সর্বশেষ সংবাদ-
মানিকহারে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অর্ধলক্ষ টাকার গাছপালা কেটে নেওয়ার অভিযোগতালার ইসলামকাটিতে যৌথ পরিকল্পনা উন্নয়ন বিষয়ক সংলাপ সভাবুধহাটায় মোটরসাইকেল ও ট্রলির সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যুবিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে মর্নিং সান প্রি- ক্যাডেট স্কুলে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্পসাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনী

1481972617-faruk1মুক্তিযুদ্ধে তরুণদের ভূমিকা নিয়ে নির্মিত হয়েছে অনুদানের চলচ্চিত্র ‘লাল-সবুজের সুর’। গতকাল শুক্রবার বিজয় দিবসে ছবিটি মুক্তি পেয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে। ছবিটি পরিচালনা করেছেন মুশফিকুর রহমান গুলজার। ছবির মূল ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ওমর সানী ও এস আই ফারুক।

পরিচালক গুলজার বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের ভেতর দেশপ্রেম জাগ্রত করার জন্য ছবিটি নির্মাণ করেছি। এখানে তরুণদের গল্প তুলে ধরেছি। হানাদার বাহিনী আমাদের দেশের মানুষের প্রতি কত অন্যায় করেছে তা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।’

হানাদার বাহিনীর এক কর্মকর্তার চরিত্রে অভিনয় করেছেন এস আই ফারুক, তিনি বলেন, ‘হানাদার বাহিনীর প্রধান নয়, আমি আসলে জানোয়ারের চরিত্রে অভিনয় করেছি। ছবির পোস্টার তৈরি হওয়ার পর আমার ছবির ওপর আমি নিজেই থুতু দিয়েছি। এবং চেষ্টা করেছি চরিত্রটা এমনভাবে ফুটিয়ে তুলতে, যেন নতুন প্রজন্ম হানাদার বাহিনীর হিংস্রতা বুঝতে পারে।’

ফারুক যোগ করেন, তিনি মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি, কিন্তু তাঁর নানা বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ‘ছবি শুরু করার আগে আমি নানার কাছে অনেক ঘটনা শুনেছি। বীরাঙ্গনাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তথ্যচিত্র দেখেছি। সেখান থেকে তাদের চরিত্রটা পর্দায় ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আমি চাই সবাই আমার অভিনয় দেখে আমার মুখে থুতু দিক, তবেই আমার অভিনয়ের সার্থকতা।’ যোগ করেন ফারুক।

‘লাল-সবুজের সুর’ ছবিটি শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের লেখা মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক কাহিনী। এতে অভিনয় করেছেন প্রয়াত অভিনেত্রী পারভীন সুলতানা দিতি, ওমর সানী, আল-মামুন, শহীদুল আলম সাচ্চু, রাফি, এস আই ফারুক প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আজীবন কারাদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মানবতাবিরোধী অপরাধী দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর ছেলে মাসউদ সাঈদী

আজীবন কারাদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মানবতাবিরোধী অপরাধী দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর ছেলে মাসউদ সাঈদী

মানবতাবিরোধী অপরাধীদের সন্তানরা নিজেদের গ্রহণযোগ্য করে নতুন রূপে সমাজে ঢুকতে রাস্তা করে করে এগিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন বলে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক ও অ্যাক্টিভিস্টদের দীর্ঘদিনের অভিযোগ। সেই অভিযোগ এর সত্যতা মিললো আজীবন কারাদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মানবতাবিরোধী অপরাধী দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীর ছেলে মাসউদ সাঈদী পিরোজপুরের জিয়ানগরের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে। এমনকি বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ প্যারেড পরিদর্শন করে ছবি তিনি নিজের ফেসবুকে আপলোড করেছেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গবেষক ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্তরা বলছেন, আমরা অনেক আগে থেকেই দেখে আসছি, জামায়াতের মধ্যে চিহ্নিত মানবতাবিরোধী অপরাধীদের শাস্তির পর তারা পরিশুদ্ধ দল হিসেবে প্রচারের চেষ্টা করছে। স্বাধীনতাবিরোধীদের সন্তান ও পরিবারের সদস্যরা যেন নতুন রূপে সমাজে ঢুকে পড়তে না পারে, তার প্রতি সতর্ক থাকতে হবে। তৃণমূলেও সরকার ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির নজরিদারি বাড়াতে হবে। মানবতাবিরোধী অপরাধী ও তাদের সন্তানদের সামাজিকভাবেই রুখতে হবে।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলায় জামায়াতে ইসলামীর সমর্থনে চেয়ারম্যান পদে দাঁড়িয়ে বিজয়ী হয়েছেন মাসউদ সাঈদী। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৯ দলের সমর্থন পাওয়া মাসুদ ২১ হাজার ৭৭ ভোট পেয়েছেন। মাসউদ তখনই নির্বাচনে জয়লাভ করেন, যখন গণহত্যা, ধর্ষণ, ধর্মান্তরের বাধ্য করার দায়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জামায়াতের নায়েবে আমির সাঈদীর মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার প্রসিকিউটর শাহেদুর রহমান বলেন, ‘একদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের কাজ হচ্ছে, আরেকদিকে জামায়াত নিশ্চুপ বসে আছে, এটা ভাবার কিছু নেই। তারা দলীয় মানবতাবিরোধী অপরাধী নেতাদের ফাঁসির অপেক্ষায় আছে বলা যায়। কারণ এরপর সমাজে তারা নিজেদের পরিশুদ্ধ দল হিসেবে প্রচার করে ওই মওদুদীবাদকে ছড়ানোর কাজটি করতে পারবে বলে মনে করে।’ তিনি আরও বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধীদের সন্তান ও পরিবারের সদস্যরা একইরকম মানসিকতা লালন করেই সেই আদর্শকে সঙ্গে নিয়েই বড় হয়েছেন। ফলে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে তাদের বিজয় উৎসবের মতো জায়গায় উপস্থিত থাকার স্পর্ধা সামাজিকভাবেই রুখতে হবে।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: জেলাব্যাপী পুলিশের বিশেষ অভিযানে জামায়াতের দুই কর্মীসহ ৩২ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার দুপুর পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১০ জন, কলারোয়া থানা থেকে ৫ জন, তালা থানা ৪ জন, কালিগঞ্জ থানা ৪ জন, শ্যামনগর থানা ৫ জন, আশাশুনি থানা ২ জন, দেবহাটা থানা ১ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ১ জনকে আটক করা হয়।  সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: ফিলিং স্টেশন থেকে জ্বালানি তেল নেওয়ার ঘটনায় পুলিশের মারপিট ও একজন শ্রমিককে আটক করার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় রোববার সকালে দুই ঘন্টা বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরিবহন শ্রমিকরা রাস্তায় ব্যারিকেড দেওয়ায় অন্য কোনো যানবাহনও চলাচল করতে পারেনি। পরে পুলিশ আটক শ্রমিককে ছেড়ে দিলে শ্রমিকরা ব্যারিকেড তুলে নেয়। সাতক্ষীরা শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হোসেন জানান,  সকালে বাস  শ্রমিক শাহজাহান স্থানীয় ফিলিং স্টেশন থেকে জ্বালানি তেল নিচ্ছিলেন। এ সময় মোটর সাইকেলে জ্বালানি নিতে আসা সাদা পোশাকধারী এক পুলিশ সদস্যের সাথে তার বচসা হয়। ওই পুলিশ সদস্য তাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেন। তিনি জানান কিছুক্ষন পর একদল পুলিশ বাস টার্মিনালে এসে শ্রমিক শাহজাহানকে মারধর করে তুলে নিয়ে যায়। পরে তাকে সাতক্ষীরা থানায় আটক রাখা হয়। এ ঘটনার  প্রতিবাদে সাধারণ শ্রমিকরা মাঠে নামে। তারা শাহজাহানকে মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন। এদিকে, পুলিশ ও শ্রমিকদের মাঝে চরম উত্তেজনার এক পর্যায়ে সদর থানার ওসি ফিরোজ হোসেন মোল্লা শ্রমিক শাহজাহানকে ছেড়ে দেওয়ার ঘোষনা দেন। এরপরই শ্রমিকরা তাদের ব্যারিকেড তুলে নেয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ক্রীড়া ডেস্ক: সিডনিতে বাংলাদেশ দলের ঠিকানা ছিল অ্যাডিনা নরওয়েস্ট অ্যাপার্টমেন্ট হোটেল। এ ধরনের হোটেলে সাধারণ হোটেলের সব সুযোগ-সুবিধা থাকে না। অস্ট্রেলিয়ায় কয়েকটি দিনের জন্য হলেও তাই খেলোয়াড়েরা ফিরে গেলেন পুরোনো দিনে। অনুশীলন, প্রস্তুতি ম্যাচ—এসবের সঙ্গে সিডনি সফর দিয়েছে ওয়াশিং মেশিনে কাপড় ধোয়া থেকে শুরু করে বুটের স্পাইকস পরিষ্কার করার অভিজ্ঞতাও।মাশরাফি-মুশফিকদের সিডনি পর্ব শেষ। আজ স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় বাংলাদেশ দলের উড়াল দেওয়ার কথা নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডের উদ্দেশে। সাড়ে তিন ঘণ্টার ফ্লাইট। এরপর ওয়াঙ্গেরি, বাসে আড়াই ঘণ্টার মতো পথ। ২২ ডিসেম্বর সেখানেই নিউজিল্যান্ড সফরের একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচটি খেলবে বাংলাদেশ। কোবহাম ওভালে প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ড একাদশ।সিডনিতে বাংলাদেশ দল দুটি টি-টোয়েন্টি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছে। সিডনি সিক্সার্সের বিপক্ষে প্রথমটি জিতলেও হেরেছে সিডনি থান্ডারের বিপক্ষে পরেরটিতে। পরশুর ম্যাচে অবশ্য পূর্ণ শক্তির বাংলাদেশ দল খেলানো হয়নি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজাসহ বিশ্রামে ছিলেন সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ, তাসকিন আহমেদরা। বাংলাদেশের অধিনায়ক ছিলেন মুশফিকুর রহিম।স্পটলেস স্টেডিয়ামের দুটি প্রস্তুতি ম্যাচসহ সিডনির পুরো ক্যাম্প নিয়েই বেশ সন্তুষ্ট মুশফিক। সেখানে অনুশীলন করার অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে কাল মুঠোফোনে বললেন, ‘আসল সিরিজে নামার আগে এখানে আমাদের শুরুটা খারাপ হয়নি। বৃষ্টি না হলে আরও ভালো হতে পারত।’ তবে সিডনির বৃষ্টিতে একটা ‘আশীর্বাদ’ও দেখছেন টেস্ট অধিনায়ক, ‘বৃষ্টিতে একদিক দিয়ে আমাদের ভালোও হয়েছে। নিউজিল্যান্ডের আবহাওয়া কিছুটা ঠান্ডা থাকবে। বৃষ্টির কারণে সিডনিতেই সেটা পেয়ে গেলাম।’অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের উইকেটের আচরণে ভালোই পার্থক্য থাকে। তবে মুশফিকের অভিজ্ঞতা এবার একটু অন্য রকম, ‘এখানে প্র্যাকটিসের উইকেটগুলো অনেকটা নিউজিল্যান্ডের উইকেটের মতোই ছিল। আমাদের জন্য তাই প্র্যাকটিসটা ভালো হয়েছে। দুটো প্র্যাকটিস ম্যাচও খেলেছি। সব মিলিয়ে ভালো ক্যাম্প হয়েছে।’ সিডনি পর্ব শেষ। বাংলাদেশ দলের চোখ আপাতত ওয়াঙ্গেরির প্রস্তুতি ম্যাচের দিকে। কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে মূল সিরিজে নামার আগে এই ম্যাচটাকে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে সবাই। মুশফিকেরও একই কথা, ‘নিউজিল্যান্ডের প্র্যাকটিস ম্যাচটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কন্ডিশনের সঙ্গে আমাদের দ্রুত মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। আগেও বলেছি, ওই কন্ডিশনে আমাদের ব্যাটসম্যানদের কাজই বেশি কঠিন হবে। তবে অসম্ভব কিছুই নয়।’সিডনির অনুশীলনে পাওয়া উইকেটই হয়তো এই আত্মবিশ্বাস জোগাচ্ছে মুশফিককে। ঢাকায় বসে অস্ট্রেলিয়ার খোঁজখবর যেটুকু রেখেছেন, তাতে আশাবাদী প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীনও, ‘প্র্যাকটিসে ওরা আমাদের বেশ ভালো উইকেট দিয়েছে। উইকেটে বাউন্স ছিল, সুইং ছিল। যা শুনেছি তাতে আমাদের ব্যাটিং প্র্যাকটিস ভালো হয়েছে বলেই জানি।’নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে প্রস্তুতি ম্যাচ দুটিরও ইতিবাচক প্রভাব থাকবে বলে আশা মিনহাজুলের, ‘প্রতিদিন প্রায় তিন-চার ঘণ্টা করে অনুশীলন হয়েছে। এটারই বেশি দরকার ছিল। সঙ্গে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলায় আরও ভালো হয়েছে। এখানে হার-জিতটা বড় ছিল না। ওই কন্ডিশনে অভ্যস্ত হওয়াটাই জরুরি ছিল। সে জন্য আমাদের লক্ষ্য ছিল ওখানে যত বেশি সম্ভব অনুশীলন করা।’সিডনিতে গিয়ে ক্যাম্প করার প্রস্তাবটা ছিল কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের। কোচের ইচ্ছাতেই প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয়ে এই ক্যাম্পের আয়োজন। ‘অস্ট্রেলিয়ায় প্রস্তুতি কেমন হলো’ প্রশ্নে কোচের মত জানাটাই তাই সবচেয়ে বেশি জরুরি। হাথুরুসিংহের কাছ থেকে সরাসরি সেটা জানা না গেলেও বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা প্রধান আকরাম খানের বিশ্বাস, ‘তিনি যেভাবে চেয়েছেন আমরা সেভাবেই সবকিছুর ব্যবস্থা করেছি। প্রস্তুতি নিয়ে কোচের খুশিই থাকার কথা।’আর আকরাম নিজে? না, এখনই শেষ কথা বলতে চান না জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক। তিনি অপেক্ষা করতে চান নিউজিল্যান্ড সফর শেষ হওয়া পর্যন্ত, ‘আমি মনে করি, ক্যাম্প কেমন হয়েছে তা বোঝা যাবে পারফরম্যান্সে। নিউজিল্যান্ডে গিয়ে দল কেমন খেলল, সেটাই আসল।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1601624108_1481533819নিজস্ব প্রতিবেদক: তথ্য গোপন করে প্রতিদ্বন্দ্বীর বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট করায় সাতক্ষীরার জেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী মুনসুর আহমেদকে ১০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। এ বিষয়ে করা রিট খারিজ করে ১৫ ডিসেম্বর বিচারপতি এম মোয়াজ্জাম হোসেন এবং বিচারপতি মো. বদরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।
ggggপ্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. নজরুল ইসলামকে ঋণখেলাপি দাবি করে হাইকোর্টে এ রিট করেন মনসুর। নজরুলের ঋণখেলাপের বিষয়ে হাইকোর্টের অন্য একটি বেঞ্চে স্থগিতাদেশ ও রুল জারি ছিল। সেই বিষয়টি গোপন করে নজরুলের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেন মনসুর। এ কারণে তাকে ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।gggg

আদেশের এ বিষয়টি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী নজরুলের আইনজীবী মো. আবদুল মান্নান ভূঁইয়া। মুনসুরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী প্রবীর হালদার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ডেস্ক: অস্টিওআরথ্রাইটিস বা হাঁটুর সব ধরনের সমস্যাতেই পিআরপি চিকিৎসা করতে হয়? বা কোন ধরনের উপসর্গ হলে এই চিকিৎসা নেবে?  স্বাস্থ্য  অনুষ্ঠানের এ বিষয়ে কথা বলেছেন ডা. এ কে এম মহিউদ্দীন। বর্তমানে তিনি সিওর সেল মেডিকেলের অর্থোপেডিকস বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কর্মরত।প্রশ্ন : কোন ধরনের উপসর্গ দেখলে বোঝা যাবে এখন পিআরপি চিকিৎসার দরকার আছে? উত্তর : আমাদের দেশে প্রায় এক কোটি রোগী হাঁটুর সমস্যা অস্টিওআরথ্রাইটিসে ভোগে। এর জন্য কেউ ব্যথার ওষুধ খান। কেউ বা ফিজিওথেরাপি নেন। কিন্তু আমরা বলব আপনার হাঁটুতে যদি কোনো ব্যথা থাকে, প্রাথমিক অবস্থায় যদি আসেন, এর চিকিৎসা পিআরপির মাধ্যমে করতে পারব। হাঁটুতে প্রতি পাঁচ শতাংশ করে আপনার ক্ষয় বাড়ে। বর্তমানে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি পাঁচ ভাগ হারের যে ক্ষয় বাড়ে, সেটা একমাত্র পিআরপির ওপর নির্ভর করতে পারে। রোগী যদি প্রথম দিকে আসে এই ক্ষয়টি আমরা রোধ করতে পারব। পাশাপাশি বর্তমান যে ব্যথা হাঁটুর ফুলে যাওয়ার সমস্যা, এরও চিকিৎসা করা যাবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

005প্রেস বিজ্ঞপ্তি:  মহিলাদের অংশগ্রহণে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক আলোচনা সভা, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৬ ডিসেম্বর শুক্রবার বিকালে সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ অনুষ্ঠানে জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও জেলা প্রশাসক পত্মী মিসেস সেলিনা আফরোজের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য মিসেস রিফাত আমিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি জেলা পুলিশ সুপার পত্মী মিসেস মেহের নিগার আক্তার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) পত্মী শাহানাজ বুলবুল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) পত্মী রঞ্জণা ম-ল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পত্মী শারমিন আক্তার সোমা, জাতীয় মহিলা পরিষদ জেলা শাখার চেয়ারম্যান মমতাজুন নাহার ঝর্ণা, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আফসানা কাওছার, জেলা মহিলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদিকা কাউন্সিলর ফারহা দিবা খান সাথী, জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা তারাময়ী মুখার্জী, সহকারী কমিশনার কমিশনার (ভুমি) মনিরা পারভীন, বিবি খাদিজা, সাদিয়া আফরিন, কাউন্সিলর অনিমা রাণী ম-ল, সাহানা মুহিত প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন এ্যাড. ফরিদা আক্তার বানু।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest