সর্বশেষ সংবাদ-
মানিকহারে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অর্ধলক্ষ টাকার গাছপালা কেটে নেওয়ার অভিযোগতালার ইসলামকাটিতে যৌথ পরিকল্পনা উন্নয়ন বিষয়ক সংলাপ সভাবুধহাটায় মোটরসাইকেল ও ট্রলির সংঘর্ষে যুবকের মৃত্যুবিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে মর্নিং সান প্রি- ক্যাডেট স্কুলে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্পসাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনী

জামায়াত রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে সব দল ও ধর্মের লোক নিরাপদ থাকবে: মুহাঃ ইজ্জত উল্লাহ

নিজস্ব প্রতিনিধি : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাতক্ষীরা—১ (তালা—কলারোয়া) আসনের নমিনী অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ বলেছেন, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে সব দল ও ধর্মের লোক নিরাপদ থাকবে। এ দেশে সবাই ভাই ভাই হিসেবে মিলেমিশে কাজ করবে। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় কলারোয়ার কয়লা বাজার তিন রাস্তা মোড় চত্বরে পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

কয়লা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমীর মোঃ শরিফুল ইসলাম’র সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মাওলানা সুলতান বিন মুনিরের সঞ্চালনায় পথসভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কলারোয়া উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমীর ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মাওঃ মোঃ কামারুজ্জামান, নায়েবে আমীর অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, সহকারী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ আশফাকুর রহমান বিপু, পৌর আমীর অধ্যাপক ইউনুস আলী বাবু, অফিস সম্পাদক জাহিদ হাসান মিঠু, উপজেলা কর্ম পরিষদ সদস্য মাওঃ সিরাজুল ইসলাম, ২নং জালালাবাদ ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা আব্দুল মোনায়েম, সাবেক আমীর মোঃ এরশাদ আলী, সেক্রটারি হাফেজ এরফান আলী, যুব বিভাগের সেক্রেটারি মোঃ শাহাবুদ্দীন, কয়লা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক সেক্রেটারী মোঃ মুরাদ হাসান, পেশাজী বিভাগের সভাপতি মাস্টার যুব বিভাগের সভাপতি বজলুর রহমান, সহ সভাপতি জাকির হোসেন, সেক্রেটারি ফয়সাল হোসেন, সহ সেক্রটারি সামিউল ইসলাম, জামায়াত নেতা মাওলানা মোঃ সাইফুল্লাহ, রুহুল আমিন খান, আব্দুল আলীম, আব্দুল মাজেদ, আমীন চৌধুরী প্রমুখ।

প্রধান অতিথি অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ বলেন, আমরা যদি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে পারি, তাহলে আপনাদেরই অবহেলিত অঞ্চলের উন্নয়ন করবো। আপনারা যদি ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে চান আপনাদের অধিকার পেতে চান তাহলে আসুন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পক্ষে । জামায়াতে ইসলামী আপনাদের নিরাশ করবে না । জামায়াতে ইসলামী কোনো দুর্বলের ওপর অত্যাচার করে না, দুর্নীতি, সাধারণ মানুষের সম্পদ লুণ্ঠন, করে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ থেকে জাতি ধর্ম—বর্ণ নির্বিশেষে একটি সুন্দর সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়তে চাই ।
তিনি বলেন, আমাদের অতীতের সকল বিবাদ ভুলে যেতে হবে। আমরা জাতি হিসেবে ঐক্যবদ্ধ থাকতে চাই। আগামী দিনের রাজনীতি হবে কল্যাণ এবং সেবার রাজনীতি। যারা জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করবেন তারাই বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ পাবেন।

তিনি আরও বলেন, জামায়াত টেন্ডারবাজি চাঁদাবাজি করবে না। আওয়ামী লীগের ইতিহাস গডফাদার সৃষ্টির ইতিহাস, সন্ত্রাসের ইতিহাস। কেয়ামত পর্যন্ত হাসিনার জালিম সরকারের জুলুম নির্যতনের কথা মনে রাখবে মানুষ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আওয়ামীলীগ এদেশের গণতান্ত্রিক শক্তি নয়,  পলাতক শক্তি- সাতক্ষীরায়  নিতাই রায় চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিনিধি : বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী নিতাই রায় চৌধুরী বলেছেন, ছাত্র জনতার অভ্যূত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেছে। এমপিরা পালিয়েছে। মেয়ররা পালিয়েছে। ১৯৭১ সালে পালিয়েছিল শেখ মুজিবুর রহমান। আর একবার পালিয়েছিল ১৯৭৫ সালে যখন সেনা অভ্যুত্থানে শেখ মুজিব মারা যায়। আওয়ামীলীগের সব নেতারা পালিয়েছিলো। সে সময় তার জানাজা পড়ার লোক ছিলো না। এই হচ্ছে আওয়ামীলীগ। আওয়ামীলীগ এদেশের গণতান্ত্রিক শক্তি নয়, আওয়ামীলীগ পলাতক শক্তি।
২৫ ফেব্রæয়ারি বিকাল ৫টায় সাতক্ষীরা শহীদ আব্দুর রাজ্জাক বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে অনুষ্ঠিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

গত ১৬ বছর ধরে তারা ইতিহাস বিকৃত করেছে। তারা রাষ্ট্র সম্পদ লুট করেছে। বাংলাদেশের সমস্ত ব্যাংকগুলোকে লুটপাট করেছে। শেখ হাসিনার বিচার বিভাগকে ধ্বংস করেছে। বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে ফ্যাসিবাদে পরিণত করেছে। সাতক্ষীরাসহ সারাদেশে বিচার বর্হিভ‚ত হত্যাকাÐ ঘটিয়েছে আওয়ামীলীগ ও তার দোসররা। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি ক্ষমতায় এসে সকল হত্যাকান্ডের বিচার সম্পন্ন করবে। হত্যার বদলা নেবে।

তিনি আরো বলেন, আসুন আগামী জাতীয় নির্বাচন যত দ্রæত সম্ভব সম্পন্ন করুন। আপনাদের সকল কাছে আমাদের সমর্থন আছে। আমরা বিরোধ চায় না। প্রয়োজনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা করুন। কারন ফ্যাসিবাদীরা এখনো ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। তাদের রুখে দিতে হবে।

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিসহ পতিত ফ্যাসিবাদের নানা চক্রান্ত মোকাবিলাসহ বিভিন্ন জনদাবীতে অনুষ্ঠিত সমাবেশ সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির আহবায়ক রহমাতুল্লাহ পলাশের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আবু জাহিদ ডাবলু’র সঞ্চালনায় জনসভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় বিএনপি’র প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দীন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি’র সদস্য ডা. শহিদুল আলম, জেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক সৈয়দ ইফতেখার আলী, জেলা বিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান হাবি, তারিকুল হাসান, আব্দুল আলীম, মৃনাল কান্তি রায়, আবুল হাসান হাদী, তাসকীন আহমেদ চিশতি, ড. মনিরুজ্জামান, আক্তারুল ইসলাম, ডা. শহিদুর রহমান, কামরুজ্জামান ভুট্ট প্রমূখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা শহরের প্রাণসায়ের খালের দখল উচ্ছেদে আদালতের নির্দেশ

ডেস্ক রিপোর্ট: হাইকোর্ট বিভাগের একটি ডিভিশন বেঞ্চ সাতক্ষীরা শহরের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত ঐতিহ্যবাহী “প্রাণশায়ের খাল” দখল ও দূষণ থেকে পুনরুদ্ধার ও রক্ষার ব্যর্থতা সংবিধান ও প্রচলিত আইনের লঙ্ঘন হওয়ায় কেন তা অসাংবিধানিক, বেআইনী, ও জনস্বার্থবিরোধী ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে বিবাদীগণের উপর রুল জারি করেছেন। জারিকৃত এ রুলে উল্লেখিত খালটির মূল প্রবাহ অনুযায়ী সীমানা নির্ধারণের, সকল দখলদার ও ক্ষতিকর স্থাপনা উচ্ছেদের এবং দূষণের উৎস চিহ্নিতপূর্বক দূষণ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে উল্লেখিত খাল পুনরুদ্ধার, সংরক্ষণ ও রক্ষা করার নির্দেশ কেন প্রদান করা হবে না- তাও জানতে চেয়েছেন আদালত।

রুল জারির পাশাপাশি আদালত উল্লেখিত খালটির মূল প্রবাহ অনুযায়ী সীমানা নির্ধারনের, খালে বিদ্যমান দখলদার উচ্ছেদের এবং খালটি দূষণের উৎস চিহ্নিতপূর্বক দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে একটি সময়াবদ্ধ কর্মপরিকল্পনা প্রস্তুতের নির্দেশ প্রদান করেছেন। সেইসাথে আদালতের আদেশ প্রতিপালন সংক্রান্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিলের নির্দেশ প্রদান করেছেন। আদালত অন্তবর্তীকালীন এ নির্দেশসমূহ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এর মহাপরিচালক, সাতক্ষীরা জেলার জেলা প্রশাসক, সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রশাসক, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, সাতক্ষীরার নির্বাহী প্রকৌশলী (পরিচালনা ও রক্ষাবেক্ষণ) এবং পরিবেশ অধিদপ্তর, সাতক্ষীরার উপ-পরিচালককে প্রদান করেছেন।

বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) কর্তৃক দায়েরকৃত একটি জনস্বার্থমূলক (নং ৪৪৬/২০২৫) মামলার প্রাথমিক শুনানী শেষে ২৪ ফেব্রæয়ারি সোমবার বিচারপতি মো: আকরাম হোসেন চৌধুরী এবং বিচারপতি রাশেদুজ্জামান রাজা এর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বিভাগের একটি বেঞ্চ এ আদেশ প্রদান করেন।

উল্লেখ্য, সাতক্ষীরা শহর এলাকার মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে প্রাণশায়ের খাল। সাতক্ষীরার বেতনা ও মরিচ্চাপ নদীর সংযোগকারী এ খালের দৈর্ঘ্য ১৩ কিলোমিটার। শহরের পানি নিষ্কাশনের অন্যতম প্রধান মাধ্যম হচ্ছে- এ খাল। বেতনা ও মরিচ্চাপ নদীর সংযোগ খাল হিসেবে, এ খালের রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। একসময় যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে এ খালের অবদান ছিল অপরিসীম। দেশের অন্যান্য নদী-খালের মতো দখল ও দূষণে এ খালের অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে। খালটি দখল করে গড়ে উঠেছে দোকান, ঘর-বাড়ীসহ নানা অবৈধ স্থাপনা। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, সাতক্ষীরা ২০১৯ সালে ৮২০ জন অবৈধ দখলদার এবং ১৬৮ টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা প্রস্তুত করলেও অদ্যাবধি দখলমুক্ত হয়নি প্রাণশায়ের খাল। দখলের পাশাপাশি খালটির দু‘পাশে এবং খালের মধ্যে পলিথিন-প্লাষ্টিকসহ নানান অপচনশীল ও ক্ষতিকর বর্জ্য ফেলে খালটির পানি দূষিত করছে। সাতক্ষীরা বাজারের অননুমোদিত কসাইখানার মাধ্যমে গবাদি পশুর রক্ত ও অন্যান্য বর্জ্য সরাসরি খালটিতে ফেলা হচ্ছে। এছাড়াও বাজার ও পাশর্^বর্তী আবাসিক এলাকার ড্রেনের সংযোগ রয়েছে এ খালে। গৃহস্থালী বর্জ্য নিয়মিত এ খালে ফেলা হচ্ছে। ফলশ্রæতিতে খালটি তার প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট হারিয়ে একটি পঁচা ডোবায় পরিণত হয়েছে। খালটি রক্ষায় বেলা উল্লেখিত জনস্বার্থমূলক মামলাটি দায়ের করে।
মামলার বিবাদীগণ হলেন – ভ‚মি মন্ত্রণালয়ের সচিব; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব; জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান; বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান; পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক; সাতক্ষীরা জেলার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার; খুলনা বিভাগের পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক; সাতক্ষীরা সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা; সাতক্ষীরা পৌরসভার প্রশাসক; সাতক্ষীরার নির্বাহী প্রকৌশলী (পরিচালনা ও রক্ষাবেক্ষণ) এবং পরিবেশ অধিদপ্তর, সাতক্ষীরার উপ-পরিচালক।
বেলা’র পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন এডভোকেট এস. হাসানুল বান্না। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ড: মো: গোলাম রহমান ভুঁইয়া।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে বার্ষিক  ক্রীড়া প্রতিযোগিতা’র উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিনিধি : ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২৫ এর শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার সকাল ১০ টায় সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ মাঠে এ বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করা হয়।

সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবুল হাশেমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাঃ আল মোস্তানছির বিল্ল্যাহ।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আহবায়ক প্রফেসর মহাদেব চন্দ্র সিংহ, সাতক্ষীরা সরকারি মহিলা কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ শেখ আব্দুল ওয়াদুদ, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সুকুমার দাশ ও প্রাক্তন অধ্যক্ষ প্রফেসর মোকাররম আলী, সাতক্ষীরা সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনিসুর রহমান।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা তথ্য অফিসার জাহারুল ইসলাম টুটুল, ক্রীড়া কমিটির সদস্য সহযোগী অধ্যাপক মো. মিয়ারাজ হোসাইন, সহযোগী অধ্যাপক মো. ছানোয়ার হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মো. মোশাররফ হোসেন, প্রভাষক আয়শা আক্তার, প্রভাষক গৌতম কুমার পাল প্রমুখ। এসময় কলেজের সকল পর্যায়ের অধ্যাপক, শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. অলিউর রহমান ও আ ন ম গাউছার রেজা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
প্রকৃতিকে রাঙিয়ে তোলা বসন্তের রুপকন্যা শিমুল বিলুপ্তপ্রায়

কে এম রেজাউল করিম দেবহাটা : সাতক্ষীরা জেলার দেবহাটা উপজেলায় কালের বিবর্তনে প্রকৃতিকে রাঙিয়ে তোলা আগুন ঝরা ফাগুনে চোখ ধাঁধানো গাঢ় লাল রঙের অপরূপ সাজে সজ্জিত বসন্তের রুপকন্যা শিমুল বিলুপ্তপ্রায়। ঋতুরাজ বসন্তের আগমনে আবহমান গ্রামবাংলার প্রকৃতিকে রাঙিয়ে অনেক ফুল ফুটলেও এখন আর তেমন চোখে পড়েনা রক্তলাল নয়নাভিরাম শিমুল ফুল। বিগত এক-দেড় যুগ আগেও উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের অধিকাংশ বাড়ির আনাচে কানাচে বা রেললাইনের পাশে অনেক শিমুল গাছ দেখা গেলেও এখন তেমন একটা চোখে পড়ে না। এক সময় প্রতিটি গাছে গাছে প্রস্ফুটিত শিমুল ফুলই স্মরণ করিয়ে দিতো বসন্তের আগমন।

শীতের পরেই ঋতুরাজ বসন্ত আগমনের সাথে সাথে প্রকৃতিতে লেগেছে তার ছোঁয়া। প্রতিটি গাছেই আসতে শুরু করেছে নতুন পাতা। প্রকৃতিতে দক্ষিণা বাতাসে মুকুলের মৌ মৌ ঘ্রাণে মুগ্ধ চারিদিক।

কোকিলের সুমিষ্ট কুহুতালে ফাগুনের উত্তাল বাসন্তী হাওয়া দিচ্ছে দোলা। গাছে গাছে জেগে উঠেছে সবুজ পাতা। মুকুল আর শিমুল ফুল দেখে বোঝা যায় শীত বিদায় নিয়ে এসেছে ফাগুন।

শিমুল গাছের শাখাগুলো বসন্তের আগমনে লাল শাড়ির ঘোমটা পরা গ্রাম্য নববধূর সাজে সজ্জিত হতে দেখা যায়, যা দর্শনে হতাশ প্রেমিকের মনেও জাগিয়ে তোলে আশা। অন্যান্য গাছের তুলনায় শিমুল গাছ অনেক উঁচু হওয়ায় বহু দূর থেকে এ মনোরম দৃশ্য চোখে পড়ে।

জোয়ার এনে দেয় কবির কল্পনার জগতে। কেবল সৌন্দর্যই বিলায় না শিমুল গাছের রয়েছে নানা উপকারিতা ও অর্থনৈতিক গুরুত্ব।

প্রাকৃতিকভাবে তুলা আহরণের অন্যতম অবলম্বন শিমুল গাছ। এ গাছের সব অংশেরই রয়েছে ভেষজগুণ। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা এখনো নানা রোগের চিকিৎসায় এ গাছের বিভিন্ন অংশ ব্যবহার করে। শিমুল গাছের বৈজ্ঞানিক নাম ‘বোমবাক্স সাইবা লিন’। এটি বোমবাকাসিয়াক পরিবারের উদ্ভিদ। বীজ ও কান্ডের মাধ্যমে এর বংশবিস্তার হয়। রোপণের ৫-৬ বছরের মধ্যে শিমুল গাছে ফুল ফোটে। ৯০ থেকে ১০০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। সেই তুলনায় বেশ মোটাও হয়।

নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করে শিমুল গাছ দেড়শ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। শীতের শেষে পাতা ঝরে পড়ে। বসন্তের শুরুতেই গাছে ফুল ফোটে। আর এ ফুল থেকেই হয় ফল। চৈত্র মাসের শেষের দিকে ফল পুষ্ট হয়। বৈশাখ মাসের দিকে ফলগুলো পেকে শুকিয়ে গিয়ে বাতাসে আপনা আপনিই ফল ফেটে প্রাকৃতিকভাবে তুলার সাথে উড়ে উড়ে দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়া বীজ থেকেই এর জন্ম হয়।

অন্যান্য গাছের মতো এ গাছ কেউ শখ করে লাগায় না। নেওয়া হয় না কোন যত্ন। অযত্ন আর অনাদরে প্রাকৃতিকভাবেই গাছ বেড়ে ওঠে। এ গাছের প্রায় সব অংশই কাজে লাগে। এর ছাল, পাতা ও ফুল গবাদিপশুর খুব প্রিয় খাদ্য। বালিশ, লেপ ও তোষক তৈরিতে শিমুল তুলার জুড়ি নেই।

অথচ বর্তমানে মানুষ এ গাছকে তুচ্ছ মনে করে কারণে অকারণে কেটে ফেলছে। অতীতে ব্যাপকহারে নির্মাণ কাজ, টুথপিকসহ নানা ধরনের প্যাকিং বাক্স তৈরি ও ইটভাটার জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হলেও সেই তুলনায় রোপণ করা হয়নি। ফলে আজ বিলুপ্তির পথে। শিমুল গাছ উজাড় হওয়ার ফলে পরিবেশের উপরে পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব।

এ গাছ অনেক উঁচু হওয়ায় কাক, কোকিল, চিল, বকসহ বিভিন্ন ধরনের পাখি বাসা বেঁধে বসবাস করত। এ গাছ উজাড় হওয়ার ফলে এসব পাখিরা আবাসস্থল হারিয়ে পড়েছে অস্তিত্ব সংকটে। গাছ না থাকায় আবাসস্থলের অভাবে ধীরে ধীরে এসব পাখিরাও হারিয়ে যাচ্ছে।

উপজেলার কোড়া গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি হোসেন আলি (৭০) বলেন, গ্রামে প্রচুর শিমুল গাছ ছিল। এই শিমুল ঔষধি গাছ হিসেবেও পরিচিত। গ্রামাঞ্চলের মানুষ বিষফোঁড়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে এ গাছের মূল ব্যবহার করত।

একই গ্রামের প্রবীণ ব্যক্তি ওমর আলি (৬৫) বলেন, একটি বড় ধরনের গাছ থেকে তুলা বিক্রি করে ১০-১৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। আগের তুলনায় এখন শিমুলের তুলার দাম অনেক বেড়ে গেছে। এর পরও এই গাছ নিধন হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

এ বিষয়ে প্রবীণ ব্যক্তিরা বলেন, শিমুল গাছ রক্ষায় এখনই ব্যবস্থা না নিলে এক সময় উপকারী গাছের তালিকা থেকে এ গাছটি হারিয়ে যাবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম হয়তো জানতেও পারবে না বাংলার মাটিতে শিমুল নামে কোনো গাছ ছিল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের ব্যতিক্রমী নিবন্ধিত কমিউনিটি শিশুদের জন্মদিন পালন

কে এম রেজাউল করিম দেবহাটা : দেবহাটায় ওয়ার্ল্ড ভিশনের আয়োজনে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে নিবন্ধিত ও কমিউনিটির ৯৯০ জন শিশুর জন্মদিন পালিত হয়েছে। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারী-২৫) দেবহাটা এরিয়া প্রোগ্রামের আয়োজনে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের অর্থায়নে ও সুশীলনের বাস্তবায়নে উপজেলার ঘলঘলিয়া ফুটবল মাঠে এ অনুষ্ঠান উদযাপন করা হয়।

এতে সুশীলনের দেবহাটা এরিয়া প্রোগ্রামের কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার মোঃ আসাদুজ্জামান (রিপন) এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন দেবহাটা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন বকুল।

বিশেষ অতিথি ছিলেন দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আর.কে.বাপ্পা। এসময় গ্রাম উন্নয়ন কমিটির সভাপতি উত্তম রায়, জুলফিকার আলি, নাছিমা বেগম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উক্ত অনুষ্ঠানে দেবহাটা ইউনিয়নে আরো ২টি স্থানে (দেবহাটা ফটবল মাঠ ও টাউনশ্রীপুর) মোট ৯৯০ জন শিশুর জন্মদিন পালন করা হয়।

এসময় শিশুদের সাথে নিয়ে আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে কেক কাটা হয় এবং প্রত্যেক শিশুদের জন্য উপহার হিসাবে ১টি টিফিন বাটি ও ১টি মগ প্রদান করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে মাদ্রাসা দখল করে নেওয়ার চেষ্টা এবং মিথ্যা মামলায় আটক দুই শিক্ষকের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

নিজস্ব প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে জামিয়া ইসলামিয়া রশিদীয়া হুসাইনাবাদ মাদ্রাসা দখল করে নেওয়ার চেষ্টা এবং মাদ্রাসার দুই শিক্ষক মাওলানা মিজানুর রহমান ও মাওলানা আবু নাইম এর নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার পূর্বক মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এলাকাবাসীর আয়োজনে ২৪ ফেব্রæয়ারি সোমবার বেলা ১১ টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন জামিয়া ইসলামিয়া রশিদীয়া হুসাইনাবাদ মাদ্রাসা’র সভাপতি এ্যাড: রফিকুল ইসলাম।

বক্তব্য রাখেন জামিয়া ইসলামিয়া রশিদীয়া হুসাইনাবাদ মাদ্রাসা শিক্ষক হাফেজ মাওলানা মো: রোকনুজ্জামান, হাফেজ মাওলানা হাফেজ মাওলানা মোঃ শহিদুল ইসলাম, মোঃ মাহাদি হাসান, মোঃ আব্দুল্লাহ।
শিক্ষক মাওলানা রোকনুজ্জামান বলেন, ওই মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা মিজানুর রহমান ২০০৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত মাদ্রাসা পরিচালনা করে আসছেন। ওই পরিচালনার প্রেক্ষিতে দীর্ঘদিন যাবত তার পিছনে শত্রুতা বসত তার বড় ভাই মাওলানা আব্দুস সবুর, তার ভাতিজা আব্দুল কাইয়ুম অন্যান্য ভাতিজারা মিলে মাদ্রাসা দখল করার জন্য পায়তারা করছে। এর প্রেক্ষিতে তারা শরীয়তের মানদÐে ওলীগণের হালাত নামক একটি বই বিভিন্ন বিষয় উল্লেখ করে তারা বিভিন্ন প্রগান্ডা ছড়াচ্ছে। মূলত এই কিতাবটি ছিল মাওলানা মিজানুর রহমানের বড় ভাই এর ১৬ টি প্রশ্ন। সে সময় তিনি বলেছিলেন তুমি যদি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে পারো বলেছিল তুমি সঠিক। আর যদি না পারো তাহলে তুমি গোমরা।

তিনি আরো বলেন গত কয়েকদিন পূর্বে সন্ত্রাসীরা মাদ্রাসার খাদ্য লুট করে নিয়ে গেছে যার ফলে ছাত্ররা অনাহারে আছে। মাওলানা মিজানুর রহমান একজন ধর্মভীরু মুসলমান। উনি কারো কাছ থেকে কোন হাদিয়া নেন না। যদিও নেন সেটি হালাল হবে কিনা বিবেচনা করেই নেন। আমাদের হুজুরকে মিথ্যা মামলায় আটক করেছে। সম্পতি নিয়ে বিরোধের বিষয়টি ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতেই মাওলানা মিজানুর রহমানের অন্যান্যরা ভাইয়ের এধরনের চক্রান্ত অব্যাহত রেখেছে। মিথ্যা মামলায় আটককৃত মাওলানা মিজানুর রহমান ও শিক্ষা সচিব আবু নাঈমকে দ্রæত মুক্তির দাবি জানান। ###

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির নব নির্বাচিত কমিটির অভিষেক

নিজস্ব প্রতিনিধি : আনন্দ ঘনো পরিবেশের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার নব নির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান ও শিক্ষক মিলনমেলা ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার বেলা ১২ টায় সাতক্ষীরা মোজাফ্ফর গার্ডেনে এ অভিষেক অনুষ্ঠান ও শিক্ষক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, সদর উপজেলা শাখার সভাপতি মোঃ মোমিনুল ইসলাম (শামীম) এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, জেলা শিক্ষা অফিসার মুহাম্মদ আবুল খায়ের। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি মোঃ আমানুল্যাহ,সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি কৃষ্ণানন্দ মুখার্জী, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নারায়ণ চন্দ্র মন্ডল,
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, সাতক্ষীরা জেলা শাখার সম্পাদক মোঃ আব্দুল মালেক গাজী,
সাতক্ষীরা জেলা শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতি সদস্য সচিব মোঃ মিজানুর রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার নব নির্বাচিত কমিটির, সহ-সভাপতি আবুল কাশেম, মো. এমাদুল ইসলাম, মো.
লিয়াকত আলী, মো. আব্দুল মালেক,মো. হাবিবুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মো. তৈবুর রহমান,মো. শফিকুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ

মো. জহুরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক এ এস এম আব্দুল করিম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. গোলাম কিবরিয়া, মো. শাহিনুর ইসলাম, প্রচার সম্পাদক মুজিবুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক মো. আব্দুল লতিফ, ক্রীড়া সম্পাদক জাহিদ হাসান, মহিলা সম্পাদক অর্চনা বালা রায়সহ সকল নির্বাচিত সদস্যগন। দ্বিতীয় পর্বে এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সকল পর্যায়ের সদস্যগন উপস্থিত ছিলেন। সমগ্র অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, সদর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল্যা ও জেলা শিক্ষক সমিতির কোষাধ্যক্ষ মো. নজিবুল ইসলাম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest