সর্বশেষ সংবাদ-
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ট্রাইবেকারে ৩-২ গোলে সাতক্ষীরার জয়লাভসাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কাছে জামায়াতের স্মারকলিপিসংবাদ সম্মেলনে আয়া : ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমাকে ও সহকারী প্রধান শিক্ষককে অপবাদ দেওয়া হচ্ছেমেহেরপুরে অনলাইন জুয়ার প্লাটফর্ম চালানো ২ যুবক সাতক্ষীরায় গ্রেফতারআমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) সাতক্ষীরা জেলা কমিটি পুর্নগঠনশিশুদের ‘নোবেল’ পুরস্কারে মনোনীত সাতক্ষীরার সুদীপ্তআশাশুনিতে পরিচর্চাকারীদের পজেটিভ প্যারেনটিং বিষয়ক প্রশিক্ষণদক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জলাবদ্ধতা মুক্তির একমাত্র পথ টিআরএম: আলোচনায় বক্তারাসাতক্ষীরায় তরুণ নেতৃত্বে নির্বাচনী সংলাপ: জনগণকেন্দ্রিক ইশতেহারে স্থানীয় উন্নয়নের চাহিদা উপস্থাপনদেবহাটার টাউনশ্রীপুর হাইস্কুলের শিক্ষক ও আয়াকে অপসারনের দাবিতে মানববন্ধন

দেবহাটায় মাধ্যমিক শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে ইউএনওর বিদায়ী সংবর্ধনা

দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহাটায় মাধ্যমিক শিক্ষা পরিবারের পক্ষ থেকে দেবহাটা উপজেলার বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আসাদুজ্জামানকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। উপজেলার নাংলা ফাতেমা রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয় মিলনায়তনে মঙ্গলবার ২৯ জুলাই দুপুর ১টায় অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা শিক্ষা অফিসার ও দেবহাটা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মুহাঃ আবুল খায়ের। সংবর্ধিত ও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আসাদুজ্জামান।

দেবহাটা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যথাক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন (লেইস) প্রজেক্টের সহকারী প্রকল্প পরিচালক (মনিটরিং) সানজিদা আরা ও সখিপুর সরকারী কেবিএ কলেজের অধ্যক্ষ অলোক কুমার ব্যানার্জী। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ও বক্তব্য রাখেন দেবহাটা উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওঃ অলিউল ইসলাম, নাংলা ফাতেমা রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাবেক প্রধান শিক্ষক এনামুল হক বাবলু, দেবহাটা সরকারী বিবিএমপি ইনস্টিটিউশন হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মদন মোহন পাল, সখিপুর ফাজিল মাদ্রাসার সুপার মাওঃ ইয়াকুব আলী, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা কমিটির সাবেক সদস্য ইমরান বাশার, বহেরা এটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আলিমুজ্জামান, পারুলিয়া বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম,

নাংলা ফাতেমা রহমান রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ইসরাঈল আশেক মাগফুর, দেবহাটা রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি আর.কে.বাপ্পা, দেবহাটা প্রেসক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম প্রমুখ। সংবর্ধিত অতিথি বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আসাদুজ্জামান তার দেবহাটা উপজেলায় ১বছর ১১মাসের দায়িত্ব পালনকালে দেবহাটাবাসীর সার্বিক সহযোগীতার স্মৃতি তুলে ধরে উপজেলার সকল সেক্টরের উন্নয়নে তার ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। আসাদুজ্জামান বলেন, দেবহাটাবাসী অত্যন্ত শান্তিপ্রিয় ও বন্ধুসুলভ আচরন করার কারনে তিনি যথাসম্ভব সরকারী দায়িত্ব পালন করে উপজেলার উন্নয়নে ভূমিকা রাকতে পেরেছেন। তিনি আজীবন এই স্মৃতি মনে রাখবেন। উল্লেখ্য, মো. আসাদুজ্জামান সম্প্রতি এডিসি জেনারেল হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে ঝিনাইদহ জেলাতে বদলী হয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আপ বাংলাদেশ’  সাতক্ষীরা জেলা আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : জুলাই বিপ্লবের নতুন রাজনৈতিক প্লাটফর্ম ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ(‘আপ বাংলাদেশে’) সাতক্ষীরা জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। সোমবার ( ২৮ জুলাই ) আপ বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক আলী আহসান জুনায়েদ ও সদস্য সচিব আরেফিন মোহাম্মদ হিজবুল্লাহ এর স্বাক্ষরিত এক পত্রে আহবায়ক ও সদস্য সচিবসহ ৫৯ সদস্য বিশিষ্ট জেলা কমিটি অনুমোদন দেয়। কমিটিতে আক্তারুল ইসলাম আক্তারকে আহবায়ক ও
আবিদ হাসানকে সদস্য সচিব, যুগ্ম আহ্বায়ক মো: অলিউর রহমান, মো: ইমরুল ইসলাম, ইদ্রিস আলী,ঝুমা মারিয়াম, কাজী হাফিজা, যুগ্ম সদস্য সচিব হিসাবে আইয়ুব হুসাইন,হাবিবুর রহমান,নাঈম হোসেন,নাহিদ হোসেন,তামিম হোসেন ও কাজী লায়লা আলী।

জেলা কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন ইব্রাহিম তাকি,মোয়াজ্জেম হোসেন হৃদয়, মুনিয়া আক্তার ইচ্ছা,সালাম খান, নাঈম হোসেন, মোঃ মুস্তাকিম, মোঃ শাহিন, মোঃ মনিরুল ইসলাম, মাসুম বিল্লাহ, সোহাগ হোসেন, মাসুদ হোসেন,মোঃ সাকিব হোসেন,সিফাত হোসেন,রিফাত হোসেন, সাকিব হোসেন, মোঃ জুবায়ের হোসেন
,রিপা সানজিদা তাকি,তাইবা তাবাসসুম

,মোস্তাফিজুর রহমান, মোঃ মাহদী আলভী খান,কাদেরী কিবরিয়া ,মোঃ নাহিদ হোসেন,সোহাগ শাহরিয়ার, ইলিয়াছ হোসেন, এস. এম. মিছবাহুল মুনাওয়ার,মাছুদুর রহমান,ওসমান গনী, মুজাহিদ হোসেন, মোঃ তামিম হোসেন, আক্তারুজ্জামান,খন্দকার সোহান উদ্দিন সায়েম,আসাদ হোসেন,মুজাহিদ আহম্মেদ,নাজমুস সাকিব,মোঃ অনিকুজ্জামান তহা,মোঃ আসাদুজ্জামান আসাদ, মোঃ মহিন হোসাইন,মোঃ তরিকুল ইসলাম তোহা,এস এম মুস্তাকিম বিল্লাহ,মুহা. সোহেল মাসুদ,মহিদ হাসান আলিফ,জুবায়ের হোসেন, প্রসেনজিৎ কুমার, হাফেজ গোলাম হোসেন, নাঈম হোসেন,কাজী ইমন হাসানসহ মোট ৫৯ বিশিষ্ট কমিটির নাম অনুমোদন দেওয়া হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
শ্যামনগরে ৪৩টি ভ‚মিহীন পরিবারের বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিকারের দাবিতে স্মারকলিপি

নিজস্ব প্রতিনিধি:
শ্যামনগরে বাস্তহারা ৪৩টি ভ‚মিহীন পরিবারের বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিকারের দাবিতে স্মারক লিপি প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ বিভিন্ন দপ্তরে এ স্মারক লিপি প্রদান করা হয় এসময় ভ‚মিহীণ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে,বিগত ১৯৭৭ সালে শ্যামনগর মৌজায় এস এ খতিয়ান নং- নামজারী খতিয়ান নং- ১/১১৫, ১/২২, ১/২০, ৭৫৬,৭৫২, ৭৫৯, ৭৮১ ও ৭৫৭ দাগে মোট ৪ একর ৬ শতক সম্পত্তি সরকার বাহাদুরের কাছে ভ‚মিহীনদের নামে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত গ্রহন দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে ভোগদখল করে আসছি। সেখানে উপজেলার অসহায় ভ‚মিহীন ৪৩টি পরিবার ঘরবাড়ি নির্মান করে মাথাগোজায় ঠাঁই পেয়েছে। অথচ কথিত চাঁদাবাজরা ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে শেখ হাসিনার পালায়নের পর ওই ভ‚মিহীন পল্লীতে হামলা করে। সে সময় তারা ৪৩টি অসহায় ভ‚মিহীন পরিবারে অগ্নিসংযোগ করে বাড়িঘর জ¦ালিয়ে দেয় এবং লুটপাট করে। কিন্তু আমরাও চেয়েছিলাম শেখ হাসিনার পতন। কারন আওয়ামীলীগের সময় ভ‚মিহীদের এবং ভ‚মিহীন নেতা মোকছেদ আলীর বাড়িঘর ভাংচুর ও লুটপাট করেছে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা। যে কারনে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পলায়নের পর ভ‚মিহীন পল্লীতে আনন্দ শুরু হলেও কিছুক্ষন পর ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় দিশেহারা হয়ে পড়ে ভ‚মিহীনরা। এছাড়া সাতক্ষীরা জেলা বাস্তহারা ভ‚মিহীন সমাজ কল্যাণ সংস্থার সভাপতি মোকছেদ আলী বিগত ৩৫-৩৬ বছর ধরে অসহায় বাস্তুহারী মানুষের নিয়ে গঠিত নির্দলীয় সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছে। বিভিন্ন সরকারের আমলে সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় সাতক্ষীরা জেলার কয়েক হাজার বিঘা সরকারি সম্পত্তি কৃষক, বাস্তহারা ভ‚মিহীনদের ঘর বাড়ি নির্মান কের প্রায় লক্ষাধিক পরিবারকে বসবাসের উপযোগি করে দিয়েছেন তিনি।

অথচ ভ‚মিদস্যুদের কবল থেকে উদ্ধার করে ভুমিহীনদের মধ্যে দেওয়ায় তার উপর ক্ষিপ্ত হয় ওইসব ভ‚মিদস্যুরা। তিনি কখনো কোন দল করিনি। আওয়ামীলীগের সাথেও তার কোন সম্পৃক্ততা ছিল না। আওয়ামীলীগের সময়ে তার দোকানপাট, ভ‚মিহীন অফিস, প্রতিবন্ধী অফিস, অন্যান্য ঘরবাড়ি ভাংচুর ও লুটপাট করেছে আওয়ামীলীগের ক্যাডাররা।
তাদের চক্রান্তে আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি। আমরা ওই চক্রান্তকারীদের হাত থেকে রক্ষা পেতে এবং ভ‚মিহীন পল্লীতে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তারা। ##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
জাতীয় ভ‚মিহীন অধিকার সোসাইটি সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার কমিটি গঠন

বাংলাদেশ জাতীয় ভ‚মিহীন অধিকার সোসাইটি সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২৯ জুলাই জেলা কমিটির সভাপতি মো: বাবলু হাসান ও সাধারণ সম্পাদক মীর আশিক ইকবাল বাপ্পী স্বাক্ষরিত একপত্রে আব্দুল গাফফার কে সভাপতি ও মনিরুল ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট সদর উপজেলা কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ হলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম বাবু, সহ-সভাপতি শফিকুল থান্দার, হাফিজুল ইসলাম, আব্দুল গফফার মোল্যা, যুগ্ম সম্পাদক আহছান উল্লাহ, সহ-সম্পাদক কাউম গাজী, জাহারুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক মিহির কান্তি মন্ডল, অর্থ সম্পাদক মফিজুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক সেলিম জাহিদ, আইন সম্পাদক আব্দুল মান্নান, প্রচার সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, ত্রান সম্পাদক আব্দুল জলিল মন্ডল, মহিলা সম্পাদিকা ছালমা খাতুন, কার্যকারী সদস্য আয়ুব আলী সরদার, আবুল হোসেন, আবু হানিফ, জয়নুল আবেদীন, আজগর আলী। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
বিএনপির অফিস ভাংচুরের মামলা বাদীকে পিটিয়ে জখমের অভিযোগ সাবেক যুবদল নেতার বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিনিধি :
সাতক্ষীরায় ওয়ার্ড বিএনপির অফিস ভাংচুরের মামলার বাদীকে পিটিয়ে জখমের ঘটনা ঘটেছে। ২৭ জুলাই দুপুরে সাতক্ষীরা জজকোর্টের আইনজীবীর কক্ষেই জেলা যুবদলের সাবেক আহবায়ক আইনুল ইসলাম নান্টার নেতৃত্বে এ মারপিটের ঘটনা ঘটে। এঘটনায় আহত ওয়ার্ড বিএনপি নেতা ওজিয়ার রহমান সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ভুক্তভোগী ওজিয়ার রহমান বলেন, ২নং ওয়ার্ডের বিএনপির অফিস ভাংচুরের ঘটনায় সাবেক এমপি রবিকে প্রধান আসামী করে একটি মামলা দায়ের করি। আইনী পরামর্শের জন্য তিনি ২৭ জুলাই এ্যাড. তোজাম্মেল হোসেন তোজামের চেম্বারে অবস্থান করছিলেন। এসময় সাবেক যুবদল নেতা আইনুল ইসলাম নান্টার নেতৃত্বে কতিপয় ব্যক্তি তার উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে গুরুতর আহত করে। ওই মামলার হাত থেকে আওয়ামীলীগের সন্ত্রাসীদের রক্ষার্থে নান্টার নেতৃত্বে আমার উপর হামলা করা হয়েছে।

এবিষয়ে আইনজীবী জজকোর্টের অতিরিক্ত পিপি এ্যাড. তোজাম্মেল হোসেন তোজাম বলেন, আমার চেম্বারে ঢুকেই তাকে মারপিট করা হয়। আমরা রক্ত্যাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি।

তবে এঘটনায় আইনুল ইসলাম নান্টা মারপিটের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ওই মামলায় যুবদলের নেতাকর্মীদের জড়িয়েছে। মামলা করার আগে কারো সাথে কোন আলোচনা না করেই ওজিয়ার মামলাটি করেছে। এছাড়া ওজিয়ারের বিরুদ্ধে বিদেশে পাঠানোর নাম করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এসবের হাত থেকে বাঁচতে মারপিটের ঘটনা সাজিয়েছে।##

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
আশাশুনির খাজরায় মাদক বিরোধী র‌্যালী

আশাশুনি প্রতিনিধি:
আশাশুনির খাজরায় মাদক বিরোধী গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আলোচনা সভা ও র‌্যালী অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল ১০ টায় ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয় খাজরা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বিদ্যালয় মিলনায়তনে আলোচনা সভায় প্রধান শিক্ষক মোঃ মহিউদ্দীন, খাজরা ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম বাচ্চু, এডহক কমিটির সভাপতি ইউনুছ আলী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সভা শেষে বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও এলাকার জনসাধারনের অংশ গ্রহনে প্রধান শিক্ষকের নেতৃত্বে একটি র‌্যালী বের করা হয়। র ্যালিটি স্কুল চত্বর থেকে শুরু হয়ে বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে স্কুল চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় পুকুর খাল উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে সাতক্ষীরা সরকারী কলেজের পুকুর পাড়ে ২টি ঘাটলা নির্মান করা হয়। প্রকল্পের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল স্থানীয়দের সুপেয় এবং গৃহস্থালির কাজে ব্যবহারের জন্য পানি সরবরাহ করা। কিন্তু সেই পুকুর এখন মাছ চাষের জন্য ইজারা দিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। ৪৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে এলজিইডি সাতক্ষীরা।

স্থানীয়রা জানান, এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল কলেজের শিক্ষার্থী ও গ্রামবাসীদের জন্য সুপেয় ও গৃহস্থালি কাজের জন্য পানি সরবরাহ, ভূ—গর্ভস্থ পানি সংরক্ষণ, ভূ—উপরিস্থ পানি ব্যবহারে জনগণকে উৎসাহিত করা এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা। মাছ চাষ করলে পুকুরগুলো পানীয় জল সরবরাহের অনুপযোগী হয়ে পড়বে।

মাছ চাষের জন্য কেন পুকুরগুলো ইজারা দেওয়া হলো? জানতে চাইলে সাতক্ষীরা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আবুল হাশেম বলেন, মাছ চাষ করার কোন অনুমতি নেই। তবে হোস্টেলে ছাত্রদের খাওয়ার জন্য মাছ চাষ করতে পারে। তবে আগামিতে আর মাছ চাষ করতে দেব না। পুকুরে গোবর দেওয়ার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেন।

স্থানীয় মাহমুদ হোসেন, নিজাম উদ্দীন, সোহরাব হোসেন জানান, পুকুরটি পানি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। প্রায় দিন মাছের খাবার হিসেবে পুকুরে বস্তা বস্তা গোবর ফেলা হচ্ছে। পানিতে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ২৮ জুলাই রাত পর্যন্ত পুকুর পাড়ে কয়েক বস্থা গোবরের স্তুত পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয়রা।

এনিয়ে কলেজ কর্তৃপক্ষকে বার বার দৃষ্টিআকর্ষণ করার পরও কোন ব্যবস্থা না নেওয়াতে ২৮ জুলাই প্রতিকার চেয়ে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাষক বরাবর স্মারক লিপি দিয়েছে ভুক্ত ভোগী পরিবার। লিখিত অভিযোগে তারা জানান, সাতক্ষীরা সরকারি কলেজ চত্বরে অবস্থিত পুকুরটি দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ জনগণের জন্য উন্মুক্ত ছিল এবং এটি এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে পরিচিত। জনগুরুত্ব বিবেচনায় কলেজ কর্তৃপক্ষের সম্মতিতে শর্ত সাপেক্ষে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর পুকুরটি সংস্কার পূর্ব—পশ্চিম পাড়ে দু’টি ঘাটলা নির্মাণ করে দেয়। কিন্তু বর্তমানে উক্ত পুকুরে মাছ চাষের নামে পুকুরে বস্তা বস্তা গোবর দিচ্ছে। এছাড়া নিয়মিতভাবে মুরগির বিষ্ঠা ও ফেলা হচ্ছে, যা পুকুরের পানি দুষিত করছে এবং আশপাশের পরিবেশে দূর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এই দূষণের কারণে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি এলাকার সাধারণ মানুষও স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ছে। প্রাকৃতিক জলাধার বিবেচনায় এলাকাবাসী অনেকেই রান্নার কাজে এ পুকুরের পানি ড্রাম ভরে নিয়ে যেত, যা এখন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
ফিংড়ি ইউনিয়নে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সভা

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : ফিংড়ি ইউনিয়নে দক্ষিণ ফিংড়ি ঋষিপাড়ায় ব্রেকিং দ্য সাইলেন্সের আয়োজনে টিডিএস এর সহযোগিতায় স্প্রিট কল প্রকল্পের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে সভা অনুষ্ঠিত হয়। গত ২৭ জুলাই সকালে অনুষ্ঠিত সভায় কমিটির সক্ষমতা বৃদ্ধির বিষয়ে, প্রথমে এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে যে সকল সমস্যা হয় তা নির্ধারণ করা এবং বিগত ১০ বছরে এলাকা ভিত্তিক সমস্যা চিহ্নিত করা। পরবর্তীতে এলাকা ভিত্তিক জলবায়ু পরিবর্তনে সমস্যাগুলো কিভাবে সমাধান করা যায় এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এলাকার ভিত্তিক জলাবদ্ধতা সৃষ্টি, কর্মসংস্থানের পরিবর্তন, কর্মহীনতা, নিরাপত্তা জনিত ঝুঁকি, একটি ফসল হওয়া, ফসলি জমি ছয় মাস পানিতে তলিয়ে যাওয়া, গাছে ফলের ফলন কমে যাওয়া, চর্ম রোগের সৃষ্টি, বিশুদ্ধ খাওয়ার পানির অভাব এবং এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, একে অপরকে সহযোগিতা করতে হবে, একে অপরের প্রতি আস্থা রাখতে হবে, বেশি করে বৃক্ষ রোপন করতে হবে, নিয়ম মেনে মৎস্য চাষ করতে হবে, পানি নিষ্কাশনের জন্য ড্রেনের ব্যবস্থা করতে হবে। সাথে সাথে কিভাবে নিরাপদ খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের জীবন দক্ষতার উন্নয়ন করা যায়। নিরাপদ খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুরা জলবায়ু পরিবর্তনে কি ভাবে ভূমিকা রাখতে পারে এবং ইউনিয়ন পরিষদ কিভাবে তাদেরকে সহযোগিতা প্রদান করতে পারে। এলাকার ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা এবং নিরাপদ ফুটবল খেলায় আরো কিভাবে শিশুদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা যায়। এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ এই বিষয়টি মাথায় রেখে শিশুর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বজায় রেখে নিরাপদ খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুরা কিভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি কমিয়ে আনতে পারে এবং সাথে সাথে তাদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশে খেলাধুলা গুরুত্ব কতটুকু এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। উক্ত সভায় অংশগ্রহণকারীরা জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি কমানোর জন্য ছয় মাসের কর্মপরিকল্পনা তৈরি করেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন স্প্রিট কল প্রকল্পের ফিংড়ি ইউনিয়নের কমিউনিটি ফ্যাসিলিটেটর মানির হাসান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest