সর্বশেষ সংবাদ-
মানিকহারে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অর্ধলক্ষ টাকার গাছপালা কেটে নেওয়ার অভিযোগতালার ইসলামকাটিতে যৌথ পরিকল্পনা উন্নয়ন বিষয়ক সংলাপ সভাবুধহাটায় মোটরসাইকেল ও ট্রলির সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যুবিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে মর্নিং সান প্রি- ক্যাডেট স্কুলে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্পসাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনী

unnamedপ্রেস বিজ্ঞপ্তি: বিজয়ের মাসে ২৮শে ডিশেম্বার জেলা পরিষদের নির্বাচনে ভোটারদের ভোট পেতে জেলা সদর উপজেলা ও দেবহাটা উপজেলার ভোটারদের সাথে মত গণসংযোগ করেছেন নজরুল ইসলাম। নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্ধের পর থেকে মটর সাইকেল প্রতিক নিয়ে জেলার একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে দুর্বার গতিতে ছুটে চলেছেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ নজরুল ইসলাম। এসময় তার সাথে ছিলেন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এসএম শওকাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, সংগঠনিক সম্পাদক গনেশ চন্দ্র মন্ডল, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সম্পাদক শেখ আব্দুর রশিদ পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু সাইদ,জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আফজাল হোসেন মারুফ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হোসেন সুজন, সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন, যুবলীগনেতা তুহিন হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মী সমর্থকগন। গণসংযোগকালে জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বলেন, আমি নির্বাচিত হলে জেলা পরিষদের যে সব জায়গা নামে বেনামে বে আঈনি ভাবে দেওয়া আছে সেগুলি বাতিল করে সচ্ছতার ভিত্তিতে সরকারের নিয়মঅনুযায়ি বন্ঠন করা হবে আমার কাজ। দুর্নীতিমুক্ত, গণমুখি জনকল্যাণকর জেলা পরিষদ গড়ে তুলবো। যেখানে ক্ষুধা ও দারিদ্রতা থাকবেনা। বেকারত্ব থাকবেনা। আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষ স্বাবলম্বী হতে পারবে। জেলা পরিষদ নিজস্ব উদ্যোগে জেলার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করতে পারবে। যেখানে থাকবে না কোন দুর্নীতি। দুর্নীতিমুক্ত ভাবে জনগনের উন্নয়নে কাজ করবে জেলা পরিষদ। দুর্নীতি মুক্ত জেলা পরিষদ গড়তে আমি আপনাদের দোয়া, আর্শীবাদ, সমার্থন ও ভোট কামনা করছি। তিনি দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন থেকে গণসংযোগ শুরু করে সখিপুর, নওয়াপাড়া, পারুলিয়া, দেবহাটা সদর ও সদর উপজেলার আগরদাড়ি এবং শিবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মেম্বরদের সাথে গণসংযোগ করেন। পাশাপাশি দলীয় নেতা কর্মীদের খোজ খবর নেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শহর প্রতিনিধি: জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে পাঁচ জনকে কুপিয়ে জখম করেছে প্রতিপক্ষরা। বুধবার বেলা ১১টায় লাবসা ইউনিয়নের মাঠপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এঘটনায় আহতদের পক্ষ থেকে একটি এজহার দায়ের করা হয়েছে। এজহার সূত্রে জানা যায় লাবসার মাঠপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে আরিফুল ইসলামের সাথে যোগরাজপুর গ্রামের আব্দুল্লাহ সরদারের ছেলে আবু দাউদের সাথে আরিফুল ইসলাম রিপনের জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছিল। এ সূত্র ধরে উপরে দাউদ ও  আব্দুল মাজেদের ছেলে মাসুদ, আইয়ুব আলীর ছেলে ইউসুফ আলী, আব্দুল্লাহ সরদারের ছেলে আমজাদ আলী, আইয়ুব আলীর ছেলে আবু আহাদ, আবু দাউদের স্ত্রী মরিয়ম খাতুন, আব্দুল্লাহ সরদারের স্ত্রী রাশিদা খাতুনসহ ৮/১০ বুধবার দুপুর ২টার দিকে রিপনদের পৈত্রিক সম্পতিতে প্রবেশ করে সম্পত্তি দখলের চেষ্টা চালায়। এসময় তাদের বাধা দিতে গেলে আরিফুল ইসলামের মাসহ বাড়িতে থাকা লোকজন তাদের বাধা দিতে গেলে  তারা রাম দা, লোহার রড দিয়ে মারপিঠ করে। এছাড়া তাদের কাছে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আরিফুলের মামা সিরাজুল ইসলাম ও শহীদুল ইসলামকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে যখম করে। তাদের ডাক ও চিৎকারে এলাকাবাসী ছুটে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এবিষয়ে দোষীদের আইনের আওতায় এনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আরিফুল ইসলাম রিপন বাদি হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি এজহার করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

26258_1367643318878_4682872_nসাম্প্রতিক সময়ে সাতক্ষীরার সবচেয়ে আলোচিত দুটি ঘটনা হচ্ছেÑ (১) কলারোয়ায় কিশোরী আফরোজাকে অপমানিত, লাঞ্ছিত ও অসম্মানিত করার মাধ্যমে তাকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করা এবং (২) সদর উপজলোর ঘোনা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য গণেশ সরকারের পুত্র গৌতমকে মোবাইলে ডেকে নিয়ে তার বাড়ির পাশে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেয়া।
আলোচিত দুটি ঘটনার প্রথমটিতে সেখানকার সংসদ সদস্য, উপজেলা চেয়ারম্যানসহ অধিকাংশ জনপ্রতিনিধির বক্তব্য, বিবৃতি ও অবস্থানে প্রতীয়মান হয় যে, তারা আফরোজা হত্যার ন্যায় বিচার নিশ্চিতের জন্য যতটা না সক্রিয় তার চেয়ে অধিক সক্রিয় আফরোজা আত্মহত্যায় যার দায় সবচেয়ে বেশি সেই স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে নির্দোষ প্রমাণ করতে চান।
অন্যদিকে, সাতক্ষীররা পুলিশ সুপারের সংবাদ সম্মেলনের পরও গৌতমের পিতা আশঙ্কা করছেন তার পুত্র হত্যার ন্যায় বিচার পাবেন কি না তা নিয়ে। তিনি স্পষ্টতই সন্দেহ প্রকাশ করেছেন এই হত্যাকা-ের তদন্তের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তাদের ন্যায়নিষ্ঠার প্রতি। গত মঙ্গলবার এক মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি গৌতম হত্যার অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তাদের সাথেই ঐসব পুলিশ কর্মকর্তাদের সখ্যতার বিষয়টি সামনে এনেছেন।
আমরা এই আস্থাহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি চাই। মুখে আইনের শাসনের কথা বলে যারা আইনকে নিজেদের অবৈধ সুবিধা লাভের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছেন তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের কঠোর এবং অনমনীয় অবস্থান দেখতে চাই। আমরা আফরোজা এবং গৌতম হত্যার ন্যায় বিচার চাই। চাই জনপ্রতিনিধি ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মানবিক বোধেদয়ও।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

c82b7f172f652a210fdfde62d82e8ef9-karinaবিনোদন ডেস্ক: কারিনা কাপুর ও তৈমুর আলী খান পতৌদি নবাববাড়িতে এসেছে নতুন অতিথি। নাম তার তৈমুর আলী খান। ইতিমধ্যে তাকে ‘মিনি নবাব’ বলেও ডাকতে শুরু করেছেন অনেকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মা কারিনা কাপুরের সঙ্গে তাঁর একটি ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। ছবিতে দেখা গেছে, মা কারিনা চুমু দিচ্ছেন ছোট্ট তৈমুরের কপালে। সবাই দেখছে তাকে। তবে কাপুর পরিবারের কাছ থেকে ছবিটির সত্যতা নিশ্চিত করা হয়নি।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে সাতটায় ভারতের মুম্বাই শহরের একটি হাসপাতালে জন্ম হয় তৈমুরের। সঙ্গে সঙ্গে বাবা সাইফ ও মা কারিনা একটি লিখিত বিবৃতিতে ছেলের জন্মের খবর জানান সবাইকে। জানানো হয়, মা ও ছেলে দুজনই ভালো আছেন।
বলিউডের তারকারা মিনি নবাব ও সাইফিনা জুটিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। পরিচালক করণ জোহর টুইট করেন, ‘বেবোর একটি ছেলে সন্তান হয়েছে। আমি খুবই খুশি! তৈমুর আলী খান।’ সোনম কাপুর টুইট করেন, ‘অভিনন্দন ডার্লিং বেবো ও সাইফ, তৈমুর আলী খান পতৌদি সবার চোখের মণি হতে যাচ্ছে…মিনি নবাব।’
এদিকে কারিনা ও সাইফের ছেলের নাম ঘোষণার পর থেকে মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটারে শুরু হয়েছে হুলুস্থুল। তৈমুর আলী খান নাম রাখার কারণে অনেকেই বর্ণবাদী মন্তব্য করছে সাইফিনা জুটিকে নিয়ে। ইরানি শব্দ তৈমুর অর্থ লোহা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

vvvvvvvvvvvvvvvvvvপ্রেস বিজ্ঞপ্তি: আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী সাবেক সফল জেলা পরিষদ প্রশাসক এম মুনসুর আহমেদ বুধবার দিনব্যাপী জেলার শ্যামনগর উপজেলার রমজান নগর, কৈখালী, মুন্সিগঞ্জ, ইশ্বরীপুরসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের সকল চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর ও মেম্বরদের সাথে তার আনারশ প্রতিক নিয়ে নির্বাচনী মতবিনিময় করেন। শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আতাউল হক দোলন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুনসুর আহমেদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, আব্দুল হামিদ, দেবহাটা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুজিবর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি। আ’লীগ নেতা ডা. মুনসুর, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক আজিবর রহমান, সদর যুবলীগের সভাপতি শফিউদ্দীন, সাতক্ষীরা পৌর ৪নং ওয়ার্ড আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মোশফিকুর রহমান মিল্টন, সাবেক কেন্দ্রিয় ছাত্রলীগ নেতা জি এম অহিদ পারভেজ, সাতক্ষীরা শহর আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পদক শফিকুজ্জামান পারভেজ, জেলা তরুণলীগের সভাপতি কর্ণেল বাবু, তৌহিদ, আজিম, প্রজন্মলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর শাহীনসহ আওয়ামীলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। মতবিনিময় কালে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান প্রার্থী সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম মুনসুর আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকে আওয়ামীলীগ উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। ভাষা আন্দোলন, শিক্ষা আন্দোলন, ছয় দফা, গণঅভ্যুত্থাম, ৭০’র নির্বাচন, মহান মুক্তিযুদ্ধে এ দলের ছিল অগ্রণী ভূমিকা। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ বর্তমানে সরকার এ আছে। আমি মহান মুক্তিযুদ্ধ করেছি, বারবার নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি, বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগের দায়িত্বে আছি। এ জন্য আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ আমাকে দলীয় মনোয়ন দিয়েছে। কারো কথায় প্ররোচিত না হয়ে দলের স্বার্থে কেউ দলের বাইরে কোন প্রার্থীকে সমার্থন দেবেন না। দলের কথা মাথায় রেখে দলীয় প্রার্থীকে সমার্থন দেবেন বলে চেয়ারম্যান প্রার্থী মুনসুর আহমেদ মনে করেন। তিনি আরো বলেন এবার আপনারা চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত করলে আপনাদের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexএম বেলাল হোসাইন/আমির হোসেন খান চৌধুরী: মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে শ্যামনগর সদর উপজেলার দক্ষিণ মাহমুদপুর মোস্তফার ভাটার পাশে গত রবিবার থেকে ১৫ দিনব্যাপী বিজয় ও মেলাযাত্রা পালার আয়োজন করা হয়েছে।
কিন্তু সেখানে যাত্রাপালার নামে চলছে অশ্লীল নৃত্য ও জমজমাট জুয়ার আসর। আর এ ধরনের অশ্লীলতা আর জুয়ার আসর চালাতেদ সাধারণত যেসব পক্ষকে বিপুল অংকের টাকা দিতে হয় তাও দেয়া হচ্ছে ঠিকমত। আর তাই পুলিশ, জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় প্রশাসন আর গণমাধ্যমের এক শ্রেণির সুবিধাবাদী নেতারা আর্থিক পরিতৃপ্তির ঢেকুর তুলছেন আর সবকিছৃ দেখেও না দেখার ভান করছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাজার হাজার দর্শক মেতে উঠেছে ১২ থেকে ১৪টি জুয়ার চরকিতে। বসে আছে শতশত জুয়াড়ী খেলছে হাজার হাজার টাকার চরকি খেলা। খেলায় অংশ নিয়েছে স্কুল কলেজের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষেরা। পকেটের হাজার হাজার টাকা খোয়াচ্ছে চরকি খেলে। নিঃস্ব হয়ে রিক্ত মন নিয়ে ফিরে যাচ্ছে অনেকেই। জুয়াড়িরা লাভবান না হলেও লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে লাভবান হচ্ছে জুয়ার বোর্ডের মালিক ও আয়োজকরা। এরপর রাত ১১টা থেকে চলছে সামাজিক যাত্রাপালা তিনশ, দুইশ টাকা চেয়ার ও জমিনের টিকিটের মূল্য একশ টাকা। প্যান্ডেল এর ভিতরে ঢুকতেই দেখা যায় সামাজিক যাত্রাপালার নামে চলছে অসামাজিক নাচগান। সারারাতব্যাপী চলছে অর্ধনগ্ন মেয়েদের অশ্লীল অসামাজিক নাচ-গানের আসর। হাজার হাজার দর্শক মত্ত হয়ে আছে এই নাচে।
এখানেই ক্ষ্যান্ত নয় দর্শক অর্ধনগ্ন নাচনেওয়ালী মেয়েদের একটু স্পর্শের জন্য উড়িয়ে দিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। ঠিক যেন আগের কালের রাজাদের জলসা ঘরের নাচের অনুষ্ঠানের মত। যে যত বেশী টাকা দিয়ে নর্তকীদের সšু‘ষ্ট করতে পারবে মধুবালা যেন সেই মূহুর্তের জন্য সেই দর্শকেরই। সবধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ চললেও দর্শকদের উদ্দেশ্যে বারবার প্রচার করা হচ্ছে এই অনুষ্ঠানের যাবতীয় ভিডিও ও ছবি ওঠানো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এখানে অধিকাংশ দর্শকই স্কুল-কলেজের ছাত্র এবং মধ্য বয়সী পুরুষ। এই অর্ধনগ্ন নাচের টিকিট ও জুয়ার টাকা যোগাতে অনেক ছাত্ররা কাটছে বাবার পকেট, চুরি করছে বাবার সই করা চেক বইয়ের পাতা।আার সেই টাকা উড়িয়ে দিচ্ছে জুয়ার আসরে এবং অর্ধনগ্ন নর্তকীদের নাচ দেখার ও একটু ছোঁয়া পাওয়ার জন্য। এই অশ্লীল নাচগান ও জুয়ার আসরের আয়োজক স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা মোঃ আতিয়ার ও মোশারফ বলেন সবাইকে ম্যানেজ করে এই অনুষ্ঠান পরিচালনা করছি এখানে অসামাজিক তেমন কিছুই হচ্ছেনা।
উল্লেখ্য একটি কুচক্রী মহল উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, স্থানীয় সাংবাদিক ও রাজনৈতিক নেতাদের সহায়তা নিয়ে এই অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। যার ফলে এই ১৫ দিনেই স্থানীয় যুবসমাজকে ধ্বংসের দুয়ারে নিয়ে যেতে পারে এমনটাই আশঙ্কা করছেন সচেতন মহল।
জুয়ার আসর ও মেয়েদের অর্ধনগ্ন নাচ-গানের অনুষ্ঠান থেকে স্কুল-কলেজের ছাত্র ও যুব সমাজকে রক্ষা করার জন্য এবং এই অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধ করতে জেলা প্রশাসকের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করছেন সুশীল সমাজ। এব্যাপারে শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান এর সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে সেখানে শুধুমাত্র যাত্রাপালার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানে যদি অশ্লীল নৃত্য চলে তাহলে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: পাঁচ দফা দাবিতে বেতনা ও অন্যান্য নদী বাঁচাও আন্দোলন কমিটির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে মিল বাজারস্থ এলাকায় বেঁতনা বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি আবিদার রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আরিফুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন জাসদ কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সম্পাদক ওবায়দুস সুলতান বাবলু, ন্যাপের জেলা সভাপতি হায়দার আলী শান্ত, কমিটির উপদেষ্টা অধ্যক্ষ সুভাষ সরকার, সহ-সভাপতি রুহুল আমিন, এড. আকবার আলী, লাবসা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সুফিয়ান সজল, এপিপি এড. মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা বাস্ত্রহারালীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ, জেলা উন্নয়ন যুব সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, এনামুজ্জামান নিপ্পন, কামরুল হাসান, ওমর ফারুক, আবুল হাসান, শামসুল হক, শহিদুল ইসলাম, শাহমত আলী, ইসমাইল হোসেন, মুহাসিনুল ইসলাম মিন্টু প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, বর্তমানে নদীতে পলী জমে নদীর নাব্যতা হ্রাস পাচ্ছে। অবৈধভাবে গড়ে উঠছে ঘরবাড়ি, ইটভাটাসহ নানা স্থাপনা। এ অবৈধভাবে নদীর পাড় দখল বন্ধ না করলে বন্যার পানিতে তলিয়ে যাবে। পানি বন্ধী হয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়বে হাজার হাজার বিঘার ফসলি জমি। নদীর ধারে গড়ে উঠা এ সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা এবং বেতনা ও অন্যান্য নদী রক্ষা করার জন্য প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc02640-large
নজিস্ব প্রতবিদেক : সাতক্ষীরায় আঞ্জুমান মুফদিুল ইসলাম র্কতৃক দুস্থদরে মাঝে শীতবস্ত্র বতিরণ করা হয়ছে।ে মঙ্গলবার সকালে আঞ্জুমান মুফদিুল ইসলাম জলো র্কাযালয়ে সাতক্ষীরা সরকারি কলজেরে অধ্যক্ষ প্রফসের লয়িাকত পারভজেরে সভাপতত্বিে প্রধান অতথিি হসিবেে বক্তব্য রাখনে আঞ্জুমান মুফদিুল ইসলাম জলো শাখার সহ সভাপতি ও জলো আওয়ামীলীগরে সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. নজরুল ইসলাম। তনিি আঞ্জুমান মুফদিুল ইসলামরে র্কাযক্রমরে প্রশংসা করে বলনে, আঞ্জুমানরে সব র্কমকান্ড আরও গতশিীল ও র্কাযকর করতে তনিি র্সবাত্মক সহযোগতিা করবনে। এসময় উপস্থতি ছলিনে আঞ্জুমান মুফদিুল ইসলাম জলো শাখার সাধারণ সম্পাদক প্রফসের খায়রুল ইসলাম, জয়িাউদ্দনি আহমদে, মমতাজুন নাহার র্ঝণা, নওশরে আলী প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest