সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরায় পাখিমারা টিআরএমের বকেয়া ৪৮ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবিতে স্মারকলিপিকালিগঞ্জের সাবেক সমাজসেবা অফিসার শহিদুরের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধীর নামে বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাতের অভিযোগসাতক্ষীরায় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন: ভোলা জেলাকে ৪-১ গোলে হারাল সাতক্ষীরাদেবহাটার নোড়ারচকে নাটক সাজিয়ে অস্ত্র মামলায় বৃদ্ধাকে গ্রেফতার করানোর অভিযোগসাতক্ষীরায় সংলাপ বক্তারা: আগামী নির্বাচনে সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিশ্রæতি চায়হাসানের পরিবারের দাপট অব্যাহত: পাটকেলঘাটায় মানববন্ধনে প্রকাশ্য হামলাচতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী স্মৃতিতে অম্লান চিকিৎসক ডা. আনিছুরসাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের অনুকুলে ২৬ লাখ টাকার চেক বিতরণশ্যামনগরে কাজী আলাউদ্দীনের উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পদেবহাটা উপজেলা জামায়াতের সুধী সমাবেশ

full_303414887_1481113093মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ার বাসিন্দা ইমান আহমেদ নামের এ নারীর ওজন ৫০০ কেজিরও বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ওজনের নারী। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। তবে এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে চান ইমান। এজন্য চিকিৎসা নিতে ভারতে আসতে আগ্রহী এ নারী।

কিন্তু আশার বাণী হচ্ছে, অবশেষে চিকিৎসার জন্য ভারতীয় ভিসাও পেয়ে গেছেন তিনি। যদিও প্রথমদিকে তাকে ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানানো হয়েছিল।

স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ভিসা না পেয়ে তাই মুম্বাইয়ের এক সার্জনের কাছে সাহায্য চান ওই নারী। এরপর ওই সার্জন টুইটারের মাধ্যমে বিষয়টি ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নজরে আনেন। তাকে চিকিৎসার জন্য ভারতীয় ভিসা পেতে সহায়তার অনুরোধ জানান।

বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের হস্তক্ষেপেই আজ বুধবার ইমান আহমেদ নামের ওই মিসরীয় নারীকে চিকিৎসার ভিসা দেওয়া হয়।

এ প্রসঙ্গে টুইটারে সুষমা স্বরাজ লিখেছেন, ‘বিষয়টি আমার নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ। আমরা অবশ্যই ওই নারীকে সাহায্য করব’। সুষমা স্বরাজের নজরে আসার পর দ্রুতই মিসরীয় ওই নারীর ভিসার আবেদন গ্রহণ করে কায়রোর ভারতীয় দূতাবাস।

ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৩৬ বছর বয়সী ইমান আহমেদ গত ২৫ বছর ধরে বাড়ির বাইরে বের হননি। শরীরের ওজন বেড়েই চলেছে ইমানের। তার খাওয়া-দাওয়া, গোসল, কাপড় বদলানো, বাথরুমে যাওয়াসহ দৈনন্দিন যাবতীয় কাজে সাহায্য করেন তার মা এবং বোন ছায়মা আব্দুলাটি।

পারিবারিক সূত্র জানায়,  জন্মের সময় ইমানের ওজন ছিল ৫ কেজি। মাত্র ১১ বছর বয়সে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হন বলে পরিবারের দাবি। এরপরেই দেহের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাওয়ার ফলে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন তিনি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1_1

নিজস্ব প্রতিবেদক: ডিজিটাল সাতক্ষীরা গড়ার প্রত্যয় নিয়ে জেলা পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে দোয়া, আর্শীবাদ, সমার্থন ও ভোট পেতে জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে নজরুল ইসলাম গনসংযোগ করেছেন। অন্যদিনের ন্যায় গতকাল সকালে  কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নে উপস্থিত এ গণসংযোগ শুরু করেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ নজরুল ইসলাম। এসময় তার সাথে ছিলেন, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এসএম শওকাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী,  সংগঠনিক সম্পাদক গনেশ চন্দ্র মন্ডল, জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ও কলারোয়া আওয়ামীলীগের সাবেক আহবায়ক সাজেদুর রহমান চৌধুরি, জেলা যুবলীগের আহবায়ক আব্দুল মান্নান, চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান লিপু, মোশারফ হোসেন, শহর যুবলীগের সভাপতি  মনোয়ার হোসেন অনু, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হোসেন সুজন, সাধারন সম্পাদক শেখ এহসান হাবিব অয়ন, কলারোয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান শেখ এমরান হোসেন, কলারোয়া যুবলীগের সভাপতি কাজি সাহাজাদা, যুবলীগনেতসিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মী সর্মর্থকগন। গনসংযোগ কালে তিনি বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আর্দশ নিয়ে যে রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাসী। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ তারই হাতে গড়া সংগঠন। বাংলাদেশ ও আওয়ামীলীগ মানে বঙ্গবন্ধু, আর দেশের উন্নয়ন মানে জননেত্রী শেখ হাসিনা। আমি দেখেছি, জননেত্রী শেখ হাসিনা সব সময় বঙ্গবন্ধুর মত মানুষের কথা ভাবেন। বঙ্গবন্ধু যেমন সব সময় মানুষের কথা ভেবে দেশ ও বাঙ্গালীজাতির উন্নয়নের চিন্তা করতেন, তার কন্য তেমনি রাত দিন নিরলস পরিশ্রম করে ঠিক সে ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। নেত্রীর এ নিরলস পরিশ্রমের ফলে দেশ আজ নিম্ম মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হয়ে আগামি কয়েক বছরের মধ্যে উন্নত দেশে পরিনত হবে। এ জাতি শ্রমজীবী জাতি থেকে মেধাবি জাতিতে পরিনত হতে শুরু করছে। তার মেধা ও পরিশ্রমের কারনে দেশ আজ উন্নত মডেল ডিজিটাল বাংলাদেশে পরিনত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সাতক্ষীরাকে আরো উন্নত মডেল ডিজিটাল করতে আমি জেলা পরিষদ নির্বাচন করছি। গত ২০০৮ সালের উপজেলা নির্বাচনে সদর উপজেলার মানুষ আমাকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করলেও আমি মানুষের জন্য তেমন কিছু করতে পারিনি। এবার এ জেলার মানুষের কাছে বঙ্গবন্ধু হাতে গড়া সংঠন আওয়ামীলীগের উন্নয়নের জোয়ার পৌছে দিতে জেলা পরিষদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছি। আমার বিশ্বাস বঙ্গবন্ধুর আর্দশ ধারন করায় আপনারা আমাকে নেত্রীর উন্নয়নের হাতকে আরো বেশি শক্তিশালি করে এ জেলাকে আরো উন্নত মডেল ডিজিটাল করতে সহযোগিতা করবেন। এ কাজগুলি করার জন্য আমি আপনাদের দোয়া, আর্শীবাদ, সমার্থন ও ভোট কামনা করতে এসেছি, আমার বিশ্বাস আপনারা তা করবেন। তিনি কলারোয় উপজেলার লাঙ্গঝাড়া ইউনিয়ন হেলাতলা ইউনিয়ন, কুশডাঙ্গাইউনিয়ন, দেয়ারা ইউনিয়ন যুগিখালি ইউনিয়ন, জালালাবাদসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে চেয়ারম্যান, মেম্বারদের সাথে গনসংযোগ করেন এবং আওয়ামীলীগ ও অংগ সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মদের সাথে মত বিনিময় করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : জাতীয় পতাকা উত্তোলন, র‌্যালি ও আলোচনাসভার মধ্য দিয়ে   বুধবার পালিত হয়েছে ৭ ডিসেম্বর সাতক্ষীরা মুক্ত দিবস। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে  গতকাল বুধবার সকালে সাতক্ষীরা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ড কার্যালয়ের সামনে পতাকা উত্তোলনের পর সেখান থেকে একটি বিশাল শোভাযাত্রা বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডার মোশাররফ হোসেন মশু’র সভাপতিত্বে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারন করে বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, ডেপুটি কমান্ডার আবুবকর সিদ্দিকী, মুহিত খান দুলু, নাজমুস শাহাদাৎ, আবুল খায়ের সরদার, হাসান-উজ-জামান, প্রচার কমান্ডার ড.এম এ বারী, মফিজুল ইসলাম, তবিবর রহমান, লায়লী পাভিন সেজুতি, আজিজুল ইসলাম প্রমুখ। বক্তারা বলেন, ১৯৭১ সালের ২ মার্চ সাতক্ষীরা শহরে পাকিস্থান বিরোধী মিছিলে সর্বপ্রথম রাজাকাররা গুলি করে হত্যা করে শহীদ আব্দুর রাজ্জাককে। আর এখান থেকে শুরু হয় সাতক্ষীরার দামাল ছেলেদের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া। ৮ম ও ৯ম সেক্টরের অধীনে ভারতের বিভিন্ন এলাকায় ট্রেনিং শেষে ২৭ মে সাতক্ষীরার ভোমরা সীমান্তে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ শুরু হয়। এর পর একে এক ভোমরায়, টাউন শ্রীপুর , বৈকারী, খানজিয়া এলাকায় যুদ্ধ হয়। এ সব যুদ্ধে শহীদ হন কমপক্ষে ৩৩ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা। আহত হন আরো বেশ কয়েকজন। এ সময় পাক সেনাদের ২ শতাধিক সৈন্য নিহত হন। এরপর থেমে থেমে চলতে থাকে সাতক্ষীরার বিভিন্ন এলাকায় মুক্তিযোদ্ধাদের গুপ্ত হামলা। এরপর ৩০ নভেম্বর টাইম বোমা দিয়ে শহরের কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত পাওয়ার হাউস উড়িয়ে দিয়ে মুক্তিযোদ্ধারা ভীত সন্ত্রন্ত করে ফেলে পাকসেনাদের। রাতের আঁধারে বেড়ে যায় গুপ্ত হামলা। পিছু হটতে শুরু করে পাক সেনারা। ৬ ডিসেম্বর রাতে মুক্তিযোদ্ধাদের হামলায় টিকতে না পেরে বাঁকাল, কদমতলা ও বেনেরপোতা ব্রীজ উড়িয়ে দিয়ে পাক বাহিনী সাতক্ষীরা থেকে পালিয়ে যায়। ৭ ডিসেম্বর জয়ের উন্মাদনায় জ্বলে ওঠে সাতক্ষীরার দামাল ছেলেরা। বক্তারা এ সময়, সাতক্ষীরায়  মুক্তিযোদ্ধাদের শেষ স্মৃতি চিহ্ন গণকবর গুলো সংরক্ষনের জোর দাবি জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাটকেলঘাটা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা ৭ ডিসেম্বর পাক হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে তালা উপজেলা আওয়ামীলীগ পাটকেলঘায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। গতকাল সন্ধ্যা ৫.৩০ টায় তালা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা সাতক্ষীরা জেলা কৃষকলীগের সভাপতি বিশ্ব জিৎ সাধুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, তালা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শেখ নুরুল ইসলাম। উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- তালা উপজেলা আ’লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. শেখ আব্দুস সামাদ, পাটকেলঘাটা হারুণ-অর-রশিদ ডিগ্রি কলেজের উপাধ্যক্ষ স.ম. আতিয়ার রহমান, উপজেলা কৃষক লীগের সদস্য সচিব আমিনুজ্জামান, সরুলিয়া ইউনিয়ন জাসদের সভাপতি শেখ জাকির হোসেন, কুমিরা ইউনিয়ন আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সরুলিয়া ইউনিয়ন কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, প্রাক্তন ছাত্রলীগ নেতা সাংবাদিক জহরুল হক, সরুলিয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মিনহাজ মুনমুন, পাটকেলঘাটা কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ইকরামুল রায়হান প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের ইউপি নির্বাচন সংক্রান্ত একটি রিট পিটিশনের আদেশকে ইচ্ছাকৃতভাবে অবহেলা ও অসম্মান করায় কেন শাস্তি মূল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবেনা মর্মে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ আটজনকে কারন দর্শানোর নোটিশ জারি করেছেন আদালত। বিচারক সালমা মাসুদ চৌধুরি এবং বিচারক কাজী মোঃ এজারুল হক আকন্দ গত ৩০ নভেম্বর এই আদেশ দিয়েছেন। যাদের বিরুদ্ধে কারন দর্শানোর নোটিশ জারি রা হয়েছে তাঁরা হলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোঃ রকিব উদ্দিন আহমেদ, স্থাণীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের সচিব মোঃ আব্দুল মালেক, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক সচিব মোঃ সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র সহকারি সচিব মাহফুজা আক্তার, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দিন, সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন অফিসার এ,এইচ,এম কামরুল হাসান, সাতক্ষীরা সদরের সাবেক উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা শাহ আব্দুল হাদী এবং আলিপুর ও ভোমরা জোনের রির্টানিং অফিসার মোঃ নকীবুল হাসান। হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়েরকারী সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৭ নং ভোমরা ইউনিয়নের  তিনজন ইউপি সদস্য প্রার্থী গতকাল বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এ সংক্রান্ত বিষয়ে এ সংবাদ সম্মেলন করেছেন। তারা হলেন, সদর উপজেলার আলিপুর ইউনিয়নের ১,২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী সুবিকাশ রায়, মোঃ আব্দুল হামিদ এবং মোঃ আফতাবুজ্জামান। সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তারা জানান, গত ২২ মার্চ প্রথম ধাপের ইউপি নির্বাচনে ৭ নং আলিপুর ইউনিয়নের সব কয়টি ভোট কেন্দ্রে তাদের প্রতিপক্ষরা পোষ্টার লাগানো, লিফলেট বিতরণ, মাইকিং করা, পথসভাসহ নির্বাচনি কোন কর্মকান্ডে তাদের অংশগ্রহণ করতে দেয়নি। এছাড়া, প্রতিপক্ষরা ভোট কেন্দ্র থেকে তাদের নিয়োগকৃত এজেন্টদের জোর করে বের করে দেওয়া, লাঞ্চিত করা, ভয় দেখিয়ে ব্যালট পেপার ছিনতাই করে সিল মারাসহ বিভিন্ন ধরণের আইন বিরোধী কর্মকান্ড চালায়। এসব বিষয়ে তারা প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন সংশ্লিষ্ট অনেক কর্মকর্তার কাছে অভিযোগ করেও কোন প্রতিকার পায়নি। এরপর তারা ৩০ মে আইনজীবির মাধ্যমে জাস্টিস ডিমান্ড নোটিশ প্রেরণ করেন। অতঃপর নিরুপায় হয়ে হাইকোর্টে ৭৭৮৫/২০১৬ নম্বর এটি রীট পিটিশন করলে আদালত ১৬ জুন প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ডাইরেকশন এর আদেশ দেন। আদালতের আদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয় প্রাপ্তির পর ১৮ জুলাই আমাদের (পিটিশন দায়েরকারীদের) পত্রাদেশে টাইব্যুনালে প্রতিকার প্রার্থনার নির্দেশ দেন। সংবাদ সম্মেলনে তারা আরো জানান, উচ্চ আদালতে রুল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় নির্বাচন কমিশন গত ২১ জুলাই গেজেট প্রকাশ করেন। রীট মোকদ্দমার রুল পেন্ডিং থাকা অবস্থায় গেজেট প্রকাশ করায় তারা উচ্চ আদালতে কনটেম্ট পিটিশন নং-৪১৭/২০১৬ দায়ের করেন। এরপর আদালত গত ৩০ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ উল্লিখিত আটজনের বিরুদ্ধে কেন শাস্তি মূল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবেনা মর্মে কারন দর্শানোর নোটিশ জারি করেছেন সংবাদ সম্মেলনে তিনজন সাধারণ সদস্য প্রার্থী সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে জোর করে ছেড়া কাটা ব্যালট কর্তৃক ভোট বাতিল করে আলিপুর ইউনিয়নে সকল কেন্দ্রে পুনরায় অবাধ সুষ্টু ও নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণের জন্য পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনারের কাছে দাবি জানিয়েছেন। সাতক্ষীরা জেলা নির্বাচন অফিসার এ,এইচ,এম কামরুল হাসান কারন দর্শানোর নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, বিষয়টি প্রধান নির্বাচন কমিশনার অবগত। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কার্যালয়ের নির্দেশ মতো আমরা কাজ করছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

তালা প্রতিনিধি: তালায় জাতীয় পার্টির ২৬তম গণতন্ত্র সংরক্ষণ দিবস পালন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৬ডিসেম্বর সকাল ১১টার সময় তালা প্রেসক্লাব চত্বরে উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি সাংবাদিক এস এম নজরুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে ২৬তম গণতন্ত্র সংরক্ষণ দিবস উৎযাপন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী আব্দুল জলিল, এস এম জাহাঙ্গীর হাসান, মীর কাইয়ুম ইসলাম ডাবলু, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী হাসেম আলী, রণজিত চৌধুরী, মো. নুরুল আমীন বিশ্বাস, মো. আব্দুস ছাত্তার শেখ, মো. রেজাউল ইসলাম, মো. রহমত আলী গোলদার, মো. ইমান আলী সরদার, সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবুল কাসেম শেখ, যুবসংহতি নেতা মো. রুহুল আমিন মোল¬া, মো. হাফিজুর রহমান, জাতীয় ছাত্র সমাজ নেতা এস এম হাসান আলী বাচ্চু, মো. আলামিন হুসাইন শুভ, ডা. হারুন অর-রশিদ, মো. মামুনুর রশিদ ও জাতীয় তরুন পার্টির নেতা সজীব রাহা সৌরভ প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন ১৯৯০ সালে গণতান্ত্রিক ধারা কে অব্যহত রাখার জন্য দেশের সম্পদ ও জীবনহানী রক্ষার্থে সকল দলের ঐক্যমতের ভিত্তিতে পল্ল¬ীবন্ধু হুসাইন মুহাম্মাদ এরশাদ ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। সেচ্ছায় ক্ষমতা হস্তান্তরের ৬ দিনের মধ্যে তাকে অন্যায় ভাবে আটক করা হয়। সভায় পল¬ীবন্ধু নামে সকল ষড়যন্ত্রমুলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

তালা প্রতিনিধি: ভারতীয় পুলিশের হাতে আটক হবার পর দেশে ফিরেই রহস্যজনক ভাবে নিখোজ হয়েছেন খাদিজা বেগম নামের এক গৃহবধু। গত ৪ দিনের ব্যবধানে খাদিজা বেগম বাড়িতে না ফেরায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন তার স্বামী হতদরিদ্র ও প্রতিবন্ধি কেসমত সরদার। তালা উপজেলার প্রসাদপুর গ্রামের কেসমত সরদার জানান, প্রায় ২ মাস পূর্বে তার স্ত্রী খাদিজা বেগম বুকের পাজরের হাড়ের চিকিৎসার জন্য ভারতের দক্ষিন-চব্বিশ পরগনা জেলার মহেশতলা থানার নিশ্চিন্তপুর গ্রামের এক আতœীয়ের বাড়িতে যান। সেখানে থেকে পাশ্ববর্তি এলাকার সাউথ পোষ্ট চ্যারিটেবল ডিসপেন্সারি নামরে একটি মিশনারী হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা গ্রহণ করছিলেন। এমতাবস্থায় গত ২৬ অক্টোবর হাবড়া থানা পুলিশ খাদিজাকে আটক করে। কেসমত সরদার আরো জানান, তার স্ত্রীকে আটক করার পর গত ৩ নভেম্বর ভারতীয় পুলিশ খাদিজা বেগমকে ছেড়ে দেয় এবং যশোরের বেনাপোল এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয়। সেই থেকে অদ্যবদী পর্যন্ত খাদিজা বেগমের আর কোনও সন্ধান বা তার সম্পর্কে খবর পাওয়া যাচ্ছে না। এঘটনায় হতদরিদ্র ও প্রতিবন্ধি স্বামী কেসমত সরদার তার স্ত্রীর জন্য উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন। যদি কোনও স্বহৃদবান ব্যক্তি অসুস্থ্য খাদিজা বেগমের সন্ধান পান তাহলে ০১৯৩১ ৯৬০০৯৮ নং মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার জন্য বিনিতভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি: কলারোয়ায় বিনা পাসপোর্টে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় কাকডাঙ্গা ও হিজলদী সীমান্তের বিজিবির হাতে আটক পৃথক দুই ব্যক্তিকে থানা পুলিশে সোপর্দ করেছে বিজিবি। মঙ্গলবার বিকালে ও বুধবার দুপুরে তাদের আটক করা হয়। মঙ্গলবার বিকালের দিকে কাকডাঙ্গা ক্যাম্পের নায়েক আইনুল হকের নেতৃত্বে মেইন পিলার ১৩/৩ এস ৫ আরবীর নিকট গাড়াখালী সোনাই নদীর ধার এলাকায় টহলরত অবস্থায় খুলনা জেলার ফুলতলা থানার তিপড়াইল গ্রামের সিরাজ বিশ্বাসের ছেলে ইমামুল বিশ্বাস (২৮)কে আটক করে। অপরদিকে বুধবার দুপুরে ১৩/৪ এস আরবি’র নিকট হিজলদী শিশুতলা এলাকায় টহলরত অবস্থায় এক বাংলাদেশীকে আটক করে। আটককৃতরা বিজিবির নিকট বিনা পাসপোর্টে বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার কথা স্বীকার করেন। পরে তাদের থানা পুলিশে সোপর্দ করা হয়। এ ব্যাপারে কাকডাঙ্গা ক্যাম্পের নায়েক আইনুল হক এবং হিজলদী ক্যাম্পের নায়েক মামুুন বাদী হয়ে থানায় পৃথক দুটি পাসপোর্ট আইনে মামলা (নং (১২-১৪) ৬/১২/১৬) দায়ের করেন বলে থানার ওসি তদন্ত আক্তারুজ্জামান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest