সর্বশেষ সংবাদ-
মণিরামপুরে আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের শুদ্ধাচার বিষয়ক সভাসম্প্রীতি এইড ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে প্রকল্প অবহিতকরন সভাসকলকে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে, কোনো ধরণের অন্যায় বরদাস্ত করা হবে না–সামেকের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় ডা: রুহুল হকসাতক্ষীরার মেডিকেল এর সামনে বাইপাস সড়কে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্টআশাশুনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৩ পদের বিপরীতে ১৩ প্রার্থীর শেষ মুহুর্তের বিরামহীন প্রচার প্রচারণা শেষ হলআশাশুনিতে অভ্যন্তরীণ বোরো সংগ্রহের উদ্বোধনশ্যামনগরে প্রধান শিক্ষক মান্নানের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের পুকুরের মাছ ধরে নেওয়ার অভিযোগআশাশুনিতে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থীদের নির্দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনসাতক্ষীরায় বজ্রপাতে এক শিশুর মৃত্যুসাতক্ষীরায় আইআরআই’র আয়োজনে ‘তর্কে বিতর্কে উপজেলা নির্বাচন’ নির্বাচনী বিতর্ক অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক: সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে জামায়াতের এক কর্মীসহ ৩৬ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত জেলার আটটি থানার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতদের মধ্যে, সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে ১৬ জন, কলারোয়া থানা থেকে ৫ জন, তালা থানা ২ জন, কালিগঞ্জ থানা ৬ জন, শ্যামনগর থানা ৩ জন, আশাশুনি থানা ২ জন, দেবহাটা থানা ১ জন ও পাটকেলঘাটা থানা থেকে ১ জনকে আটক করা হয়। সাতক্ষীরা জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতাসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। তাদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

স্বাস্থ্য ডেস্ক: শীতে ঠান্ডা ও হাঁপানির সমস্যায় অনেকে ভোগেন। শীতে ঠান্ডা ও হাঁপানি থেকে রক্ষা পেতে কিছু সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।   ঠান্ডা খাবার ও পানীয় পরিহার করুন।কুসুম কুসুম গরম পানি পান করুন। হালকা গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করতে পারেন।প্রয়োজনমতো কাপড় পরুন। তীব্র শীতের সময় কান ঢাকুন, টুপি পরুন এবং গলায় মাফলার ব্যবহার করুন।ধুলাবালি এড়িয়ে চলুন।ধূমপান পরিহার করুন।ঘরের দরজা-জানালা সব সময় বন্ধ না রেখে মুক্ত ও নির্মল বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখুন।হাঁপানি রোগীরা শীত শুরুর আগেই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিরোধমূলক ইনহেলার ও অন্যান্য ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন।যাঁদের অনেক দিনের শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা আছে, তাঁদের ইনফ্লুয়েঞ্জা ও নিমোকক্কাস নিমোনিয়ার টিকা দেওয়া উচিত।তাজা পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন। এগুলো দেহকে সতেজ রাখবে এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করবে। হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন। বিশেষ করে চোখ ও নাক মোছার পরপর হাত ধোন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: সিলেটের তারাপুর চা বাগানের সরকারি কাগজ জালিয়াতির মামলায় শিল্পপতি রাগীব আলীকে ভারতের করিমগঞ্জে আটক করেছে সে দেশের পুলিশ। সিলেটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজ্ঞান চাকমা এ খবর নিশ্চিত করেছেন। সুজ্ঞান চাকমা জানান, রাগীব আলীর কাছে ভারতে থাকার বৈধ কাগজপত্র ছিল না। এ জন্য আজ সকালে তাঁকে আটক করে পুলিশ। জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে তারাপুর চা বাগানের দেবোত্তর সম্পত্তিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের মাধ্যমে হাজার কোটি টাকার ভূমি আত্মসাৎ এবং প্রতারণার আলোচিত দুটি মামলায় রাগীব আলী ও তাঁর ছেলেমেয়েসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে গত ১০ আগস্ট গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। ওই দিন তিনি সপরিবারে পালিয়ে ভারতে চলে যান। ভূমি মন্ত্রণালয়ের স্মারক (চিঠি) জালিয়াতির মামলায় রাগীব আলী ও তাঁর ছেলে আবদুল হাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।অন্যদিকে প্রতারণার মামলায় রাগীব আলী, তাঁর ছেলে আবদুল হাই, জামাতা আবদুল কাদির, মেয়ে রুজিনা কাদির, রাগীব আলীর আত্মীয় মৌলভীবাজারের দেওয়ান মোস্তাক মজিদ ও তারাপুর চা বাগানের সেবায়েত পঙ্কজ কুমার গুপ্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।এ মামলার আসামি রাগীব আলীর আত্মীয় দেওয়ান মোস্তাক মজিদ গত ১০ অক্টোবর আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।৪২২ দশমিক ৯৬ একর জায়গার ওপর তারাপুর চা বাগান পুরোটাই দেবোত্তর সম্পত্তি। আশির দশকে এটি দখলে নেন রাগীব আলী। এ নিয়ে চলা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৯ জানুয়ারি তারাপুরে রাগীব আলীর দখলদারিত্বকে অবৈধ ঘোষণা করেন আপিল বিভাগ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ডেস্ক রিপোর্ট: নাইকো দুর্নীতি মামলা বাতিল চেয়ে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা লিভ টু আপিল খারিজ করে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এতে করে তাঁর বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতে মামলা চলতে আর কোনো বাধা নেই।আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার নেতৃত্বে চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।বেঞ্চের অপর বিচারপতিরা হলেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও মির্জা হোসাইন হায়দার। এর আগে গত ২১ নভেম্বর শুনানি শেষে আজ বৃহস্পতিবার আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন আদালত। গত ২০ নভেম্বর এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়েছিল।আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।আদালতের আদেশের বিষয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবী মাহবুবউদ্দিন খোকন সাংবাদিকদের বলেন, ‘নাইকো দুর্নীতি মামলা বাতিলে খালেদা জিয়ার আপিল ডিসমিস (বাতিল) করা হয়েছে। আমরা আশা করেছিলাম, এ মামলায় জিতব। কেননা, এ মামলায় প্রথম চুক্তি করেছিলেন শেখ হাসিনা। খালেদা জিয়া সরকার ধারাবাহিকতা রক্ষা করেছিল। অথচ একই অভিযোগে শেখ হাসিনাকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।’‘কিন্তু খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলার কার্যক্রম চলছে। আইন অনুযায়ী, কোনো মামলার মূল আসামি যদি খালাস পেয়ে যায়, তাহলে অন্য আসামিরাও স্বয়ংক্রিয়ভাবে খালাস পেয়ে যাবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হয়েছে। তবে আপিল বিভাগ বলেছে, মামলার মেরিটে আমরা হাত দেব না। আপনারা যখন রিটে আসবেন, তখন বেনেফিট (সুফল) পাবেন।’২০১৫ সালের ১৮ জুন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলার কার্যক্রম বিচারিক আদালতে চলবে বলে রায় দেন বিচারপতি মো. নূরুজ্জামান ও বিচারপতি জাফর আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ। মামলাটি বাতিলে খালেদার রিট আবেদন ও এ-সংক্রান্ত রুল খারিজ এবং বিচারিক কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে তাঁকে দুই মাসের মধ্যে বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।গত বছরের ৩০ নভেম্বর হাইকোর্টের আদেশে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন জানান খালেদা জিয়া। শুনানি শেষে তাঁর জামিন মঞ্জুর করেন বিচারিক আদালত।এরপর ৭ ডিসেম্বর আপিল বিভাগে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন (লিভ টু আপিল) করেন খালেদা জিয়া।হাইকোর্টের রায়ে সচল হওয়ার পর নাইকো দুর্নীতি মামলার বিচারিক কার্যক্রম ফের শুরু হয় ঢাকার বিশেষ জজ-৯ আমিনুল ইসলামের আদালতে।কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় নাইকো দুর্নীতি মামলাটি করেন।২০০৮ সালের ৫ মে এ মামলায় খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের সহকারী পরিচালক এস এম সাহেদুর রহমান।অভিযোগপত্রে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন—সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, সাবেক মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ঢাকা ক্লাবের সাবেক সভাপতি সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।এ মামলার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। ২০০৮ সালের ১৫ জুলাই নাইকো দুর্নীতির মামলার কার্যক্রম দুই মাসের জন্য স্থগিত ও রুল জারি করেন আদালত। পরে স্থগিতাদেশের মেয়াদ কয়েক দফা বাড়ানো হয়। এ রুলের শুনানি শেষে গত বছরের ১৮ জুন তা খারিজ করে দেন হাইকোর্ট।


0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ঝাউডাঙ্গা ব্যুরো: সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা গ্রামের কলেজ পড়ুয়া ছাত্রীকে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। ঝাউডাঙ্গার ঘোষপাড়া মোখলেসুর রহমানের ছোট মেয়ে সামিহা আক্তার কুহেলি (১৯) বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় নিজ বাড়িতে অবস্থানকালে দুর্বৃত্তরা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় ও হাতে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করে। এসময় কুহেলির হাতে থাকা একটি দামি মোবাইল সেট নিয়ে তারা দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। তার চিৎকারে প্রতিবেশিরা এগিয়ে এসে রক্তাক্ত ও অজ্ঞান অবস্থায় তাকে মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে। আহত অবস্থায় তাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ইমার্জেন্সিতে ভর্তি করা হয়েছে বলে পারিবারিক সুত্রে জানা যায়। আহত কুহেলির মা সালমা বেগম জানান, ২জন দুর্বৃত্ত বোরকা পরিহিতা একজন মহিলা কুহেলির মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে। মোটরসাইকেলে আসা অপরজন পুরুষ তার মাথায় ও হাতে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে তাকে আহত করে। সে ঝাউডাঙ্গা কলেজ থেকে চলতি বছরে এইচএসসি পাশ করেছে। তিনি আরো জানান, তার ১বছর আগে কলারোয়া উপজেলার জালালাবাদ গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী আসাদুলের সাথে পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। প্রায় ৫মাস ধরে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ সৃষ্টি হয়। এরপর থেকে তার স্বামী আসাদুল মুঠোফোনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে থাকে। কিন্তু কে বা কারা, কি কারণে তাকে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে তা জানা যায় নি। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছিল বলে পারিবারিক সুত্রে জানা যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

patবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি: বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানীরা বলছেন তারা পাটের পাতা থেকে চা উদ্ভাবনে সক্ষম হয়েছেন। উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে পাটের পাতা থেকে চা তৈরি করে রপ্তানি ও বাজারজাত করনের উদ্যোগ নিয়েছে একটি প্রতিষ্ঠান।
বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইন্সটিটিউটের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড: নাসিমুল গনি বলেন ৯৩/৯৪ সালের দিকে তারা এটি নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু করেছিলেন।
তারপর দীর্ঘ দিনের পরীক্ষা নিরীক্ষা ও পর্যালোচনা হয়েছে পাট পাতার গুণাগুণ এবং সেটা চা হিসেবে পান করার সময় যথাযথ থাকে কিনা এসব নিয়ে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায় পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করেছে পাট গবেষণা ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানীরা।
পাটের পাতা থেকে চা বানানোর প্রক্রিয়ার বিবরণ দিয়ে মিস্টার গনি বলেন ফুল আসার আগেই পাট গাছ থেকে পাতা সংগ্রহ করতে হবে। পরে সে পাতা সূর্যের আলোতে শুকোতে সাইজ মতো গুঁড়ো করে নিতে হবে। তিনি বলেন এরপর মধু বা চিনি দিয়ে এ চা পান করা যাবে। আবার এগুলো ছাড়াও পান করা যাবে।
পাট শাকের সব ভেষজ গুণাগুণও পাট পাতা থেকে তৈরি হওয়া চায়েও থাকবে বলে জানান তিনি।
ড: গনি জানান সব পরীক্ষা নিরীক্ষার পরেও তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আরো একটি টেস্ট করে দেখছে তৈরি করা গুঁড়ো দানায় কোন টক্সিক উপাদান রয়েছে কিনা।
পাট গবেষণা ইন্সটিটিউটের পরিচালক মাইনুল হক বলছেন তোষা পাটের পাতা থেকে তৈরি করা চা সুস্বাদু হবে কিন্তু দুধ মিশিয়ে এ চা খাওয়া যাবেনা। তার মতে এটি গ্রিন টির বিকল্প হবে এবং গুণাগুণের কারণেই এটি দ্রুতই বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠবে বলে তারা আশা করছেন।
ওয়ার্ছি অ্যাকুয়া এগ্রো টেক নামক একটি প্রতিষ্ঠান পাটের পাতা দিয়ে তৈরি অর্গানিক চা রপ্তানি ও বাজারজাত করণের উদ্যোগ নিয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান এইচ এম ইসমাইল খান বলেন আপাতত তারা এ চায়ের নাম দিয়েছেন মিরাকল অর্গানিক গ্রিন টি। তবে নাম চূড়ান্ত হবে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্টের জন্য করা আবেদন অনুমোদনের পর।
ইসমাইল খান বলেন ইতোমধ্যেই তার প্রতিষ্ঠান ১৬ কেজি জার্মানিতে পাঠিয়েছেন এবং শিগগিরই আরও দুশ কেজি পাঠানো হবে। আর বাংলাদেশের বাজারে দেয়ার জন্য ১০০ ও ৫০ গ্রামের দুটি প্যাকেট করা হয়েছে যার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে যথাক্রমে ১৫০ ও ৯৯ টাকা। তিনি বলেন প্রতি কাপ চায়ের জন্য খরচ পড়বে এক টাকারও কম।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

cmtdteuwiaaxooaবিনোদন ডেস্ক: প্রথমবারের মতো জুটি বেঁধে কাজ করছেন চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম ও কলকাতার চিত্রনায়ক ওম। এরই মধ্যে ছবির সিক্যুয়েন্সের শুটিং শেষ হয়েছে। আগামী ১৫ ডিসেম্বের থেকে ছবির গানের শুটিং হবে মুম্বাই ও থাইল্যান্ডে। মার্চ মাসে ছবিটি মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন ছবির পরিচালক সৈকত নাসির।
এ বিষয়ে পরিচালক সৈকত নাসির বলেন, ‘আমি এরই মধ্যে ছবির শুটিং শেষ করেছি। আমি যা চেয়েছিলাম তা ক্যামেরায় ধারণ করতে পেরেছি।
একজন পরিচালক হিসেবে আমি দর্শকদের কথা দিতে পারি যে ভালো একটি ছবি উপহার দিতে পারব। এই ছবিতে আমি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পেরেছি। আমি মনে করি একটি ভালো চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পরিচালকের স্বাধীনতা জরুরি।’
কবে সেন্সরে জমা দেবেন ছবিÑ এ কথা জানতে চাইলে পরিচালক বলেন, ‘আগামী মাসে ছবির চারটি গানের শুটিং করব। আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে ছবির গানের শুটিং শুরু করব। প্রথমে চারদিন বম্বেতে একটি গান করব। তারপর বাকি তিনটা গান করব থাইল্যান্ডে। বম্বেতে সুন্দর অনেক লোকেশন আছে যেখানে শুটিং করতে চাই। আর থাইল্যান্ডে আমাদের দেশের অনেক ছবির গানের শুটিং হয়। আমি চেষ্টা করছি নতুন কিছু লোকেশনে শুটিং করতে যেন দর্শক ভালো কিছু দেখতে পায়। সেখান থেকে ফিরে আগামী বছরের শুরুতে ছবিটি সেন্সরে জমা দিতে পারব বলে আশা করি।’
নাসির আরো বলেন, ‘আসলে আমাদের দেশের অনেক দর্শকই আছে যারা দেশের বাইরে বেড়াতে যেতে পারেন না। তারা সিনেমার গানে বিদেশের লোকেশন দেখতে চান। বিশেষ করে তাদের মাথায় রেখেই দেশের বাইরে শুটিং করব।’
গানের সাথে কোরিওগ্রাফি করবেন মুম্বাইয়ের কোরিওগ্রাফার বাবা যাদব। সংগীত পরিচালনা করেছেন শওকত আলী ইমন

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

5e34cbc40e8dbce83a9afb238d2cca88-bathroomভিন্ন স্বাদের সংবাদ: রাজনীতিবিদ, মন্ত্রী, বড় বড় ব্যবসায়ী বা ভিআইপি ব্যক্তিদের নিরাপত্তার জন্য বুলেটপ্রুফ গাড়ি, সর্বত্র নিরাপত্তাকর্মী রেখে চলাফেরার কথা শোনা যায়। নিরাপত্তার জন্য জেড প্লাস নিরাপত্তাব্যবস্থার কথাও শোনা যায়। কিন্তু বুলেটপ্রুফ শৌচাগারের কথা হয়তো শোনা যায় না। ভারতের একটি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বুলেটপ্রুফ শৌচাগার বানিয়েছেন। তিনি আবারও ওই রাজ্যের প্রথম মুখ্যমন্ত্রীও।
টাইমস অব ইন্ডিয়া ও জি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, ভারতের তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের থাকার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে কঠোর নিরাপত্তায় মুড়ে রাখা একটি বাড়ি। এখানে-ওখানে যাওয়ার জন্য আছে ‘মাইন-প্রুফ’ গাড়িও। এতেও তিনি অসন্তুষ্ট। তাই নিজের জন্য বুলেটপ্রুফ শৌচাগার বানালেন জেড প্লাস নিরাপত্তা পাওয়া চন্দ্রশেখর রাও।
রাজ্যের বেগমপেটে বিশাল এক বাড়ি বানিয়েছেন, যা অনেকটা রাজপ্রাসাদের মতো। সেই বাড়িতেই ওই বুলেটপ্রুফ শৌচাগার বানিয়েছেন। বাড়ির প্রতিটি জানালায় বুলেটপ্রুফ কাচ লাগানো আছে। ভেন্টিলেটরেও বুলেটপ্রুফ। লাখ স্কয়ার ফিটের ওই বাড়িতে দুটি শোবার ঘরের একটি মুখ্যমন্ত্রীর, অন্যটি ছেলে কেটিআরের। এসব কাজে খরচ হয়েছে কয়েক লাখ রুপি।
আজ বৃহস্পতিবার নতুন বাড়িটি যেটিকে ‘স্বপ্নের বাড়ি’ বলা হচ্ছে, সেটিতে উঠবেন চন্দ্রশেখর রাও। এই বাড়িতে ৫০ জন নিরাপত্তাকর্মী সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দেখভালের জন্য মোতায়েন থাকবেন। ইন্টেলিজেন্স সিকিউরিটি উইংয়ের (আইএসডব্লিউ) কর্মীসহ একটা বড় অংশের কাছে থাকবে আধুনিক অস্ত্র। আইএসডব্লিউ ভিআইপিদের নিরাপত্তা দিয়ে থাকে। নিরাপত্তাকর্মীরা প্রতি সেকেন্ডে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে কে ঢুকছেন, কে বের হচ্ছেন, তা নজরদারি করবেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest