নিজস্ব প্রতিবেদক: “টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ি-১১টি লক্ষ্য অর্জন করি” এই স্লোগানকে সামনে রেখে ২৫তম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস ও ১৮তম জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস ২০১৬ উদযাপন উপলক্ষ্যে র‌্যালি, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে জেলা প্রশাসন, সমাজসেবা অধিদফতর ও প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র সাতক্ষীরা’র আয়োজনে শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্ক থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়ে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সদর উপজেলা মিলনায়তনে আলোচনাসভা স্থলে গিয়ে মিলিত হয়। পরে জেলা সমাজসেবা অধিদফতরের উপ-পরিচালক দেবাশিষ সরদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আসাদুজ্জামান বাবু, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, জেলা সমাজসেবা অধিদফতরের সহকারি পরিচালক হারুন অর-রশিদ, শহর সমাজসেবা অফিসার শহিদুর রহমান, সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো. রোকনুজ্জামান প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে প্রতিবন্ধীদের সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc02587-copyমাহাফিজুল ইসলাম আক্কাজ: জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত খেলেছে শ্যামনগর উপজেলা দল। তুমুল প্রতিযোগিতা আর উত্তেজনার মধ্যে ১-০ গোলে বিজয়ী হয়ে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নিয়ে বাড়ি ফিরেছে দলটি।
শনিবার বিকাল ৩ টায় সাতক্ষীরা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এ জাঁকজমকপূর্ণ ফাইনাল খেলায় মুখোমুখি হয় শ্যামনগর উপজেলা দল বনাম দেবহাটা উপজেলা দল। এসময় গ্যালারিতে ছিল দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়। তারা তাদের পছন্দের দলের পক্ষে সমর্থন জানাতে স্টেডিয়ামে উপস্থিত হন।
বিপুল সংখ্যক দর্শকদের উপস্থিতিতে খেলায় নতুন মাত্রা যোগ করে। উৎসাহ যোগায় প্লেয়ারদের। এদিকে খেলার প্রথমার্ধে ৩টা ৪মিনিটে শ্যামনগর উপজেলা দলের ১০ নং জার্সি পরিহিত খেলোয়াড় মিয়ারাজ একটি গোল করে দলকে এগিয়ে নেন।
খেলার দ্বিতীয়ার্ধে উভয় দল আর কোন গোল করতে না পারায় এবছর জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ট্রফি শ্যামনগর উপজেলা দলের ঘরে ওঠে। দেবহাটা উপজেলা দলকে ১-০ গোলে পরাজিত করে শ্যামনগর উপজেলা দল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।
ফাইনাল খেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এসময় তিনি বলেন, উভয় দলই ভালো খেলেছে। আমি উভয় দল এবং দর্শকদেরকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। ‘মাদককে না বলুন খেলাধূলাকে হ্যা বলুন’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আগামী দিনে খেলাধূলার প্রতি আরো বেশি গুরুত্ব দেয়ার আহবান জানান প্রধান অতিথি। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা পুলিশ সুপার মো. আলতাফ হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ পরিচালক এ.এন.এম মঈনুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের সমন্বয়ক এএফএম এহতেশামূল হক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) অরুন কুমার ম-ল, পৌর মেয়র তাজকিন আহেমদ চিশতি, জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সভানেত্রী জেলা প্রশাসক পতœী মিসেস সেলিনা আফরোজ, জেলা পুলিশ সুপার পতœী মেহের নিগার আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) পতœী রঞ্জনা মন্ডল, শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদুজ্জামান, নির্বাহী অফিসার আবু সায়েদ মোঃ মনজুর আলম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা  কমান্ডার মুক্তিযোদ্ধা মীর মাহমুদ হাসান লাকি, দেবহাটা উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল গণি, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ঘোস, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ এ.কে.এম আনিছুর রহমান, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি ইঞ্জি. সিরাজুল ইসলাম খান, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির খান বাপ্পি, ট্রেজারার শেখ মাসুদ আলী প্রমুখ।dsc02627-copy
জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট কমিটির সমন্বয়ক ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামূল হক বলেন, ‘জেলা প্রশাসক কাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৬ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ডি.এফ.এ, জেলা ক্রীড়া সংস্থা, পুলিশ বিভাগ, সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সার্বিক সহযোগিতায় এটি সম্ভব হয়েছে। এছাড়া জেলা প্রশাসকসহ প্রতিটি উপজেলার চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার নেতৃবৃন্দ যেভাবে সহযোগিতা তাতে আমি মুগ্ধ হয়েছি। আমি সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’
খেলায় প্রধান  রেফারির দায়িত্ব পালন করেন শহিদুল ইসলাম লালু, সহকারী রেফারী ইমাম হোসেন ও রফিকুল ইসলাম। ধারাভাষ্যকার ছিলেন জাহাঙ্গীর হোসেন ও মাসুদুর রহমান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার নির্বাহী জেলা যুবলীগের আহবায়ক মো. আব্দুল মান্নান, ফারহা দিবা খান সাথি, কাজী কামরুজ্জামান, জেলা যুবলীগ নেতা মীর মহি আলম, ম্যাচ কমিশনার ইমাদুল হক খান, ইদ্রিস আলী বাবু, আ.ম আক্তারুজ্জামান মুকুল, সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, ক্রীড়া সংগঠক মোনায়েম খান চৌধুরী সান্টু প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম খান। খেলায় সাতক্ষীরার ৭টি উপজেলা ও সদর পৌরসভাসহ মোট ৮টি দল টুর্নামেন্টের হাজার হাজার দর্শক অংশগ্রহণ করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

satkhira-news-pic-02নিজস্ব সংবাদদাতা: ফুলবাড়িয়া ডিগ্রি কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদের নির্মমভাবে হত্যার প্রতিবাদে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার  সকালে সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিশ) জেলা শাখার সভাপতি অধ্যক্ষ আব্দুর রহমানের সভাপতিত্বে এ প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি (বাকশিশ) জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোবাশ্বেরুল হক জোতি, অধ্যক্ষ আবুবক্কর সিদ্দীক, অধ্যক্ষ মো. আবু সাঈদ, অধ্যক্ষ আজিজুর রহমান অধ্যক্ষ কামরুল ইসলাম, অধ্যক্ষ ফারুক হোসেন, অধ্যক্ষ জাফরুল আলম বাবু, উপাধ্যক্ষ ময়নুল ইসলাম, অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম বাপ্পী ও প্রভাষক ইদ্রিস আলী প্রমুখ। এ সময় নেতৃবৃন্দ একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে সমাবেশ করে।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফুলবাড়িয়া ডিগ্রি কলেজকে জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা হয়েছে সহকারি অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ। শিক্ষকরা দাবি আদায়ের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে যাবে। বর্তমান সরকার শিক্ষা বান্ধব সরকার। তাই আমাদের দাবি বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী আন্দোলনরত শিক্ষকদের পাশে দাড়িয়ে নায্য দাবি পুরণ করবেন বলে বক্তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

drra-pictureসাতক্ষীরা সংবাদদাতা: সাতক্ষীরায় আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস পালিত হয়েছে। ‘টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ি, ১৭টি লক্ষ্য অর্জন করি’Ñ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসন, জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর ও প্রতিবন্ধী সেবা ও সাহায্য কেন্দ্র, সাতক্ষরীর আয়োজনে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন এর আর্থিক সহযোগিতায় ও ডিজএ্যাবল্ডরিহ্যাবিলিটেশন এন্ড রিসার্চ এসোসিয়েশন (ডিআরআরএ) এর উদ্যোগে রাইটস ট্্্ ুএমপাওয়ারমেন্ট ফর দ্য ডিজএ্যাবল্ড (রেড) প্রকল্পের অধীনে সাতক্ষীরা শহিদ অব্দুর রাজ্জাক পার্ক থেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মিলিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো: মহিউদ্দিন। জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক দেবাশিষ সরদারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: আসাদুজ্জামান বাবু, জেলা সমাজ সেবা অফিসের সহকারী উপ-পরিচালক হারুন-অর-রশিদ, শহর সমাজসেবা অফিসার শেখ সহিদুর রহমান, সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার মো: রোকনুজ্জামান প্রমূখ। আলোচনা সভা শেষে জেলা প্রশাসক বরাবর একটি একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন ডিআরআরএ’র ডলি খাতুন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআরআরএ’র জেলা ম্যানেজার মো: আবুল হোসেন (পিআইএইচআরএস) প্রকল্প সুপার ভাইজার জিএম নূরুন্নবী হাসান, সুজিত কুমার, ডলি খাতুন, মতিউর রহমান প্রমুখ।
এছাড়াও শনিবার সন্ধ্যায় ডিআরআরএ’র পিআইএইচআরএস প্রকল্পের অধীনে বাশদহ শহিদ স্মৃতি ডিগ্রি কলেজে পটগান অনুষ্ঠিত হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

889d0dfac3d2a5b5f875f645d2d2e0b5-messi-danuskaঅনলাইন ডেস্ক: দানুস্কা রদ্রিগেজ নামটি কি খুব পরিচিত মনে হচ্ছে? ১৭ বছর বয়সী এই ভেনেজুয়েলান মেয়েটি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, লিওনেল মেসি কিংবা নেইমার—পেছনে ফেলেছে সবাইকে। অনূর্ধ্ব-১৭ সুদামেরিকানা চ্যাম্পিয়নশিপে কলম্বিয়ার বিপক্ষে তার গোলটা জায়গা করে নিয়েছে ফিফা বর্ষসেরা গোল পুরস্কারের সেরা ৩ নম্বরে।
বর্ষসেরা গোল, অর্থাৎ পুসকাস অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হবে আগামী ৯ জানুয়ারি। কিছুদিন আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল সেরা ১০ গোলের সংক্ষিপ্ত তালিকা। সেখানে অবশ্য মেসি, নেইমার দুজনেই ছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোপা আমেরিকায় যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে আর্জেন্টিনার ৪-০ গোলে জয়ের ম্যাচে মেসির ফ্রি কিক থেকে করা দুর্দান্ত সেই গোল চূড়ান্ত লড়াইয়ে আর জায়গা পায়নি। জায়গা পায়নি লা লিগায় ভিয়ারিয়ালের বিপক্ষে নেইমারের ফ্লিক করে করা দারুণ সেই গোলটিও।

মেসি, নেইমারকে পেছনে ফেলেছেন করিন্থিয়ানস মিডফিল্ডার মারলন ও ফুটবল বিশ্বে পেছনের সারির দেশ মালয়েশিয়ার মোহাম্মদ ফাইয়াজ সাবরিও। দানুস্কার সঙ্গে পুসকাস অ্যাওয়ার্ডের চূড়ান্ত লড়াইয়ে থাকছেন মারলন ও সাবরি।

মারলনের গোলটি কোপা লিবার্তাদোরেসে চিলির ক্লাব কোবরেসালের বিপক্ষে। মালয়েশিয়ান ক্লাব পেনাংয়ের মিডফিল্ডার সাবরি গোলটা করেছিলেন লিগ ম্যাচে পাহাংয়ের বিপক্ষে।সূত্র: ইএসপিএন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

12-1অনলাইন ডেস্ক: ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান, হরমোন তারতম্য, তেজস্ক্রিয়তা, নেশা, ঘর্ষণজনিত আঘাত, বিকৃত যৌনাচার, অধিক চর্বিযুক্ত খাদ্য গ্রহণ, বায়ূ ও পানিদূষণ, জীবন যাপন পদ্ধতি, ভৌগলিক ও পরিবেশগত প্রভাব ইত্যাদি সাধারনত এই সকল কারণে ক্যান্সার সৃষ্টি হয়।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনিস্টিটিউটের এক সমীক্ষায়ও দেখা গেছে কিছু খাবার প্রতিদিন গ্রহণ করলে ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়। এই খাবারগুলোকে গবেষকরা ক্যান্সার প্রতিরোধী খাবার বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এগুলো হল হলুদ-কমলা রঙের সবজি, গাজর, টমেটো, পেয়াজ, রসুন, আদা, গাঢ় সবুজ শাক-সবজি, শশা, কাঁচা মরিচ, কলমিশাক, বিট, মিষ্টি কুমড়া, ফুল কপি, বাঁধাকপি শালগম, লাল আলু, বাদাম, বিন, কালোজাম, স্ট্রবেরী, তরমুজ, পাকা পেঁপে, সবুজ চা, আপেল, আঙ্গুর, ও সামুদ্রিক মাছের তৈল, কম ফ্যাট যুক্ত দুধ ও সাওল পদ্ধতিতে বিনা তৈলের রান্না।

উপরে উল্লেখিত খাবারগুলো নিয়মিত গ্রহন করলে ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

19অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সকল সুবিধা ভোগ করেও সংসদে উপস্থিতিসহ সংসদীয় কমিটির বৈঠক ও অন্যান্য সংসদীয় কর্মকাণ্ডে উপস্থিত থাকেন না এমপিরা।
আগামী কাল রোববার থেকে দশম সংসদের ১৩ তম অধিবেশন শুরু হচ্ছে। জাতীয় সংসদের গত ১২ টি অধিবেষন পর্যাদলোচনা করে দেখা যায় অধিকাংশ অধিবেশনে এমপিরা উপস্থিত না থাকায় কোরাম সংকট দেখা দিয়েছে। অবার সংসদীয় কমিটিতে উপস্থিতি না থাকায় অনেক কমিটির বৈঠক করা সম্ভব হয়নি। অথচ আর্থিকসহ সকল সুযোগ সুবিধা নিয়েছেন এমপিরা।

সংসদ সচিবালয় সূত্র জানায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনের সাধারণ আলোচনায় এমপিদের অনাগ্রহ স্পষ্টতই ধরা পড়েছে। বাজেট আলোচনার প্রথম দিনেই বক্তা সঙ্কটে অধিবেশন মুলতবি ঘোষণা করা হয়। এমনকি বাজেট অধিবেশনের অধিকাংশ দিন অর্থমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী দুইজনই অনুপস্থিত ছিলেন। অন্য এমপিরা এ বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

বাজেট আলোচনার জন্য মোট ৪৫ ঘণ্টা সময় নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ১০ ঘণ্টা বিরোধী দলের। বাকি সময়টা স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যসহ সরকারি দলের। কিন্তু আলোচনার জন্য বিরোধী দলের একজন সদস্যের নামও জমা দেয়া হয়নি। সরকারি দলের এমপিরা প্রধানমন্ত্রীর ভয়ে অনেকেই উপস্থিত থাকলেও আলাচনায় অংশ নিতে তাদের অনীহা দেখা গেছে।

অধিবেশনে হাজিরা দেওয়ার ক্ষেত্রে এমপিদের উদাসীনতা নতুন কিছু নয়। স্থায়ী কমিটির সভাগুলোতে এমপিদের গড় হাজিরার বিষয়টি দিন দিন প্রকট হয়ে উঠেছে। কমিটির সদস্য হিসেবে প্রতি সভায় হাজিরার জন্য সম্মানী, কমিটি ভাতার পাশাপাশি বিমানের টিকিট দিয়েও সংসদীয় কমিটির সভায় পাওয়া যায় না এমপিদের। এ নিয়ে একাধিক কমিটির সভাপতিকে ক্ষোভ প্রকাশ করতেও দেখা গেছে।

চলতি সংসদে কোরামের অভাবে সংসদীয় কমিটির সভা মুলতবি করার নজিরও দেখা গেছে। এক-তৃতীয়াংশ সদস্যের উপস্থিতিকে কোরাম বলে বিবেচনা করা হয়। অধিকাংশ সভায় অনুপস্থিতির হার অর্ধেকের বেশি। ৩ থেকে ৫ জন সদস্য নিয়েই অনুষ্ঠিত হচ্ছে সভা। শুধু তাই নয়, অনেক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তিনজনের উপস্থিতিও না থাকার নজির রয়েছে।

এ পর্যন্ত দশম সংসদের দ্বাদশ অধিবেশন সমাপ্ত হলেও অনেক কমিটিই সাকুল্যে ছয়টি বৈঠক করতে পেরেছে। অথচ প্রতিটি কমিটির জন্য মাসে কমপক্ষে একটি বৈঠক করার কথা রয়েছে।

সংসদীয় কমিটির প্রধানরা মন্ত্রীর পদমর্যাদায় সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্ত হলেও কাজের প্রতি তাদের অনীহা দেখা গেছে। এই অনীহা থেকে তারা সংসদভবনে নিজেদের কার্যালয়ে হাজির হন না।

সংসদের হিসাব শাখা জানায়, একজন এমপি নির্ধারিত ১০টি অর্থনৈতিক কোডের বিপরীতে মাসিক পারিতোষিক ও ভাতা পান ১ লাখ ৭৩ হাজার ৫০০ টাকা। এর মধ্য থেকে যারা এমপি হোস্টেলে থাকেন তাদের ফ্ল্যাট ভাড়া বাবদ কাটা হয় ৪০০ টাকা। এ ছাড়া কমিটির সভায় উপস্থিত হওয়ার জন্য এমপিরা সম্মানী ভাতা পান এক হাজার টাকা। সভার আগের দুই দিন ও পরের দুই দিনের জন্য কমিটি ভাতা পান ৮২৫ টাকা হারে ৩ হাজার ৩০০ টাকা। কমিটি সভায় যোগদানের জন্য পান বিমানের টিকিটের দেড়গুণ ভ্রমণ ভাতা। এর বাইরেও ভ্রমণ ভাতা পান এমপিরা। কিন্তু সুবিধা নিলেও এ সংক্রান্ত কাজ করছেন না এমপিরা।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) সাধারণ সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সংসদে শক্তিশালী বিরোধীদল না থাকার করণে সংসদের কর্মকান্ডে আগ্রহ হারিয়েছে সাংসদরা । তাদের ভাল-মন্দ কাজের কোন আলোচনা করার মত কেউ নেই। এ করণে অনেক সংসদ সদস্য সুবিধা নিয়ে কার্যক্রমে অংসগ্রহণ করছে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

23অনলাইন ডেস্ক: অবশেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে বন্ধ হয়েছে বিদেশী চ্যানেলে বাংলাদেশী পণ্যের বিজ্ঞাপন। শুক্রবার রাত থেকেই বিদেশী চ্যানেলে বন্ধ রয়েছে বাংলাদেশী পণ্যের সকল বিজ্ঞাপন। সাথে মিডিয়া চ্যানেলগুলো নিজেদের সকল মামলা তুলে নিয়েছে এবং সকল আন্দোলন স্থগিত করেছে।
গত কয়েকদিন ধরে দেশের খ্যাতিমান টেলিভিশন তারাকারা রাস্তায় নেমেছেন ভারতীয় টেলিভিশনে বাংলাদেশী পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করাসহ বাংলায় ডাবিংকৃত বিদেশী সিরিয়াল প্রচারের বিরুদ্ধে। তারা ডাউনলিংকের মাধ্যমে ভারতীয় চ্যানেল অবাধে সম্প্রচার বন্ধেরও জোরালো দাবি তুলেছেন।
ভারতীয় আধিপত্য থেকে দেশীয় বেসরকারি টেলিভিশন শিল্পকে বাঁচাতে গত মাসে গঠন করা হয়েছে দু’টি সংগঠন। সব মিলিয়ে ভারতীয় স্যাটেলাইট টেলিভিশনের আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে তোলপাড় চলেছে দেশীয় টেলিভিশন মালিক থেকে শুরু করে এতে যুক্ত অসংখ্য শিল্পী এবং কলাকুশলীদের মধ্যে। তারা শুরু করেছিলেন ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন। দাবি মানা না হলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছিলেন তারা। অবশেষে তাদের দাবি আদায় হলো প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest