সর্বশেষ সংবাদ-
সাতক্ষীরার শিয়ালডাঙ্গায় বসতঘরে আগুন : ২ লক্ষ টাকার ক্ষতিদেবহাটায় তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ মানুষসাতক্ষীরায় সরকারি গোরস্থান বায়তুল ফালাহ জামে মসজিদের ছাদ ঢালাইয়ের উদ্বোধনখাস জমি উদ্ধার পূর্বক ভ‚মিহীনদের মধ্যে বন্টনের দাবিতে সভাবাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন: জামায়াত নেতা ডাঃ তাহেরদেবহাটায় জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহের সমাপনীইছামতি নদী থেকে জালে ধরা পড়লো বিশাল এক কচ্ছপসার্চ কমিটি বাতিলের দাবিতে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা বিএনপির বিক্ষোভসাতক্ষীরার পৌর এলাকায় শনিবার সকাল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ থাকবেতারেক রহমানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য ও সাইদুরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ

6-1স্পোর্টস ডেস্ক: হায়দরাবাদ টেস্টের পঞ্চম ও শেষ দিনের শুরুতেই উইকেট হারালো বাংলাদেশ। দিনের তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে সাজঘরে ফিরলেন প্রথম ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।

আগের দিন শেষ মুহূর্তে জুটি গড়া সাকিব-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ব্যাটের দিকে তাকিয়ে ছিল বাংলাদেশ। তবে সমর্থকদের হতাশ করলো সাকিব। দিনের তৃতীয় ওভারেই জাদেজার বলে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেছেন তিনি। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান।

হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে সোমবার তিন উইকেটে ১০৩ রান নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের পঞ্চম দিনের খেলা শুরু করেছে বাংলাদেশ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

sunআসাদুজ্জামান : সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের ছোট কলাগাছিয়া এলাকার পশুর তলা খালে র‌্যাব-৮ এর অভিযান চলছে। এ সময় বনদস্যুদের সাথে র‌্যাব এর গুলি বিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। র‌্যাব সদস্যরা ঘটনাস্থল থেকে দুই বনদস্যুকে আটক করেছে। সোমবার সকালে ছোট কলাগাছিয়া এলাকার পশুর তলা খালে এ ঘটনাটি ঘটে।
র‌্যাব-৮ এর উপ-অধিনায়ক মেজর আদনান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পরে বিস্তারিত জানানো হবে।।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, র‌্যাব সদস্যারা দুই বনদস্যুকে আটক করে লোকালয়ে নিয়ে এসেছে। এর বেশি তিনি আর কিছুই জানেননা বলে জানান।
তবে, এ ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোন হতাহতের ঘটনা জানা যায়নি। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অভিযান চলছিল।

বিস্তারিত আসছে…………

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dexআজ পহেলা ফাল্গুন। এর সাথে সাথে আমাদের মাঝে শুকনো পাতায় ভর করে এসেছে ঋতুরাজ বসন্ত। গাছে গাছে সবুজ পাতা আর নানা রঙ্গের ফুল। শিমুল বন আর কৃষ্ণচূড়ারা সেজেছে সূর্যের সাথে তাল মিলিয়ে রক্তিম রঙে। কোকিলরা গান ধরেছে ভ্রমরের গুনগুনানির তালে তালে। চারদিকে শোনা যায় ঝড়া পাতার নিক্কন ধ্বনি। বসন্ত বারৈ খুঁজে পায় নিজের নামের স্বার্থকতা।

এ দিন বিশেষ করে তরুণীরা বাসন্তি রঙের শাড়ি আর মাথায় হলুদ ফুল দিয়ে নিজেরদের নুতন করে সাজিয়ে তোলে। অন্যদিকে ছেলেরা সাজে হলুদ রঙের পাঞ্জাবিতে। গ্রাম-বাংলায় বিশেষ আয়োজনে চলে পিঠা উৎসব। আর শহরে এটি পায় বিশেষ আনুষ্ঠানিকতা।

চীনেও বসন্ত বরণ হয়ে থাকে। এই বসন্ত বরণ উৎসব হলো তাদের সবচেয়ে বড় উৎসব। তারা চন্দ্রপুঞ্জিকা অনুযায়ী এ উৎসব করে থাকে। তারা সিন চুন খোয়াইলা বলে পারস্পরিক শুভেচ্ছা বিনিময় করে থাকে। যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায় আপনাকে বসন্তের শুভেচ্ছা।

বসন্ত ঋতু লুকিয়ে আছে ফাল্গুন ও চৈত্র মাসের ভিতর। তবে অনুভবের জায়গা থেকে বলতে গেলে শুধু ফাল্গুন মাসের কথাই বলতে হবে।বাংলা বছর গণনায় ফাল্গুন ১১তম মাস হলেও কালের আবর্তনে এবং ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এটি শুধু একটি মাসের নামের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই।

১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ৮ ফাল্গুন ঘটেছিল মহান ভাষা আন্দোলন। যা আজ বিশ্বব্যাপী ২১ ফেব্রুয়ারির মোড়কে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে। এই ভাষা আন্দোলনের পূর্বাপর কাহিনীকে উপজীব্য করে জহির রায়হান রচনা করেছেন উপন্যাস  ‘আরেক ফাল্গুন’।

সারা পৃথিবীর ঋতু বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে এই বসন্ত ঋতু তথা ফাল্গুন মাসে দক্ষিণ এশীয় নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানেই এ সময়টি আশীর্বাদ রূপে আসে। এ সময়টা বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে মৃদু মানের বর্ষা হয় যার ফলে সেসব স্থানে বৃক্ষরা পত্রপল্লবে নিজেদের জানান দেয়। অন্যদিকে হীমাচল প্রদেশসহ কাস্মীর অঞ্চলের তুষারপাত ক্রমে কমে আসে এবং মানুষ তাদের স্বাভাবিক কাজকর্মের ভরসা পেতে থাকে।

পৃথিবী সূর্যের দিকে ঢলে পড়ে বলেই শীত তার ইতিটানতে বাধ্য হয়। এই সময়টাতে প্রাণিকুলের প্রজননের মোক্ষম সময়। পৃথিবীজুড়ে নুতন নুতন প্রাণের সঞ্চার হতে থাকে। তারা প্রকৃতির শ্রী বৃদ্ধির পাশাপাশি টিকিয়ে রাখে পরিবেশ ও প্রতিবেশ।

আমাদের দেশে ফাল্গুন শব্দের পাশাপাশি বসন্ত শব্দের নানাবিধ ব্যবহার হচ্ছে। যেমন : যৌবনের তেজ বুঝাতে বলে থাকি ফাগুনের আগুন। আবার মজা করে টিপ্পুনি কেটে বলে থাকি আরে হ্যাঁ বুঝি বুঝি আর বলতে হবে না, তোর মনে যে ফাগুনের হাওয়া বইছে তা আর বলতে হবে না।

অন্যদিকে কারো প্রেমিক ভাবকে ইঙ্গিত করতে বলা হয়ে  থাকে বসন্তের বাতাস    লেগেছে ।

আমরা ফাল্গুন মাসকে আদর করে ফাগুনও ডেকে থাকি।  এতে শ্রুতি শ্রী বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি কাব্যিকের ছন্দের দোলনটাও মসৃণ হয়।

কোন মাসের নামে পিতা-মাতা সন্তানের নাম না রাখলেও এ মাসটির নামে মেয়েদের নাম রাখেন ‘ফাল্গুনি’। এ ক্ষেত্রে আমরা ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়ের নামটি উদাহরণ হিসেবে টানতে পারি।

এই ফাল্গুন মাসকে নিয়ে আমাদের লোক গানের পাশাপাশি সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় রয়েছে নানা রচনা। যেমন বাউল সুরে গাওয়া হয় নারী হয় লজ্জাতে লাল, ফাল্গুনে লাল শিমুল বন, এ কোন রঙে রঙিন হলো বাউল মন..মন রে….এ কোন রঙে রঙিন হলো বাউল মন। নারী লজ্জাতে লাল হয় না পুরুষ লজ্জাতে লাল হয় তা বিতর্কের বিষয়। তবে ফাগুনের মাসে শিমুলের বন যে লাল হয় তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তাই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন…

ফাল্গুনে বিকশিত

কাঞ্চন ফুল,

ডালে ডালে পুঞ্জিত

আম্রমুকুল।

চঞ্চল মৌমাছি

গুঞ্জরি গায়,

বেণুবনে মর্মরে

দক্ষিণবায়।

স্পন্দিত নদীজল

ঝিলিমিলি করে,

জ্যোৎস্নার ঝিকিমিকি

বালুকার চরে।

বর্তমান কালের অন্যতম কবি খালেদ হোসাইন লিখেছেন এভাবে…

তুমি ভালো থাকো আর না-থাকো

ফাল্গুন আসবেই এ দেশে।

ফুল যদি ঝরে যায়, নদী যদি মরে যায়

ফাল্গুন আসবেই এ দেশে।

কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় লিখেছেন- ‘ফুল ফুটুক আর না-ই ফুটুক আজ  বসন্ত।’

বসন্তের আগমনে রবি ঠাকুরের সেই বিখ্যাত গান……..

https://www.youtube.com/watch?v=U6aatc0MgaI

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1486917289বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় দেশের ১৭ জন গুণী ব্যক্তিকে চলতি বছর একুশে পদক প্রদান করা হয়েছে। আজ রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এ তথ্য দিয়েছে।

ভাষা আন্দোলন, শিল্পকলা, সাংবাদিকতা, গবেষণা, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, সমাজসেবা, ভাষা ও সাহিত্যে এ সম্মাননা দেওয়া হয়। শিল্পকলা বিভাগে আছে সংগীত, চলচ্চিত্র, ভাস্কর্য, নাটক ও নৃত্য।

এ বছর একুশে পদক পেয়েছেন, ভাষা সৈনিক অধ্যাপক ড. শরিফা খাতুন (ভাষা আন্দোলন), সুষমা দাস (সঙ্গীত), জুলহাস উদ্দিন আহমেদ (সঙ্গীত), ওস্তাদ আজিজুল ইসলাম (সঙ্গীত), তানভীর মোকাম্মেল (চলচ্চিত্র), সৈয়দ আব্দুল্লাহ খালিদ (ভাস্কর্য), সারা যাকের (নাটক), আবুল মোমেন ও স্বদেশ রায় (সাংবাদিকতা), সৈয়দ আকরম হোসেন (গবেষণা), প্রফেসর ইমেরিটাস ড. আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন (শিক্ষা), ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি), অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান (সমাজসেবা), কবি ওমর আলী ( ভাষা ও সাহিত্য মরণোত্তর), সুকুমার বড়ুয়া (ভাষা ও সাহিত্য), শামীম আরা নীপা (নৃত্য) এবং রহমতউল্লাহ আল মাহমুদ সেলিম (সঙ্গীত)।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে একুশে পদক প্রদান করবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1486904990অফারের মাধ্যমে গ্রাহককে প্রতারণার দায়ে দেশের শীর্ষ বেসরকারি মোবাইল ফোন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোনকে আড়াই লাখ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে কার্যালয়ে শুনানি শেষে এ জরিমানা করেন উপপরিচালক শাহীন আরা মমতাজ।

গত ২০১৫ সালের ১৩ অক্টোবর আব্দুল্লাহ শিবলী সাদিক নামের এক ভোক্তা গ্রামীণফোনের বিরুদ্ধে অফারে প্রতারণার এ অভিযোগ করেন।

আব্দুল্লাহ শিবলী সাদিক লিখিত অভিযোগে বলেন, ‘আমি দারুণ ঈদ অফার নামের ২৮ দিন মেয়াদি এক জিবির সঙ্গে দুই জিবি ফ্রি একটি অফার কিনি। ভ্যাটসহ যার মূল্য ২৭৫ টাকা বলা হয়েছে।’

‘গত ২০১৫ সালের ৩ অক্টোবরে অফারটি গ্রহণ করি। আমার কাছ থেকে ২৭৫ টাকা পরিবর্তে এসডি ও ভ্যাটসহ ৩২৫ টাকা ৭৪ পয়সা নিয়ে নেয় গ্রামীণফোন কোম্পানি। পরে একটি এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হয়। বোনাসের মেয়াদ অর্থাৎ ফ্রি ২ জিবির মেয়াদ সাত দিন এবং ব্যবহারের সময় রাত ২টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত দেওয়া হয়।’

আব্দুল্লাহ শিবলী সাদিকের অভিযোগ, বিশেষ ঈদ অফারের এসএমএসে কোনো শর্তের বিষয় উল্লেখ ছিল না।

জানা যায়, এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের ৪৪ ধারায় অর্থাৎ মিথ্যা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রতারণার অভিযোগে দুই লাখ টাকা এবং ৪৫ ধারায় অর্থাৎ প্রতিশ্রুতি পণ্য যথাযথভাবে সরবরাহ না করায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এ বিষয়ে অধিদপ্তরের উপপরিচালক শাহীন আরা মমতাজ জানান, জরিমানার টাকা দেওয়ার জন্য গ্রামীণফোন পাঁচ কার্যদিবস সময় চেয়েছে। আমরা তাঁদের সময় দিয়েছি।

শাহীন আরা মমতাজ বলেন, ফোন কোম্পানিগুলো মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভোক্তাদের প্রতারিত করছে। যা ভোক্তা অধিকার হরণ করে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। তিনি আরো বলেন, প্রত্যেক ভোক্তাকে সচেতন হতে হবে। আর এর জন্য ভোক্তা অধিকা আইনগুলো ভালোভাবে জানা থাকলে তাঁর জন্য অভিযোগ করা সহজ হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : আওয়ামী সাংস্কৃতি পরিষদ সাতক্ষীরা জেলা শাখার পক্ষ থেকে নজরুল ইসলামকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। রবিবার বেলা ১২টায় জেলা পরিষদে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলামকে এ ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি বদরুল আলম, সহ-সভাপতি ফিরোজ রেজা, সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দীন গাজী, যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, সহ-যুগ্ম সম্পাদক আমিনুল ইসলাম সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক রানা খাঁন, সহ-সাংগঠনিক মহাসিন আলম রাজু, সদস্য হাফিজুর রহমান, জোবায়ের, মোকসুদ আলম, টিটু, মিলন প্রমুখ। এসময় নেতৃবৃন্দ সংগঠনের কার্যক্রম সম্পর্কে নব নির্বাচিত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলামকে অবহিত করেন। আলহাজ্ব মোঃ নজরুল ইসলাম সংগঠনের যেকোন ভালো কাজের পাশে থাকবেন বলে জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

প্রেস বিজ্ঞপ্তি : ইউনিয়ন পরিষদ সচিবদের ৩দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে অনশন কর্মসূচী পালিত হয়েছে। রবিবার সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ অনশন কর্মসুচি পালন করেন ইউপি সচিবগণ। এসময় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি (বাপসা)’র সভাপতি মোঃ আব্দুল হাকিম, সাধারণ সম্পাদক কাঞ্চন কুমার দে, ইউপি সচিব আব্দুল জলিল, নারায়ন চন্দ্র অধিকারী, আব্দুল আজিজ, মতিউর রহমান, আমিনুর রশিদ, আঃ রাজ্জাক, গোলাম রব্বানী, শেখ আমিনুর, রাশ বিহারী রায়, মোঃ তৈয়বুর রহমান, খালিদ হাসান খান, আমিনুর রশিদ সহ জেলার ইউনিয়ন পরিষদের সচিববৃন্দ। অনশনকারী সচিবদের দাবি সমূহ হলো ১.ইউনিয়ন পরিষদ সচিবদের পদবী পরিবর্তন পূর্বক ১০ম গ্রেড স্কেলে কর্মকর্তা মর্যাদা প্রদান ২. বেতন, ভাতাসহ যাবতীয় সুবিধাদি শতভাগ সরকারি কোষাগার থেকে প্রদান ৩. ইউনিয়ন পরিষদ সচিবদের আর্থিক নিরাপত্তার লক্ষ্যে পেনশন প্রদান। এছাড়াও আগামী ১৩ থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি সারাদেশ ব্যাপী কালো ব্যাচ ধারণ এবং দাবি আদায় না হলে আগামী ২রা এপ্রিল ঢাকা কেন্দ্রিয় শহীদ মিনারে আমরণ অনশন পালন করবে নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক : ধুলিহরে চাঁদার দাবিতে মৎস্য ঘেরে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও হত্যা চেষ্টার ঘটনায় আদালতে যুবলীগ নেতা সহ ৭ জনের নামে মামলা দায়ের হয়েছে। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন। মামলা সূত্রে জানা যায়, ধুলিহর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামের কওছার মালীর পুত্র ছলেমান মালী দীর্ঘদিন ধরে সুকদেবপুর এলাকার নলডাঙ্গার বিলে নিজ নামীয় ও লীজকৃত ৪৫ বিঘা জমি নিয়ে মৎস্য ঘের করে আসছেন। চলতি মাসের ৫ ফেব্রুয়ারি সকালে ধুলিহর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ও বালুইগাছা গ্রামের মৃত নবাত আলীর পুত্র আজাহারুল ইসলামের নেতৃত্বে ধুলিহর সানাপাড়া গ্রামের নুরমান আলীর দুই পুত্র আরশাদ আলী ও জামির আলী, বেড়বাড়ী গ্রামের মৃত রজব আলীর পুত্র আন্তঃ জেলা ডাকাত দলের অন্যতম সদস্য মনিরুল ইসলাম, বয়ারবাতান গ্রামের নেপাল সরকারের পুত্র সাধন সরকার, একই গ্রামের মোহাম¥াদ আলীর পুত্র যুবলীগ নেতা মন্টু ও নুনগোলা গ্রামের মৃত জোহর আলীর পুত্র নাজমুল কারিকর সহ অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন প্রকাশ্যে ছলেমান মালীর মৎস্য ঘেরে ঢুকে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মারপিট ও জখম করে। এ সময় তারা ঘেরের বাসা, শ্যালো মেশিন ঘর ভাংচুর করে ও টাকা লুট করে। এছাড়া তারা যাওয়ার সময় ঘেরে জাল দিয়ে বিভিন্ন প্রজাতির কয়েক মণ মাছ ধরে নিয়ে যায়। তারা প্রায় ৩ লাখ টাকার ক্ষতিসাধন করেছে। এই ঘটনার পরদিন সাতক্ষীরার আমলী আদালত-১ এ যুবলীগ নেতাকে প্রধান আসামি করে ৭ জনের নামে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নং- সি, আর, পি ৭১/২০১৭, তাং-০৬/০২/১৭ ইং। এদিকে, ধুলিহর ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা-কর্মীরা বেপরোয়া হয়ে উঠায় সাধারণ এলাকাবাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসী উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest