সর্বশেষ সংবাদ-
জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়

98c71ea1f54aeca130c03bc31eff0f0c-56dca3bda5e90ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার গজারিয়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন। তাদের মোখসেদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার রাত ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

পুলিশ জানায়, রাতে হানিফ পরিবহনের একটি বাস নড়াইল শহর থেকে ঢাকায় আসছিল। পথে গজারিয়া নামক স্থানে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি কাভার্ড ভ্যানের সঙ্গে বাসটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে বাসে আগুন ধরে যায়। এতে বাস ও কাভার্ড ভ্যানের চালকসহ ১৩ জন নিহত হয়।  খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গোপালগঞ্জের মোখসেদপুর ও ফরিদপুরের ভাঙ্গা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এদিকে শনিবার ভোর ৫টার দিকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে  ১৩টি লাশ এসে পৌঁছে। মর্গের একজন কেয়ারটাকার আবদুল কুদ্দুস বলেন, লাশগুলো পুড়ে এমন অবস্থা হয়েছে যে তাদের চেনার কোনও উপায় নেই।

ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইন্সপেক্টর এজাজুল ইসলাম জানান, গজারিয়া এলাকায় বাস ও কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে ১৩ জন নিহত হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের মোখসেদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1486788817ফিল্ডারদের নরম হাত ফসকে রানের পাহাড় করা ভারতকে এবার সহজে উইকেট বিলিয়ে দিচ্ছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা।  ভারতের করা ৬ উইকেট হারিয়ে ৬৮৭ রানের পর দ্বিতীয় দিনের শেষে এক উইকেট হারিয়ে ৪১ রান করেছিল বাংলাদেশ। তৃতীয় দিনের শুরুতে তামিম ইকবালকে হারিয়েছে সফরকারীরা। ইনিংসের ১৬তম ওভারে রান নেওয়ার সময় ভুল বোঝাবুঝি হয়ে রানআউট হন তামিম। বাউন্ডারি লাইন থেকে ভেসে উমেশ যাদবের আসা বলটা হাতে নিয়ে স্টাম্প ভেঙে দেন ভুবনেশ্বর কুমার। ৫৩ বলে তিনটি চারের সাহায্যে ২৫ করেন তামিম। এরপর মুমিনুল হককে ফিরিয়ে দেন উমেশ যাদব। ভারতীয় এই পেসারের বল আঘাত হানে মমিনুলের বাম প্যাডে। কোহলিদের আবেদনে আঙুল তুলতে সময় নেননি আম্পায়ার।

এরপর ১০ ওভারেই ৪৫ রান তুলে নেন সাকিব-মাহমুদউল্লাহ জুটি। ইশান্ত শর্মার বলে লেগবিফোর হয়ে ফিরে যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৫৭ বলে ২৮ রান করেন বাংলাদেশের মিডল অর্ডারের স্তম্ভ খ্যাত এই ব্যাটসম্যান।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চার উইকেট হারিয়ে ১২৫  রান করেছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসান ২৯ ও মুশফিকুর রহিম ৬ রানে অপরাজিত আছেন। কোহলিদের প্রথম ইনিংসের চেয়ে এখনো ৫৬২ রানে পিছিয়ে আছে মুশফিক বাহিনী।

গতকাল প্রথম ইনিংসে শুরুটা বেশ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই করেন বাংলাদেশি ওপেনাররা। ভারতীয় পেসারদের ভালোভাবেই সামলাচ্ছিলেন তামিম ইকবাল ও সৌম্য সরকার। তবে ১২তম ওভারে উমেশ যাদবের বলে উইকেটরক্ষক ঋদ্ধিমান সাহাকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে আসেন সৌম্য সরকার। দিনের শেষ কয়েকটা ওভার দেখেশুনেই পার করেছেন তামিম ও মুমিনুল। ১৫ রান করেন সৌম্য সরকার।

এর আগে ৬ উইকেটে ৬৮৭ রান করে নিজেদের প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ভারত।

বিরাট কোহলির ডাবল সেঞ্চুরি ও মুরালি বিজয়ের সেঞ্চুরির পর শতক করেছেন উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান ঋদ্ধিমান সাহা। ব্যাটিং প্রদর্শনীর ম্যাচে কোহলি ২০৪, মুরালি বিজয় ১০৮, ঋদ্ধিমান ১০৬, চেতেশ্বর পুজারা ৮৩ ও আজিঙ্কা রাহানে ৮২ রান করেন।

এর আগে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ভারত রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়ে ৬৮৭ রানের স্কোর গড়ে ইনিংস ঘোষণা করে। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ডাবল সেঞ্চুরি (২০৪) আসে অধিনায়ক বিরাট কোহলির ব্যাট থেকে। ক্যারিয়ারের ১৬তম সেঞ্চুরি করেন তিনি। আর এ নিয়ে চারটি ডাবল সেঞ্চুরি হাঁকালেন।

কোহলির পর দলীয় ইনিংস ঘোষণার সময় ১০৬ রানে অপরাজিত থেকে মাঠ ছাড়েন উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান ঋদ্ধিমান সাহা। এটি তাঁর ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। এর আগে প্রথম দিন ওপেনার মুরালি বিজয়ও দলের হয়ে সেঞ্চুরি (১০৮) হাকান।

ওপেনার লোকেশ রাহুল ও রবিচন্দ্রন অশ্বিনই ভারতের ইনিংসে অন্তত হাফসেঞ্চুরির দেখা পাননি। এ ছাড়া চেতেশ্বর পুজারা (৮৩), আজিঙ্কা রাহানে (৮২) ও অপরাজিত থাকা রবিন্দ্র জাদেজা (৬০) হাফসেঞ্চুরি করেন।

বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে সফল ছিলেন স্পিনার তাইজুল ইসলাম। তিনি কোহলির উইকেটসহ তিনটি উইকেট তুলে নেন। দুটি উইকেট পান মেহেদি হাসান মিরাজ। একটি উইকেট দখল করেন তাসকিন আহমেদ।

বাংলাদেশ নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে বেশ সতর্কতার সঙ্গেই খেলতে থাকে। দুই ওপেনার তামিম ও সৌম্য সরকার ভারতীয় বোলারদের বেশ মানিয়েই নেন। তবে দলীয় ১২ ওভারের দ্বিতীয় বলে ছোট ভুলেই মাশুল দিতে হয় সৌম্যকে। উমেশ যাদবের বলে খোঁচা দিলে ব্যাটের একেবারে কিনারায় লেগে উইকেটরক্ষকের ক্যাচে চলে যায়।

আম্পায়ার অবশ্য আউট দেননি। কিন্তু পরে রিভিউ চাইলে তৃতীয় আম্পয়ারের নির্দেশনায় আউট হয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন সৌম্য। তিনি ৩১ বলে তিনটি চারের সাহায্যে ১৫ রান করেছিলেন। অন্যদিকে ৪৮ বলে তিনটি চারে ২৪ রান করে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেন তামিম। মুমিনুল ১ রানে মাঠ ছাড়েন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1486791856মুরগির মাংস বা চিকেন খেতে কে না পছন্দ করে? চিকেন সুস্বাদু খাবার হওয়ায় অনেকেরই এটি পছন্দের শীর্ষে। চিকেন কারি, চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোস্ট, চিকেন উইংসহ রয়েছে জিভে পানি আসার মতো আরো কত প্রকারের রেসিপি। তোমাদের মাঝেও হয়তো অনেক চিকেনভক্ত রয়েছে। মনে করে দেখ, একসঙ্গে সর্বোচ্চ কতগুলো চিকেন পিস খেয়েছে? খুব বেশি হবে না হয়তো, যতই সুস্বাদু হোক না কেন, কতটুকুই আর খাওয়া যায়? পেটে তো আর অসীম জায়গা নেই! এসব কথা বলার  পেছনে একটি কারণ রয়েছে, তা হলো আজ এমন এক লোকের গল্প বলব, যে কি না চিকেন খেয়েই করে ফেলেছে বিশ্বরেকর্ড!

মার্কিন সংবাদ অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) বরাত দিয়ে এবিসি নিউজ এমন একটি খবর প্রকাশ করেছে। খবরটি হলো, যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ায় ‘উইং বোউল ২৫’ শিরোনামে অনুষ্ঠিত হওয়া একটি প্রতিযোগিতায় মুরগির পাখা বা চিকেন উইং খাওয়ায় সবাইকে পেছনে ফেলে প্রথম হয়েছেন ৫০ বছর বয়সী বব সাউডেট নামের এক লোক। সবাইকে পেছনে ফেলতে তিনি খেয়েছেন ৪০৯ টুকরো মুরগির পাখা! বিশ্বাস করা যায়? চিন্তা করো একজন মানুষ কতটা পেটুক হলে এক বসায় ৪০০ টুকরো চিকেন উইং খেতে পারে।

এতগুলো চিকেন খেয়ে প্রথম পুরস্কার বিজয়ী হিসেবে সাউডেট জিতেছেন মেডেল, নগদ ১০ হাজার ডলার ও একটি গাড়ি। শুধু তাই নয়, এর ফলে তিনি করে ফেলেছেন সর্বাধিক চিকেন উইং খাওয়ার বিশ্বরেকর্ডও! বিচিত্র এই প্রতিযোগিতায় ৩৮৬ পিস চিকেন উইং খেয়ে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন ব্রুনেলি, তিনি পেয়েছেন একটি মোটরসাইকেল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1486786952ন্যাশনাল ডেস্ক: কানাডার নির্মাণ প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিন গ্রুপের তিন কর্মকর্তাকে পদ্মা সেতু দুর্নীতি মামলা থেকে খালাস দিয়েছেন কানাডার অন্টারিও প্রদেশের একটি আদালত।
স্থানীয় সময় শুক্রবার ওই তিন কর্মকর্তাকে খালাস দিয়ে রায় দেন বিচারক ইয়ান নর্ডহেইমার।
ওই তিনজনের বিরুদ্ধে পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজের ঠিকাদারি পেতে বাংলাদেশ সরকারের কয়েকজন কর্মকর্তাকে ঘুষ দেওয়ার পরিকল্পনার অভিযোগ আনা হয়েছিল।
খালাস পাওয়া তিন ব্যক্তি হলেন এসএনসি-লাভালিন গ্রুপের এনার্জি অ্যান্ড ইনফ্রাস্ট্রাকচার বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট কেভিন ওয়ালেস, ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট বিভাগের রমেশ শাহ ও বাংলাদেশি-কানাডীয় ব্যবসায়ী জুলফিকার আলী ভুঁইয়া।
রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশের (আরসিএমপি) করা ওই মামলায় পাঁচজনকে আসামি করা হয়। তবে দুই আসামি মোহাম্মাদ ইসমাইল ও বাংলাদেশের সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী আবুল হোসেন চৌধুরীকে আগেই মামলার নথি থেকে বাদ দেয় পুলিশ। খালাস পাওয়া তিন আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ে তাঁদের টেলিফোন আলাপের রেকর্ড সংগ্রহ করে আরসিএমপি। বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধেই ওই টেলিফোন কল রেকর্ড করা হয়।  তবে ওই টেলিফোন সংলাপে সাধারণ গল্প-গুজব ছাড়া আর কিছুই ছিল না বলে জানান বিচারক ইয়ান নর্ডহেইমার।
অন্টারিওর ওই বিচারক বলেন, ‘সেখানে (টেলিফোন রেকর্ডে) গল্প-গুজব ও সাধারণ কথাবার্তা ছাড়া কিছুই পাওয়া যায়নি।’
‘তদন্তে যা পাওয়া গেছে, তা গুজব বা অভিযোগের বিপরীতে অকাট্য প্রমাণ হিসেবে ধরা যায় না। যা পাওয়া গেছে, তা একটা গুজবের সঙ্গে আরেকটা গুজব মিলিয়ে তৈরি করা হয়েছে।’
বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে ২০১০ সালে তদন্ত শুরু করে। অভিযোগ সম্পর্কে নিজেদের তদন্তে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আরসিএমপিকে অনুরোধ জানায়।
এরই ভিত্তিতে আরসিএমপি, কানাডিয়ান নির্মাণ প্রতিষ্ঠান এসএনসি-লাভালিনের কিছু কর্মকর্তার টেলিফোন সংলাপ রেকর্ড করার অনুমতি নেয়। পরে তারা এসএনসি-লাভালিনের কার্যালয়ে তল্লাশি চালায়। ২০১২ সালে মোহাম্মদ ইসমাইল ও রমেশ শাহকে অভিযুক্ত করা হয়। পরে কেভিন ওয়ালেস ও বাংলাদেশি কানাডিয়ান ব্যবসায়ী জুলফিকার ভূঁইয়াকে এ মামলায় অভিযুক্ত করা হয়।
সম্ভাব্য দুর্নীতির অভিযোগ এনে ২০১১ সালে পদ্মা সেতুর অর্থায়ন থেকে সরে যায় বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশ সরকারও বিশ্বব্যাংককে না বলে দেয়। পরে নিজস্ব অর্থায়নে দেশের সর্ববৃহৎ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নেয় সরকার।
২০১৪ সালে পদ্মা সেতু নির্মাণে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি সই করে সরকার। গত মার্চে নির্মাণকাজ শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। পদ্মা সেতুর নদীর শাসনের কাজ করছে সিনো হাইড্রো করপোরেশন। চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানি মূল সেতুর নির্মাণকাজ করছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

54নিজস্ব প্রতিবেদক: উদিত সংঘের আয়োজনে বার্ষিক প্রীতিভোজ, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা তুফান কনভেনশন সেন্টারে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ, সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি। অনুষ্ঠানে সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি, সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ ও সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতিসহ বিভিন্ন গুণীজনদের সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
মাষ্টার আবু বকরের সভাপতিত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরার বিশিষ্ট সমাজসেবক ও দন্ত চিকিৎসক ডাঃ মো. আবুল কালাম বাবলা, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম আনিছুর রহমান, জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম, আ.ম আক্তারুজ্জামান মুকুল প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

akhari-monazat-17-copyনলতা  প্রতিনিধি: দেশ ও জাতির সুখ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি কামনা করে আখেরী মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে হজরত শাহ্ছুফী আলহাজ্জ খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (রহ.) এঁর ৫৩ বার্ষিক ওরছ শরীফ।
নলতা শরীফ শাহী জামে মসজিদের খতিব আলহাজ্জ মাওলানা মো.আবু সাঈদ রংপুরী আধাঘন্টা ব্যাপি আখেরী মোনাজাত পরিচালনা করেন।
সাতক্ষীরার কালিগঞ্জ উপজেলার নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ও পাক রওজা শরীফের শ্রদ্ধেয় খাদেম আলহাজ্জ মৌলভী আনছারউদ্দিন আহমদ’র বিশেষ তত্ত্বাবধানে ২৬, ২৭, ২৮ মাঘ ৮, ৯, ১০ ফেব্রুয়ারি তিনদিন ব্যাপি পীর কেবলার ৫৩ তম বার্ষিক ওরছের আখেরী মোনাজাতে কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের নির্বাহী কমিটির কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয়সহ দেশ-বিদেশ থেকে আগত শাখা মিশন কর্মকর্তা, ভক্তবৃন্দ,  পুলিশ প্রশাসন বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, স্বেচ্ছাসেবকবৃন্দ, সরকারী-বেসরকারী কর্মকর্তাবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ  তথা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা ও বয়সের ধর্মপ্রাণ লক্ষাধিক নারী-পুরুষ, শিশু অংশ নেয়। এ সময় গোটা এলাকা আমিন আমিন ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে। সর্বত্র বিরাজ করে ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশ। পীর কেবলার মাজার শরীফ ছেড়ে অনেককে দূরের কর্মস্থলে চলে যেতে হবে ভেবে কান্নায় ভেঙে পড়ে।
আখেরী মোনাজাতে নলতা কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সভাপতি আলহাজ্জ মুহাম্মদ সেলিমউল্লাহ এর সভাপতিত্বে আলোচনা রাখেন ও অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আলহাজ্জ অধ্যাপক ডা.আ ফ ম রুহুল হক, নলতা পাক রওজা শরীফের শ্রদ্ধেয় খাদেম আলহাজ্জ মৌলভী আনছার উদ্দিন আহমদ, এনবিআর এর সাবেক চেয়ারম্যান ড. আলহাজ্জ মো. আব্দুল মজিদ, আলহাজ চৌধুরী ডা. মঈনউদ্দিন আহমদ (ঢাকা), ড. গোলাম মঈনউদ্দিন (নলতা শরীফ), ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের পরিচালক আলহাজ্জ কাজী রফিকুল আলম, জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. আবু মাসুদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহম¥দ, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মুনসুর আহমেদ, আলহাজ্জ ডা. মো. খলিলউল্লাহ, বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো.শহীদুল আলম,  কালিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্জ  শেখ ওয়াহেদুজ্জামান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মাঈনউদ্দিন হাসান, নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ মো. আব্দুল মজিদ, যুগ্ম-সম্পাদক আলহাজ্জ মো. সাইদুর রহমান শিক্ষক, সহ-সম্পাদক আলহাজ্জ চৌধুরী আমজাদ হোসেন, মো. মালেকুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ আলহাজ্জ মোহাম্মদ ইউনুছ, কর্মকর্তা আলহাজ্জ ডা. মো. আকবর হোসেন, আলহাজ্জ এএইচ এম মাহফুজুল হক, মো.আবুল ফজল শিক্ষক, আলহাজ্জ মো. এনামুল হক খোকন, মো. শফিকুল আনোয়ার রঞ্জু, আলহাজ্জ ডা. মো. আবুল কাশেম. অধ্যক্ষ মো. রিয়াজুল ইসলাম,  মো. শফিকুল হুদা, ডা. মো. নজরুল ইসলাম, মো. আনছার আলী, মো. খায়রুল হাসান, মো.মহসীন আলী হালদার, আলহাজ্জ মো. মুজিবর রহমান, আলহাজ্জ একরামুল রেজা, আলহাজ্জ মো. শফিকুল ইসলাম, আলহাজ্জ মো. আলমগীর হোসেন, মো.আনোয়ারুল হক, আলহাজ্জ মো. রবিউল হকসহ নির্বাহী কমিটির কর্মকর্তা, কালিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) লস্কর জায়াদুল হক প্রমুখ।
আখেরী মোনাজাতের পূর্ব বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন হাফেজ মো.হাবিবুর রহমান, মাওলানা ক্বারী আবু মুছা, মো.আব্দুর রহমান, মো.ফিরোজ আলম, মো.আকতার হোসেন বাচ্চু, মো.আনিছুর রহমান ও বি এম নজরুল ইসলাম।
এদিকে বেলা সাড়ে ১০টা থেকে নলতা শরীফ শাহী জামে মসজিদের দ্বিতীয় তলায় নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় নলতা কেন্দ্রীয় আহছানিয়া মিশনের সভাপতি আলহাজ্জ মুহাম্মদ সেলিমউল্লাহ এর সভাপতিত্বে নলতা কেন্দ্রীয় আহ্ছানিয়া মিশনের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্জ মো.আব্দুল মজিদ ও যুগ্ম-সম্পাদক আলহাজ্জ মো. সাইদুর রহমান শিক্ষকের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায়  মিশনের আজীবন ও সাধারণ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kalaroa-10কলারোয়া ডেস্ক: সাতক্ষীরা কলারোয়ায় প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচনে আওয়ামীলীগ মনোনীত দলিয় প্রার্থী ও কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আরাফাত হোসেন এক মতবিনিময় সভা করেন। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭ টায় তিনি প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা করেন। প্রেসক্লাবের সভাপতি মাস্টার দীপক শেঠের সভাপতিত্বে মত বিনিময়কালে আরাফাত হোসেন বলেন, আগামি ৬ মার্চ অনুষ্ঠেয় উপ-নির্বাচনে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলে তিনি কলারোয়ার সার্বিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। এছাড়া তিনি কলারোয়াকে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত জনপদে পরিণত করার ইচ্ছা পোষণ করেন। মতবিনিময়কালে তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য আরো বলেন আগামী ৬ মার্চ উপ-নির্বাচন যাতে অবাধ সুষ্ঠ নিরপেক্ষ হয় সে জন্যে তিনি সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শেখ জুলফিকারুজ্জামান জিল্লু, কোষাধ্যক্ষ সহকারী অধ্যাপক কে এম আনিছুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আতাউর রহমান,সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রধান শিক্ষক শেখ রাশেদুল হাসান কামরুল, দপ্তর সম্পাদক এম এ সাজেদ, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান তুহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আশিকুর রহমান মুন্না ও শাহিনুর রহমান শাহিন প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

10দেবহাটা ব্যুরো: দেবহাটায় কর্মী সভায় রুহুল হক এমপি বলেন, সময় এসেছে আমাদের একত্রিত হওয়ার। আমাদের প্রতিটা ইউনিয়ন, ওয়ার্ডসহ প্রতিটি এলাকার সকল নের্তৃবৃন্দদের একত্রি হয়ে আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে জয়লাভ করতে হবে। তাছাড়া বর্তমান সরকারের উন্নয়নের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই। সরকারের উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে আওয়ামীলীগের জয় নিশ্চিত করতে হবে। তাই এখনি সময় সংগঠিত হওয়ার। এজন্য প্রতিটা ওয়ার্ড পর্যয়ের কমিটির কার্যক্রম গতিশীল করতে হবে। শুক্রবার বিকালে দেবহাটার ১নং কুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর উদ্যোগে কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপজেলা আওয়ামীলীগের আ.লীগের সভাপতি ও নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুজিবর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রাণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আলহাজ্ব আ ফ ম রুহুল হক এমপি। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আ.লীগের অর্থ-সম্পাদক ও কুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আসাদুল হক, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফারুক হোসেন রতন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম খোকন, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস, সম্পাদক বিধান চন্দ্র বর্মণ, ২নং পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন ইউপি সদস্যরা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, ছাত্রলীগসহ ও আওয়ামীলীগের বিভিন্ন অংগ সংগঠনের নের্তৃবৃন্দরা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest