সর্বশেষ সংবাদ-
আশাশুনিতে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলখাজরায় হামলা মামলা ও নির্যাতনের শিকার বিএনপি নেতার পক্ষে মানববন্ধনভারতে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অবমাননার প্রতিবাদে শ্যামনগরে র‍্যালিকলারোয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যুঅধ্যক্ষের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে এড. আব্দুর রহমান কলেজের কমিটি গঠনের অভিযোগকালিগঞ্জে সাপের কামড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যুসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিক সংলাপে ১০ প্রস্তাবসাতক্ষীরা জেলা ট্রাক, ট্যাংলরী, ট্রাক্টর ও কাভাডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের বিশেষ সাধারণ সভাশ্যামনগরে কপোতাক্ষ নদে নিখোঁজের একদিন পর ডুবুরির মরদেহ উদ্ধারশিক্ষা জাতীয়করণসহ চার দফা দাবিতে সাতক্ষীরায় শিক্ষকদের মানববন্ধন

pic-palashpole-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : পলাশপোল আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের নবীণ বরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল ১১টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোমিনুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, জেলা সৈনিকলীগের সভাপতি মাহমুদ আলী সুমন, শাহীদ হাসান রেবু, বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক শামীমুর রহমান, সিনিয়র শিক্ষক সুদর্শন ব্যানার্জী, মঙ্গল কুমার পাল, আনোয়ারুল হাসান, ইসরাইল আলম, সুরাইয়া পারভীন প্রমুখ। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন, সহকারী শিক্ষক কানিজ ফাতেমা। সভায় শেষে দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পলাশপোল বায়তুল মামুর জামে মসজিদের খতিব শাহাদৎ হোসেন। সভায় সভাপতির বক্তব্যে প্রধান শিক্ষক বিদায়ী শিক্ষার্থীদের দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sam_4839-copy-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরায় ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে ৩দিন ব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা-২০১৭ এর সমাপনী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা সদর-০২ আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি। এ সময় প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে এমপি রবি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিানা বাঙালী জাতির ভাগ্যোন্নয়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তার পিতার স্বপ্ন বাস্তবে রুপ দিয়ে চলেছেন এ জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে। বর্তমান সরকার সবার মাঝে ডিজিটাল বার্তা পৌছে দেওয়ার লক্ষ্যে ডিজিটাল মেলার আয়োজন করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ স্বপ্ন নয় এখন বাস্তব। আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক এ.এন.এম মঈনুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) অরুন কুমার মন্ডল, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ ফারুক আহমেদ, শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু সায়েদ মো. মনজুর আলম প্রমুখ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল, জেলা শিক্ষা অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এস.এম আব্দুল্লাহ আল-মামুন, সাতক্ষীরা পলিটেকিিনক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ জি.এম আজিজুর রহমান, সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোদাচ্ছের আলী, জেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ কাজী আব্দুল মান্নান, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আফসানা কাওসার, বিটিসিএল’র কর্মকর্তা শোকর আনা, জেলা তথ্য অফিসার শাহনেওয়াজ করিম, বি.আর.টি’এ’র সাতক্ষীরা সার্কেলের সহকারি পরিচালক প্রকৌশলী তানভীর আহমেদ চৌধুরী, এনডিসি মো. আবু সাঈদ, সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন, সদর উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার মো. রোকনুজ্জামান, জেলা শিল্পকলা একাডেমীর সদস্য সচিব শেখ মুসফিকুর রহমান মিল্টনসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ। সাতক্ষীরায় ৩দিন ব্যাপী ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলা-২০১৭ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়। ডিজিটাল সেবায় অনন্য অবদানের জন্য সদর উপজেলা প্রশাসন শ্রেষ্ঠ স্টলসহ ২টি প্ররস্কার পেয়েছে। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসফিয়া সিরাত ও মোশারেফ হোসেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

bridge-bypass-road
পাইকগাছা প্রতিনিধি: পাইকগাছায় মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে শিবসা ব্রীজ। বহু লোকের হতাহতের স্বাক্ষী হয়েছে। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা পিছু ছাড়ছে না। আর কত জীবন ও পঙ্গুত্ব বরণ করলে কর্তৃপক্ষের টনক নড়বে। হতভাগ্য এলাকাবাসী স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন। তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, পাইকগাছা উপজেলার সোলাদানা, গড়ইখালী, লতা, দেলুটি ও লস্কর ইউনিয়নসহ পার্শ্ববর্তী দাকোপ থনার লাখ লাখ মানুষের চলাচলের কথা বিবেচনা করে সরকার ১৯৯৫ সালের ৮ এপ্রিল সাবেক স্পীকার শেখ রাজ্জাক আলী পাইকগাছা পৌরসদরে কোল ঘেষে বয়ে যাওয়া শিবসা নদীর উপর শিবসা ব্রীজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। যা ২০০৪ সালে জনসাধারণের চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। তৈরি করা হয় ব্রীজের দু’পাড়ে দুটি বাইপাস সড়ক। ব্রীজের উপর দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ইঞ্জিন চালিত ভ্যান, নছিমন, করিমন, মাহিন্দ্র, ট্রেগার সহ বিভিন্ন যানবাহন চলাচল করে। শতশত মোটর সাইকেল, বাইসাইকেল চলাচল করে থাকে। কিন্তু ব্রীজে ওঠার দু’পাড়ে রাস্তার পাশ দিয়ে রোড গার্ড না থাকায় এবং ব্রীজের দু’পাড়ের বাইপাস সড়কের বেহাল দশার কারণে প্রতিনিয়ত সড়ক দুর্ঘটনা লেগেই আছে। যাত্রী বোঝাই পরিবহন ব্রীজের উপর উঠতে গিয়ে অনেক সময় উল্টে হতাহতের ঘটনা ঘটছে। আবার কখনও রাস্তার উপর থেকে প্রায় ১৫/২০ হাত নিচে গাড়ী পড়ে হতাহতের ঘটনা ঘটছে। কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় গাড়ীগুলো প্রায় ৩/৪ রশি দুরে যাত্রীদের নামিয়ে খালি গাড়ী ব্রীজে ওঠে এবং যাত্রীরা পায়ে হেটে ব্রীজের উপর যেয়ে গাড়ীতে ওঠে। এক্ষেত্রে যাত্রীবাহী গাড়ীগুলো অপর পাড়ে পৌছে নামতে যেয়ে উল্টে যায়। এছাড়া ব্রীজের উঠতে রাস্তার পাশে নছিমন, করিম ও মটরসাইকেল যেনতেনভাবে রাখার কারণে চলন্ত পরিবহনগুলো ব্রীজের উপর উঠতে হিমশিম খেতে হয়। এ কারণেও দুর্ঘটনার কবলে পড়তে হয় যাত্রী সাধারণের। ইতিপূর্বে ফনিন্দ্র নাথ (আমীন), ময়নুদ্দীন গাজী, ইট বোঝায় গাড়িতে উল্টে অজ্ঞাতনামা শিশুসহ মারা যায় কয়েকজন, পঙ্গুত্ববরণ করে অনেকে। তবুও ব্রীজ ও রাস্তা নিয়ে কারও কোন মাথা ব্যাথা নেই। ব্রীজের দু’পাড়ের বাইপাস সড়কে বড় বড় গর্তে পরিণত হলেও সংস্কারের কোন গতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। যে কারণে ব্রীজটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। এদিকে নদীতে পলি জমে ভরাট হওয়ার কারণে যেমনি খেয়া পারাপার বন্ধ হয়েছে, তেমনি জীবনের ঝুকি নিয়ে ব্রীজের ওপারের লাখো জনগণ জীবনের ঝুকি নিয়ে ব্রীজের উপর দিয়েই চলাচল অব্যাহত রেখেছে। যে কারণে দুর্ঘটনা প্রতিনিয়ত মানুষের সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। কর্তৃপক্ষসহ কারোর কোন খেয়াল নাই। ভূক্তভোগী জনগণ তাদের জীবনের ঝুকি কমানোর জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

11111

নিজস্ব প্রতিবেদক : তালা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটির সভাপতি সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় এমপি রবি বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। যারা নিজের জীবন বাজি রেখে দেশ মাতৃকার টানে দেশকে শক্রমুক্ত করতে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল তাদের ঋণ কোন কিছুর বিনিময়ে শোধ হবে না। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সেদিন এই মুক্তিযোদ্ধারা দেশকে স্বাধীন করতে অনেকে জীবনকে দেশের জন্য উৎসর্গ করেছেন। বর্তমান সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান বৃদ্ধি করতে তাদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধি করেছে। যেন কোন ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভূক্ত হতে না পারে। এ জন্য সঠিক যাচাই বাছাই করার লক্ষ্যে সরকার নতুনভাবে এ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তালা উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাইয়ে অনলাইনে ৪শ’৪১টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে ৫৬টির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল তালা উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের মধ্যে ৩টি ইউনিয়নের যাচাই বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফরিদ আহমেদসহ ঐ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং তাদের পরিবারবর্গ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আরাফাত আলী: কালিগঞ্জের মৌতলায় আমের বাগানে নতুন মুকুল দেখে আশার আলো দেখছেন সফল উদ্যেক্তা ফেরদাউস মোড়ল। আমের বাগানের পাশাপাশি একই সাথে  বিভিন্ন ফসলের চাষ করে সবার নজর কেড়েছে উপজেলার মৌতলা গ্রামের ফেরদাউস মোড়ল। মৌতলা পানিয়া কমিউনিটি ক্লিনিকের পাশে ১২ বিঘা (১ হেক্টর ৫)জমি ২০ বছরের জন্য ডিড নিয়েছেন ফেরদাউস মোড়ল। সরেজমিনে যেয়ে দেখাযায় সেই জমিতে তিনি ৪৫০টি আমগাছ লাগিয়েছে এর সাথে সাথে আলুর চাষ করা হয়েছে। ২০১৫ সাল থেকে তিনি এইজমিতে এই মিশ্র চাষ আরম্ভ করেছেন। এজমিতে আমবাগানের সব কয়টি আম গাছে ধরেছে আমের নতুন মুকুলের সৌরভে মুখরিত আমবাগানের চারপাশ। দুই বছরের ছোট সব কয়টি আমগাছে মুকুল ধরায় এই আম বাগান থেকে লক্ষ টাকা আয়ের স্বপ্ন দেখছে ফেরদাউস মোড়ল পাশাপাশি গত বছর চাষ করছেন ধান,আলু,মিষ্টি কুমরা সহ বিভিন্ন রকম ফসলের। এই বছরে আমের বাগানের সাথে আছে আলুর চাষ করা আমের বাগান থেকে এবং এই আলুর ফসল থেকে লক্ষ টাকা আয় হতে পারে এমনটাই আশা করছেন ফেরদাউস মোড়ল। আমগাছ যত বড় হবে এই আমবাগান থেকে অধিক আয় হবে এমনটাই আশাবাদী সফল আম এবং মিশ্র সবজি চাষী ফেরদাউস মোড়ল। এই মিশ্র আমবাগানে সব কয়টি আম গাছে মুকুল ধরার জন্য এলাকার অনেকেই উদ্যোগ নিয়ে ফেরদাউস মোড়ল এর মত মিশ্র আম বাগান করার জন্য পরিকল্পনা করছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

biggyan-mela-pics
কলারোয়া প্রতিনিধি : “উন্নত আগামীর জন্য বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে দুইদিন ব্যাপী ৩৮ তম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের উদ্বোধণ করা হয়েছে। গতকাল সকাল ১০টায় কলারোয়া উপজেলা প্রশাসন এবং জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যাদুঘর, আগারগাঁও,ঢাকা এর আয়োজনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এই মেলার আয়োজন করা হয়। তালা-কলারোয়ার সংসদ সদস্য এ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে এ মেলার উদ্বোধন করেন। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কলারোয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফিরোজ আহম্মেদ স্বপন, সাবেক অধ্যক্ষ আবু নসর, বেগম খালেদা জিয়া কলেজের অধ্যক্ষ আবু বক্কর সিদ্দীক, কাজীর হাট কলেজের অধ্যক্ষ সহিদুল ইসলাম, ইউপি চেয়ারম্যান মাষ্টার নূরুল ইসলাম, কলারোয়া গার্লস পাইলট হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বদরুজ্জামান বিপ্লব, কলারোয়া আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওঃ আইয়ুব আলী, পৌর কাউন্সিলর মাষ্টার মনিরুজ্জামান বুলবুল, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান তুহিন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, উপজেলার সকল দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রধান শিক্ষক আমানুল্লাহ আমান, মাধ্যমিক শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সভাপতি প্রধান শিক্ষক হরিসাধন ঘোষ, মেলায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও ছাত্র-ছাত্রীগণ এবং বিভিন্ন গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায় কলারোয়া উপজেলার ৫টি কলেজ, ৩টি মাদ্রাসা ও ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় তাদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রদর্শন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

কলারোয়া প্রতিনিধি : কলারোয়া হাসপাতালের দুর্নীতিবাজ কর্মচারী আলী মুনছুর (ক্যাশিয়ার) কর্তৃক আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা: শফিকুল ইসলামকে লাঞ্চিত ও হাসপাতালে ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে সরকারি অর্থ লুটপাট করার ঘটনায় শনিবার বেলা ১১ টার দিকে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জনের গঠিত সদর হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মো: আবুল হোসেনকে প্রধান করে তিন সদস্যের এক প্রতিনিধি দল কলারোয়া সরকারি হাসপাতালে তদন্ত করেছেন। তদন্ত কমিটিতে আরো ছিলেন, সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা: মো: আরিফুজ্জামান ও সিভিল সার্জন অফিসের (ডিজিজ কন্ট্রেল) ডা: শেখ আশিকুর রহমান। কলারোয়া সরকারি হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা: শফিকুল ইসলাম জানান, সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন ডা: উৎপল কুমার দেব নাথ সম্প্রতি হাসপাতালের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী আলী মুনছুর (ক্যাশিয়ার) কতৃক কয়েকটি ঘটনায় তার বিরুদ্ধে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তিনি বলেন, সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের সাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মো: আবুল হোসেনকে প্রধান করে তিন সদস্যের এই প্রতিনিধি শনিবার বেলা ১১ থেকে বেলা ৩ টা পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেন। এ সময় কমিটির সদস্যরা উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ৮ জন ব্যাক্তির নিকট থেকে লিখিত বক্তব্য গ্রহণ ও এসব ঘটনায় বিভিন্ন বিষয় নিয়ে স্থানীয় সাধারণ জনসাধারণ, গণমাধ্যম কর্মিদের সাথে আলোচনা করেন। পরে জেলা তদন্ত কমিটি বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কার্যক্রম শেষ করে চলে যান। তদন্ত কমিটির প্রধান সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মো: আবুল হোসেন জানান, আমরা প্রাথমিক তদন্ত ও বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করেছি। এ বিষয় নিয়ে জেলা সিভিল সার্জন ডা: উৎপল কুমার দেবনাথের সাথে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। সাতক্ষীরা জেলা সিভিল সার্জন ডা: উৎপল কুমার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন পাওয়ার পর অভিযুক্ত আলী মুনছুর (ক্যাশিয়ার) এর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। উল্লেখ্য: গত ২০ শে জানুয়ারি কলারোয়া হাসপাতালের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী আলী মুনছুর তুচ্ছ একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা:শফিকুল ইসলামকে প্রকাশ্যে লাঞ্চিত করা ও হাসপাতালের বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে কলারোয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরীসহ জেলা সিভিল সার্জনের নিকট প্রতিকারের জন্য আবেদন করেন আরএমও ডা: শফিকুল ইসলাম। বিষয়টি আমলে এনে সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন তদন্তের জন্য তিন সদস্যের একটি তদন্ত টিম গঠন করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

kalaroa-pic-28
কলারোয়া প্রতিনিধি : শিক্ষা ছাড়া কোন জাতিই উন্নতি করতে পারে না। বর্তমান বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরতœ শেখ হাসিনার উন্নতীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার জন্য তোমারদের ভালো ভাবে পড়াশুনা করতে হবে। তোমরাই আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দেবে সে জন্য এখন থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করো। তোমাদের কাছে আমাদের অনেক প্রত্যাশা। শনিবার কলারোয়া উপজেলার সোনাবাড়ীয়া ইউনিয়নের বি বি আর এন এস ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে স্কুল ব্যাগ ও শিক্ষা সামগ্রী অনুষ্ঠানে সাবেক ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা, বর্তমান বাংলাদেশ জনসাধারণ লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সভাপতি কামরুজ্জামান সোহাগ এ কথা বলেন। তিনি এ সময় আরো বলেন, তোমরা ভালো করে লেখ-পড়া করো। আগামী দিনে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার কারিগর তোমাদের হতে হবে। শনিবার সকাল ১০ টায় বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি সাবেক ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের জসিম উদ্দিন হল শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আহসান কবির টুটুলের সভাপতিত্বে বিদ্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কলারোয়া উপজেলা আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম লাল্টু, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অহেদ আলী সিদ্দিক। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, স্কুলের সকল শিক্ষকবৃন্দ, উপজেলা আ.লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক স.ম. মোরশেদ আলী, আ.লীগ নেতা সিদ্ধিশ্বর চক্রবর্তী, ইউনিয়ন আ.লীগ নেতা মিজানুর রহমান, রবিউল ইসলাম, কপাই সাধারণ সম্পাদক এ্যাড, কামাল রেজাসহ বিদ্যালয়ের অভিভাবক, স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যাক্তি ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় অনুষ্ঠানে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির পক্ষ থেকে ৪’শ শিক্ষার্থীকে স্কুল ব্যাগ ও ডায়রি প্রদান করা হয়। পরে বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিলনায়তন ও মাল্টি মিডিয়া ভবনের উদ্বোধন করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest