সর্বশেষ সংবাদ-
মানিকহারে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অর্ধলক্ষ টাকার গাছপালা কেটে নেওয়ার অভিযোগতালার ইসলামকাটিতে যৌথ পরিকল্পনা উন্নয়ন বিষয়ক সংলাপ সভাবুধহাটায় মোটরসাইকেল ও ট্রলির সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যুবিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে মর্নিং সান প্রি- ক্যাডেট স্কুলে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্পসাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনী

আশাশুনি সরকারি কলেজের নবাগত অধ্যক্ষ নজরুল ইসলামের সংবর্ধনা

আশাশুনি প্রতিনিধি:
আশাশুনি সরকারি কলেজের নব যোগদানকৃত অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ নজরুল ইসলামের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে কলেজ মিলনায়তনে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতেই কোরআন তেলাওয়াত করেন প্রভাষক বাকী বিল্লাহ ও গীতা পাঠ করেন প্রভাষক নিলেন্দু মুখার্জি।

কলেজের শিক্ষক পরিষদের আয়োজনে নব যোগদানকৃত অধ্যক্ষ ও আমন্ত্রণিত অথিতি বৃন্দের ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছহিল উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আবুল হাশেম, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর বাসুদেব, আশাশুনি সরকারি কলেজের নব যোগদানকৃত অধ্যক্ষ মোঃ নজরুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর আল মুস্তানজির বিল্লাহ, সহযোগী অধ্যাপক মোঃ মিয়ারাজ হোসাইন, ডঃ মোঃ শাহিনুর রহমান ও মোঃ বদরুজ্জামান, সহকারী অধ্যাপক অলিউর রহমান, প্রফেসর মোঃ মোস্তাজাবুর রহমান,

আশাশুনি সরকারি কলেজের প্রভাষক রবিউল ইসলাম, স্বজল কুমার আঢ্য, মাসুদুর রহমান, জহুরুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মনিরুজ্জামান ও আব্দুল মালেক প্রমুখ। এর আগে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ছহিল উদ্দিন কলেজের সকল শিক্ষক ও আমন্ত্রণিত অতিথিবৃন্দের উপস্থিততে নব যোগদানকৃত অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ নজরুল ইসলাম কে কলেজ পরিচালনার ফাইল বুজিয়ে দিয়ে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।

উল্লেখ্য কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ অবসর গ্রহন করায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে ছিলেন কলেজের সিনিঃ শিক্ষক হোসেন আলী। তিনি অবসর গ্রহন করলে অর্থনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোঃ ছহিল উদ্দীন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব গ্রহন করেন। (৩ ফেব্রুয়ারী) —- ১১০ নং স্মারকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, সরকারি কলেজ-২ শাখা বাংলাদেশ সচিবালয় ঢাকা মোঃ নজরুল ইসলামকে আশাশুনি সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ পদে পদায়ন পূর্বক সংযুক্ত করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
চাঁদা না দেওয়ায় পাকাপুল মোড়ে দেছার আলীর হোটেলে ভাংচুর

নিজস্ব প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরা শহরের পাকাপোল মোড় এলাকার মুক্তিযোদ্ধা ক্যান্টিনের মালিক দেছার আলীর কাছে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবী এবং টাকা না দেওয়ায় ওই হোটেলের জিনিসপত্র ভাংচুর করার অভিযোগ উঠেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা শফি মোল্লার বিরুদ্ধে।

এ ঘটনার প্রতিকার চেয়ে হোটেল মালিক দেছার আলী সাতক্ষীরা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

ভূক্তভোগী দেছার আলী গাজী বলেন, সাতক্ষীরা শহরস্থ পাকাপোল মোড়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নিচতলায় আমাদের একটি ভাতের হোটেল আছে। একটি রুম ভাড়া নিয়ে আমরা দীর্ঘ ১৮ বছর যাবত ওইখানে ভাতের হোটেল পরিচালনা করে আসছি। আগে আমি মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমিটির নিকট ভাড়া টাকা পরিশোধ করে আসছি। সম্প্রতি মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সাতক্ষীরার কমিটি বিলুপ্ত হওয়ায় আমি ব্যাংক চালানের মাধ্যমে ডিসি অফিসে মাসিক ভাড়া দিয়ে আসছি। এর পর ধূলিহর তালতলা এলাকার বাসিন্দা মুক্তিযোদ্ধা শফি মোল্লা প্রতিনিয়ত আমার কাছে ৫০ হাজার টাকা দাবী করে আসছিল। তাকে টাকা না দিলে আমাদের বিভিন্নভাবে ক্ষয়ক্ষতি করার হুমকি ধামকি দিচ্ছিলেন এবং হোটেল ছেড়ে দেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করছিলেন। এরই সূত্রধরে বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সকাল ১০ টার দিকে মুক্তিযোদ্ধা শফি মোল্লা এসে পূণরায় আমার কাছে ৫০ হাজার টাকা চান। আমি দিতে রাজি না হওয়ায় তিনি আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে করতে হোটেলের আসবাবপত্র ও তৈজসপত্র ভাংচুর করে।

এ ব্যাপারে জানার জন্য একাধিকবার বীর মুক্তিযোদ্ধা শফি মোল্লার মোবাইলে কল দিলেও তিনি রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

সাতক্ষীরা সদর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুল ইসলাম বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তদন্ত করে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ভোমরায় কৃষকদলের ইফতার

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ৬ নম্বর ভোমরা ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে ইউনিয়ন কৃষক দলের সদস্য সচিব মাহমুদুল হক মামুনের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ন আহবায়ক মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

বৃহস্পতিবার উক্ত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা কৃষকদলের সংগ্রামী সদস্য সচিব জনাব মোঃরবিউল ইসলাম রবি।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আনারুল ইসলাম, সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব সাইলু রহমান বিশ্বাস, সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষক দলের সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির, ভোমরা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শামসুর রহমান, ভোমরা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহবায়ক শাহনুর ইসলাম, ভোমরা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব বজলুর রহমান, সাবেক সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক ফরিদ উদ্দিন লালটু, ভোমরা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহবায়ক সাদ্দাম হোসেন, সদর উপজেলা কৃষকদলের যুগ্ন আহবায়ক হুমায়ুন কবির, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন আহবায়ক নিজামুদ্দিন, ভোমরা ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক হাসান আলী লালটু, ভোমরা ইউনিয়ন কৃষক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলার কৃষক দলের সদস্য আমির হোসেন সামাদ, সাতক্ষীরা জেলা কৃষক দলের সদস্য শামীম, বৈকারী ইউনিয়ন কৃষক দলের সদস্য সচিব আইয়ুব হোসেন, ফিংড়ি ইউনিয়ন কৃষক দলের আহবায়ক আক্তার হোসেন, সদস্য সচিব আকবার আলি, শিবপুর ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি নজরুল ইসলাম , সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল জলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল ইসলাম,ঘোনা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহবায়ক জাহাঙ্গীর কবির, বাশদাহ ইউনিয়ন কৃষক দলের আহবায়ক ডাক্তার আসাদুজ্জামান, সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম,, শিবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আবুল খায়ের, আলিপুর ইউনিয়ন কৃষক দলের আহবায়ক আলহাজ ফরহাদ হোসেন, সদস্য সচিব মোঃ আব্দুল্লাহ, ধুলিয়র ইউনিয়ন কৃষক দলের আহ্বায়ক শাহাবুদ্দিন সেন্টু, যুগ্ন আহবায়ক মনিরুল ইসলাম, যুগ্ন আহবাকয় আব্দুল গফফার, সদর উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক রুহুল আমিন, মাসুদ রানা, নজিবুল্লাহ, নাহিদ হাসান, মাহবুব বিল্লাহ, মোস্তাকিন, আজমল হোসেন রনির সহ নেতৃবৃন্দ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরার নারায়নজোল ব্রীজটি সংস্কারের দাবি

নিজস্ব প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার আগরদাঁড়ী ইউনিয়নের মাধবকাটি টু সাতানী বাজার সড়কের মজুমদার খালের উপর স্থাপিত নারায়নজোল ব্রীজটি ষাটের দশকে নির্মিত। ব্রীজটি নতুনভাবে সংস্কার করার জন্য এলজিইডি সাতক্ষীরার নির্বাহী প্রকৌশলীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এলাকাবাসী।

প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় নারায়নজোলের এই ব্রিজটি কয়েকবার ভাঙ্গনের মুখে পড়ে। সেই থেকে এ ব্রিজটি চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। তাছাড়া ব্রিজটির পার্শ্ব রেলিং না থাকায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটেই চলেছে।

মঙ্গলবার (০৪ মার্চ) সরেজমিনে দেখা যায়, ব্রীজটির ডেক্স স্ল্যাব, উইং ওয়ালসহ সকল অংশ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। পার্শ্ব রেলিংও নেই। বর্তমান সময়ে মজুমদার খাল খননের কাজ চলছে। এ অবস্থায় এলজিইডি পক্ষ থেকে যদি ব্রীজটি নির্মাণ করা হয় তাহলে এলাকার মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে।

সদর উপজেলার নারায়নজোল, সাতানী, হরিশপুর, আগরদাঁড়ীসহ প্রায় ২০টিরও বেশি গ্রামের হাজার হাজার মানুষের যাতায়াত ও জীবিকা নির্বাহের একমাত্র মাধ্যম এ ব্রীজ। তাছাড়া পথচারীসহ স্কুল ও কলেজগামী হাজার হাজার ছাত্র-ছাত্রী ব্রীজটি ব্যবহার করে স্কুল কলেজে যাতায়াত করে। এ ব্রীজ দিয়ে ভারী অথবা মাঝারী কোন ধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারেনা। কেননা, ভারী কোন যানবাহন চললে যেকোন মুহুর্তে ধ্বসে যেতে পারে ব্রীজটি।

স্থানীয় এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়, স্বাধীনতার পর থেকে ব্রীজটি কখনো সংস্কার করা হয়নি। জনপ্রতিনিধিরা বারবার আশ্বাস দিলেও তা কখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে বর্ষা মৌসুমে ব্রীজটি সম্পূর্ণ ধ্বসে পড়ার আশঙ্কা এলাকাবাসীর। তাদের দাবী, সাতক্ষীরা এলজিইডি’র নির্বাহী প্রকৌশলী জনসাধারণের জন্য এ ব্রীজটি যেন নতুনভাবে নির্মান করে দেন।

স্থানীয়রা জানান, স্থানীয় চেয়ারম্যানরা কয়েকবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন হয়নি। এখন মজুমদার খাল খননের কাজ চলছে এ অবস্থায় আমরা এলজিইডি র নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে এ ব্রিজটি দ্রুত সংস্কার অথবা পুনঃনির্মাণ করে দেওয়ার দাবি জানাই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শিবপুর ইউনিয়ন কৃষকদলের ইফতার ও দোয়া

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
৪ মার্চ উক্ত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা কৃষকদলের সংগ্রামী সদস্য সচিব জনাব মোঃরবিউল ইসলাম রবি।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব সাইলু রহমান বিশ্বাস, সদর উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক গোলাম রব্বানী, সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন আহবায়ক ইসমাইল হোসেন নিরব, শিবপুর ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সদস্য সচিব আব্দুস সবুর শিমুল, শিবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আবুল খায়ের, শিবপুর ইউনিয়ন কৃষক দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল জলিল, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল ইসলাম, আলিপুর ইউনিয়ন কৃষক দলের আহবায়ক আলহাজ ফরহাদ হোসেন, চিংড়ি ইউনিয়ন কৃষক দলের আহবায়ক আখতার হোসেন খান, সদস্য সচিব আকবার আলী, আগরদাঁড়ি ইউনিয়ন কৃষক দলের সদস্য সচিব আবু সেলিম,

জেলা কৃষক দলের সদস্য শামীম, ধুলিয়র ইউনিয়ন কৃষক দলের আহ্বায়ক শাহাবুদ্দিন সেন্টু, যুগ্ন আহবায়ক মনিরুল ইসলাম, যুগ্ন আহবাকয় আব্দুল গফফার, সদর উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ন আহবাগ রুহুল আমিন, মাসুদ রানা, নজিবুল্লাহ, নাইদ হাসান, আজমল হোসেন রনির সহ নেতৃবৃন্দ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া ইউনিয়ন তাঁতীদলের মতবিনিময়

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
৪ মার্চ’২০২৫ তারিখ বিকালে দেবহাটা উপজেলার কুলিয়া বাজার সংলগ্ন বিএনপি অফিসে কুলিয়া ইউনিয়ন তাঁতীদলের আয়োজনে কুলিয়া ইউনিয়ন তাঁতীদলের কমিটি গঠন উপলক্ষ্যে দেবহাটা উপজেলা তাঁতীদলের আহ্বায়ক হিরন কুমার মন্ডলের সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব আবির হোসেন লিওনের সঞ্চালনায় এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উক্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা তাঁতীদলের আহ্বায়ক হাসান শাহরিয়ার রিপন এবং প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মহিউদ্দিন সিদ্দিকী।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ মাহমুদুল ইসলাম বুলবুল, দেবহাটা উপজেলা কৃষক দলের সাবেক আহ্বায়ক গোলাম রসুল খোকন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মেহেদী হাসান সবুজ, উপজেলা তাঁতীদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাফিজুর রহমান, কুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব রুহুল আমিন প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, সংগঠন শক্তিশালী ও বিস্তৃতি করার জন্য শিক্ষিত, সক্রীয় ও ভালো সংগঠকের সমন্বয়ে কমিটি গঠনের বিকল্প কিছু নেই।

কমিটিতে ফ্যাসিস্টদের সহযোগী কাউকে স্থান দেয়া যাবে না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় পিপি অফিস দুর্নীতিমুক্ত করতে যা করলেন এড. শেখ আব্দুস সাত্তার

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে পাবলিক প্রসিকিউটর (পি,পি) অ্যাড শেখ আব্দুস সাত্তার তিনি তার সাতক্ষীরা জজ কোর্টের পি,পি অফিসের কার্যালয়কে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে বা কোন প্রকার আর্থিক লেনদেন না করার জন্য সকল স্টাফদেরকে হুঁশিয়ারি করে দেন।

জনগণ ও সাধারণ বিচার প্রার্থীদের কে অবগতি করার জন্য তিনি ৪ মার্চ মঙ্গলবার বেলা ১ টার সময় তার কার্যালয় দুর্নীতিমুক্ত রাখার জন্য অফিসের দরজায় ‘সাতক্ষীরা পিপি অফিসে কেউ কোন ধরনের আর্থিক লেনদেন করবেন না। কেউ আমার নাম করে কোন প্রকার অর্থ দাবি করিলে আমাকে (পিপিকে) কে জানাবেন । তাহার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।’ এমন লেখা পোস্টার পি,পি শেখ আব্দুর সাত্তারকে নিজে হাতে দেয়ালে বা দরজায় মারতে দেখা যায়।

এ বিষয়ে পিপি শেখ আব্দুস সাত্তার জানান আমি সাতক্ষীরা জজ আদালতে পিপি নিয়োগ হওয়ার পর থেকে আমি কোন প্রকার দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেইনি। কোন আসামির পক্ষের দ্বারা আমি প্রভাবিত হয় নি। আমি যতদিন এই দায়িত্বে থাকবো আমাকে কেউ কোনভাবেই প্রভাবিত করতে পারবেন না এবং আমার অফিস স্টাফদেরকে দুর্নীতিমুক্ত থাকার জন্য কঠোর হুঁশিয়ারি করে দিয়েছি।

তিনি আরো বলেন রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করার জন্য সাতক্ষীরায় সকল শ্রেণী পেশার মানুষদের সহযোগিতা চান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরায় তিনতলা ভবন জায়গা দেখিয়ে রেজিষ্ট্রি : সরকারের রাজস্ব ফাঁকি ২০ লাখ টাকা !

নিজস্ব প্রতিনিধি : তিনতলা বিশিষ্ট ভবন দাঁড়িয়ে থাকলেও খালি জমি দেখিয়ে বিক্রি হলো সাতক্ষীরার এক সময়ের জনপ্রিয় সিটি ডায়াগনস্টিকের ভবনসহ সম্পত্তি। এতে সরকারের প্রায় ২০লক্ষ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। সাব রেজিষ্ট্রার বলছেন আমরা শুধু কাগজপত্র দেখি। জমির ক্রেতা বলছেন সবই করেছে দলিল লেখক আর দলিল লেখক বলছেন ক্রেতা বিক্রেতার কথায় অনুযায়ী রেজিষ্ট্রি করা হয়েছে। রেজিষ্ট্রি অফিস থেকে মাত্র ১শ গজ দূরত্বের স্থানের সম্পর্কে দলিল লেখক বা সাব রেজিস্ট্রার আসলেই কিছু জানেন না। নাকি জেনে বুঝে করেছেন এটি করেছেন সেটি নিয়ে রয়েছে নানা অভিযোগ।

এধরনের অভিযোগে নিবন্ধন অধিদপ্তর ঢাকার মহা-পরির্শক এবং সাতক্ষীরা সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী কাটিয়া গ্রামে মৃত. গোলাম আকবরের পুত্র মোহাম্মদ মহাসিন।
অভিযোগে জানা গেছে, কাটিয়া মৌজায় ১২ শতক জমির উপর ৩ তলা বিশিষ্ট আনুমানিক ৫৫শ স্কয়ার ফিটের বাণিজ্যিক ভবন স্থাপিত রয়েছে। ভবনটি স্বাধীনতা যুদ্ধের আগে প্রয়াত গোলাম আকবর কবির নির্মান করেন। কিন্তু গত ১০ ফেব্রæয়ারি মৃত গোলাম আকবরের একপুত্র মোহাম্মাদ মহসীন ও দুই কন্যা আকতারি বেগম, মোস্তারি বেগমকে বাদ দিয়ে আবুল ফজল, আবু সাঈদ, আবুল বাসার, আবু জাফর এবং আব্দুল্লাহের পুত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন, আব্দুল আল আসিফ এব তার স্ত্রী আফিফা আব্দুল্লাহ আশাশুনি উপজেলার নূরুজ্জামানের পুত্র বর্তমানে শহরের কাটিয়া গ্রামের ফারুকুজ্জামানের নিকট দলিল লেখক সাইদুর রহমানের মাধ্যমে ১০.১৩ শতক সম্পত্তি বিক্রয় করেন। কিন্তু ১০.১৩ শতক জমির নির্মিত ৩ তলা বিশিষ্ট ভবন থাকলেও দলিলে ৭.১৪ শতক জমির উপর কোন ভবন নেই বা স্থাপনাবিহিন খালি জমি উল্লেখ করা হয়েছে। এতে সরকার রাজস্ব বঞ্চিত হয়েছে প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকার।

অন্যদিকে, দলিল লেখক ও সাব রেজিষ্ট্রারের সহযোগিতায় সরকারি রাজস্ব ফঁাঁকি দিয়ে নিজেদের পকেট ভরতেই প্রতারনা করা হয়েছে বলে মনে করেন সাতক্ষীরা সচেতন মহল। প্রকাশ্যে ভবন থাকলেও দলিলে ফাঁকা জায়গা কেন দেখানো হলে? কিভাবে হলো? এটি নিয়ে চলছে নানা গুঞ্জন। অনেকেই মনে করেন আর্থিক সুবিধা পেতেই এ কৌশল করা হয়েছে। এর সাথে সাব-রেজিস্ট্রার, দলিল লেখক এবং ক্রেতা-বিক্রেতার গোপন সম্পৃক্ততা রয়েছে।

তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে সদর সাব রেজিষ্ট্রার রিপন মুন্সি বলেন, আমরা তো স্থান দেখি না। ক্রেতা-বিক্রেতা এবং দলিল লেখকরা যা বলেন সে অনুযায়ী রেজিষ্ট্রি করে দেই। যদি কোন কৌশলে তারা রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে থাকে সেটি প্রমানিত হলে অব্যশই তাদের রাজস্ব পরিশোধ করতে হবে।
ক্রেতা ফারুকুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, দলিল করার বিষয় তো আমরা বুঝিনা। দলিল লেখক যেভাবে বলেছে সেভাবেই করা হয়েছে।

তবে বিক্রেতাদের মধ্যে আবুল বাশারের সাথে যোগাযোগ তিনি অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করেই বলেন একটা ঘটনা ঘটেছে। এটা নিয়ে হয়ত অনেক কিছুই করা যাবে। কিন্তু কিছু না করে একটু ওভার লুক করেন।
দলিল লেখক সাঈদুর রহমান বলেন, আমি তো ঘটনাস্থলে যায়নি। ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের কথায় লিখে দিয়েছি। তবে যদি সরকার রাজস্ব পেলে অবশ্যই ক্রেতা সেটি পরিশোধ করবে।#

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest