সর্বশেষ সংবাদ-
বুধহাটায় মোটরসাইকেল ও ট্রলির সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যুবিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে মর্নিং সান প্রি- ক্যাডেট স্কুলে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্পসাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনীইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভ

4আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মারিয়াম মসজিদ কোন সাধারণ মসজিদ নয়। এই মসজিদের ইমাম শিরিন খানকানও কোন সাধারণ ইমাম নন। শিরিন খানকান ডেনমার্কের কোপেনহাগেনের মারিয়াম মসজিদের ইমাম। উত্তর ইউরোপে এটাই প্রথম মসজিদ যেখানে মহিলা ইমাম আছেন।

বিবিসির বিশেষ অনুষ্ঠান ‘শত নারী’ কথা বলেছে শিরিন খানকানের সঙ্গে।

তিনি জানিয়েছেন, মারিয়াম মসজিদ তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন ইউরোপের নতুন প্রজন্মের মুসলিম, যারা মনে করে তাদের কোথাও যাবার জায়গা নেই, তাদের জন্য।

“এর উদ্দেশ্য ইসলামোফোবিয়া আর কট্টর ইসলামের মোকাবেলা। সেই সঙ্গে প্রগতিশীল ইসলামী মূল্যবোধের প্রচার। এজন্য মহিলা মুসলিম নেতৃত্ব খুবই দরকার।”

শিরিন খান আধা সিরিয়ান এবং আধা ফিনিশ বংশোদ্ভূত। তিনি মনে করেন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে মুসলিম মহিলাদের নেতৃত্ব দেয়ার সময় এসেছে।

“আমার দৃষ্টিতে এটা শুধু লিঙ্গের ব্যাপার নয়, এটা জ্ঞানের ব্যাপার। যার জ্ঞান আছে, সে ইসলামের বার্তা প্রচার করতে পারবে। নবী মুহাম্মদের (তাঁর ওপর শান্তি বর্ষিত হোক) সময় তাঁর বাড়ির নামাজ ঘরে কিন্তু মহিলারা ইমাম হিসেবে কাজ করেছেন।”

“আমরা দেখছি মুসলিম মহিলারা অনেক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে। চীনে ১৮২০ সাল থেকে মুসলিম মহিলারা ইমাম হিসেবে কাজ করছেন। জনসংখ্যার অর্ধেক অংশই যেখানে মহিলা, সেখানে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোতেও তাদের নেতৃত্ব দেয়াটা সময়ের ব্যাপার মাত্র।সূত্র: বিবিসি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

aঅনলাইন ডেস্ক: বলিউডে প্রতি শুক্রবারই মুক্তি পায় নতুন সব ছবি। মুক্তির আগে থেকেই বেশ কিছু ছবি আলোচণার তুঙ্গে থাকে। সেইসঙ্গে প্রকাশিত ট্রেলারসহ ছবির বিভিন্ন গানে মুগ্ধ হয়ে দর্শকরা ছবিটি নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা করতে থাকে। ফলে তারা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকে, কবে মুক্তি পাচ্ছে তাদের প্রিয় তারকার ছবি। এ মাসেও মুক্তি পেতে যাচ্ছে বেশ কিছু আলোচিত ছবি। বছরের শেষ মাসে কোন দিন বলিউডের কোন কোন ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে তা পাঠকদের জানানোর উদ্দেশ্যেই আজকের এই আয়োজন-

‘কাহানি টু’
বছরের শেষ মাসের প্রথম সপ্তাহের ০২ তারিখে মুক্তি পেলো পরিচালক সুজয় ঘোষের কাহানি টু’। আগের ছবির মতো এবারও কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বিদ্যা বালান। আগের ছবিতে বিদ্যা বালান যেমন করে নিজের স্বামীর সন্ধান চালাতে গিয়ে গোটা কোলকাতা শহর গোয়েন্দার মত ঘুরেছিলেন। এবারও তেমনই ঘুরবেন তিনি। তবে খোঁজ চালাবেন সন্তানের। ছবিতে এবার তাঁর চরিত্রের নাম বিদ্যা সিনহা। তবে ছবির একটি প্রধান চরিত্রে অভিনয় করছেন অর্জুন রামপাল। আরও আছেন খরাজ মুখোপাধ্যায়, টোটা রায়চৌধুরী।

‘বেফিকরে’
দ্বিতীয় সপ্তাহে (০৯ ডিসেম্বর) মুক্তি পেতে যাচ্ছে আদিত্য চোপড়া পরিচালিত ‘বেফিকরে’ ছবিটি। মুক্তির আগেই ছবির বিভিন্ন গান জনপ্রিয়তার তুঙ্গে আরোহণ করেছে। সঙ্গে ট্রেলার তো আছেই। রণবীর সিং ও বাণী কাপূর অভিনীত এই ছবি নিয়ে দর্শকদের উৎসাহের শেষ নেই। যশরাজের ব্যানারে নির্মিত ছবি ‘বেফিকরে’ ইতিমধ্যেই বলিউড পাড়ায় চরম আলচনা তৈরি করেছে। ‘বেফিকরে’ ছবিটির প্রথম এবং দ্বিতীয় পোস্টারসহ ট্রেলার এমনকি গানগুলোতেও বাণী কাপুর ও রণবীর সিং এর ঘনিষ্ঠ দৃশ্যই যে সিনেপ্রেমীদের উৎসাহ বাড়িয়েছে কয়েক গুণ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

‘ওয়াজা তুম হো’
বলিউড পাড়ায় তৃতীয় সপ্তাহের আকর্ষণ হলো ‘ওয়াজা তুম হো’ ছবিটি। মুক্তি আগেই ছবিটি দর্শকমহলে বিবেচিত হয়েছে যৌনতায় ভরপুর ছবি হিসেবে। হেট স্টোরি টু, থ্রি-র বক্স অফিস সাফল্যের পর এবার পরিচালক বিশাল পান্ধের ইরোটিক থ্রিলার ভিত্তিক ছবি ‘ওয়াজা তুম হো’। পরিচালকের কথায়, এটাই বলিউডের সবথেকে ‘হট’ সিনেমা হতে চলেছে। ছবিতে অভিনয় করতে দেখা যাবে সানা খান, শরমন যোশি, গুরমিত চৌধুরী, রজনীশ চৌধুরী। যদিও ছবির গল্প নিয়ে বিশেষ কিছু জানাননি ছবির পরিচালক৷ তবে জানা গেছে সানা এই সিনেমায় আইনজীবীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন। একাধিক নায়কের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে দেখা যাবে সানাকে।

‘দঙ্গল’
২০১৬ সালের শেষ ছবি তথা চতুর্থ সপ্তাহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘দঙ্গল’ ছবিটি। এই ছবিতে আমির খানকে কুস্তিগীরের চরিত্রে দেখা যাবে। নীতেশ তিওয়ারি পরিচালিত এই ছবিটি নিয়েও বলিউড পাড়ায় রয়েছে টান টান উত্তেজনা। সঙ্গে কৌতুহল তো বটেই! আমির খানের ছবি মানেই আলাদা কিছু। ‘থ্রি ইডিয়টস’, ‘পিকে’ দিয়ে বক্স অফিস মাত করার পর এবার তিনি এসেছেন ‘দঙ্গল’ নিয়ে। সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত এই ছবিতে আমির খান অভিনয় করেছেন কুস্তিগির মহাবীর সিং ফোগাতের চরিত্রে। একই সঙ্গে তরুণ কুস্তিগির আর মধ্যবয়স্ক পিতা—এ দুই রূপে ছবিতে আমিরের দেখা মিলবে। এ দুই চেহারার জন্য নিজের শরীর নিয়ে যে পরীক্ষা আমির চালিয়েছিলেন, সে খবর তো সবাই জেনেছেন বহুদিন ধরে। ছবির গল্পে দেখা যাবে, হরিয়ানার এক গ্রামে বসবাসকারী একসময়ের নামডাকওয়ালা কুস্তিগির স্বর্ণজয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে চান সন্তানদের দিয়ে। আর সে জন্য তার চাই একটি পুত্রসন্তান। তবে ভাগ্যের পরিক্রমায় দুটি কন্যাসন্তানের জনক তিনি। তাদের এই কাজের (কুস্তি লড়াই) উপযোগী মনে না করলেও একদিন ঘটনাক্রমে তিনি অনুধাবন করেন, মেয়েরাও ছেলেদের চেয়ে কম নয়! এর পরই শুরু হয় দুই কন্যাকে নিয়ে মহাবীরের নতুন লড়াই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

_92815257_dd8c73a5-a479-4006-a68a-49cee2d5491aমালয়েশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হচ্ছে মিয়ানমার একটি নির্দিষ্ট নৃগোষ্ঠীকে নির্মূলের চেষ্টা করছে। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঐ বিবৃতিতে বলা হয়েছে

প্রতিবেশী ও আন্তর্জাতিক কমিউনিটির সদস্য হিসেবে মালয়েশিয়ার দায়িত্ব যে আশিয়ান ভুক্ত দেশ হিসেবে মিয়ানমার যেন পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে না নিয়ে যায় সেক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা রাখা।

রবিবার সংহতি মিছিলকে সামনে রেখে দেশটি এই বিবৃতি দিল। ঐ মিছিলে প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের নেতৃত্ব দেয়ার কথা রয়েছে।

সেখানে আরো বলা হয়েছে মালয়েশিয়া সহ পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে রোহিঙ্গারা আশ্রয় নিয়েছে তাই রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতি এখন আর অভ্যন্তরীণ বিষয় নেই, এটা একটা আন্তর্জাতিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। সেখানে একটি নির্দিষ্ট নৃত্তাত্বিকগোষ্ঠিকে নির্মূলের চেষ্টা করা হচ্ছে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে শুক্রবার মিয়ানমারের পক্ষ থেকে বলা হয়, মালয়েশিয়াকে আশিয়ান নীতি মেনে চলতে হবে এবং সদস্য দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলানো থেকে দূরে থাকতে হবে।

মিয়ানমারের এই বক্তব্যের পরেই মালয়েশিয়া তাদের অবস্থান পরিষ্কার করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঐ বিবৃতি দেয়।

“এই প্রচেষ্টা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা দ্রুত ফিরিয়ে আনার জন্য এটা বন্ধ করতে হবে”- উল্লেখ করেছে মালয়েশিয়া।

এদিকে গতমাসে মিয়ানমারে সহিসংতার কারণে বাংলাদেশে অনেক রোহিঙ্গা মুসলমানদের পালিয়ে আসার খবর রয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sam_3490-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের বার্ষিক সাধারণ সভা-২০১৬ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিট কার্যালয়ে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র সভাপতিত্বে বার্ষিক সাধারণ সভায় বক্তব্য রাখেন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি সাতক্ষীরা ইউনিটের সেক্রেটারী শেখ নুরুল হক, জেলা ইউনিট অফিসার আতিকুল হক, আজীবন সদস্য এড. আজহারুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম প্রমুখ। বার্ষিক সাধারণ সভায় কোরাম পূর্ণ না হওয়ায় সভা মূলতবী করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদস্য জ্যোৎন্সা আরা, সৈয়দ ফিরোজ কামাল শুভ্র, সৈয়দ হায়দার আলী তোতা, মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হক বিশ্বাস, ইউপি সদস্য ও সাংবাদিক এস.এম রেজাউল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, সরদার নজরুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম রবি, অধ্যাপক অলিউর রহমান, অধ্যাপক মোজাম্মেল হোসেন, যুব রেড ক্রিসেন্টের আরিফুর রহমান জেমস্সহ রেড ক্রিসেন্টের সদস্য ও কর্মকর্তাবৃন্দ।
এদিকে, গঠনতন্ত্রকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে গত দুই বছর ধরে এই সংস্থাটির বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজন করা হয় কিছুটা লুকোচুরি করে! ১১৪১ জন আজীবন সদস্যের এই ইউনিটের সাধারণ সভা এমন এক জায়গায় আয়োজন করা হয় যেখানে একসাথে ১০০ জনকেও বসানো সম্ভব নয়! অর্থাৎ সুপরিকল্পিতভাবে সদস্যদের উপস্থিত হতে নিরুৎসাহিত করে সাজানো সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়! অন্যদিকে ডাকযোগে সকল সদস্যদের নিকট বার্ষিক সাধারণ সভার নোটিশ পাঠানোর কথা থাকলেও শত শত সদস্য কোনদিনই এ নোটিশ পান না। আবার অনেকে সভা অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়ার পর এ নোটিশ হাতে পান। তবে এবার কোরাম পূর্ণ না হওয়ায় সভার মূলতবি ঘোষণা করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট: ‘এল ক্লাসিকো’ রিয়াল মাদ্রিদ ক্লাব দে ফুটবল (রিয়াল মাদ্রিদ) এবং ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার (বার্সেলোনা) মধ্যে সংঘটিত যেকোন ফুটবল প্রতিযোগিতার নাম। শুরুতে শুধুমাত্র স্প্যানিশ চ্যাম্পিয়নশিপে অনুষ্ঠিত খেলাগুলোকেই এল ক্লাসিকো বলা হতো। তবে ব11র্তমানে চ্যাম্পিয়নস লীগ ফাইনাল ব্যতীত রিয়াল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনার মধ্যে অনুষ্ঠিত সকল খেলাকে এই নামে ডাকা হয়। এটি বিশ্বের সর্বাধিক অনুসৃত ফুটবল ম্যাচ, যা বিশ্বের কোটি কোটি ফুটবলপ্রেমী উপভোগ করে থাকেন।

দুই দলের রোমাঞ্চকর সেই লড়াই দরজায় কড়া নাড়ছে। আজ লা লিগায় মুখোমুখি রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনা । ৩ ডিসেম্বর শনিবার বার্সেলোনার ঘরের মাঠ ন্যু ক্যাম্পে বাংলাদেশ সময় রাত ৯.১৫ টায় অনুষ্ঠিত হবে ম্যাচটি। খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার করবে সনি ইএসপিএন ও সনি সিক্স এইচডি।

চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলের ২৩১ বারের মুখোমুখি লড়াইয়ে এগিয়ে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। তারা জয় পেয়েছে ৯৩ বার। ৯০ বার জিতেছে বার্সেলোনা। বাকি ৪৮টি ম্যাচে ড্র হয়েছে। এল ক্লাসিকোতে এখন পর্যন্ত মোট গোল হয়েছে ৭৬৬টি যার মধ্যে রিয়াল মাদ্রিদ করেছে ৩৯০ আর বার্সেলোনা ৩৭৬।

লা লিগায় দুই দলের সাক্ষাত ১৭২ বার। এখানেও এগিয়ে রিয়াল। বার্সার ৬৮ জয়ের বিপরিতে রিয়াল মাদ্রিদের জয় ৭২। বাকি ৩২টি ম্যাচে কেউ জেতেনি। এর মাধ্যে ঘরের মাঠে রিয়াল জিতেছে ৫২ বার। আর বার্সা জিতেছে ৪৯ বার। লা লিগায় বার্সার বিপক্ষে রিয়েলের গোলের সংখ্যা ২৮০টি। আর বার্সেলোনার ২৭২টি।

অপরদিকে চ্যাম্পিয়নস লিগ দুই দলের ৮ বারের সাক্ষাতে রিয়াল জয় পেয়েছে ৩টি আর বার্সা পেয়েছে দুইটি জয়। বাকি তিন ম্যাচে ড্র। কোপা ডেল রে’তে রিয়াল থেকে এগিয় বার্সেলোনা। ৩৩ বারে মোকাবেলায় বার্সার জয় ১৪ আর রিয়ালের ১২টি ম্যাচে। ড্র হয়েছে ৭টি।

এছাড়াও স্প্যানিশ সুপার কাপ এগিয়ে রিয়াল মাদ্রিদ। এ লিগে রিয়ালের ১২ জয়ের বিপরিতে বার্সেলোনার জয় মাত্র ৬ ম্যাচ। ড্র এর সংখ্য ৪টি। লিগ ছাড়াও দুই দল এখন পর্যন্ত ৬ বার মুখোমুখি হয়েছে। যেখানে ৪টি ড্র ও বার্সা জয় পেয়েছে বাকি দুইটিতে।

দুই দলের প্রথম দেখা হয় ১৯০২ সালে কোপা ডি লা করোনেশনের সেমিফাইনাল। ম্যাচটিতে ৩-১ গোলে জয় পায় বার্সেলোনা। যদিও অফিশিয়াল এল ক্লাসিকোর তালিকায় নেই ম্যাচটি। প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে দুদলের প্রথম দেখা ১৯১৬ সালের কোপা ডেল রের সেমিফাইনালে। এই ম্যাচেও ২-১ গোলে জয় পায় বার্সা । সর্বশেষ চলতি বছরের এপ্রিলে মুখোমুখি হয় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী এই দুই ক্লাব। শেষবারের দেখায় ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল রিয়াল মাদ্রিদ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

15স্পোর্টস ডেস্ক: শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের দুইটি ম্যাচ। প্রথম ম্যাচটি জয় পেয়ৈছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। আর দ্বিতীয় ম্যাচে জয় পেয়েছে পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থাকা ঢাকা ডায়নামাইটস।

দিনের প্রথম খেলায় খুলনা টাইটান্সের মুখোমুখি হয় কুমিল্লা। শুরুতে ব্যাটিয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪১ রান করে খুলনা। জবাবে ব্যাটিয়ে নেমে ৮ বল হাতে রেখেই ৫ উইকেটে জিতে কুমিল্লা।

অপর খেলায় চিটাগং ভাইকিংসর বিপক্ষে খেলতে নামে ঢাকা। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৩৪ রান করে চিটাগং ভাইকিংস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেট হাতে রেখে ১০ বল বাকি থাকতেই জয়ের বন্দরে নোঙ্গর করে ঢাকা ডায়নামাইটস।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

4অনলাইন ডেস্ক: এখন থেকে তিনজন মিলে একটি শিশুর জন্ম দিতে পারবেন বলে জানালেন যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীরা। ‘থ্রি পেরেন্ট’ পদ্ধতিতে সন্তান জন্মদানের পদক্ষেপ গত বছর যুক্তরাজ্যে বৈধতা দেয়া হলেও বাস্তবায়ন হবে আগামী মাস থেকে।

নতুন প্রযুক্তিকে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিরল জেনেটিক ত্রুটি মায়েরাও আইভিএফ প্রক্রিয়ার সময় অন্য নারীর সঙ্গে তার ত্রুটিপূর্ণ মাইটোকন্দ্রিয়াল ডিএনএ প্রতিস্থাপন করে সুস্থ-সবল শিশুর জন্ম দিতে সক্ষম হবেন বলে জানান গবেষকরা।

তারা জানান, যার শরীরে মাইটোকন্ড্রিয়াজনিত কোনো ত্রুটি নেই৷ আসলে ভ্রুণের মাইটোকন্ড্রিয়ায় ত্রুটি থাকলে হৃৎপিণ্ড, যকৃত, চোখ, পেশিতন্ত্র বা মস্তিষ্কে বড় ধরনের জটিলতা বা অসুস্থতা নিয়ে জন্ম নিতে পারে একটি শিশু৷

আর এই ‘থ্রি পেরেন্ট ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন’ বা ‘থ্রি পেরেন্ট আইভিএফ’ পদ্ধতিতে একজন দাতা সুস্থ্য নারীর সহায়তায় আইভিএফ মায়ের ডিম্বাণুর ত্রুটিপূর্ণ প্যাকগুলি সরিয়ে সুস্থ ভ্রুণের মাইটোকন্ড্রিয়া প্রতিস্থাপন করা যায়৷

ইতোমধ্যে দেশটির সংসদ বির্তকিত এ পদ্ধতিটি বৈধ করে। এর আগেও ‘থ্রি পেরেন্ট’ পদ্ধতিতে মেক্সিকোতে একটি সুস্থ শিশুর জন্ম হয়েছে। এটাই এ পদ্ধতির সফলতা প্রমাণ করে।

অধ্যাপক রবিন লভেল বলেন, এটি আমাদের জন্য খুবই বড় একটি সুখবর। এটি চিকিৎসা শাস্ত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে।

তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করবো ভালো কিছু করার। আমাদের এ পদ্ধতিতে আরো কিছু শিশু জন্মানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে এবং সাবধানতার সঙ্গে তা বিচারও করতে হবে।

এক্ষেত্রে মাইটোকন্দ্রিয়াল রোগে আক্রান্ত একজন নারীর ডিম্বাণু থেকে গুরুত্বপূর্ণ সব ডিএনএ এর সঙ্গে অন্য সুস্থ নারীর মাইটোকন্দ্রিয়াল ডিএনএ বাবার শুক্রাণু দিয়ে একসঙ্গে নিষিক্ত করা হয়। এবং একমাত্র এই উপায়েই ওই দম্পত্তি একটি সুস্থ সন্তান জন্ম দিতে পারবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

press-conference000নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরার কলারোয়া থানার সেকেন্ড অফিসারসহ দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাতে গুষ নিয়ে সকালে ফেরত দেয়ায় পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ ও সংবাদ সম্মেলন করেছেন হালিমা নামে এক গৃহবধু। শুক্রবার দুপুর একটার দিকে কলারোয়া প্রেসক্লাবে উপজেলার পাটুলিয়া গ্রামের আওয়ামীলীগের সমর্থক আব্দুস সাত্তারের স্ত্রী হালিমা খাতুন কলারোয়া থানার সেকেন্ড অফিসার এস.আই আনোয়ার হোসেন ও এএস আই সাইদুর রহমানের বিচার চেয়ে এ সংবাদ সম্মেলন ও লিখিত অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে হালিমা খাতুন লিখিত বক্তব্যে বলেন, তার স্বামীসহ তার পরিবারের সবাই আওয়ামীলীগের সমর্থক। তার দ্বিতীয় কন্যা বি-ভাইরাস রোগে আক্রান্ত হওয়ায় ভারতে তার চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে ২৩হাজার টাকা জোগাড় করে বাড়িতে রাখে। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক ১টার দিকে কে বা কারা তার বাড়ির দরজায় প্রচন্ড জোরে ধাক্কা মারতে থাকে। এসময় তিনি দরজা খুলেই দেখতে পান পিস্তল হাতে ওই দুই দারোগাসহ কয়েকজন পুলিশ। কোন কিছু বলার আগেই তারা বলেন যে, বাড়িতে টাকা কত আছে? তিনি বললেন, তার মেয়ের চিকিৎসার জন্য অনেক কষ্টে ২৩হাজার টাকা গুছিয়ে রেখেছি। বলা মাত্রই দুই দারোগা বলেন, টাকা গুলি নিয়ে আয়, তা নাহলে তোর স্বামীকে ক্রসফায়ারে দিয়ে দিব। তখনই তিনি প্রান ভয়ে ঘর থেকে ২৩হাজার টাকা এনে সাঈদ দারোগার হাতে দিয়ে দেন।
তিনি লিখিত বক্তব্যে আরো বলেন, এরপর দারোগা আনোয়ার আরো ২০ হাজার টাকা পাশ থেকে ধার করে নিয়ে আসতে বলেন। তখন তিনি ওই গভীর রাতে জীবনের বাজি রেখে পাশের বাড়ি রফিকুল ইসলামের নিকট ২০হাজার টাকা ধার চায়তে যান। কিন্তু ফিরে এসে যখন টাকা ধার পায়নি বলেন, তখন তার স্বামীকে ধরে নিয়ে যেতে চাইলে  তাদের হাতপা ধরে অনেক অনুনয় বিনয় করায় দারোগা সাঈদ বলেন, ছেড়ে দিয়ে যাচ্ছি তবে আগামিকাল শুক্রবার সকাল ১০টার মধ্যে আরো ২০হাজার টাকা নিয়ে থানায় আসবি। এসময় তারা (দারোগা) যোগাযোগ করার জন্য একটি মোবাইল নং- ০১৭৯৯-১০০৬১২ দিয়ে আসেন। শুক্রবার সকালে হালিমা খাতুন বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে জানালে তিনি উপজেলা আ.লীগের সভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যানকে বিষয়টি জানাতে বলেন। পরে সকাল ১০টার দিকে উপজেলার চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপনের বাসায় গিয়ে তাকে বিষয়টি বিস্তারিত জানালে তিনি (উপজেলা চেয়ারম্যান) পুলিশের দেয়া নম্বরটিতে কল দিলে দারোগো সাঈদ ধরে বিষয়টি সম্পূর্ণ এড়িয়ে যান। পরে উপজেলা চেয়ারম্যান ওসি সাহেবকে বললে ওসি সাহেব তাকে (হালিমা) থানায় পাঠিয়ে দিতে বলেন। তিনি থানায় গেলে ওসি সাহেব ওই দুই দারোগাকে ডাকেন এবং চিনেন কিনা বলেন। ওই দুই দারোগা আসার সাথে তিনি বলেন, এনাদের দুই জনের কাছে টাকা দিয়েছি। ওসি সাহেব তখন দারোগা আনোয়ার ও সাঈদকে টাকা ফের দিতে বলেন এবং ওসি সাহেবের সামনেই তারা উক্ত ২৩ হাজার টাকা তাকে (হালিমা) ফেরত দেন। টাকা নিয়ে থানা থেকে বের হওয়ার সময়- ‘টাকা নিয়ে বাড়ি যা, এক সপ্তাহের মধ্যে বুঝতে পারবি’ বলে সাঈদ দারোগা হুমকি দিয়েছে বলেও সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন হালিমা খাতুন। এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন বলেন, কলারোয়া থানার দারোগা আনোয়ার হোসেন ও সাঈদ হোসেন উল্লেখিত আব্দুস সাত্তারের নিকট থেকে ২৩হাজার টাকা নিয়েছিলেন। তবে সকালে ওসি সাহেবকে বলার পর তারা টাকা গুলি ফেরত দিয়েছে বলে তিনি জানান।
এ ব্যাপারে থানার সেকেন্ড অফিসার আনোয়ার হোসেন ও সাঈদ হোসেনেরে নিকট মোবাইল ফোনে জানতে চাইলে তারা ওই রাতে বাইরে কোন অভিযানে যাননি জানিয়ে বলেন, বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ এমদাদুল হক শেখ জানান, আব্দুস সাত্তার নামে ওই গ্রামে একজন থানায় লিস্টেট ব্যক্তি আছে। তবে ওইদিন রাতে ভুল বশত: উল্লেখিত আব্দুস সাত্তারের বাড়িতে গিয়েছিলেন তারা। এছাড়া টাকার লেনদেনের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, শুক্রবার সকালে উপজেলা চেয়ারম্যান তাকে (হালিমা) থানায় পাঠালে বিষয়টি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির একটা সুরাহা করে দেয়া হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest