সর্বশেষ সংবাদ-
নিখোঁজ স্বামীর সন্ধান পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন অসহায় স্ত্রী রুবিনাআশাশুনিতে কৃষকদের মাঝে কৃষি সামগ্রী বিতরণআশাশুনিতে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন শীর্ষক মতবিনিময়দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের রাইট টু গ্রো প্রকল্পের নীতি সংলাপআশাশুনিতে ঝুঁকিহ্রাস কর্ম পরিকল্পনা অনুমোদনকরণ কর্মশালাজলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যুব উদ্যোক্তা তৈরিতে সাতক্ষীরায় অবহিতকরণ সভাসাতক্ষীরায় জেন্ডার বৈষম্যহীন ও অধিকারভিত্তিক য²া পরিসেবা প্রদানে সামাজিক অর্ন্তভূক্তির জন্য সেমিনারএ্যাডভোকেট সাইফুল হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভচিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনআমীরে জামায়াতের সাতক্ষীরায় আগমন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

full_777479234_1478424388অনলাইন ডেস্ক: আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষ ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
রোববার আওয়ামী লীগের নব নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

সালমান এফ রহমান তার শ্রম, মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে বেসরক‍ারি খাতের উন্নয়নে নতুন গতিবেগের সঞ্চার করবেন বলেও আশা প্রকাশ করা হয় চিঠিতে।
সফল ব্যবসায়ী সালমান এফ রহমান বেক্সিমকোর প্রতিষ্ঠাতা ও আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান। তিনি ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন দ্য ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই) একজন সফল নেতা। এছাড়া আবাহনী ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান হয়ে ক্রীড়া সংগঠক হিসেবেও সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। মনোনীত হয়েছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ ও বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি হিসেবেও সুনাম-দুর্নাম সবই কুড়িয়েছেন সালমান এফ রহমান। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউট (বিএনআই) ও ইংরেজি দৈনিক ইনডিপেনডেন্ট-এর সম্পাদকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান।
সালমান এফ রহমান ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ রপ্তানি ও আমদানি কোম্পানি (বেক্সিমকো গ্রুপ) প্রতিষ্ঠা করেন। বেলজিয়াম,  ফ্রান্স, ব্রিটেন, জার্মানি ও নেদারল্যান্ডে শুরু করেন সীফুড ও হাড় গুঁড়া রপ্তানি। ওই রপ্তানির আয় দিয়ে শুরু করেন ওষুধ আমদানি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

unnamed মুখের মাঝে মিষ্টি হাসি
ঝিলিক সদা মারে
মিষ্টি হাসি সব মানুষের
আপন করে তারে।
শিশুর প্রতি ভালোবাসা
বুকের মাঝে আঁকা
সবার কাছে নামটি যেন
ভালোবাসায় মাখা।
হারিয়ে গেল সেই হাসিটি
সাদা কাপড় ঢেকে
শিশু সুহৃদ ‘এম আর খান’
স্বপ্ন গেলেন রেখে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1930606590_1478250139ভিন্ন স্বাদের সংবাদ: যেখানে কারও দিনে এনে দিনে খেতেই সমস্যায় পড়তে হয়, সেখানে সরকারের ক্রয় বিভাগের এক কর্মকর্তার বাড়ি ১৪৯টি! ঘটনাটি সত্যিই। তার বাড়ির সংখ্যা ১৪৯টি। এই কর্মকর্তা চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় জানঝি প্রদেশের। নাম জুন লিনবাও। তিনি প্রদেশের নানাচাং শহরের সরকারি ক্রয় বিভাগে কর্মরত।

তার এই ১৪৯টি বাড়ির খবর প্রকাশ হওয়ায় আলোচনার ঝড় বইছে চীনা সংবাদমাধ্যমে। এ ঘটনায় তদন্তও শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। এমনকি এরইমধ্যে লিনবাওকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম।

সংবাদমাধ্যম জানায়, জু লিনবাও অবৈধভাবে হাউজিং ইউনিটের ১৪৯টি বাড়ি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামে ক্রয় করেছেন। ১৯৯৫ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাড়িগুলো তিনি ক্রয় করতে খরচ করেন ১ কোটি ৬০ লাখ ডলার বা ১২৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।

কেবল এতোগুলো বাড়িই নয়, নানাচাং শহরে লিনবাওয়ের নামে অন্তত তিনশ’ প্রপার্টি রয়েছে। এসব সম্পদ দেখিয়ে স্থানীয় বিভিন্ন ব্যাংক থেকে তিনি ৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার ঋণও নিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_367015575_1478009292ভিন্ন স্বাদের সংবাদ: ‘ড্রেনড্রকনাইড মরইডেস’ নামক এ ধরনের প্রাণঘাতী গাছ অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রেইনফরেস্টে দেখতে পাওয়া যায়। এটি ‘আত্মহত্যার গাছ’ হিসেবে পরিচিত, কারণ এই গাছের হুল শরীরে লাগলে তা এতটাই যন্ত্রণাদায়ক যে, শোনা যায় একজন ভুক্তভোগী ওই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন!

ঝোপঝাড়ে বেড়ে ওঠা যন্ত্রণাদায়ক গুল্ম হিসেবে খ্যাত এই উদ্ভিদটি গেম্পি গেম্পি, দ্য সুইসাইড প্লান্ট, মুনলাইটার নামেও পরিচিত। এই গাছটি সম্পূর্ণভাবে হুলে আচ্ছাদিত এবং এর হুল এতটাই পীড়াদায়ক কারণ, তা প্রবলভাবে কার্যকর উচ্চ নিওরোটক্সিন নির্গত করে। বিষাক্ত এই হুল মানব শরীরে লাগলে তা দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক অনুভূতি দেয়।

এই গাছের হুল শরীরে বিঁধলে তার চিকিৎসা হচ্ছে, ওয়াক্স স্ট্রিপের মাধ্যমে ত্বক থেকে গাছের হুল তুলে ফেলা এবং ত্বকের আক্রান্ত স্থানে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের দ্রবণ লাগানো। গাছটির হুল শরীরে লাগায় যে ব্যথা শুরু হয় তা দুই বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ভুক্তভোগীদের মতে, এই ব্যথা খুবই অসহনীয়।

এরনিক রাইডার নামক এক ভুক্তভোগী ১৯৬৩ সালে তার মুখ এবং ঘাড়ে এই গাছের স্পর্শ লেগেছিলো। তিনি বলেন, দুই বা তিন দিনের জন্য ব্যথা প্রায় অসহনীয় ছিল, আমি কোনো কাজ করতে পারিনি, ঘুমাতে পারিনি। এরপর তা শরীরে খুব খারাপ একটা যন্ত্রণায় পরিণত হয় এবং চলতেই থাকে। এই যন্ত্রণা দুই বছর ধরে চলেছে এবং সবসময় আমি ঠাণ্ডা পানিতে শরীর আবৃত রাখতাম। এটার প্রতিদ্বন্দ্বী কিছুই নেই, অন্য যে কোনো কিছুর চেয়ে এটি দশগুণ বেশি ভয়ানক। সুতরাং আপনাকে ভীতি ধরিয়ে দেবার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় এর চেয়ে ভয়ানক বোধহয় আর কিছু নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1002639334_1478367354বিনোদন ডেস্ক: প্রায় দুই মাস বিরতি দিয়ে আবারও অভিনয়ে ফিরলেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় তারকা সারিকা করিম। একসঙ্গে ‘কিলার’ ও ‘আমন্ত্রণ’ নামের দুটি এক ঘণ্টার নাটকে অভিনয় করছেন তিনি।

শনিবার থেকে কক্সবাজারের লোকেশনে নাটক দুটির শুটিং শুরু হয়েছে। দুটি নাটকের টানা চার দিন কাজ হবে সেখানে। দুটি নাটকেই সারিকার বিপরীতে অভিনয় করছেন ইমন।
ঈদুল আজহার পর থেকেই আরো কোনো নাটকে অভিনয় করা হয়নি এই অভিনেত্রীর।
এ বিষয়ে সারিকা জানিয়েছিলেন, তার দেড় বছরের মেয়ে অসুস্থ থাকায় অভিনয় করতে চাননি। বলেছিলেন, ‘আগে আমার মেয়ে। তারপর অভিনয়’।
সারিকা বলেন, ‘এখন আমার মেয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছে। তাই কাজে ফিরে আসলাম’।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1684695528_1478368507অনলাইন ডেস্ক: প্রথম ইনিংসে মাত্র ২৪২ রান করে অলআউট হওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা দ্বিতীয় ইনিংসে বিশাল লক্ষ্য দাঁড় করানোর পথে রয়েছে।

তৃতীয় দিন শেষে জেপি দুমিনি ও ডিন এলগারের শতকে ৩৮৮ রানে এগিয়ে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
দিন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার মোট সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৩৯০ রান।

কুইন্টন ডি কক ১৬ ও ভার্নন ফিল্যান্ডার ২৩ রানে অপরাজিত আছেন। শনিবার ওয়াকায় ২ উইকেটে ১০৪ রান নিয়ে খেলা শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা।

দ্বিতীয় সেশনের শেষ ওভারে ডুমিনিকে আউট করে ২৫০ রানের জুটি ভাঙেন সিডল। তার আগে নিজের পঞ্চম শতক পূর্ণ করেন ডুমিনি।

ডুমিনি ২২৫ বলে ১৪১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। তার ইনিংসটি ২০টি চার ও একটি ছক্কায় সাজানো। এদিকে ১২৭ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলেছেন এলগার। ১৭টি চার ও একটি ছক্কায় এ ইনিংস সাজিয়েছেন এলগার।

এদিকে নিজেদের প্রথম ইনিংসে বিনা উইকেটে দেড়শ রান পার করেও মাত্র ২৪৪ রানে অলআউট হয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

aবিনোদন ডেস্ক: বলিউড তারকাদের সন্তান নিয়ে বেশ সরব সোশ্যাল মিডিয়া। অমিতাভ বচ্চনের নাতনি নভ্যা নভেলি, সাইফ আলী খানের মেয়ে সারা আলী খানের পর এবার আলোচনায় শাহরুখ খানের মেয়ে সুহানা খান।
বর্তমানে তারকদের সন্তানদের মধ্যে একটা নয়া প্রবণতা দেখা দিয়েছে। বিশেষত, মেয়েরা নিজেদের পরিচিতি জানান দিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিত্য নতুন খোলামেলা পোষাকের ছবি পোস্ট করছেন। আর তাতেই একের পরে এক শোরগোল সৃষ্টি হচ্ছে। যদিও, এদের মধ্যে কেউই এখনও বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করেননি। কিন্তু নিজেদের তারকা হিসেবে মেলে ধরার বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে চলেছেন।
বাকি স্টার-কিডদের মতো শাহরুখ খানের মেয়ে সুহানা খানও আজ অনেকটাই বড় হয়ে গিয়েছে। অন্যান্য বলি তারকার ছেলেমেয়েদের মতো সেও নিজের একটা আলাদা ইমেজ গড়তে চায়। আর সেই জন্যেই হয়তো নিজের একের পর এক লাস্যময়ী ছবি পোস্ট করে চলেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যে ছবিগুলি দেখে স্পষ্ট, সুহানা ইতিমধ্যেই বুঝে গিয়েছে কীভাবে স্পটলাইট নিজের উপরে ধরে রাখতে হয়!

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

2016_01_03_16_38_15_qem9fxpxdxplgoqqittmgddj51aynk_originalঅনলাইন ডেস্ক: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে হিন্দুদের মন্দির ও বাড়িঘরে হামলার ঘটনার জন্য তীব্র সমালোচনার মুখে পড়া স্থানীয় এমপি এবং সরকারের মৎস্য মন্ত্রী ছায়েদুল হক দাবি করেছেন, সেখানকার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে কোন নিরাপত্তাহীনতা নেই।
বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেছেন, আওয়ামী লীগের যে তিন নেতাকে এই ঘটনায় সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে, তারা সম্পূর্ণ নির্দোষ এবং এরা বরং হিন্দুদের ওপর হামলা প্রতিরোধের চেষ্টা করেছিলেন।
এর পর স্থানীয় হিন্দুদের সম্পর্কে মন্ত্রীর কথিত এক মন্তব্য নিয়ে এখন দেশে সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার যে তীব্র সমালোচনা-বিতর্ক চলছে – তা অস্বীকার করেছেন এমপি ছায়েদুল হক।
মুসলমানদের পবিত্র কাবাঘরের প্রতি অবমাননাসূচক এক ছবি ফেসবুকে পোস্ট করেছে রসরাজ দাস নামে স্থানীয় এক হিন্দু যুবক – এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে গত রোববার নাসিরনগরে হিন্দুদের বাড়িঘর ও মন্দিরে হামলার ওই ঘটনা ঘটে। রসরাজ দাসকে গত শুক্রবারই গ্রেফতার করে পুলিশ।
বিবিসি বাংলার মোয়াজ্জেম হোসেনকে দেয়া ওই সাক্ষাৎকারে মি. হক আরো বলেন, নাসিরনগরের ঘটনা নিয়ে তার সাথে প্রধানমন্ত্রীর কোন কথা হয় নি।
এ ঘটনার পর তিনি স্থানীয় হিন্দুদের ‘মালাউন’ বলে উল্লেখ করে ‘তারা বাড়াবাড়ি করছে’ এমন মন্তব্য করেছেন কিনা – এ প্রশ্নের জবাবে মি. ছায়েদুল হক বলেন, “এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, অসত্য এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমি জীবনে কোন দিন এ কথা বলি নি।”
তিনি বলেন “আমি, ১৯৬৮ সালে নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করি। পাঁচ বার এমপি হয়েছি, মন্ত্রী হয়েছি। এই সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কোনদিন হিন্দুদের ‘মালাউনের বাচ্চা’ বলি নাই।”
গত কয়েকদিন ধরেই হামলা-ভাঙচুরের ঘটনার সাথে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করা হচ্ছিল। এর পর শুক্রবার তিন জন আওয়ামী লীগ নেতাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
কি ভাবে এ ঘটনা ঘটলো, এসম্পর্কে দলটির একজন গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় নেতা এবং সংসদসদস্য হিসেবে তার মন্তব্য জানতে চাওয়া হলে মি. হক বলেন – এটা ছিল অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ বা জননেত্রী শেখ হাসিনার ভাবমূতি নষ্ট করার একটা গভীর ষড়যন্ত্র।
কিন্তু যারা এ কাজ করেছে বলে অভিযোগ তারা তো তার দলেরই লোক – এ কথা বলা হলে মি. হক বলেন, “না, এটা মিথ্যা, বানোয়াট এবং অসত্য। আমি এর নিন্দা জানাই।”
“আমার দলের মধ্যে কোন কোন্দল নেই। এই তিনজন নেতা বরং প্রতিহত করেছে।”
তাই যদি হবে তাহলে তাদের সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হলো? এ প্রশ্নের জবাবে মি. হক বলেন, “এটা সম্পূর্ণ বানোয়াট, উদেদশ্যপ্রণোদিত। এর নিন্দা জানাই আমি। তারা আমাদের জিজ্ঞেস করে নি। আরা নাসিরনগরে আসেও নি। পরিস্থিতিও দেখে নি।”
নাসিরনগরের ঘটনা নিয়ে কি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে তার কথা হয়েছে? এ প্রশ্নের জবাবে ছায়েদুল হক বলেন, না, প্রধানমন্ত্রীর সাথে আমার কথা হয় নি।
বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এ ঘটনার পর এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছে, এর দায় স্থানীয় প্রশাসন এড়াতে পারে না, জনপ্রতিনিধিরাও তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেন নি।
স্থানীয় এমপি হিসেবে তিনি কি এর দায় নেবেন?
এ প্রশ্নের জবাবে মি. হক বলেন, “এ ঘটনার শুরু থেকে আমি সবকিছু জানি। স্থানীয় প্রশাসন, থানার ওসি, ইউএনও – তারা পরিস্থিতি সামাল দিয়েছে। তাদের মধ্যে কোন গাফিলতি ছিল না।”
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারাও এ অভিযোগকে “মিথ্যা-বানোয়াট” বলেছেন বলে দাবি করেন তিনি।
নাসিরনগরের ঘটনার জন্য এমপি হিসেবে তাকে দায়ী করে তার পদত্যাগ দাবি করেছেন অনেকেই। তিনি কি পদত্যাগ করবেন? এর জবাবে মি. হক বলেন, “নো নো পদত্যাগের প্রশ্নই ওঠে না। বরং আমি আমি যদি পদক্ষেপ না নিতাম, ঘটনা আরো বিস্তার লাভ করতে পারতো।”
স্থানীয় সংখ্যালঘুদের মধ্যেও এখন আর কোন নিরাপত্তাহীনতা নেই বলে দাবি করে মি. হক বলেন, “আমি রিকশা নিয়ে প্রতিটি ঘরে গিয়েছি। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণ দিয়েছি আমরা।”
তাকে প্রশ্ন করা হয়, বিবিসি বাংলার সাথে কথা বলার সময় সংখ্যালঘুদের অনেকে তাদের নাম না প্রকাশ করার অনুরোধ করে তার নিরাপত্তাহীনতার অনুভুতির কথা বলেছেন – একে তিনি বলবেন?
জবাবে ছায়েদুল হক বলেন, এগুলো মিথ্যা , বানোয়াট – নাসিরনগরের হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে কোন আতংক বা নিরাপত্তাহীনতা নেই্, তারা খব স্বাভাবিক জীবন যাপন করছে।- বিবিসি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest