সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলখাজরায় হামলা মামলা ও নির্যাতনের শিকার বিএনপি নেতার পক্ষে মানববন্ধনভারতে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অবমাননার প্রতিবাদে শ্যামনগরে র‍্যালিকলারোয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যুঅধ্যক্ষের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে এড. আব্দুর রহমান কলেজের কমিটি গঠনের অভিযোগকালিগঞ্জে সাপের কামড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যুসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিক সংলাপে ১০ প্রস্তাবসাতক্ষীরা জেলা ট্রাক, ট্যাংলরী, ট্রাক্টর ও কাভাডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের বিশেষ সাধারণ সভাশ্যামনগরে কপোতাক্ষ নদে নিখোঁজের একদিন পর ডুবুরির মরদেহ উদ্ধারশিক্ষা জাতীয়করণসহ চার দফা দাবিতে সাতক্ষীরায় শিক্ষকদের মানববন্ধন

744আশরাফুল ইসলাম মিলন (৩৫) ১৮ পারা কুরআনে হাফেজ। কিন্তু নিজেকে মিলন চক্রবর্তী পরিচয় দিয়ে চার বছর আগে বিয়ে করেছেন এক হিন্দু মেয়েকে।

হাফেজ মিলন সদর উপজেলা চেঙ্গারডাঙ্গা গ্রামে শ্বশুর বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। গলায় ব্রাহ্মণের পৈতা পরে পুরোহিত সেজে দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় বিভিন্ন বাড়িতে পূজা-অর্চনা করছিলেন। এ পর্যন্ত তিনি এক ডজনেরও বেশি হিন্দু বিয়ে পড়িয়েছেন। এভাবে প্রতারণা ও অর্থ হাতানোর ব্যবসা করায় মঙ্গলবার রাতে ডিবি পুলিশ তাকে আটক করেছে।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে মিলন এসব তথ্য স্বীকার করা ছাড়াও নানা চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। ডিবি জানায়, আটক মিলনের কাছ থেকে মোবাইলের একাধিক সিম ও সেট পাওয়া গেছে। তিনি পুলিশের কাছে ইসলাম ও সনাতন ধর্মের দুধরনের পরিচয় ব্যবহারের কথা স্বীকার করেছেন।

মাগুরা ডিবি পুলিশের এস আই সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, আটক মিলন চেঙ্গারডঙ্গী গ্রামের চয়ন বিশ্বাস নামের এক যুবককে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ৬ লাখ টাকা নেন। পরে চাকরি না পেয়ে চয়ন বিশ্বাস ডিবি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। এ অভিযোগের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে মিলনকে শ্বশুর বাড়ি থেকে আটক করা হয়।

বৃহস্পতিবার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের এক মামলায় মিলনকে আদালতে নেওয়া হলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এসআই মো. সালাহউদ্দিন বলেন, আপাতত তার বিরুদ্ধে একটা মামলা দেওয়া হয়েছে। গভীর তদন্তের জন্য রবিবার তাকে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হবে। জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিলন ১৮ পারা কুরআনে হাফেজ। তার আসল নাম আশরাফুল ইসলাম মিলন। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার কাঞ্চন নগর গ্রামের মৃত লুত্ফর রহমানের ছেলে তিনি। সেখানে তার আগের স্ত্রী ও এক সন্তানও রয়েছে। ভারতে যাতায়াতের সূত্র ধরেই মাগুরা সদরের চেঙ্গারডাঙ্গা গ্রামের বিকাশ বিশ্বাসের সঙ্গে তার পরিচয় ও তাদের বাড়িতে যাতায়াত শুরু হয়। পরে ২০১৩ সালে হিন্দু ব্রাহ্মণ পরিচয়ে তার মেয়ে অনার্স তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী মিতা বিশ্বাসকে বিয়ে করে তিনি শ্বশুর বাড়িতে বসবাস করছিলেন।

আটক মিলনের পাসপোর্ট উদ্ধার করে দেখা গেছে, গত তিন বছরে তিনি ৫০ বার ভারতে গেছেন। তাছাড়া ভারত ও বাংলাদেশে তার নামে একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। এস আই সালাহউদ্দিন বলেন, তিনি বড় কোনো অপরাধী চক্রের সদস্য কিনা, কোনো অপরাধ করে আত্মগোপনে রয়েছেন বা কোনো অপরাধ সংগঠনের জন্য এখানে অবস্থান কিনা- তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

75তাকে নিয়ে জল্পনার শেষ নেই। কখনও বলা হয়, সে নাকি গুরুতর অসুস্থ, মৃত্যু নাকি এখন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। আবার পরক্ষণেই জানা যায়, করাচিতে পাকিস্তান সরকারের আতিথ্যে বহাল তবিয়তেই রয়েছেন দাউদ ইব্রাহিম।

তাকে নিয়ে কৌতূহল এমন পর্যায়ে, যে রেহাই নেই তার পুত্র-কন্যাদেরও। তারা কী করছে, সে দিকেও রয়েছে নজর। দাউদের আনুষ্ঠানিক স্ত্রী একজনই। যদিও তার একাধিক রক্ষিতা রয়েছে। বৈধ স্ত্রীর ঘরে তার তিন মেয়ে ও এক ছেলে।

মেয়েদের নাম মাহরুখ ইব্রাহিম, মেহরিন ইব্রাহিম এবং মারিয়া ইব্রাহিম। ছেলের নাম মইন ইব্রাহিম। ২০০৫ সালে দাউদের বড় মেয়ে মাহরুখের সঙ্গে পাকিস্তানের ক্রিকেট কিংবদন্তি জাভেদ মিঁয়াদাদের ছেলে জুনেইদের বিয়ে হয়। তারপরই ভারতে মিয়াঁদাদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়।

দাউদের দ্বিতীয় মেয়ে মেহরিন ২০১১ সালে বিয়ে করেন পাক বংশোদ্ভূত মার্কিন শিল্পপতি আয়ুবকে। সংবাদমাধ্যমকে এই বিয়েতে নিমন্ত্রণও করেছিল দাউদ। কিন্তু বিয়ের অনুষ্ঠানে ঢোকার অন্যতম প্রধান শর্ত ছিল কোনো ছবি তোলা যাবে না। দাউদের ছেলে মইনের বিয়েও মেহরিনের বিয়ের কয়েকদিন পরই হয়।

দাউদের ছেলে মইন লন্ডনের পাকিস্তান বংশোদ্ভূত এক শিল্পপতির কন্যাকে বিয়ে করেন। পাত্রীর নাম ছিল সোনিয়া। সবচেয়ে রহস্যময়ী দাউদের আর এক মেয়ে মারিয়া। তার সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য পাওয়া যায় না। দাউদের বাড়িতে অনুষ্ঠান থাকলে মারিয়া সামনে আসেন ঠিকই, তবে সেই অনুষ্ঠানে কাউকে ছবি তুলতে দেওয়া হয় না। তিনি কী করেন, তা নিয়েও কেউ বিশেষ কিছু জানেন না।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

6বন্ধু বা সঙ্গী নির্বাচনে নারীদের সব সময় সতর্কতা প্রয়োজন। নইলে বিপদে পড়তে হতে পারে। অথবা জীবন হয়ে উঠতে পারে ঝামেলাপূর্ণ। চোখের সামনে যে টল-ডার্ক-হ্যান্ডসাম পুরুষটি দেখছেন তা সত্যি নাও হতে পারে। তাই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে পুরুষের ৬ বৈশিষ্ট্য খতিয়ে দেখুন। এসব বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন পুরুষদের এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। জেনে নিন-

১. ক্ষণে ক্ষণে মনবদল
এই দেখলেন বন্ধু বা সঙ্গী আপনার খুব যত্ন নিচ্ছেন। নিমেষেই বদলে গেল আচরণ। আপনার খোঁজই নিলেন না তিনি। ক্ষণে ক্ষণে মন বদলানো পুরুষের সঙ্গে তাল মেলানো দায়। তাই তাঁদের এড়িয়ে চলাই নারীদের পক্ষে মঙ্গলজনক।

২. আমি শুধুই আমি
হয়তো আপনি সঙ্গীর সঙ্গে কোনো রেস্তোরাঁয় গেছেন। তিনি আপনাকে খাবারের তালিকা দেখতে দিলেন। কিন্তু নিজের পছন্দ অনুযায়ীই খাবারের ফরমাশ দিলেন। ফোনে কথা বলছেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তিনি কেবল নিজের কথাই বলে গেলেন। তাঁর দিন কেমন কাটল, জীবনের লক্ষ্য কী—এসব শুনতে শুনতেই কেটে গেল সময়। এ রকম আত্মসর্বস্ব পুরুষকে সঙ্গী করলে বাকি জীবনটা অসুখীই হবেন।

৩. শিশুসুলভ
সঙ্গী পুরুষ সব সময় শৈশবের গল্প করছেন। আশা করছেন, মায়ের মতো তাঁর জুতো-কাপড় আপনি নির্বাচন করবেন। তাঁর খাবার আপনি রান্না করবেন। তাঁকে খাইয়ে দেবেন। এ ধরনের শিশুসুলভ পরনির্ভরশীলতা যেসব পুরুষের রয়েছে, তাঁদের ত্যাগ করাই শ্রেয়।

৪. গায়ে পড়া
সব নারীর সঙ্গেই আপনার পুরুষ সঙ্গীটি মাখামাখি করতে পছন্দ করেন। অযথা বেশি বেশি গায়ে পড়া ভাব দেখান। অভ্যর্থনাকারী, পরিচারিকা, অপরিচিত, এমনকি প্রিয় বন্ধুটিও বাদ যান না আপনার সঙ্গীর এই আচরণ থেকে। কেবল যৌন বিষয়েই আগ্রহ থাকে এ ধরনের পুরুষদের। নারীদের তাঁরা ভাবেন ভোগ্যবস্তু। এ রকম সঙ্গী থেকে দূরে থাকুন।

৫. অতি আবেগ
কোনো কিছুর বাড়াবাড়ি ভালো নয়। আপনার পুরুষ সঙ্গী কি সব সময়ই অনিরাপদ বোধ করেন? সন্দেহে ভোগেন? আবেগে ডগমগ করেন? এ রকম পুরুষ সব সময়ই আপনাকে খড়কুটো হিসেবে আঁকড়ে ধরতে চাইবেন। সব ক্ষেত্রে সেটি হওয়া আপনার জন্য বিরক্তিকর। তাই তাঁদের এড়িয়ে চলাই ভালো।

৬. একঘেয়ে
এ ধরনের পুরুষের কাজকর্ম ছকবাঁধা রুটিনে বাঁধা থাকে। কোনো বৈচিত্র্য বা চমক নেই। তিনি আগে পরিকল্পনা করেন এবং সে মাফিক চলেন। তাই কখন কী করবেন, আপনি সহজেই আঁচ করতে পারবেন। নিয়ম মেনে তাঁদের সঙ্গে জীবন কাটানোও বিরক্তিকর। তাই এড়িয়ে চলুন তাঁদের।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু: সিরাজগঞ্জের শাহাজাদপুরে সমকালের সাংবাদিক আব্দুল হাকিম শিমুলকে গুলি করে হত্যা এবং সারা দেশে aaaaসাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির প্রতিবাদে সাতক্ষীরা রিপোর্টার্স ইউনিটি(এসআরইউ) জেলার সর্বস্তরের সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে। শনিবার সকাল ১১ টায়  সাতক্ষীরা নিউ মার্কেটের সামনে শহিদ আলাউদ্দীন চত্ত্বরে এই মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধন ও সমাবেশে সাংবাদিক নেতারা বলেন, দেশব্যাপী সাংবাদিকদের ওপর নানাভাবে নির্যাতন ও হয়রানি করা হচ্ছে। বর্তমান শেখ হাসিনা সরকার উন্নয়নের সরকার হলেও এই সরকারের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা কিছু সন্ত্রাসী, গডফাদারের কুকর্মের কারণে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। এদেরকে দল থেকে চিরতরে বহিষ্কার করে দিতে হবে। তারা শাহাজাদপুরের পৌর মেয়রকে গ্রেফতার ও তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
সাংবাদিক নেতারা বলেন, সম্প্রতি সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সাংবাদিকরা পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। কিন্তু এর বিচার হচ্ছে না। তারা এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করে বলেন, এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন। নহিলে এদের কারণে সরকারের ভাবমুর্তি নষ্ট হচ্ছে।
বক্তারা বলেন, সিরাজগঞ্জের সাংবাদিক শিমুল আওয়ামীলীগের কোন নেতা বা কর্মী নয়। তিনি শুধুমাত্র পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলেন। কিন্তু ওই সন্ত্রাসী মেয়র শর্ট গান দিয়ে শিমুলকে গুলি করে তাকে হত্যা করে। যা অত্যন্ত নাক্কারজনক ঘটনা। এঘটনায় পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি গুলির খোসা ও কার্তুজ উদ্ধার করলেও হত্যাকারী মেয়রকে এখনও পর্যন্ত আটক করেনি। যা সাংবাদিক সমাজকে হতাশ করেছে। বর্তমান সরকার মিডিয়া বান্ধব সরকার। কিন্তু কিছু কুচক্রী ব্যক্তি দলের ভিতরে প্রবেশ করে দেশকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করছে। অবিলম্বে ওই সন্ত্রাসী মেয়র হালিমুল হক মিরুকে বহিষ্কার ও তাকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশে সাতক্ষীরা জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে দুই শতাধিক সাংবাদিক অংশ নেয়। এছাড়া প্রথম আলো বন্ধুসভা সাতক্ষীরা জেলা শাখা, সাতক্ষীরার সমকাল সুহৃদ সমাবেশ এর সদস্যরাও এসব কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
শনিবার সকাল ১১ টায় সাতক্ষীরা শহিদ আলাউদ্দিন চত্বরে সাতক্ষীরা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র আহবায়ক রামকৃষ্ণ চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব ডেইলি সাতক্ষীরা’র সম্পাদক ও দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, দৈনিক দৃষ্টিপাতের সম্পাদক জি এম নূর ইসলাম, দৈনিক প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক সিনিয়র সাংবাদিক কল্যাণ ব্যানার্জি, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার সম্পাদক ও প্রকাশক মহসীন হোসেন বাবলু, সময় টিভি’র জেলা প্রতিনিধি মমতাজ আহমেদ বাপ্পি, দৈনিক সমকাল ও এটিএন বাংলার নিজস্ব  প্রতিনিধি, ভয়েস অব সাতক্ষীরা সম্পাদক এম. কামরুজ্জামান, একাত্তর টেলিভিশনের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি বরুন ব্যানার্জী, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক শেখ হারুন উর রশিদ, সাংবাদিক ইয়ারব হোসেন, সাতক্ষীরা ক্রাইম রিপোর্টার্স ক্লাব এর সভাপতি আসাদুজ্জামান, মোহনা টিভি’র জেলা প্রতিনিধি আব্দুল জলিল, কলারোয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি পলাশ চৌধুরী, উন্নয়নকর্মী মাধব দত্ত, কালিগঞ্জ প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে আহম্মাদ উল্লাহ বাচ্চু, দেবহাটা সাংবাদিকদের পক্ষে থেকে শরিফুল ইসলাম, ধুলিহরে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে হাসান হাদী, আশাশুনি রিপোর্টার্স ক্লাবের পক্ষ থেকে রানা, প্রথম আলো বন্ধুসভা সাতক্ষীরার সভাপতি হাসান ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা রিপোর্টার্স ইউনিটি’র আহবায়ক কমিটির সদস্য সেলিম রেজা মুকুল, শেখ মাসুদ হোসেন, কামরুল হাসান, শেখ ফরিদ আহমেদ ময়না, কাজী জামাল উদ্দীন মামুনসহ ডেইলি সাতক্ষীরার সহ-সম্পাদক শেখ তহিদুর রহমান ডাবলু, দৈনিক আজকের সাতক্ষীরার মফস্বল বার্তা সম্পাদক আমির হোসেন খান চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক এম বেলাল হোসাইন, বিশেষ প্রতিনিধি শেখ শরিফুল ইসলাম, নতুন দিনের জেলা প্রতিনিধি শেখ আমিনুর রশিদ সুজন প্রমুখ।

aaaa2
মানববন্ধন শেষে সাংবাদিকরা জেলা শহরে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। জেলা শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে গিয়ে বিক্ষোভ মিছিলটি শেষ হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

img_3148
শ্যামনগর ব্যুরো : জাতীয় শিশু পুরস্কার প্রতিযোগিতায় বালিকা ১০০ মিঃ মুক্ত সাঁতার বিষয়ে শ্যামনগরের তানিয়া সুলতানা (তন্বী) সাতক্ষীরা জেলা পর্যায়ে ২য় স্থান লাভ করেছে। সে উপজেলা সদরের চন্ডিপুর গ্রামের আবু সাঈদ ও রেহানা পারভীন এর কন্যা। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মোঃ মহিউদ্দীন ও জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা শেখ আবু জাফর মোঃ আসিফ ইকবাল স্বাক্ষরিত সার্টিফিকেট গত ৩১ জানুয়ারি নকিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী তানিয়া সুলতানা (তন্বী)কে প্রদান করেন। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রনালয় ও বাংলাদেশ শিশু একাডেমী, সাতক্ষীরা আয়োজনে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এ দিকে গত ২৫ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে জাতীয় শিশু পুরষ্কার প্রতিযোগিতায় শ্যামনগর উপজেলা পর্যায়ে মুক্ত সাঁতার প্রতিযোগিতায় তন্বী ১ম স্থান অধিকার করায় ইউএনও ও শিক্ষা অফিসার তাকে সনদপত্র প্রদান করেছিলেন। তন্বীর এ সাফল্য ভবিষ্যতে আরো অনুপ্রেরণা যোগাবে বলে শ্যামনগরের সুশীল সমাজ মনে করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

picture-03-02-17
তালা প্রতিনিধি : তালায় বন্ধন’র ৯৭ বার্ষিক বনভোজন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকালে থেকে তালা উপ-শহরের কপোতাক্ষ নদের তীরে সামাজিক বনায়নে এ বনভোজন শুরু হয়ে চলে বিকেল পর্যন্ত। পরে বিকালে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বন্ধন’৯৭ এর সভাপতি ত্রিদেব ঘোষের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বন্ধন-৯৭’র সেলিম হায়দার, আব্দুল্লা-আল-মামুন, সাহিদুর রহমান সাইদ,জাহিদ অর রশিদ, দাউদ-অর-রশিদ শাওন, সরদার জিয়াউর রহমান, হাবিবুর রহমান, বিধান কুমার বিশ্বাস, বিশ্বজিৎ কুমার ঘোষ, জাহাঙ্গীর আলম,কবির আহম্মেদ, আব্দুল হান্নান, মিজানুর রহমান, আকরামুল ইসলাম, আসাদুর, রবিউল ইসলাম, মিজান, তাপস কুমার পাল, জুলফিকার আলী, আশুতোষ, সাজেদুল ইসলাম প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

received_1758078774519400
নিজস্ব প্রতিবেদক : সুন্দবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের মান্দার বাড়িয়া এলাকার গহীন অরন্যে মাছ ধরার অভিযোগে একটি ট্রলারসহ ২৮ জেলেকে আটক করেছে বনবিভাগের স্মার্ট প্রেট্রোল টিমের সদস্যরা। শুক্রবার সকালে মান্দার বাড়িয়ার নিষিদ্ধ গহীন অরন্যে মাছ ধরার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন, পটুয়াখালী জেলার পটুয়াখালী থানার মহিপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে হামিদ হোসেন, দুদু মিয়ার ছেলে হাবিবুর মিয়া, জাকির হোসেনের ছেলে হোসেন আলী, ঝনঝনিয়া গ্রামের আফজাল শেখের ছেলে বুরুদ মিয়া একই জেলার কলাপাড়া থানার হোসেনপাড়া গ্রামের মোজাহের আলীর ছেলে করিম, নদীপুর গ্রামের ফজর রহমানের ছেলে জাকারিয়া, মুসলিয়াবাদ গ্রামের আকতার হোসেনের ছেলে রুহুল আমিন, বড় আউলিয়াপুর গ্রামের হাকিম শরিফের ছেলে দেলোয়ার শরিফ, রামপাল জেলার রামপাল থানার শ্রীফলতলা গ্রামের শাহাজান শেখের ছেলে ফারুক শেখ, একই এলাকার জুব্বার শেখের ছেলে জামাল শেখ, মৃত শাহাজান শেখের ছেলে ইলিয়াস শেখ এবং খোরশেদ শেখের ছেলে মহিবুল্যাহহরহ মোট ২৮ জন। খুলনা বিভাগীয় বন সংরক্ষক (ডিএফও) সায়েদ আলী এ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃত জেলেদের বন অইনে মামলা দিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলা হাজতে পাঠানো হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

3-2-17-large
দেবহাটা ব্যুরো : দেবহাটার মাঘরীতে উঠান বৈঠক ও মা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকালে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের দিকনির্দেশনায় ঈদগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আয়োজনে মাঘরী মহিলা মিশনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে মাঘরী আহ্ছানিয়া মিশনের সভাপতি ইউপি সচিব মহাসিন আলী হালদারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) দেবাশিষ সিংহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বিদ্যালয়ের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি হারুন-অর-রশীদ, মাঘরী মহিলা মিশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবু তৈয়ব খান, কেএম রেজাউল করিম। বক্তব্য রাখেন দেবহাটা রিপোর্টাস ক্লাবের সভাপতি মীর খায়রুল আলম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রব লিটু, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সিরাজুল ইসলাম, শিক্ষক সাইফুল্লাহ আল তারিক, মাঘরী মসজিদ ভিত্তিক মাদ্রাসা প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নারগিস সুলতানা প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন ঈদগাহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক এবরান আলী। এসময় শিশুদের সঠিক সময়ে বিদ্যালয়ে পাঠানো, সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করা, বাল্যবিবাহ না দেওয়া, বিদ্যালেয় পড়া-লেখা করছে কি না খবর নেওয়া সহ বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। তাছাড়া বক্তারা আরো বলেন, একজন শিশুর প্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তার পরিবার তাই মায়েদের সচেতন হতে হবে এবং নিয়মিত মা সমাবেশে উপস্থিত থাকার অনুরোধ জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest