সর্বশেষ সংবাদ-

789789মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : সাতক্ষীরা পৌরসভা ও সদর উপজেলায় “ভিক্ষুক মুক্তকরণ, ভিক্ষুকদের কর্মসংস্থান ও পুনর্বাসন কর্মসূচী বাস্তবায়ন পূর্বক সাতক্ষীরা জেলাকে ভিক্ষুকমুক্তকরণে ভিক্ষুকদের মাঝে উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে সদর উপজেলা মিলনায়তনে সদর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুস সামাদ। এসময় তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ভিশন বাংলাদেশকে উন্নত দেশের তালিকায় বিশ্বের দরবারে পরিচিতি লাভে প্রথম টার্গেট দেশকে ভিক্ষুক মুক্তকরণ। তারই ধারাবাহিকতায় পর্যায়ক্রমে খুলনা বিভাগের সকল জেলাকে ভিক্ষুকমুক্ত করা হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে সাতক্ষীরা জেলাকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করা হল। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এ.এফ.এম এহতেশামূল হক, সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি, সাতক্ষীরা প্রেসকাবের সভাপতি এড. আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। এসময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম, ঘোনা ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ফজলুর রহমান, অনুষ্ঠানে ভিক্ষুকদের কর্মসংস্থানের জন্য ২০টি ভ্যান, ২০টি সেলাই মেশিন ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়েছে। সমগ্র অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ নূর হোসেন সজল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photoআসাদুজ্জামান : সাতক্ষীরায় তলুইগাছায় এক লম্পটের বিরুদ্ধে দুই সন্তানের জননীকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ভোর রাতে সদর উপজেলার তলুই গাছা গ্রামে এঘটনাটি ঘটে। আহত গৃহবধূর নাম জোহরা খাতুন। তিনি তলুইগাছা গ্রামের বিদেশ প্রবাসী হাফিজুর রহমানের স্ত্রী। এ সময় আহত হয়েছেন একই গ্রামের মৃত গোলাপ রহমানের ছেলে নারীলোভী ও লম্পট ইয়ারুল ইসলাম ।
স্থানীয় মেম্বর আব্দুস সামদ ও গ্রামবাসিরা জানান, সাতক্ষীরা সদর উপজেলার তলুই গাছা গ্রামের গৃহবধু জোহরা খাতুন এর স্বামী হাফিজুর রহমান বিদেশ থাকার সুযোগে প্রতিবেশি ইয়ারুল প্রায়ই তাকে কু প্রস্তাব দিতো। বিষয়টি লোকজন জানাজানি হলে ইতিপূর্বে বেশ কয়েক বার স্থানীয় ভাবে শালিশি বৈঠকে মাধ্যমে তাদের মধ্যে মিমাংসা করা হয়।

এদিকে, এ ঘটনা বিদেশ প্রবাসী হাফিজুর রহমানকে জানায় তার স্বজনরা। এতে শুরু হয় জোহরা খাতুনের সংসারে অশান্তি। এক পর্যায়ে ইয়ারুলকে আসামি করে গৃবধূ জোহরা খাতুন সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি এজাহার দাখিল করেন। এরই জের ধরে ইয়ারুল মঙ্গলবার ভোর রাতে ওই গৃহবধূর ঘরের পিছনের জানালা ভেঙে ভিতরে ঢোকে । এসময় দুজনের ধস্তাধস্তির এক পর্যাযে ইয়ারুল জোহরা খাতুনের হাত থেকে দা কেড়ে নিয়ে তাকে কুপিয়ে জখম করে । জোহরা খাতুনও এ সময় লম্পট ইয়ারুলকে কুপিয়ে জখম করে। জোহরা খাতুন বর্তমানে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জোহরা খাতুন জানান, ইয়ারুলের স্ত্রী মোবাইলে বিদেশে থাকা তার স্বামী হাফিজুর রহমানের কাছে কুৎসা রটিয়েছে। বিষয়টি তার স্বামী তাকে জানায় এবং তালাক দেওয়ার হুমকি দেয়। এরই জের ধরে মঙ্গলবার ভোররাতে ঘরের জানালা ভেঙে ইয়ারুল তার  ঘরে ঢুকে তাকে দা দিয়ে আঘাত করে । এ সময় হাতাহাতির এক পর্যায়ে ইয়ারুলও সামান্য আহত হয়েছেন বলে তিনি স্বীকার করেছেন।
এদিকে, গোপনে চিকিৎসা নেওয়া অবস্থায় ইয়ারুল রাতে তার বাড়িতে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে জানান, জোহরা খাতুন তাকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করেছেন।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন মোল্লা জানান, ঘটনা শুনে এস আই মোমরেজ সেখানে গিয়েছিল। তবে এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত থানায় কেউ মামলা দেননি । মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

xfull_1799214321_1493099233-jpg-pagespeed-ic-dl-o1-ce81ডেস্ক: আমাদের জীবনকে সহজ করতে প্রযুক্তির বিকল্প নেই। প্রতিদিন বাজার করার ঝামেলা এড়াতেই প্রযুক্তি আমাদের দিয়েছে রেফ্রিজারেটর। ফ্রিজ খাবার রেখে দিনের পর দিন আমরা তাজা মাছ-মাংস খেতে পারি।

কিন্তু ফ্রিজে রাখলে কতদিন সেগুলো ভালো বা খাওয়ার উপযোগী থাকবে? এজন্য কি কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম-কানুন রয়েছে? চলুন জেনে নেয়া যাক।

সঠিক নিয়মে আর নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় যদি মাংস রাখা হয় তবে সেগুলো অনেকদিন ভালো থাকবে। প্রথমতঃ মাংস তাজা থাকা অবস্থায়ই ফ্রিজে ঢুকিয়ে ফেলুন। কারণ তাজা অবস্থাতেই সংরক্ষণ করা না হলে স্বাদ এবং উপযোগ দুটোই হেরফের ঘটে।

দ্বিতীয়তঃ তাজা মাংস অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল প্যাক বা প্লাস্টিক (পলিথিন) থলেতে ভালো করে মুড়িয়ে ফ্রিজে রাখলে সেটা অনেকদিন পর্যন্ত তাজা এবং সুস্বাদু থাকবে। মোড়ানোর পরে প্যাকের গায়ে দিন-তারিখ লিখে রাখুন।

সংরক্ষিত মাংস জাতীয় খাদ্যদ্রব্য সঠিকভাবে ফ্রিজে সংরক্ষণ করার জন্য একটি ন্যূনতম তাপমাত্রার দরকার। বিশেষজ্ঞদের মতে, ‘শূণ্য ডিগ্রি’ ফারেনহাইট তাপমাত্রায় সংরক্ষিত খাদ্যদ্রব্য অনির্দিষ্টকাল পর্যন্ত খাওয়ার উপযোগী থাকে।’ যদিও ‘খাওয়ার উপযোগী’ আর ‘খেতে সুস্বাদু’ ব্যাপার দুটির মধ্যে ব্যাপক পার্থক্য রয়েছে।

সাধারণত রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষিত খাদ্যদ্রব্য পঁচে না গেলেও একটা নির্দিষ্ট সময় পরে খাবারগুলো স্বাদ এবং উপযোগিতা হারায়।

ফ্রিজে খাবার সংরক্ষণের সময়সীমা:

মাংস (গরু, খাসি, ভেড়া ইত্যাদি) : খাদ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, রেফ্রিজারেটরে রাখলে কাঁচা মাংস- চার মাস থেকে এক বছর, চাপ- চার থেকে ছয় মাস, রোস্ট বা তেলে ভাজা মাংস– চার থেকে বার মাস এবং সসেজ এক থেকে দুই মাস পর্যন্ত ভালো থাকে।

মুরগির মাংস : মুরগির মাংস সাধারণত রেফ্রিজারেটরের মধ্যে এক বছর পর্যন্ত ভালো থাকে। তবে সংরক্ষণের নয় মাসের মধ্যে খেয়ে ফেলাই উত্তম।

মাছ : যেকোনো ধরনের মাছ রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণের ব্যাপারে প্রথমে খেয়াল করতে হবে যে মাছটা কতটা চর্বিযুক্ত। স্বাদ এবং উপযোগ বজায় রাখতে হলে কম ফ্যাটযুক্ত মাছ সাধারণত ছয় মাস পর্যন্ত এবং বেশি ফ্যাটযুক্ত মাছ দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যেতে পারে।

রান্না করা মাছ বা মাংস : কাঁচা মাছ-মাংসের মতো রান্না করা মাছ-মাংস খুব বেশি সময় ধরে ফ্রিজে রাখা যায় না। গরু, ছাগল কিংবা ভেড়ার রান্না করা মাংস সাধারণত দুই থেকে তিন মাস এবং রান্না করা মুরগির মাংস সর্বোচ্চ চার মাস পর্যন্ত ফ্রিজে ভালো থাকে।

ফ্রিজে সংরক্ষিত মাছ-মাংসের বরফ গলানোর পদ্ধতি:
প্রথমে রেফ্রিজারেটর সুইচ অফ করে নিন। ভেতরে জমা বরফ হালকা হয়ে গেলে প্যাকেট থেকে ছাড়িয়ে ঠান্ডা পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। বরফ গলানোর জন্য পর্যাপ্ত সময় নিন এবং প্রতি আধঘণ্টা পর পর পানি পরিবর্তন করুন।

বাইরের দিকের বরফ গলে গেলেই খাওয়া কিংবা রান্না করা আরম্ভ করবেন না, কারণ এতে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে। সর্বোপরি সংরক্ষিত খাবারের ঘ্রাণ যদি ঠিক মনে না হয় তবে সেটা না খাওয়াই ভালো।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

xfull_908000165_1493097092-jpg-pagespeed-ic-pq1odvnh0yডেস্ক: কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, ভাত না কি রুটি – এ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। পুষ্টিবিদরা কিছু ক্ষেত্রে ভাতকে প্রাধান্য দেন, আবার কিছু ক্ষেত্রে রুটি। স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ এ দ্বিধায় পড়েন। বিশেষ রোগের ক্ষেত্রে যেমন ডায়াবেটিস, কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার বেশ প্রভাব ফেলে। ভাত এবং রুটি সম্পর্কে কিছু বিষয় জানলেই বুঝতে পারবেন ওজন কমাতে কোনটি বেশি সহায়ক।

খাদ্যগুণ বিচার করতে গেলে একদিক থেকে ভাতের চেয়ে আটার রুটি বেশি ভালো। কারণ রুটি অনেক বেশি তাপশক্তি বা ক্যালরি উৎপাদন সক্ষম। যেমন, আধা ছটাক চাল থেকে পাওয়া যায় ১০২.১ ক্যালরি আর আধা ছটাক আটা থেকে পাওয়া যায় ৯৬.৪ ক্যালরি। কিন্তু যখনই রান্না হয়, তখন দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। চাল থেকে যখন ভাত তৈরি হলো তখন চালের ক্যালরি ১০২.১ থেকে নেমে দাঁড়ায় ৫৬.৭। অথচ আটার ক্যালরি ৯৬.৪ রুটি হয়ে দাঁড়ায় ১০১.২।

সাদা ধবধবে চালের প্রতি মানুষের দুর্বলতা। কিন্তু বেশি-ছাঁটা চালে ভিটামিন কম থাকে। আবার যখন ভাতের মাড় বা ফ্যান ফেলে দিয়ে রান্না করা হয় তখন বাদ পড়ে যায় প্রোটিন, খনিজ লবণ ও ভিটামিনের বড় একটা অংশ। গমের তুষের ক্ষেত্রেও একই ভুল করা হয়। আটা চেলে নিয়ে রুটি বানানো হয়। অথচ গমের তুষে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি১ বা থায়ামিন থাকে।

সবদিক বিচার করে পুষ্টিবিদরা বলেছেন, প্রতিদিনই দুই ধরনের খাদ্যশস্য যেমন ভাত-রুটি মিশিয়ে খাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে ভাত হলো কম ছাঁটা চালের আর রুটির ক্ষেত্রে তুষযুক্ত আটার রুটি।

ভাত-রুটির প্রসঙ্গে এদের অন্তর্গত সবচেয়ে মূল্যবান উপাদান ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সম্বন্ধে জেনে নিন–
ভাতে পানি দিয়ে রাখলে অর্থাৎ পান্তা ভাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স তৈরি হয়। তবে পান্তা ভাত ধুয়ে নিয়ে খেলে উপকার হবে না, ভেজানো পানিসহই খেতে হবে। রুটি করার সময়ও একটু বেশি পানি দিয়ে আটা মেখে বেশ কিছুক্ষণ রেখে দিয়ে তারপর রুটি করতে হয়। এতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স তৈরি হয়। মাখা আটার লেচি অল্প একটু তুলে রেখে পরের দিন আটা মাখার সময় সেটা মিশিয়ে নিতে হয়। এভাবে রুটিতেও ভিটামিন ‘বি কমপ্লেক্স’ তৈরি হয়।

চাল ও গমের আটার পুষ্টিগুণ প্রতি ১০০ গ্রাম মেশিনে ছাঁটা চালে রয়েছে – এনার্জি ৩৪৫ কিলোক্যালরি প্রোটিন ৬.৪ গ্রাম ফ্যাট ০.৪ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ৭৯.০ গ্রাম ক্যালসিয়াম ২৪ মিলিগ্রাম ফসফরাস ১৩৬ মিলিগ্রাম আয়রন ০.৮ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি১ ০.২১ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি২ ০.০৯ মিলিগ্রাম নিয়াসিন ৩.৮ মিলিগ্রাম তবে আতপ চালের চেয়ে সেদ্ধ চালে পুষ্টি বেশি।

বিশেষ করে সেদ্ধ চালে ভিটামিন বি১ এবং কিছু খনিজ পদার্থ বেশি থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম গমের আটায় রয়েছে – এনার্জি ৩৪১ কিলোক্যালরি প্রোটিন ১২.১ গ্রাম ফ্যাট ১.৭ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ৬৯.৪ গ্রাম ক্যালসিয়াম ৪১ মিলিগ্রাম ফসফরাস ৩৭২ মিলিগ্রাম আয়রন ৩.৩ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি১ ০.৫৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি২ ০.১২ মিলিগ্রাম নিয়াসিন ০.৩ মিলিগ্রাম।

সার্বিক বিবেচনায় বলা যায় খেলে সবকিছুই আপনার স্বাস্থ্য বাড়িয়ে তুলতে পারে। কিন্তু নির্দিষ্ট পরিমাণ যেকোনো খাবার আপনার সুস্বাস্থ্য গঠনে সাহায্য করবে পাশাপাশি রোগমুক্তিতেও সাহায্য করবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

zaheer-sagarika-large-20170208180647ডেস্ক: ভারতের জনপ্রিয় পেস বোলার জহির খান তার জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করলেন। ‘চ্যাক দে ইন্ডিয়া’ ছবি দিয়ে চলচ্চিত্রে পা রাখা সাগরিকা গাটগেকে বিয়ে করতে যাচ্ছেন ভারতীয় ক্রিকেট তারকা জহির খান। বলিউডের এই অভিনেত্রীর সঙ্গে সোমবার বাগদান আংটি বদল করেন ভারতীয় এই পেসার। বিষয়টি নিজেই নিশ্চিত করেছেন জহির খান।

নিজের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে সাগরিকার সাথে এক ছবি পোষ্ট করেছেন জহির খান। ছবির ক্যাপশনে জহির খান লিখেছেন, ‘কখনোই স্ত্রীর পছন্দ নিয়ে হাসাহাসি করবেন না। আপনি তো তার পছন্দেরই একজন। আর গোটা জীবনের অংশ। বাগদান সাগরিকা গাটগে।’

অপরদিকে, সাগরিকা গাটগেও টুইট করে জানিয়েছেন এই খবর। সাগরিকা লিখেছেন, ‘সারাজীবনের সঙ্গী।’ ছবিতে সাগরিকার হাতে ছিল বাগদানের আংটি।

প্রসঙ্গত, বেশ কিছুদিন যাবত জহির খান ও সাগরিকা গাটগে’কে একসাথে বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশ নিতেন। এ নিয়ে অনেক আলোচনাও জন্মদেয়। ২০১৫ সালে ভারতের স্পিনার হরভজন সিং আভাস দেন জহির খান খুব তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে যাচ্ছেন। সবশেষ যুবরাজ সিং ও হ্যাজেল কিচে’র বিয়েতেও দুজনকে একসাথে দেখা গিয়েছিল। তখনি ক্রিকেট এবং বলিউড পাড়ায় গুঞ্জন রটে অচিরেই তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে যাচ্ছেন।

জহির খান চলতি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে দিল্লী ডেয়ারডেভিলসের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। যদিও দিল্লির পয়েন্ট টেবিলে অবস্থান ভালো নয়, তবে নিজের বোলিংয়ে দারুণ ছন্দে আছেন জহির খান। ৩৮ বছর বয়সী দিল্লির এই পেসার গেল ম্যাচে আইপিএলে তার উইকেটের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন। ৯৫টি ম্যাচ খেলে ১০০ উইকেট নিয়েছেন তিনি। ২০১৫ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে গুডবাই জানান ভারতের এই প্রাক্তন ক্রিকেটার। ২০১১ সালের আইসিসি বিশ্বকাপ বিজয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম কারিগর ছিলেন জহির খান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

xfull_2090442984_1493102133-jpg-pagespeed-ic-njnugsulziডেস্ক: সৃজিত মুখার্জির ‘কাকাবাবু’ সিরিজের দ্বিতীয় ছবিতে দেখা যাবে বাংলাদেশের অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মিমকে।
১৫ মে ছবির শুটিং শুরু হচ্ছে। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘পাহাড় চূড়ায় আতঙ্ক’ অবলম্বনে এতে প্রসেনজিতের সঙ্গে দেখা যাবে মিমকে।

ছবিতে আরো আছেন যীশু সেনগুপ্ত ও বাংলাদেশের ফেরদৌস। পুরো ছবির শুটিং হবে সুইজারল্যান্ডে। ২০১৩ সালে ‘কাকাবাবু’ সিরিজের প্রথম ছবি ‘মিশর রহস্য’ মুক্তি পায়।

কলকাতা থেকে মিম বলেন, ‘২২ এপ্রিল এসেছি। একটা বড় মিশন নিয়েই আসা। মিশনটা শেষ পর্যন্ত সফল হলো। এখন ঘটা করে সবাইকে বলা যায়। আগামী এক বছর আমি বড় বড় পরিচালক ও অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করতে যাচ্ছি। এটা অনেক বড় সৌভাগ্যের। আর এ সুযোগগুলো করে দিয়েছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়া। আমি প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার আব্দুল আজিজ ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞ। তার মাধ্যমেই এত বছরের অপেক্ষার পালা শেষ হলো। অবশ্যই এবার নতুন এক মিমকে পাওয়া যাবে।’

‘পাহাড় চূড়ায় আতঙ্ক’ ছবি শেষ হলেই শুরু হবে রবি কিনাগির ‘ওলটপালট’। এতে মিমের নায়ক সোহম চক্রবর্তী। তারপরই দেখা যাবে জিতের বিপরীতে বাবা যাদবের নাম ঠিক না হওয়া আরেকটি ছবিতে। আগামী বছরের শুরুতে মিম অভিনয় করবেন দেবের বিপরীতে, পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়।
তাহলে বলতেই হচ্ছে সফল হতে যাচ্ছে বিদ্যা সিনহা মিম’র কলকাতা মিশন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

আসাদুজ্জামান : সাতক্ষীরার কলারোয়ায় পরিবহনের চাকায় পিষ্ট হয়ে শওকাত হোসেন (৬২) নামে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দুপুর ১২ টার দিকে কলারোয়া উপজেলা ব্রজাবক্স নামকস্থানে এ ঘটনাটি ঘটে।
নিহত শওকাত হোসেন কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের দক্ষিন শ্রীগং গ্রামের মৃত করিম হোসেনের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, সাতক্ষীরা থেকে ছেড়ে আসা উত্তরবঙ্গ গামী দৃষ্টি পরিবহন কলারোয়া উপজেলার ব্রজাবক্স নামকস্থানে পৌছালে পথচারী শওকাত হোসেনকে পিছন দিক থেকে তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বিপ্লব কুমার নাথ এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

63987425আসাদুজ্জামান : সাতক্ষীরায় জেলা প্রশাসন শিক্ষা সনদ নীতিমালার আওতায় ২০১৬ সালের শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঝে সনদ ও পদক বিতরন করা হয়েছে। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে মঙ্গলবার সকালে জেলা শিল্প কলা একাডেমী মিলনায়তনে উক্ত  সনদ ও পদক বিতরন করা হয়। জেলা প্রশাসক আবুল কাশেম মো: মহিউদ্দীনের সভাপিতত্বে উক্ত সনদ ও পদক বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আব্দুস সামাদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ বিশ্বাস সুদেব কুমার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মেরিনা আক্তার, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফরিদুল ইসলাম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শেখ অহিদুল আলম, প্রেসকাব সভাপতি আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ। অনুষ্ঠান থেকে জেলার ৫৪ জন শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী, ৫জন শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও ৫টি শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঝে উক্ত সনদ ও পদক বিতরন করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest