সর্বশেষ সংবাদ-
মানিকহারে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অর্ধলক্ষ টাকার গাছপালা কেটে নেওয়ার অভিযোগতালার ইসলামকাটিতে যৌথ পরিকল্পনা উন্নয়ন বিষয়ক সংলাপ সভাবুধহাটায় মোটরসাইকেল ও ট্রলির সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যুবিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে মর্নিং সান প্রি- ক্যাডেট স্কুলে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্পসাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনী

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: রবিবার বেলা ১১টায় দেবহাটা সদর ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে আগামী ২৮ ডিসেম্বর সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আহমেদ নির্বাচনী মতবিনিময় সভা দেবহাটা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু বক্কার গাজীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় মুনসুর আহমেদ বলেন, ১৯৬৬ সাল থেকে ছাত্রলীগের মাধ্যমে রাজনীতিতে পথচলা শুরু মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। রিলিফ কমিটির চেয়ারম্যান ছিলাম। ৪ বার নির্বাচিত পারুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলাম। ১৯৮৬ ও ১৯৯১ সালে ২ বার এমপি ছিলাম। ১৮ বছর জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলাম। ৫ বছর জেলা পরিষদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মনোনীত প্রশাসক ছিলাম। বর্তমান জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্বরত আছি। ইনশাআল্লাহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাকে জেলা পরিষদের মনোনয়ন দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস জেলার ১ হাজার ৬১ জন ভোটার দলের বাইরে কাউকে ভোট দেবেন না। আমাকে ভোট দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করবেন। আমি জেলার সকল নেতা কর্মীকে অনুরোধ করবো সংগঠনের বৃহৎ স্বার্থে দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টিকারীদের ফাঁদে পা দেবেন না। ১১ ডিসেম্বরের পরে দলের বিদ্রোহকারীদের বিরুদ্ধে গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মুনসুর আহমেদের সফর সঙ্গী হিসাবে আরো বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন অর রশিদ, জেলা পুজা উৎযাপন কমিটির সভাপতি মনোরঞ্জন মুখার্জী, জেলা সদস্য হাজী রফিকুল ইসলাম, উপজেলা যুগ্ম সম্পাদক আনারুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল জলিলসহ দেবহাটা সদর ইউনিয়ন পরিষদের ১২জন সদস্যবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: ক্যানসারে ভুগে যখন স্বামী মারা গেলেন, হঠাৎ এক কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হলেন তনুজা রহমান মায়া। দুটি ছোট ছোট ছেলে মেয়ে। কী করবেন, কোথায় যাবেন, কীভাবে সংসার চালাবেন। কিন্তু কারও ওপর নির্ভর না করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি। আগে শখের বশে হস্তশিল্পের কাজ করতেন, সেটাকেই ব্যবসা হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টায় নামলেন। তাঁর হস্তশিল্পের কারখানায় এখন কাজ করেন দেড় হাজারের বেশি শ্রমিক। বিবিসির বিশেষ অনুষ্ঠানমালা ‘শত নারী’তে তাঁর জীবন সংগ্রাম আর সাফল্যের গল্প শুনিয়েছেন তিনি:”১৯৯৮ সালে আমার স্বামী মারা যান ক্যান্সারে। তখন আমার দুটি বাচ্চাই ছোট। তখন এদের নিয়ে কোথায় যাব, কী করবো বুঝতে পারছিলাম না। ভাইবোন ছিল। তাদের কাছে যেতে পারতাম। আমার আসলে কারও দয়ায় বাঁচতে ইচ্ছে করলো না। তখন থেকেই কাজ শুরু করি।শখের বশে হাতের কাজ শুরু করেছিলাম ১৯৯৬ সালে। কিন্তু যখন এটি আমার প্রয়োজন হয়ে দাঁড়ালো তখন পুরোপুরি এ কাজেই নেমে পড়ি। বাসায় বসেই নিজের আত্মীয়-স্বজন পরিচিত জনদের কাছে বিক্রি করতাম।মেয়েদের জন্য আসলে কোন কাজই সহজ নয়। এখন দেশ অনেক এগিয়েছে। এখন অনেকের সহযোগিতা পাচ্ছি। কিন্তু সেই সময়, শুরুর সময়, তখন কিন্তু কোন সহযোগিতা ছিল না। পারিবারিকভাবেও সহযোগিতা পাইনি।আমি পুরোপুরি ব্যবসা শুরু করি ২০০০ সালে। দোকান দিলাম, ট্রেড লাইসেন্স নিলাম, কারখানা খুললাম। মানে একটা বিজনেস করতে যা যা লাগে। সেটা আমি ২০০০ সালেই শুরু করলাম।তখন সবাই সহজভাবে নিত না। আমার বাড়ির লোকজনও না। আমার প্রতিবেশিরাও না, আত্মীয়-স্বজনরাও না। সারাদিন বাইরে কাজ করি, সারাদিন বাইরে ঘুরে বেড়াই। তাদের ধারণা ছিল বাউন্ডুলে টাইপের হয়ে গেছি।তারপর যখন গ্রামের মেয়েদের কাজ শেখাতে যেতাম, তাদের স্বামীরাও মেনে নিত না। আমার সামনেই অনেক সময় ওদেরকে মারধোর করতো। আমার সামনেই মুখের ওপর বলতো, আর আসবেন না। কতদিন নিজেরই মনে হয়েছে, এসব আর করবো না।এখন তো সবাই গর্ব করে। সামনে অনেক ভালো কথা বলে। আমার সাফল্য নিয়ে আলোচনা করে। কিন্তু একটা সময় একরকম একঘরেই ছিলাম।আমি এসব কথা শুনতাম না। কারও কথা শুনতাম না বলে নিজেই কারও কাছে যেতাম না, কারও সাথে মিশতাম না।কিন্তু এখন আমার বন্ধুরা সবাই ফিরে এসেছে, আত্মীয়-স্বজনরা ফিরে এসেছে। এখন আমি অনেক ভালো একটা পজিশনে। আমাকে নিয়ে তারা এখন গর্ব করে।তখন আমার বাচ্চারা ছিল ছোট। অনেকে মনে করতো আমি আমার বাচ্চাদের বড় করতে পারবো না। কিন্তু এই কাজ করেই তো আমি আমার বাচ্চাদের মানুষ করেছি।আমার ছেলে মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে পড়াশোনা করেছে। এরপর ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে এখন আইবিএ থেকে এমবিএ করছে। আমার মেয়ে ঢাকা সিটি কলেজে বিবিএ পড়ছে। আমি আসলে এই কাজ করেই কিন্তু আমার মেয়েদের এ পর্যন্ত নিয়ে এসেছি।আমি কাজ না করলে আমার বাচ্চাদের কতদূর নিতে পারতাম আমি জানি না। কিন্তু তখন আমাকে নিয়ে কথা হতো, আমি কাজ করি বলে আমার বাচ্চারা মানুষ হবে না। এখন বাচ্চাদের পড়াশোনার ব্যাপারে বলেন, আমার কাজের ব্যাপারে বলেন, আমার পুরস্কার পাওয়ার ব্যাপারে বলেন, সমাজে একটা গ্রহণযোগ্যতা এসেছে।এখন পরিবারের লোকজন, আত্মীয়-স্বজন, সবাই আমাকে নিয়ে গর্ব করেন। আমার উদাহরণ টানেন, আমাকে উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করেন।”

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনেদন ডেস্ক: বড় পর্দায় একসঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা। এবার ছোট পর্দায় দেখা যাবে আনুশকা শর্মা এবং ক্যাটরিনা কাইফ  জুটিকে। ‘কফি উইথ করণ’ এ করণের সঙ্গে থাকবে এ বলিউডের দুই হার্টথ্রব নায়িকা। প্রথমে শোনা গিয়েছিল, ক্যাট নাকি হৃতিক রোশনের সঙ্গে আসবেন করনের শো’ এ। কিন্তু শেষমেশ করণ সেই গুজব উড়িয়ে দিয়ে জানিয়েছেন, ‘যব তক হ্যায় জান’ এর দুই নায়িকা, অর্থাৎ ক্যাট-আনুশকা একসঙ্গে আসবেন তাঁর আসরে। যশ চোপড়ার এই ছবির শুটিংয়ের সময় থেকেই দুই নায়িকার মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব। যদিও সেই সময় গুজব রটেছিল, তাঁরা একে অপরকে পছন্দ করেন না। কিন্তু পরে দুইজনই সেই গুজব উড়িয়ে দিয়েছিলেন।  শুধু তাই নয়, আনুশকার সঙ্গে অনেক বেশি স্বচ্ছন্দ বলেই ক্যাটরিনা এই শো’তে আসতে রাজি হয়েছেন, এমনটাও শোনা যাচ্ছে। রণবীর কাপূরের সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ার পর এটাই তাঁর প্রথম ‘পাবলিক অ্যাপিয়ারেন্স’ বলা যায়। আর করণের আসরে তাঁকে ব্রেকআপ সংক্রান্ত প্রশ্নের মুখে পড়তে হবে জেনেই ক্যাট শো’তে আসতে নারাজ ছিলেন। শেষমেশ পছন্দের পার্টনার পেয়েই রাজি হয়েছেন। রণবীর কাপূর এবং রণবীর সিংহ ইতিমধ্যে ‘কফি উইথ করণ’ এ ক্যাটরিনাকে নিয়ে হালকা মজা করে গিয়েছেন। এবার দেখা যাক, রণবীরকে কী বলেন ক্যাটরিনা-আনুশকা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ডেস্ক: সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে নিত্যদিনের জ্বরজারি হয়ে থাকে। আমাদের দেশে শ্বাসতন্ত্রের মৌসুমি সংক্রমণ থেকে শুরু করে গলাব্যথা, ডায়রিয়া, এমনকি ডেঙ্গু জ্বর ইত্যাদি অসুখের অন্যতম কারণ হলো নানা ধরনের ভাইরাস। এমনিতে শরীরের নিজস্ব রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে এসব আপনা-আপনি সেরে যায়। কোনো অ্যান্টিবায়োটিক লাগে না।কেবল আমাদের দেশেই নয়, যুক্তরাষ্ট্রেও প্রতিবছর ১০ লাখ ভাইরাস সংক্রমণের চিকিৎসায় অকারণে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হচ্ছে। বাংলাদেশে এ অবস্থা আরও ভয়াবহ। কেননা, এখানে কোনো ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই অ্যান্টিবায়োটিক কেনা যায়। ভাইরাস সংক্রমণ অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিন থেকে সাত দিনের মধ্যে সেরে যায়। ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া—দুই ধরনের জীবাণু। এ দুটোর সংক্রমণ সারানোর পদ্ধতিও আলাদা। ভাইরাস জ্বরের চিকিৎসা মূলত লক্ষণ প্রশমন, যেমন প্যারাসিটামল, অ্যান্টিহিস্টামিন সেবন, পর্যাপ্ত বিশ্রাম, বেশি করে তরল খাবার গ্রহণ ইত্যাদি। ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করতে হয়।জেনে নিন সাধারণ ভাইরাস জ্বরে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারে কী হয়: অ্যান্টিবায়োটিকে এই সংক্রমণ সারে না। রোগের লক্ষণ প্রশমনেও অ্যান্টিবায়োটিক কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। এর অকারণ ব্যবহার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। অকারণে অ্যান্টিবায়োটিক খেলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া তৈরি হতে থাকে। একই ওষুধে পরে আর কাজ হয় না। সাধারণ ভাইরাস জ্বর হলে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন। এ জ্বর এমনিতেই সেরে যাবে। বিশ্রাম নিন। প্রচুর তরল পান করুন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, যদি জ্বর সাত দিনের বেশি থাকে, তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে কাশি হয়, কাশির সঙ্গে সবুজ বা হলুদ কফ বেরোয়, কফের সঙ্গে রক্ত যায় এবং শ্বাসকষ্ট ও বুকে ব্যথা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

বিনেদন ডেস্ক: বিদ্যা সিনহা মিম অভিনীত সুইটহার্ট ছবিটি মুক্তি পায় এ বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি। ছবিটি থেকে প্রযোজকের ঘরে ফেরত আসেনি বিনিয়োগকৃত পুঁজি। এই অভিনেত্রীর আরেকটি ছবি আমি তোমার হতে চাই মুক্তি পাবে এ মাসে। মোট কথা, বছরের শুরু ও শেষটায় মিম তাঁর অভিনয় দিয়ে আলোচনায় থাকছেন। কিন্তু এর মাঝের সময়টা? বেশ কয়েক দিন ধরেই চলচ্চিত্র নয়, বিভিন্ন পণ্যের প্রচারদূত হিসেবে এই অভিনেত্রী হচ্ছেন খবরের শিরোনাম। কখনো ত্বক পরিচর্যাকারী প্রসাধনী, কখনো আবার পানীয়র। এই তো মিমের ব্যস্ততার বিবরণ। বছরের শুরুর দিকে দাগ নামে একটি ছবিতে কাজ শুরু করলেও মাস ছয়েক সেই কাজ বন্ধ ছিল। ৩ ডিসেম্বর একটি গানের দৃশ্যায়নের মধ্য দিয়ে আবার শুটিং শুরু হয়েছে। পাষাণ নামে আরেকটি ছবিতে গত সেপ্টেম্বর থেকে শুটিং শুরু করেন মিম। এখন এই দুটি ছবির কাজই তাই সময় নিয়ে করছেন তিনি। বলেন, ‘সারা বছর অনেক ছবিতেই কাজের প্রস্তাব পেয়েছি। কিন্তু ওই সব ছবির গল্প ভালো লাগেনি। ভালো মানের ছবি না হলে কাজ করি না আমি।’ তবে চলচ্চিত্রে মানসম্মত অভিনয় করার লক্ষ্যে ছবির সংখ্যা কমিয়ে দিলেও মিম কিন্তু সারা বছর তাঁর প্রচার করা পণ্যগুলো নিয়ে সময়ে সময়ে টিভি, বিলবোর্ড ও পত্রিকায় নিজের মুখ দেখিয়েছেন। চলতি বছরে শুভেচ্ছাদূত হয়ে একটি ত্বক পরিচর্যাকারী প্রসাধনীর মডেল হয়েছেন তিনি। পাশাপাশি একটি মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনেও মডেল হয়েছেন। সেই বিজ্ঞাপন ও প্রতিষ্ঠানটির প্রচারাভিযানের অংশ হিসেবে একটি নাটকে অভিনয় করেছেন। সম্প্রতি একটি জুস প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের দূত হয়েও আলোচনায় এসেছেন এই  অভিনেত্রী। এ নিয়ে মিম বলেন, ‘ছবির কাজের সঙ্গে বিজ্ঞাপনের মডেল ও পণ্যের প্রচারদূত হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই। ছবি হাতে থাকলেও বিজ্ঞাপনের কাজ করব, না থাকলেও করব। পৃথিবীর সব দেশেই বড় পর্দার তারকারা নিয়মিতই বিভিন্ন পণ্যের দূত হিসেবে কাজ করেন।’

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1195185442_1480846666আসন্ন নিউজিল্যান্ড সফরের আগেই টাইগার শিবিরে শোনা গেল আনন্দের খবর। পুরোপুরিভাবে ফিট হয়ে উঠেছেন ‘কাটার মাস্টার’ মুস্তাফিজুর রহমান। বিসিবির চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী আজ সংবাদমাধ্যমকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আজ রোববার সকালে একাডেমি মাঠে ফুল রানআপে বোলিং করেন মুস্তাফিজুর রহমান। এ সময় পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে থাকা আরেক পেসার এবাদত হোসেনও তার সঙ্গে ফুল রান আপে বোলিং করেন। তাদের দু’জনের বোলিং দেখে ট্রেইনার মারিও বিল্লাভারায়ন সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।

পরে বিসিবির চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরী বলেন, “সামর্থ্যের ৮০-৯০ ভাগ ইনটেনসিটি দিয়ে বোলিং করায় এ দুই বোলারকে ফিট ধরে নিচ্ছি আমি। কেননা কেবল ম্যাচ খেলতে গেলেই শতভাগ দিয়ে বোলিং করেন কোনো বোলার।”

উল্লেখ্য, সাসেক্সের হয়ে ইংল্যান্ডে কাউন্টি লিগে খেলতে গিয়ে কাঁধের ইনজুরিতে পড়েন মুস্তাফিজ। গত ১১ আগস্ট লন্ডনের বুপা ক্রমওয়েল হাসপাতালে তার কাঁধে অস্ত্রোপচার করেন বিখ্যাত অর্থোপেডিক সার্জন অ্যান্ড্রু ওয়ালেস।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1836596283_1480843925অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল  সিনেমায় অন্তরঙ্গ দৃশ্যে অভিনয়ের কারণে পারিবারিক অশান্তি সৃষ্টি হয়। যার কারণে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। যদিও পুরো বিষয়টাই গুজব, তারপরেও এ নিয়ে ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমেও মাতামাতি হয়েছে।
একইসঙ্গে সয়লাব ইন্টারনেট দুনিয়া।

ঐশ্বরিয়ার মতো একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী আত্মহত্যার চেষ্টা করলেন আর সে খবর কেউ জানতে পারেননি? এমন প্রশ্ন এখন অনেকের মুখে। ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, এমন ভূয়া খবরের সূত্রপাত ‘আউটলুক পাকিস্তান’ নামের একটি ব্লগ থেকে।

এ ব্লগে জানানো হয়, আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া রাই। পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলেন। লোকে জেনে যাবে এ ভয়ে ঐশ্বরিয়াকে বাড়িতেই চিকিৎসা করানো হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন চিকিৎসকের বরাতে জানানো হয়, ঐশ্বরিয়া নাকি বলেছেন, ‘আমাকে মরতে দিন। এমন ঘৃণ্য জীবন কাটানোর থেকে মরে যাওয়াও ভালো।’

‘অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল’ সিনেমাটি মুক্তির আগে থেকেই ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে মনমালিন্য চলছিল বচ্চন পরিবারের। জয়া বচ্চনও প্রকাশ্যে সমালোচনা করেছিলেন প্রাক্তন এই বিশ্ব সুন্দরীর। রণবীর কাপুরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অভিনয় ভালোভাবে নিতে পারেনি বচ্চন পরিবার। তারপরই অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেন বলেও এই ব্লগে জানানো হয়।

যদিও এ বিষয়ে ঐশ্বরিয়া রাই কিংবা বচ্চন পরিবারের কেউ মুখ খুলেননি বা প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

full_1893307388_1480826084খবর পড়তে পড়তেই উপস্থাপিকার সন্তান জন্ম দেওয়ার এই অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে লন্ডনে বিবিসির দফতরে।
সকালে আবহাওয়ার খবর পড়ছিলেন বিবিসি-র উপস্থাপিকা ভিক্টোরিয়া ফ্রিৎজ। খবরের ফাঁকেই প্রসববেদনা অনুভব করেন তিনি। ভিক্টোরিয়ার শারীরিক অভিব্যক্তিতে যন্ত্রণার ছাপ ফুটে উঠতেই এগিয়ে আসেন তার সহকর্মীরা। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় ভিক্টোরিয়ার স্বামী ড্যানকে। এরপরই দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ওই সংবাদ পাঠিকাকে। সেখানে একটি পুত্রসন্তানের জন্ম দেন ভিক্টোরিয়া। খবর পেতেই সেই খবর ঘোষণা করা হয় বিবিসির তরফ থেকেও। শুভেচ্ছা জানাতে শুরু করেন দর্শকরাও।

প্রসবের পরে সহকর্মী এবং দর্শকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভিক্টোরিয়া। ছেলের ছবি টুইট করে ভিক্টোরিয়া লিখেছেন, সমর্থন জানিয়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ। আমি এবং আমার সন্তান-দু’জনেই সুস্থ আছি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest