সর্বশেষ সংবাদ-
শ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়তিতাস বহুমুখী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভাঝিনাইদহের জয়দিয়া বাওড়ের অবৈধ বন্দোবস্ত বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনশীতের ছুটিতে ঘুরে আসুন দেবহাটার রূপসী ম্যানগ্রোভপ্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের কার্যালয়ে হামলা -অগ্নি সংযোগের প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধনবিইউপিএফের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে শপথ নিলেন জালালপুর ইউপি চেয়ারম্যানল স্টুডেন্টস ফোরামের নির্বাচন সম্পন্নসাতক্ষীরায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ৯০ দশক ছাত্রদলের দোয়াশ্যামনগরে ঘের ব্যবসায়ীকে কুপি×য়ে হত্যা : আ×টক ৯

full_1407808497_1488091567রাজধানীর শাহজাহানপুরে গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে শিশু জিহাদের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলায় চারজনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ রায় দেন। রায়ে দু’জনকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে।

২০১৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর বিকাল ৩টার দিকে উন্মুক্ত অবস্থায় থাকা নলকূপের পাশে খেলতে খেলতে পাইপের ভেতর পড়ে শিশু জিহাদের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়।

জিহাদের পাইপে পড়ে যাওয়ার খবর দেশব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি করে। রাতভর ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার অভিযান ব্যর্থ হয়। পরের দিন ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ শিশুটি পাইপে নেই বলে ঘোষণা দিয়ে উদ্ধার অভিযান স্থগিত করে।

অভিযান স্থগিত করার ১০-১৫ মিনিটের মধ্যেই শিশুটিকে উদ্ধার করেন তিনজন স্বেচ্ছাসেবী। তাদের নিজস্ব তৈরি বিশেষ ধরনের জাল বা স্ক্যাচার ব্যবহার করে শিশুটিকে উদ্ধার করেন তারা। ঘটনার পরের দিন জিহাদের বাবা মো. নাসির ফকির বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেসার্স এসআর হাউসের মালিক মো. শফিকুল ইসলাম ওরফে আবদুস সালাম, বাংলাদেশ রেলওয়ের সিনিয়র সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (নলকূপ পরিদর্শন) মো. জাহাঙ্গীর আলমগণ শাহজাহানপুর রেলওয়ে কলোনির মৈত্রী সংঘ মাঠের পূর্ব দক্ষিণ কোণে একটি পানির পাম্পের ঠিকাদারি নিয়ে লোহার পাইপ দিয়ে আনুমানিক ৬০০ ফুট কূপ খনন করে। যাতে কোনো প্রকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা না করে অবহেলা ও তাচ্ছিল্য করে কূপের মুখ খোলা রেখে দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে রাখা হয়। এতে অজ্ঞাতসারে পাইপের ভেতর পড়ে শিশু জিহাদের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটে।

মামলার ছয় আসামি হলেন- মেসার্স এসআর হাউসের মালিক মো. শফিকুল ইসলাম ওরফে আবদুস সালাম, বাংলাদেশ রেলওয়ের সিনিয়র সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (নলকূপ পরিদর্শন) মো. জাহাঙ্গীর আলম, কমলাপুর রেলওয়ের সহকারী প্রকৌশলী মো. নাসির উদ্দিন, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার জাফর আহমেদ শাকি, সহকারী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) দীপক কুমার ভৌমিক ও সহকারী প্রকৌশলী-২ মো. সাইফুল ইসলাম। আসামিরা সবাই জামিনে আছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ক্রীড়া ডেস্ক: গত বছর আগস্টে সাসেক্সের হয়ে কাউন্টি লিগে খেলতে গিয়ে চোটে আক্রান্ত হয়েছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। এর জন্য অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করাতে হয়েছিল তাঁকে। দীর্ঘ পুনর্বাসন শেষে নিউজিল্যান্ড সিরিজের দলে ফিরলেও পুরোপুরি ফিট হননি বলে সবগুলো ম্যাচ খেলতে পারেননি। কাটার-মাস্টার খেলতে পারেননি ভারত সফরে একমাত্র টেস্টেও। শেষ পর্যন্ত পরোপুরি ফিট হয়েই শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দলে জায়গা করে নিয়েছেন মুস্তাফিজ। আশার কথা, এখন আর আগের মতো অস্বস্তি নেই তাঁর। ফিরে পেয়েছেন আত্মবিশ্বাসও। শনিবার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সাংবাদিকদের মুস্তাফিজ বলেন, ‘এখন সব কিছুই আমার ভালোভাবে যাচ্ছে। বল করতে খুব একটা সমস্যা হচ্ছে না। নেই অস্বস্তিও। বলা যায় আমার আত্মবিশ্বাসটা এখন অনেক ভালো জায়গায় আছে।’ তবে চারদিনের ম্যাচে তাঁর কাটার এখন খুব বেশি কার্যকরী হয় না বলে জানান এই বাঁহাতি পেসার, ‘কয়েকদিন আগের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) দুটি ম্যাচ খেলেছি। সেখানে কিছুটা বুঝতে পেরেছি আমার কাটার বা স্লোয়ার, চারদিনের ম্যাচে খুব একটা কার্যকর হয়নি। তবে চেষ্টা করছি ভালো জায়গায় বল ফেলতে। আশা করছি দ্রুত ছন্দে ফিরতে পারব।’তবে শ্রীলঙ্কা সফরে ভালো কিছু করার আশাবাদী কাটার মাস্টার, ‘শ্রীলঙ্কায় চেষ্টা থাকবে ভালো কিছু করার। সে জন্য পরিশ্রমও করে যাচ্ছি। আশা করছি সাফল্য পাব।’আগামী মাসে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাদেরই মাটিতে বাংলাদেশ দুটি টেস্ট, তিনটি ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে। সে লক্ষ্যে ২৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ দলের ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার কথা।৭-১১ মার্চ গলে হবে সিরিজের প্রথম টেস্ট। এরপর দ্বিতীয় টেস্ট ১৫-১৯ মার্চ, কলম্বোতে হবে সিরিজের দ্বিতীয় এবং বাংলাদেশের শততম টেস্ট।অবশ্য প্রথম টেস্টের আগে ২-৩ ফেব্রুয়ারি দুদিনের একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে অতিথি বাংলাদেশ। টেস্ট সিরিজের পরই ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম ওয়ানডে ২৫ মার্চ (দিবা-রাত্রি), দ্বিতীয় ওয়ানডে ২৮ মার্চ ( দিবা-রাত্রি) এবং তৃতীয় ওয়ানডে ১ এপ্রিল। আর দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হবে ৪ ও ৬ এপ্রিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ডেস্ক: দুইদিন ধরে সোমার জ্বর। অন্য সবার মতো সোমারও মাঝেমধ্যে জ্বর হয়। জ্বর হলে কিছুটা কষ্ট তো হয়ই। কিন্তু সে কষ্ট মেনে নেওয়া খুব একটা কঠিন নয় সোমার কাছে। জ্বরের কারণে সৃষ্ট শারীরিক কষ্টের চেয়ে বেশি কষ্ট হয় জ্বরের সময়কার খাবারের মেনু নিয়ে। এ অবস্থায় সোমাকে সাগু, বার্লি, দুধ, পাউরুটি ছাড়া কোনো কিছুই খেতে দেওয়া হয় না। সাধারণ খাবার যেমন, ভাত- মাছ থাকে নিষিদ্ধ খাবারের তালিকায়। মূলত ভাত খাওয়ার ব্যাপারে থাকে বিশেষ আপত্তি। সোমার ক্ষেত্রেও তাই হচ্ছে। ভাত খেতে দেওয়ার বিষয়টি যে শুধু জ্বরের সময় বন্ধ থাকে তা কিন্তু নয়। জ্বর সেরে ওঠার দুই তিন দিন পর হয়তো ভাত খেতে দেওয়া হয়। জ্বরে ভাত খাওয়া নিয়ে এ ধরনের ঘটনা অনেক পুরোনো। জ্বর হলে ভাত খাওয়া যাবে না, ভাত খেলে জ্বর বেড়ে যাবে- এমন একটি  ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে অনেক দিন থেকে। আর এই ভুল বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে জ্বরের রোগীকে খেতে দেওয়া হয় রুটি কিংবা কিছু স্বাদহীন খাবার।  দেখা যায়, সুস্থ অবস্থাতেই যে খাবারগুলো মানুষের মুখে রোচে না, অসুখের সময় বিস্বাদ মুখে সেই খাবারগুলো কষ্ট করে অযথা পেট পুরতে হয়। অথচ যেকোনো সাধারণ খাবার এবং ভাত চাইলেই কিন্তু রোগী খেতে পারে। কিন্তু ভুলের বশবর্তী হয়ে রোগীকে ভাত খাওয়া থেকে বিরত রাখা হয় অথবা রোগী নিজেই ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকে। জ্বরের সময় রোগীর পথ্য বলে বিবেচিত সাগু, বার্লি, রুটি ইত্যাদি খেলে যে জ্বর উপশমে বিশেষ কোনো সম্পর্কই নেই। ভাত খেলে জ্বর বাড়ে এ ধারণাও ভুল। রোগজীবাণু আক্রমণে  কিংবা শারীরিক কোনো অসুবিধায় অস্থিমজ্জা থেকে পাইরোজেন নামক এক ধরনের পদার্থ নিঃসৃত হয়। এই পাইরোজেন রক্তের মাধ্যমে বাহিত হয়ে তাপ নিয়ন্ত্রক হাইপোথ্যালামাসে পৌঁছে। সাধারণভাবে হাইপোথ্যালামাস শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে। অসুস্থ অবস্থায় পাইরোজেন হাইপোথেলামাস এর তাপ নিয়ন্ত্রক ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। এতে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে বেড়ে যায়। এটাই হচ্ছে জ্বর। অনেক রোগের উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয় এই জ্বর। জ্বরে শরীরের বিপাক ক্রিয়া বেড়ে যায়। প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রার জন্য বিপাকক্রিয়া শতকরা সাত ভাগ বেড়ে যায়। বিপাক ক্রিয়া বেড়ে গেলে শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তির চাহিদাও বেড়ে যায়। শক্তির এই চাহিদা পূরণের জন্য চাই পুষ্টিকর খাবার। জ্বর হলে শুধু ভাত কেন, অন্য সব পুষ্টিকর খাবারও রোগীকে দেওয়া উচিত। তবে কয়েকটি রোগে বিশেষ করে লিভার, কিডনি, হার্টের অসুখ ও ডায়াবেটিসে কিছু কিছু খাবার গ্রহণের ব্যাপারে খানিকটা বিধিনিষেধ রয়েছে। এ ছাড়া টাইফয়েড জ্বরে কম করে আঁশ জাতীয় খাবার গ্রহণের ব্যাপারে খানিকটা বিধিনিষেধ রয়েছে। এ ছাড়া টাইফয়েড জ্বরে কম করে আঁশ জাতীয় খাবার গ্রহণের কথা বলা হয়ে থাকে। কিন্তু সাধারণ জ্বরে ভাত খেতে কোনো সমস্যা নেই। এভাবে জ্বর হলেই ভাত খেতে না দেওয়ার বিষয়টি কোনোভাবেই বিজ্ঞানসম্মত নয়। জ্বরে ভাত খেলে কোনো ক্ষতিও হয় না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : শহরের কাটিয়ায় পৌরসভার জায়গা দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, কাটিয়া এলাকার শেখ আজিজুর রহমান টনির স্ত্রী ২৩নং রাজার বাগান শান্তি নিকেতন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা রেহেনা খাতুন কাজল পৌরসভার জন বহুল, কর্মচঞ্চল, জনগুরুত্বপূর্ণ, পৌরসভার তিন রাস্তার মোড়ের জায়গা তড়িঘড়ি করে অতি দ্রুত বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন। যা সম্পূর্ণ বে-আইনী, অবৈধ। ইতোমধ্যে তারা তাদের বসত: ঘরের বে-আইনি ভাবে পায়খানা ঘরের ছুপ ট্যাংক ও ঘরের বাড়তি সান সেট নির্মাণ করেছে। এই বে আইনিভাবে বহুতল ভবন নির্মাণে, বাড়ীর বাড়তি সানসেট ও পায়খানা ঘরের ছুপ ট্যাংক তৈরির কারণে, তিন রাস্তার মোড়ে টার্নিং পয়েন্টে যান বাহন ও লোকজন চলাচলের জন্য সব সময় দূর্ঘটনার সৃষ্টি হচ্ছে। রেহেনা খাতুন কাজল, তিনি একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দায়িত্বশীল শিক্ষক হয়ে, কিভাবে পৌরসভার জমি দখল ও আত্মসাৎ করে? কিভাবে আইন লংঘন করেঃ বেআইনি, আইন বহির্ভূত জন সাধারণের চলাচলের রাস্তার উপরে বহুতল ভবন নির্মাণ করে? এই দুর্নীতিবাজ লোভী রেহেনা খাতুন কাজল শিক্ষিকার নিকট থেকে কোমলমতি শিশুরা কি শিক্ষা পাইবে? জাতী কি পাইবে? তার আচারনে মনে হয় তিনি আইনের উর্দ্ধে। তার খুটির জোর নাকি খুবই শক্ত। এই সব বিষয় আমাদের বোধগম্য নয়। সেই কারণে তা এক্ষুনি সম্পূর্ণ ভাবে এই নির্মাণ কাজ জনস্বার্থে বন্ধ করিতে হইবে। নিরাপদে মানুষ জন ও যানবাহন চলাচলের জন্য পৌরসভার রাস্তার উপর থেকে অবৈধ নির্মাণ, পায়খানা ঘরের ছুপ ট্যাংক ভেঙে ফেলতে হবে। অপসারণ করতে হইবে। অবাধে সরকারি রাস্তার মোড়ের মাথায় টার্নিং পয়েন্ট দিয়ে এ্যম্বুলেন্স, ফায়ার ব্রিগেড, সাধারণ যানবাহন ও জন সাধারণের নিরাপদে চলাচলে ব্যবস্থা করিতে হইবে। সঠিক ও পুঙ্খনোপুঙ্খভাবে পৌরসভার রাস্তার জমি মানচিত্র অনুযায়ী সঠিক মাপ জরিপের মাধ্যমে, পৌরসভার সঠিক সীমানা নির্দ্ধারণ করে, জন সাধারণের অবাধে চলাচলের জন্য, আপনার একান্ত আন্তরিক হস্তক্ষেপ কামনা করিতেছি। এক্ষুনি অবিলম্বে জনসাধারণের নিরাপদে ও যান বাহন চলাচলের জন্য এই দুর্নীতিবাজ শিক্ষিকা রেহেনা খাতুন কাজল ও তার স্বামী শেখ আজিজুর রহমান টনির পৌরসভার জমি অবৈধ দখলবন্ধ করতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

পাইকগাছা ব্যুরো : পাইকগাছার গজালিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির এক ছাত্রী বিষপান করে হাসপাতালে। সহকারী শিক্ষিকা কোহিনুরের তিরস্কার বিষপানের কারণ। এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া। প্রধান শিক্ষকের অদক্ষতার কারণে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ঘটনায় বিদ্যালয়টি পাইকগাছার লাইম লাইটে পরিণত হয়েছে। জানা যায়, উপজেলার গজালিয়া মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের বিপিএড শারীরিক বিষয়ের শিক্ষিকা কোহিনুর খাতুন দশম শ্রেণীর জনৈকা ছাত্রীকে প্রতিদিন একটি বিষয় নিয়ে তিরস্কার করে আসছে। ছাত্রীটি কাকুতি-মিনতি করেও কোহিনুরের তিরস্কার থেকে রেহাই পায়নি। পরিশেষে ছাত্রীটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নিকট অভিযোগ করেও ফল পায়নি। প্রধান শিক্ষকের প্রত্যক্ষ প্ররোক্ষ ইন্ধনে ইতিপূর্বে বিদ্যালয়ে অনেক ঘটনা ঘটেছে। শনিবার ছাত্রীটি যথা সময়ে বিদ্যালয় গেলে কোহিনুর তাকে পুনরায় তিরস্কারসহ শ্রেণি কক্ষ থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দিলে লজ্জা ও অপমান সহ্য করতে না পেরে সে বাড়ী গিয়ে বিষপান করে। বর্তমানে মেধাবী ছাত্রীটি পাইকগাছা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ব্যাপারে শারীরিক বিষয়ের শিক্ষিকা কোহিনুর বলেন, আমি মাঝে-মধ্যে তাকে বলেছি, কিন্তু তিরস্কার করিনি। সে বিষ খেলে আমার কিছু যায় আসে না। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মতিয়ার বলেন, কোহিনুর ম্যাডামের তিরস্কার সম্পর্কে শুনেছি। কিন্তু ছাত্রীটি আমার কাছে কোন অভিযোগ করেনি। এ নিয়ে এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথমবারের মতো হ্যাচারিতে কাঁকড়া পোনা উৎপাদন শুরু হয়েছে। এ হ্যাচারিতে বছরে ৪০লাখ কাঁকড়ার পোনা উৎপাদন হবে। পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এ হ্যাচারিতে উৎপাদিত পোনা থেকে কৃষকরা বছরে ৩৯ কোটি টাকার কাঁকড়া রপ্তানি করতে পারবেন। গতকাল শনিবার  সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগরের বুড়িগোয়ালিনি ইউপির কলবাড়িতে স্থাপিত নতুন এ কাঁকড়ার হ্যাচারিতে উৎপাদিত কাঁকড়ার পোনা পুকুরে অবমুক্ত করা হয়। এ দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে বিকাশমান কাঁকড়া চাষ খাতের উন্নয়নের লক্ষ্যে পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)-এর বাস্তবায়নে এবং শ্যামনগরের নওয়াবেঁকী গণমূখী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কাঁকড়ার হ্যাচারিট স্থাপন করা হয়। শ্যামনগরের কলবাড়িতে হ্যাচারি কার্যালয়ে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে পিকেএসএফ এর উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (কার্যক্রম) মোঃ ফজলুল কাদের এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন পিকেএসএফের ব্যবস্থাপক আকন্দ মোঃ রফিকুল ইসলাম, নওয়াবেঁকী গণমূখী ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোঃ ইকরামুল কবির ও নির্বাহী পরিচালক মোঃ লুৎফর রহমানসহ কাঁকড়া চাষী ও স্থানীয় সুধীজন। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দেশে কাঁকড়ার পোনার চাহিদা বর্তমানে তিন কোটি। এসব পোনা চাহিদা মিটাতে হয় সুন্দরবনের নদ-নদী থেকে।  সুন্দরবন হতে বিপুল পরিমাণে কাঁকড়ার পোনা সংগ্রহ করার ফলে সুন্দরবনের জীব বৈচিত্র্য ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। এ প্রেক্ষিতে হ্যাচারি স্থাপনের মাধ্যমে দেশে কাঁকড়ার পোনা উৎপাদনের এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। পরবর্তী পর্যায়ে ছোট আকারের হ্যাচারি স্থাপনের প্রক্রিয়া করা হবে, যাতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা নিজেরাই পোনা উৎপাদন করে কাঁকড়ার পোনার চাহিদা পূরণে সক্ষম হন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

20170225_110320-1-large
কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়ায় ‘নিরাপদ প্রাণিজ আমিজের প্রতিশ্রƒতি’ সুস্থ সবল মেধাবী জাতি”এই স্লোগানকে সামনে রেখে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ২০১৭ উপলক্ষে র‌্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে প্রাণিসম্পদ কার্যালয় চত্বরে প্রথমে র‌্যালী ও পরে পবিত্র কুরআন তেলয়াতের মাধ্যমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্র্মকতা ডা এএসএম আতিকুজ্জামানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্র্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায়, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সেলিনা আনোয়ার ময়না, কৃষি কর্র্মকর্তা মহাসীন আলী, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা নৃৃপেন্দ্র নাথ বিশ্বাস,পরিসংখ্যান কর্মকর্তা তাহের মাহমুুদ সোহাগ, সলিডারিডাড কর্মকর্র্তা জাহিদ হোসেন, গাভী পালন কামারী কবি আজগর আলীসহ বিভিন্ন কর্মকর্তাবৃন্দ। সমগ্র অনুুষ্টানটি পরিচালনা করেন সিল কর্মকর্র্তা ইব্রাহিম হোসেন খান। প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ উপলক্ষে চত্বরে ৬টি স্ট

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

new-image
কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়ায় চন্দনপুর ইউপি’র রামভাদ্রপুর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের উদ্দ্যোগে ভাইস চেয়ারম্যান উপ-নির্বাচনে নৌকা মার্কার সমর্থনে আরাফাত হোসেনের নির্বাচনী পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে রামভাদ্রপুর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের কার্যালয়ে কোরআন তেলওয়াতের মাধ্যমে এই পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল আহাদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের ধর্ম-বিষয়ক সম্পাদক ও নৌকা মার্কার উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আরাফাত হোসেন। চন্দনপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহাগ রানা নয়নের পরিচালনায় আর উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষকলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা হাসান মাসুদ পলাশ, চন্দনপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যক্ষ গাজী রবিউল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জুলফিকার আলী, ইউপি সদস্য ওলিয়ার রহমান, ইমাম হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুুর রউফ, আওয়ামীলীগ নেতা সিনিয়র শিক্ষক লিয়াকাত আলী, রুস্তম আলী, ইউনূছ আলী, এয়াকুব আলী, হারেস মোহাম্মদ পরশ, যুবলীগ নেতা মনিরুল ইসলাম, মুকুল হোসেন, সুমন হোসেন, রুবেল হোসেন, তুহিন হোসেনসহ ওয়ার্র্ড আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest