সর্বশেষ সংবাদ-
জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়

001 (Large)
নিজস্ব প্রতিবেদক : আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে সাতক্ষীরায় আলোচনা সভা ও আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৭ মে) দুপুরে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার আয়োজনে সাতক্ষীরা শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে এ আলোচনা সভায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি তানভীর হুসাইন সুজনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাতক্ষীরা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম। এসময় তিনি বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ঘাতকচক্র সপরিবারে হত্যা করলেও তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকার কারণে রক্ষা পান। দীর্ঘদিন বিদেশে থাকার পর ১৯৮১ সালে এই দিনে দেশে ফিরেন শেখ হাসিনা।’ বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক শেখ এহসান হাবীব অয়নের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি এস.এম শওকত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাজান আলী, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আবু সায়ীদ, জেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল মান্নান, সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে একটি বর্ণিল আনন্দ র‌্যালি বের হয়। র‌্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহিদ আব্দুর রাজ্জাক পার্কে এসে শেষ হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, সদর উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক মনিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সহ সভাপতি এস.এম আশিকুর রহমান, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মিঠুন ব্যানার্জী, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহেদ পারভেজ, পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি আহসান হাবীব লিমু, সাধারণ হাসানুজ্জামান শাওন, সদর থানা সভাপতি রমজান আলী রাতুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাওন, পলিটেকনিক কলেজের সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলামসহ জেলা ছাত্রলীগ, সদর থানা ছাত্রলীগ, সরকারি কলেজ ছাত্রলীগ ও বিভিন্ন ওয়ার্ড ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

Assasuni Pic 17-05-17
সোহরাব হোসেন আশাশুনি : মহাকবি মাইকেল মধুসুধন দত্ত সহ বহু গুণিজনের স্মৃতিবিজোড়িত কপোতাক্ষ নদ আজ সমতল ভূমিতে পরিণত হওয়ার উপক্রম হয়েছে। আশাশুনি সহ নদের তীরবর্তী বিভিন্ন শ্রেণি বা পেশার মানুষেরা দীর্ঘ ২যুগেরও বেশি সময় ধরে চাতক পাখির ন্যায় চেয়ে আছে কপোতাক্ষ নদ যেন তার হারানো যৌবন ফিরে পায়।
সরেজমিন ঘুরে জানাযায়, অপরিকল্পিত বেঁড়িবাধ, অবৈধ দখলদারদের সীমাহীন দুর্নীতির কারণে কপোতাক্ষ নদ তার গতিপথ পাল্টেও শেষরক্ষা পায়নি। বিভিন্ন দিক থেকে কপোতাক্ষ নদের ৮০টি সংযোগ খাল বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা আর শুষ্ক মৌসুমে পানি শূন্যতা হয়ে পড়েছে। ফলে প্রতিবছর তীরবর্তী এলাকা গুলোর হাজার হাজার হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। অপর দিকে বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে রাস্তা-ঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্ষেতের ফসল, পুকুর, মৎস্যঘের তলিয়ে পানিতে একাকার হয়ে যায়। আর এ কারণে কপোতাক্ষ তীরবর্তী মানুষ গৃহহীন হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করে থাকে। বর্তমান অভিশপ্ত কপোতাক্ষ অববাহিকার আশাশুনি উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের কথা এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হলো। উপজেলার দরগাহপুর, কাদাকাটি, বড়দল, খাজরা ও অনুলিয়া ইউনিয়ন গুলোর বিভিন্ন পেশার মানুষ ও ৫হাজার জেলে ও মৎস্যজীবী পরিবারের ভাগ্যে নেমে এসেছে চরম দূর্দশা। তার ভিতরে দরগাপুর, কাদাকাটি, বড়দল ইউনিয়নে নদটির নাব্যতা নেই সম্পুর্ণ রুপে সমতল ভুমি। গড়ে উঠেছে ঘরবাড়ি আর ভুমি দস্যুদের ভুমি দখল। বেসরকারি একটি সংস্থার জরিপ সূত্রে জানা গেছে,কপোতাক্ষ নদটির বিচ্ছিন্ন ৮২কিলোমিটার অংশ বিশেষ করে এর উজানের অংশের অবস্থা খুবই খারাপ। পানি প্রবাহ না থাকায় শুরু হয়েছে নদের জায়গা দখলের প্রতিযোগিতা। নদীর জায়গায় গড়ে তোলা হচ্ছে আবাসন, ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। চলছে চাষাবাদ ও ঘের তৈরি করে মাছ চাষ। দীর্ঘদিন ধরে এরকম চলে আসলেও প্রশাসনের এদিকে কোনো নজর নেই। এই সুযোগে ক্ষীণ কপোতাক্ষের চর রাতারাতি প্রভারশালী দখলবাজরা বাড়ি ঘর ও দোকানপাট নির্মাণ, মৎস্য ঘের, ধানচাষ সহ ইটভাটা নির্মাণ অব্যাহত চালিয়ে যাচ্ছে তহসীলদারেরা কৌশলে বড় অংকের উৎকোচের বিনিময়ে কয়েক বছর পিছন থেকে একাধিক বছরের বন্দোবস্ত দিচ্ছে। এ ছাড়া সংযোগ খাল গুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বদ্ধ জলাশয় দেখিয়ে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষের জন্য বন্দোবস্ত অব্যহত রয়েছে। এভাবেই চলতে থাকলে আগামি বর্ষা মৌসুমে ভারি বৃষ্টিপাত হলেই পানিতে তলিয়ে কয়েক লাখ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়বে। কপোতাক্ষ যদি সুষ্ঠু পরিকল্পনায় খনন বাস্তবায়ন না হয় এবং খালগুলো যদি খননে উদ্যোগ গ্রহণ না করে তা হলে খুব শীঘ্রই দেশের ভূ-খন্ড থেকে কপোতাক্ষসহ খাল গুলো বিলীন হয়ে সমতল ভূমিতে পরিণত হবে। সেই সমতল ভূমিতে বেশি দেরি করে কপোতাক্ষ নদ ও সংযোগ খাল গুলো খনন করতে চাইলেও পাওয়া যাবে না কোনো নিশানা বা নির্ধারিত সীমানা। সব মিলিয়ে এখানে নদী একসময় ৭৫০ মিটার প্রশস্ত ছিল। বর্তমানে প্রায় ১৭০ মিটার। চাঁদখালীর কাছে নদীটি প্রায় ৩০০ মিটার চওড়া।  ৮০টি সংযোগ খাল পুণঃখননের জন্য এখন সময়ের দাবি মাত্র।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

xfull_1824139406_1495000454.jpg.pagespeed.ic.fWa9wzXun1বাহুবলি-২ দ্যা কনক্লুশন সিনেমাটি দেখেননি এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। বলিউডেরও বহু তারকা এখন বাহুবলি দেখে এর ফ্যান ক্লাবে ঢুকে পড়েছেন। তবে বাহুবলি-২ এখনও দেখে উঠতে পারেননি খোদ বলিউড বাদশা শাহরুখ। তবে রাজামৌলির এই ফিল্ম না দেখলেও বাহুবলি-২ র সাফল্যের চাবি কাঠি জানা আছে কিং খানের।

বাহুবলি-২র সাফল্য নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে কিং খান সাফ জানালেন, কষ্ট ছাড়া কেষ্ট মেলে না। IANS-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শাহরুখ বলেন, আমি বাহুবলির প্রথম পার্ট দেখেছি, খুবই অনুপ্রেরণা দেয়ার মত সিনেমা। দুর্ভাগ্যবশত আমি বাহুবলি-২ দেখে উঠতে পারিনি। আমার মনে হয় এটিও একই ভাবে অনুপ্রেরণা ‌‌যোগাবে। সাফল্যের মাপকাঠি শুধু সংখ্যা দিয়ে বোঝানো ‌যায় না, এর গরিমা চিন্তা ও মননের সঙ্গে জড়িয়ে। কষ্ট না করলে সাফল্য আসে না।

শাহরুখের কথায় সিনেমায় প্র‌যুক্তি অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। ‌যেকোনো সিনেমার রূপ বদলে দিতে পারে প্র‌যুক্তি, ‌যার অন্যতম উদাহরণ হলো বাহুবলি।

বাহুবলির পরিচালক রাজামৌলি সম্পর্কে কিং খান বলেন, উনি এমন একজন পরিচালক, ‌যে উনি ‌যে সিনেমাই বানান, সেটা সকলকে অনুপ্রেরণা ‌যোগায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

We9uJA_fulহজম সমস্যা যারা ভুগছেন তাদের জন্য সু-খবর! কেননা আপনি যদি নিয়ম করে এই খাবার গুলো খান তাহলে হজম সমস্যায় আর পরতে হবে না। হজম পদ্ধতির সমস্যা হলে বা হজমে সমস্যা হলে দৈনন্দিন কাজকর্মে অসুবিধা হয়। এ সমস্যায় সাধারণত বমি, বমি বমি ভাব কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া, পেটব্যথা ইত্যাদি হয়ে থাকে।

হজম ভালো করতে বা হজম পদ্ধতি ভালো করতে কিছু খাবার বেশ উপকার করে। আসুন জেনে নেই:-

হলুদ
হলুদ প্রদাহ প্রতিরোধ করে; হজমের পদ্ধতিকে ভালো রাখে। তাই খাদ্যতালিকায় হলুদ অবশ্যই রাখুন।

রসুন
রসুনের মধ্যে থাকা এলিসিন নামক উপাদানের জন্য এটি হজমের সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে মধ্যম পরিমাণে রসুন খেতে পারেন। তবে খুব বেশি রসুন খাওয়া হজম পদ্ধতিতে সমস্যা করে।

আদা
প্রাচীনকাল থেকেই হজমের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে আদার ব্যবহার করা হয়। বমি বা বমি বমি ভাব ইত্যাদি সমস্যার সমাধানে আদা কার্যকর।

ব্রকলি, ফুলকপি
ব্রকলি, ফুলকপির মধ্যে রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল ও আঁশ। এগুলো হজমের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

5MPEIw_narikelনারিকেল একটি সুস্বাদু ফল এবং এই নারিকেল বাংলাদেশের অন্যতম একটি অর্থকরী ফসল। কাঁচা অবস্থায় একে ডাব বলা হয়, যার পানি অত্যন্ত সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। বাংলাদেশের সর্বত্রই নারিকেল গাছ জন্মায়। তবে উপকূলীয় জেলাসমূহে বিশেষ করে খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, ভোলা, চট্টগ্রাম, ফরিদপুর ও যশোর জেলায় নারিকেলের উৎপাদন বেশি হয়।

নারিকেলের পানি, নারিকেলের দুধ ও নারিকেলের তেল পুষ্টিগুণে ভরপুর এক উৎকৃষ্ট খাবার। নারিকেলের শাঁসে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, চর্বি, প্রোটিন, ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬, বি৯, ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, জিংক ও পর্যাপ্ত ক্যালরি। নারিকেল আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারী। এবার আপনাদের জানাব নারিকেলের স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে।

১। হার্ট ভাল রাখে:
গবেষণায় দেখা গেছে যে পলিনেশিয়া ও শ্রীলঙ্কায় যেখানে প্রধান খাবার হলো নারিকেল সেখানেকার মানুষের কোলেস্টেরল বা হার্টের সমস্যা অনেক কম। নারিকেলে যে ফ্যাটি এসিডের চেইন গুলো আছে সেগুলো কোলেস্টেরল বাড়ায় না বরং আথেরোসক্লেরোসিসের ঝুঁকি কমিয়ে হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।

২। রোগ দূর করে:
যে সব ভাইরাস ইনফ্লুয়েঞ্জা, হার্পিস, মামস ইত্যাদি রোগ জন্ম দেয়, নারিকেল সেসব ভাইরাস গুলোকে নষ্ট করে ফেলে। ফলে এধরণের অসুখ-বিসুখ থেকে কিছুটা রক্ষা পাওয়া যায়। চিকন ও হাড্ডিসার রোগীদের মাংশপেশী গঠনে, পাকস্থলীর ক্ষত ও গলার ঘা সারাতে নারিকেল অত্যন্ত কার্যকর।

৩। শরীরের শক্তি বাড়ায়:
নারিকেল শরীরের শক্তি বাড়িয়ে দেয় এবং কর্ম উদ্দীপনা জাগাতে সহায়তা করে। হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে এবং বিভিন্ন ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যামাইনো এসিড শোষন করে নিতে সহায়তা করে। নারিকেল রক্তের ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখে এবং ডায়াবেটিস জনিত কারণে শরীরের ক্ষতি রোধ করে।

৪। শরীরের দুর্বলতা দূর করে:
নারিকেল খাওয়ার পর এর তৈলাক্ত অংশ কোষে পৌঁছে যায়। কোষ এটি শোষণ করে মুহূর্তেই শক্তিতে পরিণত করে। আমাদের শরীরের দুর্বলতা দূর হয় সহজেই। কিডনির জটিলতায় নারিকেলের পানি উপকারী। জলবসন্ত ও হামের দানা কমাতেও নারিকেলের পানি ভূমিকা রাখে।

৫। ত্বকের জন্য উপকারী:
নারিকেলের পানি ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। নারিকেলে থাকা অরগানিক আয়োডিন সাধারণ গলগণ্ড রোগ প্রতিরোধে ভুমিকা রাখে। নারিকেল আমাদের শরীরে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ করতে সহায়তা করে। দাঁত ও হাড়ের গঠনে এটি ভূমিকা রাখে।

৬। ওজন কমায়:
ওজন কমাতেও সহায়তা করে নারিকেলের পানি। এছাড়াও বহুমুত্রে আক্রান্ত রোগীদের জন্য ডাবের পানি খুবই উপকারী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

bwMSYe_10নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে আওয়ামী লীগের ৪ কর্মীকে হত্যা মামলায় ২৩ জনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছে আদালত। আজ বেলা সাড়ে ১২টার দিকে নারায়ণগঞ্জ দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ কামরুন নাহারের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় কারাবন্দি ১৯ আসামি আদালতে হাজির ছিলেন। বাকি আসামিরা পলাতক রয়েছেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর জাসমীন আহমেদ। আর আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী বারী ভুইয়া ও খোরশেদ আলম মোল্লা।

ফাঁসির আসামিরা হলেন- আবু কালাম, আহাদ আলী, ইউনুছ আলী, জহির উদ্দিন, ফারুক হোসেন, গোলাম আযম, আব্দুল হাই, খোকন, আল-আমিন, রুহুল আমিন, তাজুল ইসলাম, আবুল বাশার কাশু, ডালিম, ইয়াকুব আলী, রফিক, হালিম, রুহেল, শাহাবুদ্দিন, লিয়াকত আলী মাস্টার, সিরাজ উদ্দিন, ইদ্রিস আলী, মোহাম্মদ হোসেন ও হারুন।

পলাতক আসামিরা হলেন- আল-আমিন, রুহুল আমিন, তাজুল ইসলাম ও হারুন। এর আগে গত ৪ মে উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আজ বুধবার রায় ঘোষণার দিন নির্ধারণ করেছিলেন আদালত।

উল্লেখ্য, ২০০২ সালে আড়াইহাজার থানা ছাত্রলীগের সভাপতি বারেক, বাদল, আওয়ামী লীগের কর্মী ফারুক ও কবীরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্যাতনের পর কুপিয়ে ও শরীরে পেট্রোল ঢেলে নৃশংসভাবে হত্যা করে তৎকালীন গোপালদী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবুল বাশার কাশু ও তার লোকজন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

xfull_1055747756_1495006951.jpg.pagespeed.ic.p6Cu9TpGALজিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হতে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরে হাজির হয়েছেন আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদ ও তার দুই ভাই। ‘ব্যাখ্যাহীনভাবে’ সোনা ও হীরার গয়না মজুদের অভিযোগে তাদের ডেকে পাঠায় অধিদপ্তর।

তবে অবৈধভাবে মদ রাখা ও শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে শুল্ক গোয়েন্দাদের তলবে হাজির না হয়ে বনানীর রেইনট্রি হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অসুস্থতার কথা বলে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন পাঠিয়েছেন।

আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার ও তার দুই ভাই গুলজার আহমেদ ও আজাদ আহমেদ বুধবার বেলা ১২টার দিকে ঢাকার কাকরাইলে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কার্যালয়ে হাজির হন। তবে এ সময় সাংবাদিকরা তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পাননি।

অধিদপ্তরের উপপরিচালক শফিউর রহমান বলেন, “আমাদের পরিচালক একটি টিম করে দেবেন। ওই টিম আপন জুয়েলার্সের মালিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করবে।”

এদিকে একই সময়ে রেইনট্রি হোটেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এইচ এম আদনান হারুনের পক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির ও রিয়াজ আহমেদ শুল্ক গোয়েন্দা দপ্তরে এসে এক মাসের সময়ের আবেদন জমা দেন। পরে বেরিয়ে যাওয়ার সময় জাহাঙ্গীর কবির সাংবাদিকদের বলেন, সকালে হঠাৎ আদনান হারুনের ‘রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ায়’ তিনি আসতে পারেননি।

“এ বিষয়টি জানিয়ে আমরা সময়ের আবেদন করেছিলাম। উনারা সময় মঞ্জুর করে ২৩ মে আসতে বলেছেন।” আগের দিনও রেইনট্রি হোটেলের সংবাদ সম্মেলনে আসা আদনানের অসুস্থতার বিষয়ে কোনো চিকিৎসা সনদ জমা দেওয়া হয়নি বলে জানান এই আইনজীবী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

rog-1024x524দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আমাদের দেহকে নীরোগ ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। যখন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় তখন আমরা হুট করেই যেকোনো রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়ি না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত থাকার ফলে তা আমাদের দেহে সেই রোগটি বাসা বাঁধতে বাঁধা প্রদান করে থাকে।

কিন্তু যদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্থাৎ ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে পড়ে তাহলে ছোট বড় যেকোনো রোগেই আমরা খুব সহজে আক্রান্ত হয়ে পড়তে পারি। তাই দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এমন কাজ করা আমাদের নিজেদের দৈহিক সুস্থতার জন্য অনেক জরুরী।

আজ জেনে নিন এমন একটি মাত্র কার্যকরী কৌশল যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে আপনার দেহকে নীরোগ ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে চিরকাল।

যা যা লাগবে

  • ৪/৫ টি গাজর
  • ১ টি আপেল
  • ১ টি পেয়ারা
  • ১/৪ ইঞ্চি আদা

পদ্ধতি

  • প্রতিটি উপকরণ ভালো করে ধুয়ে নিন এবং আদার খোসা ছাড়িয়ে নিন।
  • ছোট ছোট খণ্ড করে ফুড প্রসেসর, ব্লেন্ডার বা জুসারে দিয়ে জুস তৈরি করে নিন। ব্লেন্ডারে দিলে আলাদা করে ছেঁকে নেবেন।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এই পানীয়টি পান করুন প্রতিদিন সকালে।

পানীয়টিতে যা রয়েছে

  • ভিটামিন এ
  • বেটা ক্যারোটিন
  • ভিটামিন সি
  • ৩১৩ ক্যালোরি
  • ১.২ গ্রাম ফ্যাট
  • ৩.৮ গ্রাম প্রোটিন
  • ১৭.৬ গ্রাম ফাইবার

কার্যকারণ

গাজর বেটা ক্যারোটিনের খুবই ভালো একটি উৎস যা দেহে পৌঁছানোর পর ভিটামিন এ’তে পরিণত হয়ে যায়। ভিটামিন এ আমাদের দেহের ইমিউন সিস্টেম রেগুলেট করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং দেহকে যেকোনো ইনফেকশনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করে থাকে।

এটি দেহের টি সেলগুলোকে যা প্রতিরোধকারী কোষ নামে পরিচিত তা পুরো দেহে সঞ্চালন করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও এই পানীয়টি দেহের শ্বেত রক্তকণিকার সার্বিক উন্নতিকে কাজ করে যা আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান হিসেবে কাজ করে প্রতিনিয়ত।

সতর্কতা

আপনার যদি পূর্ব থেকেই দৈহিক কোনো সমস্যা থেকে থাকে যার কারণে আপনি প্রতিদিন ঔষধ সেবন করেন তারা এই পানীয় পানের আগে অবশ্যই নিজের চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করে নেবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest