সর্বশেষ সংবাদ-
ছুটি না নিয়ে পলাতক শ্যামনগর হরিচর পাইলট হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আ: মান্নান : বরখাস্তের দাবিদেবহাটায় এক বৃদ্ধা মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ:ধর্ষক পলাতকসাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কাছে জেলা জাতীয় পার্টির স্মারকলিপিসাতক্ষীরার কুচপুকুরে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি : ৫ লক্ষ টাকার মালামাল লুটপাটের অভিযোগশ্যামনগরের একটি বসতবাড়ি থেকে ৪৫ টি কালকেউটে সাপ উদ্ধারচলমান সহিংসতা অবসানের দাবিতে সাতক্ষীরায় সমাবেশমানব রচিত মতবাদ মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারে না ঃ মজিবুর রহমানসাংবাদিক রাহাত রাজার সুস্থতা কামনায় দোয়া১৬ বছর পর সাতক্ষীরায় জামায়াতের রুকন সম্মেলনকলারোয়ায় একই দিনে ভেঙ্গে পড়লো বেত্রবতী নদীর ৩ সেতু

নিজস্ব প্রতিবেদক: তালার একসময়ের ত্রাস নিহত আজিজ বাহিনীর সেকেন্ড ইন কমান্ড, পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির ক্যাডার আক্কাজ আলী সরদারকে এক নারীর সাথে আপত্তিকর অবস্থায় আটক করার পর থানা থেকে ছেড়ে দেবার অভিযোগ উঠেছে।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে কেসমতঘোনা গ্রামের একটি মৎস্য ঘের থেকে তাকে নারীসহ আটক করার পর ওই রাতেই স্থানীয় ইউপি সদস্য ইয়াছিন সরদারের মধ্যস্থতায় ছেড়ে দেয়া হয়। অভিযোগ উঠেছে, আন্ডার গ্রাউন্ড ক্যাডার আক্কাজ সরদারকে আটক করার পর থানা পুলিশ ৬০ হাজার টাকার বিনিময়ে থানা থেকে ছেড়ে দেয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, দাউনিপাড়া গ্রামের মৃত মোহর আলী সরদারের পুত্র আক্কাজ আলী শেখ নিষিদ্ধ ঘোষিত পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি ও আজিজ বাহিনীর সক্রিয় ক্যাডার হবার পর থেকে তার অত্যাচারে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। বিগত ২০০০ সালের দিকে থানার মধ্যে আজিজ এর রহস্যজনক মৃত্যু হলে আক্কাজের অত্যাচার কিছুটা কমে আসে। আজিজের নামে বিভিন্ন সময় ডাকাতি, চাঁদাবাজি ও অস্ত্র আইনসহ বিভিন্ন অপরাধের ৮/১০টি মামলা দায়ের হয়। এক এগারো সরকারের সময় সে পালিয়ে যায়। ২০০৮ সালে আওয়ামীলীগ সরকারের সময় এলাকায় ফিরে আসে এবং বড় ভাই আওয়ামীলীগ নেতা আলতাফ হোসেনের সহযোগিতায় মামলাগুলো থেকে রহস্যজনকভাবে অব্যাহতি পাওয়া শুরু করে।
এলাকাবাসী আরো জানান, এলাকায় ফিরে এসে আক্কাজ আলী পাশ্ববর্তী কেসমতঘোনা গ্রামের অন্ত্যজ সম্প্রদায়ের এক গৃহবধুর সাথে পরকীয়া শুরু করে। প্রেমের জেরে ওই মহিলা আক্কাজ সরদারের সহযোগিতায় তার স্বামীকে তালাক দিয়ে এলাকা ছাড়া করে দিয়ে প্রতিনিয়ত যেখানে সেখানে প্রকাশ্যে অসামাজিক কার্যকলাপ শুরু করে। গত শুক্রবার রাতে আক্কাজ সরদার ওই মহিলাকে নিয়ে এলাকার আতিয়ার ডাক্তারের মৎস্য ঘেরের একটি বাসার মধ্যে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয়। বিষয়টি জানতে পেরে ক্ষুব্ধ গ্রামবাসী তালা থানা পুলিশকে খবর দেয়। থানার এসআই আহাদ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে আক্কাজ আলী সরদারসহ ওই গৃহবধুকে হাতেনাতে আপত্তিকর অবস্থায় আটক করে। ঘটনাটি তৎক্ষণাত প্রচার হয়ে গেলে সেখানে গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ জড়ো হয়।
একটি বিশ্বস্ত সূত্র জানিয়েছে, চরমপন্থী আক্কাজ আলী সরদারকে আটক করার পরপরই সঙ্গীয় কনস্টেবল সাইফুল তার মোবাইল ফোনে উভয়ের নগ্ন ছবি ধারণ করে। পরবর্তীতে ধৃতদের ছেড়ে দেবার জন্য পুলিশ আক্কাজ সরদারসহ তার ভাই আলতাফ হোসেন এর নিকট ১ লক্ষ টাকা দাবি করে। এসময় আলতাফ হোসেন বাড়ি থেকে ২০ হাজার টাকা এনে এসআই আহাদ এর কাছে দেয়। কিন্তু আরো টাকার দাবীতে পুলিশ ওই রাতেই আটককৃতদের থানায় নিয়ে আসলে শুক্রবার ভোর রাতে তালা সদর ইউনিয়নের বিতর্কীত ইউপি সদস্য ইয়াছিন সরদারের মধ্যস্থতায় থানা থেকে ছেড়ে দেয়া হয়। ওই সূত্রটি আরো জানিয়েছে, শুক্রবার ভোরে থানা থেকে চরমপন্থী আক্কাজ আলী সরদার সহ ওই গৃহবধুকে জিম্মাই নেয়ার পর শনিবার দুপুরে ইয়াছিন মেম্বর পুলিশকে চুক্তি মাফিক বাকি ৪০ হাজার টাকা প্রদান করে। একজন চরমপন্থী ক্যাডারকে আপত্তিকর অবস্থায় হাতে নাতে আটক করে থানা থেকে ছেড়ে দেবার ঘটনায় গ্রামবাসী ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। যে কারনে ওই ঘটনার বিষয়ে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য গ্রামবাসী সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এঘটনায় তালার থানার ওসি মো. ছগির মিয়ার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের সাতক্ষীরাকে বলেন, “এধরনের কোন ঘটনা আমার জানা নেই। ইয়াবাসহ হাফিজ নামে একজন আটক আছে।”
এদিকে এসআই আহাদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, “আসলে এটি আটক না। ওই দিন রাতে আমরা ওই রাস্তা দিয়ে আসছিলাম। আসার সময় আক্কাস ও এক মহিলাকে গল্প করতে দেখে তাদের কাছে যাই। তখন তারা বলেন আমরা ঘের পাহারা দিচ্ছি। কিন্তু আমরা তাদের বিশ্বাস করতে না পেরে স্থানীয় ইউপি মেম্বর ইয়াছিন আলীকে সংবাদ দেই। তিনি আসার পর তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া হয়। তবে নারীসহ আপত্তিকর বিষয়টি তিনি অস্বীকার করে বলেন, আক্কাস মুসলিম আর ওই নারী ভিন্ন ধর্মের। শুধু তাই নয় ওই নারী আক্কাসের থেকে বয়সে অনেক বড়। সে কারণে এটি সঠিক নই। স্থানীয় গ্রুপিং এর কারণে এধরনের অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।”
অপরদিকে আক্কাজ আলীর ভাই আলতাফ হোসেনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, “ওইদিন রাত ২টার দিকে আমার ভাই আমাকে ফোন করে বলে, পুলিশ আমাকে মারপিট করছে তোমরা আস। আমি গিয়ে দেখি তার সাথে ওই মহিলা রয়েছে। তখন পুলিশের এস আই আহাদ বলেন, তারা অসামাজিক কাজ করছিল এখনই ১ লক্ষ টাকা দিতে হবে। অনেক দর কষাকষির পর ২০ হাজার টাকা নিতে রাজি হন তিনি। কিন্তু আমার ছোট ভাই ২০ হাজার টাকা নিয়ে তার হাতে দিলে তিনি আক্কাস এবং ওই নারীকে নিয়ে থানায় যান। পরবর্তীতে আরো ৪০ হাজার টাকা দিলে তিনি তাদের ছেড়ে দেন।”
আলতাফ হোসেন আরো বলেন, প্রথমত আমার ভাইকে আমি অপরাধী মনে করেছিলাম। পরবর্তীতে জানলাম ওই মহিলার উপর প্রভাব খাটিয়ে এটি করানো হয়েছে এবং জোরপূবর্ক সাইফুল নামের এক কনস্টবেলকে দিয়ে তাদের আপত্তিকর ছবিও তুলেছেন এস আই আহাদ। আমার প্রশ্ন হলÑ ভাই অপরাধী হলে সাজা পাবে। কিন্তু টাকার বিনিময়ে তার অপরাধ মাফ হল কেন?
অন্যদিকে ওই মহিলার সাবেক স্বামী পিরতোষ দাশ আজকের সাতক্ষীরাকে বলেন, “তার চরিত্রের অবক্ষয়ের কারণে আমি তাকে বকাবকি করি। যে কারণে সে আমাকে তালাক দেয়। তারপর আর আমি কিছুই জানিনা।”

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dho
ধুলিহর প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা সদর উপজেলার, ধুলিহর ইউনিয়নের কোমরপুর যুব সংঘের ব্যবস্থাপনায় রোববার বিকালে কোমরপুর ফুটবল মাঠে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি আট দলীয় নকআউট ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। খেলায়  ব্যাংদহা সোনালী ফিস ২-০ গোলে বেউলা মিতালী সংঘকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ান হওয়ার গৌবর অর্জন করেছে। ধুলিহর ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান (বাবু) সভাপতিত্বে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ মোঃ নজরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জেলা মৎস্য জীবি লীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন অর রশিদ। জেলা পরিষদের প্রশাসানিক কর্মকর্তা এস.এম. মাহবুবুর রহমান। সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাজাহান আলী। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ আব্দুর রশিদ। ফিংড়ী ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ সামুছুর রহমান। এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য আনিছুর রহমান। ধুলিহর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আরশাদ আলী। ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোঃ আজাহারুল ইসলাম। ব্রহ্মরাজপুর পুলিশ ফাড়ীর ইনচার্জ এ.এস.আই. সৈয়দ আলী সহ সকল এলাকার সুধী জন। খেলার মাঠ পরিচালনা করেন বাবলু রহমান, আব্দুল মাজেদ, আনারুল ইসলাম। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শিক্ষক মাহবুবুর রহমান খাঁ। অনুষ্ঠান শেষে অতিথি বৃন্দ বিজয়ী দলের হাতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি একটি রানার ৮০ সিসি মটর সাইকেল ও রানার্সআপ দলের হাতে একটি ফ্রিজ তুলে দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc02568
নিজস্ব প্রতিবেদক: “শ্রম কখনো সস্তা নয়, শ্রমিক দয়ার পাত্র নয়” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সাতক্ষীরা জেলা জাসদের সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক জোট জেলা শাখার প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার দুপুরে মুক্তিযোদ্ধা সংসদে এ প্রতিনিধি সভা ও জেলা কমিটির পূর্নগঠন অনুষ্ঠিত হয়। জেলা শ্রমিক জোটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জি.এম মমতাজ আহমেদের সভাপতিত্বে সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় শ্রমিক জোট বাংলাদেম সাধারণ সম্পাদক নইমুল আহসান জুয়েল। সমাবেশে উদ্বোধক ছিলেন জেলা জাসদের সভাপতি ও কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজ। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জাসদের কেন্দ্রিয় কমিটির সহ-সম্পাদক শেখ ওবায়েদুস সুলতান বাবলু, জেলা জাসদের সদস্য ও দৈনিক দক্ষিণের মশালের সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক-ই-এলাহী, জেলা জাসদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন লস্কর, জাসদ জেলা কমিটির আহবায়ক কামাল, তালা উপজেলা জাসদের সভাপতি বিশ্বাস আবুল কাশেম, সহ-সভাপতি শেখ জাকির হোসেন, কলারোয়া উপজেলা জাসদের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, জেলা কমিটির সদস্য রেজাউল করিম রেজা, প্রবন মূখার্জী, সহিদুজ্জামান শুভ, ছাত্রলীগ সভাপতি অনুপম কুমার অনুপ, যুব জোটের সাধারণ সম্পাদক মিলন ঘোষাল প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা বলেন, শ্রমিকরাই দেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি। অথচ দেশের সব কিছুর উন্নয়ন হলেও এই শ্রমিকদের ভাগ্যের কোন উন্নয়ন আজও পর্যন্ত ঘটেনি। শ্রমিকদের অধিকার আদায় করতে হলে বসে থাকলে চলবে না। সকল ভেদাভেদ ভুলে শ্রমিক জোটের ছায়াতলে আসার আহ্বান জানান বক্তারা। সমাবেশে মোঃ রেজাউল করিম কে সভাপতি, আবু সেলিম সাধারণ সম্পাদক, নাজমুল হোসেন কে সাংগঠনিক করে ৩৫ সদস্য বিশিষ্ট জাতীয় শ্রমিক জোট সাতক্ষীরা জেলা শাখার কমিটি গঠন করা হয়। আগামী ২৩ ডিসেম্বর জাতীয় সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর ব্যুরো : আসন্ন সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ শ্যামনগর উপজেলা শাখায় আ‘লীগ মনোনয়ন প্রত্যাশীদের ১৫ জনের আবেদন পত্র জমা পড়েছে। গত ২০ নভেম্বর সন্ধা ৬ টায় উপজেলা আ‘লীগ কার্যালয়ে দলের উপজেলা সেক্রেটারী এস,এম আতাউল হক দোলন এক প্রেস ব্রিফিং এ জানান, ৯,১০ ও ১১ নং ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত মহিলা আসন ৩ ও ৪ নং ওয়ার্ড এলাকায় সন্ধা ৬ টা পর্যন্ত ১৫টি আবেদন জমা পড়েছে। ৯নং ওয়ার্ডে জি,এম, আকবর কবীর, ফজলুল হক মোড়ল, গোলাম মোস্তফা মুকুল, শেখ মাহমুদ হোসেন ও জি,এম রেজাউল করিম। ১০ নং ওয়ার্ডে জি,এম, মনসুর আলম, গাজী গোলাম মোস্তফা, অসীম কুমার জোয়াদ্দার, আব্দুস সাত্তার গাইন ও শেখ মাহবুব-উল হক। ১১ নং ওয়ার্ডে আনারুল ইসলাম ও শহিদুল ইসলাম। সংরক্ষিত মহিলা ৩ নং ওয়ার্ডে রোজিনা পারভীন। সংরক্ষিত মহিলা ৪নং ওয়ার্ডে খালেদা আইয়ুব ডলি ও শিল্পী রাণী মহলদার।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6700
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরির পাঠ কক্ষ বর্ধিতকরণ ও সংস্কার কাজের উদ্বোধন করা হয়েছে। রোববার সকালে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরির সভাপতি আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দিন এ কাজের উদ্বোধন করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা পাবলিক লাইব্রেরির সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান রাসেল, সহ সভাপতি প্রফেসর আব্দুল হামিদ, উন্নয়ন ও সংস্কার কমিটির আহবায়ক গাজী আবুল কাশেম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মহিউদ্দিন হাশেমী তপু, সাংস্কৃতি সম্পাদক তৃপ্তি মোহন মল্লিক, সদস্য আমিনুল হক, প্রফেসর মোঃ রেজাউল করিম, অধ্যাপক মোঃ রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি : ২০ সভেম্বর অনুষ্ঠিত পঞ্চম শ্রেণির এবং এবতেদায়ী মাদ্রাসার সমাপনী পরিক্ষার প্রথম দিনে শ্যামনগর উপজেলার বনশ্রী হাইস্কুল কেন্দ্রে ২১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫৩৩ জন পরিক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত ছিল ৫১০ জন। ৪টি এবতেদায়ী মাদ্রাসার ৫৬ জন পরিক্ষার্থীর মধ্যে উপস্থিত ছিল ৪৩ জন। সর্বমোট ৫৮৯ জন পরিক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫৩ জন উপস্থিত ছিল। অনুপস্থিত ছিল প্রাথমিকে ২৩ এবং এবতেদায়ীতে ১৩জন। সর্বমোট অনুপস্থিত ৩৬ জন। এ প্রসঙ্গে ৬৩ নং হরিনগর হাটখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিএম. রুহুল আমিন ফিরোজ দুখের সাথে জানান, “শুধু মাত্র তারই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩ জন ছাত্রী সমাপনী পরিক্ষার আগেই বিবাহ হয়ে গিয়েছে এবং তারা সকলেই মুস্লীম পরিবারের”। কেন্দ্রটিতে খুবই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পরিক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলা সহকারি মাধ্যমিক কর্মকর্তা মিনা হাবিবুর রহমান ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, সুনির্ম্মল মন্ডল কেন্দ্র সচিব এবং কলবাড়ি সর: প্রা: বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ ওয়াহিদুল ইসলাম হল সুপারের দায়িত্ব পালন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শ্যামনগর প্রতিনিধি : শ্যামনগরে এম.আর.এ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। গত ২০ নভেম্বর উপজেলার কে.জি স্কুল সংলগ্ন এম.আর.এ ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার শুভ উদ্বোধন করেন স্পেশাল পি.পি, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল, সাতক্ষীরা ও শ্যামনগর সদর ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হায়দার বাবু। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সেক্রেটারী জাহিদ সুমন, এম.আর.এ ক্লিনিকের পরিচালক মোঃ সোলাইমান হোসেন, ম্যানেজার নূরুল আমিন প্রমূখ। এই ক্লিনিকটি উদ্বোধন হওয়ায় শ্যামনগরে স্বাস্থ্য সেবার আরেকটি ধারা উম্মোচিত হলো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

01
শ্যামনগর প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার শ্যামনগরের নওয়াবেঁকী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিশেষায়িত চক্ষু চিকিৎসা শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ২০ নভেম্বর নওয়াবেঁকী গণমূখী ফাউন্ডেশন (এনজিএফ) সমৃদ্ধি কর্মসূচির ও বিএনএসবি চক্ষু হাসপাতাল খুলনা এর উদ্যোগে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) অর্থায়নে এ চক্ষু শিবির অনুষ্ঠিত হয়। সমৃদ্ধি কর্মসূচির সমন্বয়কারী এইচএম মামুনুর রশিদের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান অতিথি আটুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবু সালেহ বাবু। বিশেষ অতিথি নওয়াবেঁকী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শশাংক কুমার মন্ডল, শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সাংবাদিক মোস্তফা কামাল  প্রমুখ। প্রতিবছরের ন্যায় এবারের ক্যাম্পে রোগিদের সাড়া ছিল চোখে পড়ার মতো। ক্যাম্পটি চলাকালীন সময়ে ১০০০ নারী পুরুষ রোগীকে বিনামূল্যে চোখের  চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয় এবং ৭৫ জন রোগিকে ছানি অপারেশনের জন্য তালিকা ভুক্ত করা হয়। ছানি অপারেশনের জন্য খুলনা শিরোমনি হাসপাতালে  লেন্স সংযোজনের পরে আবার ক্যাম্পে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। এ ধরনের সেবা মূলক কাজের জন্য আগত রোগীরা এনজিএফ ও পিকেএসএফকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে এই ধারা অব্যহত রাখার জন্য আহবান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest