সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনীইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

aবিনোদন ডেস্ক: সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে হৃত্বিক-ইয়ামি অভিনিত ছবি ‘কাবিল’। ছবিটিতে একজন দৃষ্টিহীন যুবকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন বলিউড তারকা হৃত্বিক রোশন। ছবিতে অভিনয় ভালো করার খাতিরে হৃত্বিককে দৃষ্টিহীন মানুষের সঙ্গে মিশতে হয়েছিল। সেই সময়ে হওয়া উপলব্ধি থেকেই এবার নিজের ৪৩তম জন্মদিনে চক্ষুদান করেছেন হৃত্বিক।

আদিত্য জোত আই হাসপাতালের চেয়ারম্যান ও পরিচালক সুন্দরম নটরাজন জানিয়েছেন এ খবর। তিনি বলেন, আমি ‘কাবিল’র ট্রেলার দেখার পরই ছবির প্রোডিউসার রাকেশ রোশনকে ফোন করি। হৃতিক চোখ দানে আগ্রহী কি না সে বিষয়ে জানতে চাই। রাকেশজির জবাবে আমি অবাক হয়ে যাই। তিনি জানান, তার ছেলে এরইমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে। আমি হৃতিকের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি চোখ দান করেই এ বছর নিজের জন্মদিনটি পালন করতে চায় সে।

গত ১০ জানুয়ারি তেমনটাই করেছেন হৃতিক। ডাক্তার নটরাজনের সঙ্গে রোশন পরিবারের বহুদিনের সম্পর্ক। নটরাজন বলেন, ‘কাবিল’ মুক্তি পাওয়ার আগে এই খবরটি প্রকাশ্যে আসুক, চাননি ডুগ্গু (হৃতিকের ডাক নাম)। কিন্তু ‘কাবিল’ এ হৃতিকের অভিনয় যেভাবে দর্শকদের মন ছুঁয়েছে, এবার এই খবরটিও সকলকে অনুপ্রাণিত করুক। নটরাজনের বিশ্বাস, হৃতিকের এই বিষয়টি অনেককেই অনুপ্রেরণা দেবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

unnamedনিজস্ব প্রতিবেদক: দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়াম্যান ও আ.লীগ নেতা আসাদুল হকের পুত্র আব্দুর রেজা বাবুকে মারপিটের ঘটনায় সিরাজুল ইসলামসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গতকাল বৃহস্পতিবার সাতক্ষীরা সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এজহার সূত্রে জানা যায়, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে আব্দুর রেজা বাবুকে সাতক্ষীরা বাস টার্মিনাল সংলগ্ন বিরোধ পূর্ণ জমিতে পেয়ে পলাশ পোল মধুমোল্লাডাঙ্গী এলাকার আতিয়ার রহমানের পুত্র শিরাজুল ইসলাম, মিশন, জিল্লু, শিরিনা সুলতানাসহ ৫ জনের একটি দল বেধড়ক মারপিট করে গুরতর জখম করে।
এ ঘটনায় সাবেক চেয়ার আসাদুল হক বাদি হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। যার মামলা নং-৬ গুরতর জখম আব্দুর রেজা বাবু সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। উল্লেখ্য, গতকাল সকালে বাস টার্মিনালে তার জমি দেখতে গেলে উক্ত আসামিরা অতর্কিতভাবে বাবুর উপর হামলা করে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

indexনলতা প্রতিনিধি: জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা শরীফে পীর-এ কামেল অবিভক্ত বাংলা ও আসামের শিক্ষা বিভাগের সহকারী পরিচালক, ঐতিহাসিক,দার্শনিক,‘‘স্রষ্টার এবাদত ও সৃষ্টের সেবা” ব্রত নিয়ে চলা নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের প্রতিষ্ঠাতা সুলতানুল আউলিয়া,কুতুবুল আকতাব,গওছে জামান,আরেফ বিলাহ,হজরত শাহ্ ছুফী আলহাজ্জ খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রঃ) এঁর ৫৩ তম বার্ষিকী ৩ দিন ব্যাপী পবিত্র ওরছ শরীফ আগামী ইং ৮,৯,১০ ফেব্রুয়ারি-২০১৭,বাং ২৬,২৭,২৮ মাঘ-১৪২৩ নলতা পাক রওজা শরীফের খাদেম আলহাজ্জ মৌঃ আনছার উদ্দীন আহমদ’র সুনিপন তত্তা¡বধানে ও নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নলতা পাক রওজা শরীফ প্রাঙ্গণে যথাযোগ্য ধর্মীয় ভাবগম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত ওরছ শরীফের ১ম দিন ৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার বাদ ফজর হতে পাক রওজা শরীফে খতমে কোরআন মজিদ,মিলাদ শরীফ ও কুতুবুল আকতাব হজরত হাজী হাফেজ সৈয়দ ওয়ারেছ আলী শাহ (রঃ) এঁর রুহের উপর ছওয়াব রেছানী। সকাল সাড়ে ৯ টা হতে পাক রওজা শরীফে হজরত শাহসুফী আলহাজ্জ খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রঃ) এঁর বেছাল শরীফ উপলক্ষে কলেমাখানি ও কুলখানি। বিকাল ৫ টা হতে হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রঃ) এঁর জীবনাদর্শন সম্পর্কে আলোচনা। রাত ১১ টা হতে হজরত রাসুলে করিম (সঃ) ও আউলিয়াগণের জীবনাদর্শন সম্পর্কে আলোচনা। ভোর ৪ টা হতে তাহাজ্জুদ নামাজ, ফজরের নামাজ ও মোনাজাত। ২য় দিন ৯ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বাদ ফজর হতে পাক রওজা শরীফে খতমে কোরআন মজিদ,মিলাদ শরীফ ও হজরত শাহ্ছুফী সৈয়দ গফুর শাহ আল্ হোচ্ছামী (রঃ) এঁর পাক রুহের উপর ছওয়াব রেছানী এবং কুতুবুল আকতাব হাজী হাফেজ সৈয়দ ওয়ারেছ আলী শাহ (রঃ) এঁর রুহের উপর ছওয়াব রেছানী এবং পীর কেবলা হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রঃ) এঁর আত্মীয়-স্বজন ও ভক্তবৃন্দের রুহের মাগফেরাত কামনা। বিকাল ৩ টা হতে হজরত রাসুলে করিম (সঃ) ও আউলিয়াগণের জীবনাদর্শন সম্পর্কে আলোচনা। ভোর ৪ টা হতে তাহাজ্জুদ নামাজ,ফজরের নামাজ ও মোনাজাত। ১০ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার বাদ ফজর হতে পাক রওজা শরীফে খতমে কোরআন মজিদ,কলেমাখানি,মিলাদ শরীফ ও হজরত শাহ্সুফী আলহাজ্জ খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রঃ) এঁর পাক রুহের উপর ছওয়াব রেছানী,বিশ্ব মুসলিম উম্মার জন্য দোয়ার অনুষ্ঠান ও আখেরী মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত ওরছ শরীফে হাজির হয়ে দো-জাহানের অশেষ নেকি হাসিল করার জন্য নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশন কর্তৃপক্ষ সকলকে আহবান জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

______নিজস্ব প্রতিবেদক: এসএসসি, দাখিল ও এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষার প্রথম দিনে অনুপস্থিত ১৬৭জন। প্রথমদিনে জেলায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২১ হাজার ৭শত ০১ জন। এর মধ্যে উপস্থিত ছিল ২১ হাজার ৫ শত ৩৪ জন। অনুপস্থিত ছিল ১ শত ৬৭ জন এবং বহিস্কার ০৩ জন। জেলায় মোট ২৩টি এসএসসি কেন্দ্রে প্রথমদিনের বাংলা ১ম পত্র পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৬ হাজার ১ শত ৬৪ জন। এর মধ্যে উপস্থিত ১৬ হাজার ১ শত ১১ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ৫৩ জন। এস এস সি (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় মোট ৭টি কেন্দ্রে প্রথমদিনের বাংলা-২ পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৪৫ জন। এর মধ্যে উপস্থিত ছিল ১ হাজার ৩২ জন, অনুপস্থিত ছিল ১৩ জন এবং বহিস্কার ০১ জন। দাখিল পরীক্ষার ১০ টি কেন্দ্রে প্রথমদিনের কুরআন মাজিদ ও তাজবীদ পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৪ হাজার ৪শত ৯২ জন। এর মধ্যে উপস্থিত ছিল ৪ হাজার ৩ শত ৯১ জন, অনুপস্থিত ছিল ১০১জন এবং বহিস্কার ০২ জন।
সাতক্ষীরা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ১শত ৫৭জন, এর মধ্যে উপস্থিত ১ হাজার ১ শত ৫৪, অনুপস্থিত ৩ জন। সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ১ শত ১৩ জন, উপস্থিত ১ হাজার ১ শত ১০ জন, অনুপস্থিত ৩ জন। কালিগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৪ শত ৮৫ জন, উপস্থিত ১ হাজার ৪ শত ৮২ জন এবং অনুপস্থিত ০৩ জন। নলতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৮৯ জন, উপস্থিত ৫৮৬ জন এবং অনুপস্থিত ০৩ জন। নকিপুর এইচ সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮০১ জন, উপস্থিত ৭৯৭ জন, অনুউপস্থিত ০৪জন। বি বি এম পি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫০৫ জন, উপস্থিত ৫০৩ জন, অনুপস্থিত ০২ জন। পারুলিয়া এস এস মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৫০ জন, উপস্থিত ৫৪৯ জন, অনুপস্থিত ০১ জন। আশাশুনি মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯৫৬ জন, উপস্থিত ৯৫৫ জন, অনুপস্থিত ০১ জন। দরগাপুর এস কে আর এইচ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৩৬ জন, উপস্থিত ৪৩৬ জন। বুধহাটা বিবিএম মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭৯৬ জন, উপস্থিত ৭৯৫ জন, অনুপস্থিত ০১ জন। তালা সরকারি বিদে মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১০৪২ জন, উপস্থিত ১০৩৭ জন, অনুপস্থিত ০৫ জন। কুমিরা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৫৪ জন, উপস্থিত ৫৫১জন, অনুপস্থিত ০৩ জন। খলিশখালী মাগুরা এস সি কলেজিয়েট ইনস্টিটিউট খলিশখালী কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৪৫ জন, উপস্থিত ৪৪৫জন। জিকেএমকে পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল  ৯০৪ জন, উপস্থিত ৯০১ জন, অনুপস্থিত ০৩ জন। সোনাবাড়ীয়া সম্মিলিত মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫৮৮ জন, উপস্থিত ৪৮৭ জন, অনুপস্থিত ০১জন। খোর্দ্দ মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩০৪ জন, উপস্থিত ৩০৩ জন, অনুপস্থিত ০১ জন। কলারোয়া গার্লস পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭৪৭ জন, উপস্থিত ৭৪২ জন, অনুপস্থিত ০৫ জন। আমিরুন্নেছা মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৬০ জন, উপস্থিত ৪৫৭ জন, অনুপস্থিত ০৩ জন। নওয়াবেকী মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৭৬২ জন, উপস্থিত ৭৬১ জন, অনুপস্থিত ০১ জন। বড়দল আফতাব উদ্দীন কলেজিয়েট স্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৮৬ জন, উপস্থিত ৪৮৬জন। চাম্পাফুল আ: প্র: চ: মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৩৬ জন, উপস্থিত ৪৩৩ জন, অনুপস্থিত ৩ জন। নকিপুর পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৬৭২ জন, উপস্থিত ৬৫৫ জন, অনুপস্থিত ০৭জন। নবারুন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩৮৬ জন, উপস্থিত ৩৮৬ জন। এস এস সি ভোকেশনাল পরীক্ষায় টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৮৫জন, উপস্থিত ২৮২ জন, অনুপস্থিত ০৩ জন। কলারোয়া জি কে এম কে পাইলট হাইস্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৩৮ জন, উপস্থিত ২৩৭ জন, অনুপস্থিত ০১ জন। নকিপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১২৮ জন, উপস্থিত ১২৬ জন, অনুপস্থিত ০২জন। কালিগঞ্জ পাইলট কমিউনিটি হাইস্কুল কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৭৪ জন, উপস্থিত ১৭৩ জন, অনুপস্থিত ০১ জন। কুমিরা পাইলট গার্লস হাইস্কুল কেন্দ্রে পরীর্ক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল  ১১৬ জন, উপস্থিত ১১০ জন, অনুপস্থিত ০৬ জন। আহসানিয়া নবারুন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৮৮ জন, উপস্থিত ৮৮ জন এবং বহিস্কার ০১ জন। সুন্দরবন টেকনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ কেন্দ্রে পরীর্ক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৬ জন, উপস্থিত ১৬ জন। সাতক্ষীরা আলিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষা সংখ্যা ছিল ৯৯৫ জন, উপস্থিত ৯৭৮ জন, অনুপস্থিত ১৭ এবং বহিস্কার ০২ জন। কালিগঞ্জ নাছরুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩৬৩ জন, উপস্থিত ৩৬১ জন, অনুপস্থিত ০২ জন। তালা আলিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২৫৮ জন, উপস্থিত ২৫১ জন, অনুপস্থিত ০৭ জন। শ্যামনগর কেন্দ্রিয় মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯৫১ জন, উপস্থিত ৯৩৭ জন, অনুপস্থিত ১৪ জন। কলারোয়া আলিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫১০ জন, উপস্থিত ৪৯৬ জন, অনুপস্থিত ১৪ জন। আশাশুনি আলিয়া মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল  ৪৬৪ জন, উপস্থিত ৪৪১ জন, অনুপস্থিত ২৩ জন। গুনাকরকাটি খাইরিয়া আজিজিয়া কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২১৮ জন, উপস্থিত ২১০ জন, অনুপস্থিত ০৮ জন। পাটকেলঘাটা আল আমিন আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩৪৪ জন, উপস্থিত ৩৩৮ জন, অনুপস্থিত ০৬ জন। দেবহাটা পরীক্ষা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৯০ জন, উপস্থিত ১৮৩ জন, অনুপস্থিত ০৭ জন। নলতা আহসানিয়া দারুল উলুম আলিম মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৯৯জন, উপস্থিত ১৯৬, অনুপস্থিত ০৩ জন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kalaroaনিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ায় দুস্থ ও অসহায় মহিলাদের মাঝে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে। কলারোয়া হিউম্যান ওয়েলফেয়ার সোসাইটি ওই সেলাই মেশিনগুলো বিতরণ করে।
এ উপলক্ষ্যে বৃহষ্পতিবার সকাল ৯টার দিকে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হিউম্যান ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সভাপতি ও খুলনা মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. জাফর উল্লাহ।
অসহায় মহিলাদের আয় বৃদ্ধির সহায়ক কর্মসূচির আওতায় ১০জনকে বিনামূল্যে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয় ওই অনুষ্ঠানে। এর আগে তাদেরকে প্রশিক্ষণও দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে হিউম্যান ওয়েলফেয়ার সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আব্দুর রহিম বাবুর সভাপতিত্বে সোসাইটির সহ.সভাপতি কাজী সামসুর রহমান, সোসাইটির যুগ্ম সম্পাদক ও কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা ফারুকুজ্জামান, সোসাইটির অর্থ সম্পাদক ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান খাঁন চৌধুরী, সোসাইটির সাংগঠনিক সম্পাদক আশফাকুর রহমান সোহেল, সোসাইটির নির্বাহী সদস্য আলহাজ্ব আতিকুর রহমান, আব্দুর রশিদ, মীর রফিকুল ইসলাম, মেম্বর মশিয়ার রহমান, সাংবাদিক জুলফিকার আলী প্রমুখ অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
দর্জি প্রশিক্ষকের দায়িত্বে ছিলেন সোসাইটির সহ-যুগ্ম সম্পাদক সহিদুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photos-1নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরায় ৫ জন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক  ও ১০ জন শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে শহরের পুরাতন সাতক্ষীরা পঞ্চ মন্দির মায়ের বাড়িতে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয় এর আওতাধীন হিন্দু ধর্মীয় কল্যান ট্রাষ্ট কর্তৃক মন্দির ভিাত্তক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের ৪র্থ পর্যায় শীর্ষক প্রকল্পের আওতাধীন ২০১৬ শিক্ষা বর্ষের ১৫ জন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে এ পুরষ্কার বিতরন করা হয়।
পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের সাতক্ষীরা জেলার সহকারী পরিচালক লিটন শিকদারের সভাপতিত্বে উক্ত পুরুষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরষ্কার বিতরণ করেন সাতক্ষীরার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) অরুন কুমার মন্ডল। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহা প্রভু সেবক সংঘ কেন্দ্রীয় পরিষদেও সভাপতি ডা: সুশান্ত ঘোষ, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের সহযোগী অধ্যাপক (ব্যবস্থাপনা বিভাগ) বলাই চন্দ্র ঘোষ, সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির সভাপতি মঙ্গল কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক এ্যাড.অনিত মুখার্জী প্রমুখ।
উক্ত অনুষ্ঠানে শ্রেষ্ঠ ১০ জন শিক্ষার্থী যথাক্রমে প্রাপ্তি মন্ডল, ¯েœহাশিস দাশ, ঐশী মন্ডল, প্রিয়ন্তি মন্ডল, নিলাঞ্জনা সরকার, অনুপম মন্ডল, তমালিকা, সেতু মিস্ত্রী, চুমকি দাশ, তৃষাণ সরকার এবং শ্রেষ্ঠ ৫ জন শিক্ষক যথাক্রমে শিল্পী সিংহ, বিমল ঘোষ, প্রমিলা রানী দাশ, দিপালী ঘোষ, রিতা রানী মাখালকে সম্মাননা সনদ ও শিক্ষা উপকরণ প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

20170202_120802গাজী আল ইমরান, শ্যামনগর: উপজেলার বংশিপুর-মুন্সিগঞ্জ রাস্তার বিভিন্ন স্থানে চলছে দায়সারাভাবে  সংস্কারের কাজ। যানবাহন চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় এ এলাকার গন মানুষ এবং পর্যটকদের প্রাণের দাবি ছিল রাস্তাটি সংস্কারের।কিন্তু সংস্কারের নামে মানুষের মন বোঝাতে চলছে দায়সারা সংস্কারের কাজ। যেটা এ এলাকার মানুষের কোনদিন কাম্য ছিলনা। রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানে বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। উঠে গেছে পিচ ও পাথর। যানবাহনগুলো অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। অন্তত ৩ বছর ধরে সড়কটির এ অবস্থা। ফলে সড়কে চলাচলকারী যানবাহনের যাত্রী ও পথচারীদের কষ্টের শেষ নেই। ওই ১৫ কিলোমিটারের মধ্যে প্রায় চারের তিন অংশ ভাঙাচোরা। সড়কটি যানবাহন চলাচলের উপযোগী করতে এর আগেও কয়েকবার কয়েকটি স্থানে ইট দিয়ে গর্ত ভরাটের কাজ করেছেন কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রাস্তাটি জনবহুল হওয়ায় এটা বেশি দিন স্থায়িত্ব লাভ করেনি। বংশীপুর থেকে মুন্সিগঞ্জ বাজার পর্যন্ত কমপক্ষে ২০টি স্থানে গর্ত তৈরি হয়েছে। এসব বড় গর্তের কারণে যানবাহন ও পথচারীদের চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। কোনো কোনো স্থানে রাস্তা এতটাই খারাপ যে অনেক যানবাহনের চালক ভাঙাচোরা স্থান এড়িয়ে পাশের মাটির অংশ ব্যবহার করেন। বিগত কয়েকদিন পূর্বে মহান সংসদে সাতক্ষীরা-৪ আসনের মাননীয় সাংসদ জনাব এস,এম জগলুল হায়দার এ এলাকার মানুষের ভোগান্তির কথা তুলে ধরেছিলেন।এ জন্য সাতক্ষীরার সকল স্থরের মানুষ সাংসদকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন সংসদ সদস্যকে।এবং রাস্তাটি আবার তার প্রাণ ফিরে পাবে এ আশায় বুক বেধেছিল এলাকার জনগন।তাদের কষ্ঠ লাঘবের স¦প্ন দেখেছিল তারা।পথে চলাচলকারী কয়েকজন যাত্রী এবং স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় “রাস্তাটি ভালোভাবে মেরামত না করে দায়সারা মেরামত করা হচ্ছে যেটা কোনদিন কারো কাম্য ছিলনা।” হযরত গাজী নামে একজন পথচারী বলেন “আমরা অত্যন্ত কষ্ঠ করে প্রতি নিয়ত যাতায়াত করি ভেবেছিলাম রাস্তাটি ঠিক হবে কিন্তু যেভাবে কাজ হচ্ছে তা দেখে ভালো লাগার চেয়ে কষ্ঠ হচ্ছে।” এ বিষয়ে রোডস’র জেলা অফিসে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও সম্ভব হয়নি। আর এই ধরনের দায়সারা কাজ রেখে পূর্ণ রুপে কাজ করার আহবান জানিয়েছে এলাকার সুশীল সমাজ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ক্রীড়া ডেস্ক: প্রায় প্রতিটি দলেই এমন কিছু খেলোয়াড় থাকে যারা অনেকটা নীরবেই নিজের কাজটা করে যায়। দলের প্রয়োজনে এগিয়ে এসে নিজের সেরাটা খেলে থাকেন তাঁরা। বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশের পরিচিতি খুব বেশি দিনের না হলেও পথটা কিন্তু কখনই সহজ ছিল না টাইগার বাহিনীর। আর তেমনই সব কঠিন সময়ে ব্যাট হাতে বারবার দলকে আগলে ধরেছেন ইমরুল কায়েস। সাধারণ ও সরল চরিত্রের এই ক্রিকেটার ব্যাটিং, ফিল্ডিং অথবা দলের মুমূর্ষু পর্যায়ে উইকেটের পেছনেও জ্বলে উঠেছেন। বিশ্ব ক্রিকেট ইতিহাসে নাম লিখেছেন বহুবার। ক্রিকেটীয় কৌশল আর প্রতিভা দিয়ে বর্তমানে জাতীয় দলের এক অপরিহার্য অংশ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন বাঁ-হাতি এই ওপেনার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারের শুরুটা মোটেই ভালো করতে পারেননি বাঁ-হাতি এই ব্যাটসম্যান। ফলে দ্রুতই দল থেকে বাদ পড়ে যান। ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেকে প্রমাণ করে বারবারই জাতীয় দলে ফিরে আসেন ইমরুল। তবে কিছুইতেই কিছু হচ্ছিল না। ২০১০ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর নিউজিল্যান্ড সফরেও পান সেঞ্চুরি। পরের বছরও মোটামুটি ভালো খেলেন এই ওপেনার। এর পরই দীর্ঘ রান-খরার কারণে জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ে যান। ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেললেও জাতীয় দলে জায়গা পাচ্ছিলেন না ইমরুল। অবশেষে ২০১৪ সালে দলে ডাক পান ইমরুল। চট্টগ্রাম টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শতক করার পর জাতীয় দলে জায়গা নিয়ে তাঁকে আর ভাবতে হয়নি। তারপর এখন পর্যন্ত টাইগার হয়ে নিজের অপরিহার্যতা প্রমাণ করে চলেছেন ইমরুল।  ইমরুল কায়েসের জন্ম ১৯৮৭ সালের আজকের দিনেই। কুষ্টিয়ার মেহেরপুরের ছেলে ইমরুল ছোট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি আসক্ত ছিলেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলেছেন রংপুর রাইডার্স ও খুলনা বিভাগের হয়ে। এ ছাড়া, বাংলাদেশ এ দল ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড একাদশ দলে খেলেছেন এই ব্যাটসম্যান। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ইমরুলের অভিষেক হয় ২০০৬ সালে। জাতীয় দলে ডাক পাওয়ার আগেই তিনি ১৫টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ ও ১৬টি একদিনের ম্যাচ খেলে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দেন। ২০০৮ সালের ১৪ অক্টোবর বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে চট্টগ্রামের মাটিতে তাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অভিষেক হয়। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যাট হাতে তিনি মাঠে নেমেছেন ৬৫ বার। গড় রান ২৯.২৬ করে মোট রান করেন এক হাজার ৮৭৩। এর মধ্যে শতক আছে দুটি আর অর্ধশতক আছে ১৩টি। সাদা জার্সিতে ইমরুলের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু হয় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে একই বছরের নভেম্বরে। ক্যারিয়ারে ২৭টি টেস্ট খেলে তিনি এখন এক হাজার ৪৩২ রানের মালিক। তিনটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি আছে চারটি হাফ সেঞ্চুরি। আর সেরা ইনিংসটি ১৫০ রানের। রেকর্ডের দিক থেকেও ক্রিকেট বিশ্ব বারবার স্মরণ করে এই তারকা ব্যাটসম্যানকে। ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ইমরুল-তামিমের ৩১২ রানের ওপেনিং জুটি নজর কেড়েছে বিশ্ব ক্রিকেট বোদ্ধাদের। উইকেটের পেছনে গ্লাভস হাতে সম্প্রতি তিনি ভেঙেছেন ১৪১ বছরের পুরোনো রেকর্ড। এ বছরের ১৫ জানুয়ারিতে ওয়েলিংটনের বেসিন রিজার্ভে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ইনজুরির কারণে উইকেট সামলাতে পারেননি মুশফিক। আর তখনই বদলি উইকেটরক্ষক হিসেবে সর্বোচ্চ পাঁচটি ক্যাচ নিয়ে নতুন বিশ্বরেকর্ড করেন এই অলরাউন্ডার। জাতীয় দলের অন্যতম এই ব্যাটিং সেনানী আজ ভারত সফরে বের হয়েছেন। টেস্ট স্ট্যাটাস পাওয়ার ১৬ বছর পর ভারত সফরে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে হায়দরাবাদে শুরু হচ্ছে সিরিজের একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি। ভারতের বিপক্ষে ইমরুলের ব্যাটে রানের ফোয়ারা দেখতে চান বাংলাদেশের ক্রিকেটভক্তরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest