু গ্রুপের প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাজী আসাদুজ্জামান শাহাজাদাকে পরাজিত করে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলেন দলটির সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন গ্রুপের প্রার্থী দলের জেলা শাখার ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ও কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আরাফাত হোসেন।
উপজেলার ৬৭ টি কেন্দ্রের ভোটের পরিসংখ্যান: নির্বাচনের কন্ট্রোলরুম সূত্রে জানায়- সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের জন্য প্রিজাইডিং অফিসার কর্তৃক সরবরাহকৃত গণনার ফলাফল নিন্মে তুলে ধরা হলো :
কলারোয়া পৌরসভা: তুলশীডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ৪১১৩ জন, সেখানে নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৭০ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪০১ ভোট। কলারোয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ১৬৫১ জন, সেখানে নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৯৮ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১৩৫ ভোট। কলারোয়া পাইলট হাইস্কুল কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ১৭৯৪ জন, সেখানে নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪১৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১০১ ভোট। ঝিকরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ৩৪৭৯ জন, সেখানে নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৯৬৩ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪৪২ ভোট। গোপিনাথপুর কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ২৪৪৪ জন, সেখানে নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৬১৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৩৯৯ ভোট। মুরারীকাটি কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ২৬২৩ জন, সেখানে নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫২৬ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৮৪০ ভোট। শ্রীপতিপুর কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ৩৭৫৬ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৯৩১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭৯২ ভোট।
১নং জয়নগর ইউনিয়ন : রামকৃষ্ণপুর কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ১৮৫৮ জন, সেখানে নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৫২ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১১৯ ভোট। বসন্তপুর কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ২৪৮৭ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৬২৪ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৩২৫ ভোট। খোরদো বাটরা কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ২৭৬৭ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৬১৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৩৫০ ভোট। ধানদিয়া কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২০৬৬ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৮২ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১৫৩ ভোট। জয়নগর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৭৪৫ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৩৮ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৩৫০ ভোট।
২নং জালালাবাদ ইউনিয়ন : সিংহলাল কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২১৬১ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫৪৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪০৭ ভোট। বৈদ্যপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৪১৯ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪০৮ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৩৬৬ ভোট। জালালাবাদ কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৮৭৩ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭৪৬ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৮১৭ ভোট। নারায়ণপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৩০১ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৩৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২০৬ ভোট। বাটরা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৬০৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫৭৩ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৬৫৭ ভোট।
৩নং কয়লা ইউনিয়ন : বুইতা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৭৯৮ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৪১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪৬৫ ভোট। আলাইপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২২৮৭ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭২৬ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১৯২ ভোট। কয়লা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৪০৮৮ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ১১৮০ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭০৮ ভোট।
৪নং লাঙ্গলঝাড়া ইউনিয়ন : খাসপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩১৪৩ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭৮৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৬৩২ ভোট। শাহপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২০৯৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫৫৬ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৫৮১ ভোট। লাঙ্গলঝাড়া কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৯৬৭ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৬০৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭৬৯ ভোট।
৫নং কেঁড়াগাছি ইউনিয়ন : কেঁড়াগাছি কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৯২৩ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৮৩ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭৬৮ ভোট। কাকডাঙ্গা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৮৬৮ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ২৭৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৮২৭ ভোট। বোয়ালিয়া কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৮২৩ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৯৫৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪৯৬ ভোট। পাঁচপোতা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৬৭৩ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৯৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪৩৯ ভোট। হঠাৎগঞ্জ কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩২৬৯ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৬৩২ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৫৩২ ভোট। গোয়ালচাতর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৮৬২ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৬৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪২২ ভোট।
৬নং সোনাবাড়িয়া ইউনিয়ন : ভাদিয়ালী কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৪০৫৫ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৮৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৬৫৫ ভোট। রামকৃষ্ণপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২০৪১ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৭২ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৬৫২ ভোট। সোনাবাড়িয়া সম্মিলিত মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৫৮২ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮০১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৮১২ ভোট। সোনাবাড়িয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৬১৬ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৮১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪৬৫ ভোট। বড়ালী কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২১৯০ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫২৮ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৬৫৩ ভোট। রাজপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৫৮৯ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৮১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৮৪ ভোট।
৭নং চন্দনপুর ইউনিয়ন : চন্দনপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৪২৩০ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৭৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৮৩৮ ভোট। চান্দুড়িয়া কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৮১৯ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৬৪১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১২৩১ ভোট। হিজলদী কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৯১২ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫৩৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৯০৬ ভোট। সুলতানপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২১১৭ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৪৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২২৫ ভোট। বয়ারডাঙ্গা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৯৬৩ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮০৮ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১২৭২ ভোট। নাথপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১২৪০ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪০৩ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২১০ ভোট। মদনপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১০২৮ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ১৬৬ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৪০ ভোট।
৮নং কেরালকাতা ইউনিয়ন : ইলিশপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৪৩৮৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ১০৯০ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪৫৪ ভোট। কেরালকাতা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৪১৭ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৪২ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৫৩৬ ভোট। নাকিলা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৯৪০ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭৯৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৬৩৬ ভোট। বলিয়ানপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৬৯৯ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৩৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৯৭ ভোট। সিংগা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩১৮৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৮৭৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১০৯ ভোট।
৯নং হেলাতলা ইউনিয়ন : হেলাতলা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৭৪৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৮৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭৪৩ ভোট। রঘুনাথপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৪৬১৬ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭২৮ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৮৩৭ ভোট। দামোদরকাটি কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৮৬৯ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭২৬ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪০০ ভোট। ঝাপাঘাট কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৭৯০ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৪১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৩২ ভোট। হেলাতলা প্রাইমারি স্কুল কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৫৪১ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭১৪ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১৩৬ ভোট।
১০নং কুশোডাঙ্গা ইউনিয়ন : পানিকাউরিয়া হাইস্কুল কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৪৬৫জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫৯১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭০৫ ভোট। পানিকাউরিয়া প্রাইমারি স্কুল কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৯২২ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ২৪১ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৫৪৩ ভোট। কুশোডাঙ্গা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩৮০৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৭৮ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১০৭১ ভোট। কলাটুপি কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ১৭৩৫ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৩৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১৭০ ভোট। রায়টা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩০৫৯জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৮৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৫৮৯ ভোট।
১১নং দেয়াড়া ইউনিয়ন : ছলিমপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৫১৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩০৬ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১৫০ ভোট। খোরদো হাইস্কুল কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৪৮৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৫৩ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১০৭ ভোট। খোরদো প্রাইমারি স্কুল কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৫৮৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ১১৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭৫ ভোট। খোরদো-পাকুড়িয়া কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৭৬৮জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৪৪০ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ১৭৩ ভোট। দেয়াড়া কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৮৪৬ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৩৫০ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৪৪ ভোট।
১২নং যুগিখালী ইউনিয়ন : কাশিয়াডাঙ্গা কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২২২০ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫০৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৩৭ ভোট। যুগিখালী কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩০৯৭ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৬৫৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৭৪০ ভোট। কামারালী কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৪৮৮ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭২৯ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ৪০৩ ভোট। বামনখালী কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ৩০৮৬ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৭৯৫ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৭১ ভোট। ওফাপুর কেন্দ্রের ভোটার সংখ্যা ২৫৮৪ জন, নৌকা প্রতীক পেয়েছে ৫৭৭ ভোট ও উড়োজাহাজ প্রতীক পেয়েছে ২৭২ ভোট।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

60b6e95bcdaa611bae5803192fee542e-58bd724a077a2ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ও হরকাতুল জেহাদ নেতা মুফতি হান্নানসহ ২১ আসামিকে বহনকারী একটি প্রিজনভ্যানে হামলা চালানো হয়েছে। সোমবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গী কলেজগেট এলাকায় এই হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় ককটেলসহ এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ।
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার বিকাশ রায়হান জানান, ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনালে হাজিরা দেওয়ার পর মুফতি হান্নান ও তাঁর সহযোগীদের প্রিজন ভ্যানে করে কাশিমপুর কারাগারে নেওয়ার পথে ওই হামলার ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রিজনভ্যানে মুফতি হান্নানসহ ২১ আসামি ছিলেন।
টঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ তালুকদার জানান, ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী হত্যা চেষ্টা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত মুফতি হান্নানের কয়েকজন সহযোগী গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী আছেন। আজ সকালে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনালে হাজিরা দিতে মুফতি হান্নান ও তাঁর সহযোগীকে প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়া হয়। বিকেলে ঢাকা থেকে একটি প্রিজন ভ্যানে করে তাঁদের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে ফিরিয়ে আনা হচ্ছিল। প্রিজন ভ্যানটি গাজীপুরের টঙ্গী সফিউদ্দিন সরকার একাডেমির সামনে এলে প্রিজন ভ্যান লক্ষ্য করে পর পর তিনটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এ সময় দুটি ককটেল বিস্ফোরিত হলেও প্রিজন ভ্যানের কোনো ক্ষতি হয়নি। এ সময় একটি ব্যাগ সহ মোস্তফা কামাল নামের একজনকে আটক করা হয়। তাঁর বাড়ি ময়মনসিংহের তারাকান্দি উপজেলার পাললী এলাকায়। তাঁর সঙ্গে থাকা ব্যাগে কয়েকটি ককটেল পাওয়া গেছে।
গাজীপুর সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

news-pic-04-03-2017ডেস্ক রিপোর্ট : কলারোয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে বিজয়ের পথে আ.লীগ প্রার্থী আরাফাত হোসেন। ৬৭টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬৬টির বেসরকারি ফলাফল আমাদের হাতে এসে পৌছেছে। শুধুমাত্র  জয়নগর কেন্দ্রের ফলাফল হাতে আসতে বাকি আছে।
৬৬ টি কেন্দ্রের সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৭ হাজার ১৩৬ ভোটে এগিয়ে আছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো:আরাফাত হোসেন। তার প্রাপ্ত ভোট ৩৯,০৫৩ টি। উড়োজাহাজ প্রতীকের প্রার্থী কাজী আসাদুজ্জামান শাহজাদা ৩১,৯১৭ ভোট পেয়ে পিছিয়ে আছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

unnamedনিজস্ব প্রতিবেদক :  সাতক্ষীরা সদরে এবার এক সাংবাদিককে ইট দিয়ে মেরে মাথা থেতলে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে আগরদাড়ী ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের মেম্বর ছোট খোকন। অজ্ঞান অবস্থায় এলাকাবাসী সাংবাদিককে উদ্ধার করে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
আজ সোমবার সকাল ৮ টার দিকে সদরের কাশেম পুরে এ ঘটনাটি ঘটে। সাংবাদিকের নাম সেলিম হোসেন(৩৫)। সে সাতক্ষীরা হতে প্রকাশিত দৈনিক কালের চিত্র ও যশোর হতে প্রকাশিত দৈনিক প্রতিদিনের কন্ঠ পত্রিকার সাতক্ষীরা সদর প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছে।
সাংবাদিক সেলিম হোসেন জানান, ‍”মেম্বরের বিরুদ্ধে আজ বিভিন্ন পত্রিকায় মেম্বর ছোট খোকনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ছোট খোকন ও তার ভাই জাহাঙ্গীর হোসেন রাস্তায় আমাকে একা পেয়ে পারপিট শুরু করে। এক পর্যায়ে তারা ইট দিয়ে আমার মাথায় আঘাত করে। এর পর  কি হয়েছে তা আমি  জানিনা।”
আগরদাড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মজনুর রহমান মালি বলেন, ‘সাংবাদিক সেলিমের উপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং হামলা কারীকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদানের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি’। তিনি আরো বলেন, ‘যদি আমার কোন সাহায্যের প্রয়োজন হয় তবে আমাকে জানালে আমি সার্বিকভাবে সাহায্য করবো।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য ছোট খোকন বলেন, ‍‍”আমি কাউকে মারিনি, আমার সাথে কারও কোন গোলযোগও নেই।” তিনি সাংবাদিক সেলিমকে চেনেন না বলেও দাবি করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

news-pic-04-03-2017নিজস্ব প্রতিবেদক : কলারোয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস-চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচন আজ ৬ মার্চ সোমবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ নির্বাচনে বিএনপির কোন প্রার্থী অংশগ্রহণ না করলেও মাঠ গরম রেখেছেন আওয়ামী লীগ দলীয় দুই প্রার্থী। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী আরাফাত হোসেন নৌকা ও জেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি কাজী আসাদুজ্জামান শাহাজাদা বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে উড়োজাহাজ প্রতিক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এদিকে, নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে ইতিমধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে প্রশাসন।
রিটার্নিং অফিসার কামরুল হাসান জানান, ৬৭টি কেন্দ্রে ১লাখ ৮২ হাজার ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে প্রশাসন। প্রতিটি কেন্দ্রে একজন এসআইয়ের নেতৃত্বে পাঁচজন অস্ত্রধারী পুলিশ ও আনসার সদস্য এবং ১৪ জন নিরস্ত্র আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন। এছাড়া র‌্যাবের একটি টিম, বিজিবি’র দু’প্লাটুন সদস্য ও চারজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা ব্যাপী টহল দেবেন। পাশাপাশি একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও দায়িত্ব পালন করবেন।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৩০ জানুয়ারী পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য কলারোয়া উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন। সে সময় থেকে শূন্য থাকা উক্ত পদে এ উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

tati-ppপ্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৬ষ্ঠ সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ তাঁতীলীগের সাতক্ষীরা জেলা কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি সংগঠনের কেন্দ্রীয় আহবায়ক এনাজুর রহমান চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ৪১ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটির সদস্যবৃন্দ হলেন- আলহাজ্ব মীর আজাহার আলী সভাপতি, নুরুন্নবী লিটন সহ-সভাপতি, শেখ তৌহিদ হাসান সাধারণ সম্পাদক, শেখ আজিম হাসান যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, আওছাফুর রহমান সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৪১ সদস্য বিশিষ্ট আংশিক কমিটির অনুমোদন দেওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক ডা: আ ফ ম রুহুল হক এমপি, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন অর রশিদ, প্রচার সম্পাদক শেখ নুরুল হক, অর্থ সম্পাদক সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মো: আছাদুল হক, ভোরের পাতা পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ও সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা কাজী হেদায়েত হোসেন রাজ, সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি কাজী আক্তার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest