সর্বশেষ সংবাদ-
অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে যেকোনো `চ্যালেঞ্জ’ নিতে প্রস্তুত নতুন সিইসিসাতক্ষীরা জেলা স্কাউটস’র কমিটি গঠন জেলা প্রশাসক সভাপতি : সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেনআশাশুনির বুধহাটা খেয়াঘাটে বেতনা নদীতে সাঁকো নির্মানকালীগঞ্জে কৃষিজমিতে লবণ পানি ঢুকিয়ে চিংড়ি চাষ বন্ধে উচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়ন বিষয়ক মতবিনিময়তালার কপোতাক্ষ নদীর চর থেকে রাবেয়া বেগম নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধারসাতক্ষীরা জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে শাহ আলম সভাপতি :ইমদাদুল সম্পাদকআসুন! নতুন স্বাধীনতা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামী রাষ্ট্র গঠনের জন্য কাজ করি -ডা: গালিবদেবহাটা উপজেলা আইনশৃঙ্খলা ও উন্নয়ন সমন্বয় সভাসাতক্ষীরায় সাফজয়ী তিন নারী ফুটবলারকে সংবর্ধনা : প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা প্রদানতারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা অবহিতকরন ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনে গণসমাবেশ

_91209909_mediaitem91209902ডেস্ক রিপোর্ট: তরুণী করিশ্মা ওয়ালিয়ার কুকুর খুব পছন্দ। তার পোষা কুকুরটির নাম লুসি।
তাকে করিশ্মা এতটাই ভালবাসেন, যে নিজের বিয়ের সম্বন্ধ ভেঙ্গে দিতেও পিছপা হননি তিনি। তাঁর হবু স্বামীর আবার কুকুর মোটেই পছন্দ নয়। অতএব মিস ওয়ালিয়ার সিদ্ধান্ত, বিয়েই করবেন না ওই ছেলেকে! দক্ষিণ ভারতের শহর ব্যাঙ্গালোরের বাসিন্দা ওই তরুণী এখন দিল্লি লাগোয়া গুরগাঁওতে থাকেন। একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে চাকরি করেন।
তাঁর বাবা মা মেয়ের জন্য পাত্র পছন্দ করেছিলেন। কিন্তু সেই ছেলের শর্ত ছিল বিয়ের পরে সঙ্গে কুকুর রাখা চলবে না। রাজী হন নি করিশ্মা। তাঁকে বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হবু স্বামী। দিনকয়েক আগে হোয়াটস্অ্যাপে কথোপকথনের সময়ে করিশ্মা স্পষ্টই জানিয়ে দেন কুকুরটিকে না নিয়ে যেতে পারলে তিনি বিয়েই করবেন না।
সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে করিশ্মা ওয়ালিয়ার এই কুকুর প্রেমের কাহিনী।
সঙ্গে প্রকাশিত হয়েছে করিশ্মা আর তাঁর হবু স্বামীর মধ্যে কথোপকথনেরই স্ক্রিন শটও। করিশ্মা সেখানে লিখেছেন, “আমি কারও জন্যই কুকুরটাকে ছেড়ে যেতে রাজি নই।” তখনই হবু স্বামী ওই যুবক বলে বসেন করিশ্মা যেন কুকুরটিকেই বিয়ে করেন। আর সেখানেই শেষ সম্পর্ক। তবে ওই হোয়াটস্অ্যাপ কথোপকথন ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ার পরে তা নিয়ে আসছে নানা ধরনের মন্তব্য। বেশীরভাগই অবশ্য করিশ্মাকে সমর্থন জানিয়ে লেখা।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

12ডেস্ক রিপোর্ট: বিশ্বের বিপজ্জনক প্রাণীদের মাঝে এমন কিছু প্রাণী যা আপাতদৃষ্টিতে আমরা তেমন বিপজ্জনক বলে মনে না করলেও এসব প্রাণীর অনেকগুলোই বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কয়েকটি প্রাণীর তালিকা। এক প্রতিবেদনে বিজনেস ইনসাইডার বিষয়টি জানিয়েছে।

১. মশা
সামান্য মশার কামড়কে অনেকে কোনো গুরুত্বই দেন না। যদিও মশা আমাদের কত ক্ষতি করে তা জানলে আপনি হয়ত মশার দিকে আর সেভাবে তাকাবেন না। পৃথিবীতে মানুষের মৃত্যুর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী প্রাণীর নাম মশা। এ প্রাণীটি প্রতি বছর সাড়ে সাত লাখ মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী। মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু, ফাইলেরিয়া ইত্যাদি রোগ হয়। আর এসব রোগেই মূলত মানুষের মৃত্যু ঘটে।

২. মানুষ
মানুষই মানুষের বড় শত্রু। আর এ কথাটি যে মোটেই ভুল নয় তার প্রমাণ পরিসংখ্যান। প্রতি বছর মানুষ প্রায় ৪ লাখ ৩৭ হাজার মানুষকে খুন করে।

৩. সাপ
প্রায় সারা পৃথিবীতেই রয়েছে বিপজ্জনক প্রাণী সাপ। এ প্রাণীটির কামড়ে বছরে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটে। আর এ কারণে সাপ মানুষের মৃত্যুর জন্য তৃতীয় দায়ী প্রাণী।

৪. কুকুর
কুকুরের বহু রূপ রয়েছে। আপনি কিভাবে প্রাণীটিকে পুষছেন কিংবা রাখছেন তার ওপর বহু বিষয় নির্ভর করে। কুকুর নিরাপত্তার কাজসহ নানা ধরনের জীবন রক্ষাকারী কাজে পারদর্শী। তবে এ কুকুরই আবার সঠিকভাবে যত্ন না নিলে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হতে পারে। আর এ অবস্থায় মানুষকে কামড়ালে মানুষেরও মৃত্যু ঘটে। জলাতংক রোগে প্রতি বছর ৩৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়, যার ৯৯ শতাংশই কুকুরের মাধ্যমে ছড়ায়।

৫. স্বাদুপানির শামুক
স্বাদুপানির শামুক প্রতি বছর বহু মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী। এটি মূলত প্যারাসাইটিক পরজীবী বহন করে। এটি মানুষের দেহে চলে এলে পেটের মারাত্মক ব্যথা তৈরি হয় এবং মানুষের মৃত্যু হয়। এ রোগে বছরে প্রায় ২০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।

৬. খুনী ছারপোকা
অ্যাসাসিন বাগ নামে এক ধরনের ছারপোকা খুবই বিপজ্জনক। একে কিসিং বাগও বলা হয়। এটি চ্যাগাস ডিজিজ নামে একটি রোগ বহন করে। এ রোগে বছরে প্রায় ১২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়।

৭. টিসেটসি মাছি
আফ্রিকার মাছি টিসেটসি মারাত্মক একটি রোগের জন্য দায়ী। স্লিপিং সিকনেস নামে এ রোগে মারাত্মক মাথাব্যথা, জ্বর, অস্থিসন্ধী ব্যথা, চুলকানী ইত্যাদি দেখা যায়। পরবর্তীতে মস্তিষ্কের আরও কিছু জটিলতা তৈরি হয়, যা থেকে রোগীর মৃত্যু হয়। এ রোগে বছরে ১০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়, যেজন্য দায়ী এ মাছি।

৮. গোলকৃমি
গোলকৃমি মানুষের দেহের অভ্যন্তরে বাস করে এবং প্রচুর মানুষের মৃত্যু ঘটায়। প্রতি বছর প্রায় সাড়ে চার হাজার মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী এ গোলকৃমি।

৯. কুমির
আফ্রিকায় প্রতি বছর প্রচুর মানুষের মৃত্যু ঘটায় কুমির। এ সংখ্যা প্রায় এক হাজার।

১০. ফিতাকৃমি
ফিতাকৃমি এমন এক প্রাণী, যার দেখা পাওয়া মুস্কিল। কিন্তু অন্তরালে থেকে এটি বহু মানুষের মৃত্যু ঘটায়। পেটের ভেতর এটি সংক্রমণ ঘটায় এবং বছরে প্রায় ৭০০ মানুষের মৃত্যু ঘটায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

2ডেস্ক রিপোর্ট: পেছনে আইএস এর পতাকা আর সঙ্গে অস্ত্র নিয়ে ইব্রাহিম হাসান খান ও জুনায়েদ হোসেন খান নামের দুই যুবক উঁকি দিয়ে গেছেন ফেইসবুকে আসা এক ছবিতে, যাদের নাম রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রকাশিত নিখোঁজদের তালিকায়।

গত ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার পর নিখোঁজ ১০ যুবকের যে প্রথম তালিকা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রকাশ করেছিল, সেখানে ওই দুই ভাইয়ের নাম আসে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সে সময় বলা হয়েছিল, ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসিন্দা এই দুই ভাই এবং তার পরিবারের সদস্যরা প্রায় এক বছর ধরে নিরুদ্দেশ।

বাংলাদেশ সময় বুধবার রাতে ইব্রাহিম হাসান খানের ফেইসবুক পৃষ্ঠায় ওই ছবি প্রকাশের পর বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে তা সরিয়ে অথবা গোপন করে ফেলা হয়। অবশ্য ততোক্ষণে ওই ছবির স্ক্রিনশট নিয়ে রেখেছেন অনেকেই।

ওই ফেইসবুক পেইজ যে ইব্রাহিমের এবং ছবিতে যে তাদের দুই ভাইকেও দেখা গেছে, তা নিশ্চিত করেছেন তাদের পরিচিত একজন।

“সকালে ফেইসবুকের টাইমলাইনে ইব্রাহিম আর ওর বড় ভাই জুনায়েদের ছবি দেখে চমকে উঠেছিলাম। ইব্রাহিমের ফেইসবুক অ্যাকাউন্টে গিয়ে দেখলাম ছবিতে আরেকজন আছে। পেছনে আইএসের মতো পতাকা। কখনো ভাবিনি এমন কিছু ঘটেছে,” বলেন মালয়েশিয়ার সুইনবার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফারহান ইসলাম, যিনি এক সময় সৌদি আরবে ইব্রাহিমের সঙ্গে একই স্কুলে পড়েছেন।

পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের উপ কমিশনার মহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, তারা ইতোমধ্যে এ বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছেন।

ওই ছবিতে তিন তরুণের গায়েই দেখা যায় কালো পোশাক; প্রত্যেকের হাতে পানীয়র গ্লাস। সামনের টেবিলে ও চেয়ারের পাশে দেখা যায় রাইফেল ও পিস্তলের মত অস্ত্র।

ছবিতে তিনজনের মাঝে সানগ্লাস পরা যে যুবককে দেখা যায়, তিনি ইব্রাহিম এবং তার পাশে লাল পাগড়ি পরিহিত যুবক জুনায়েদ বলে ফারহান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1ডেস্ক রিপোর্ট: সরকারের নজরদারিতে রয়েছে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সর্বোচ্চ দণ্ডপ্রাপ্তদের পরিবারের সদস্যরা। যেকোন সময়ে যেকোনও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারেন এসব পরিবারের সদস্যরা বলে মনে করছেন সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নীতি-নির্ধারকরা।

জানা গেছে, পরিবারগুলোর সদস্যদের অতীত ও বর্তমান সব তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। এদের কে কোথায় লেখাপড়া করেছেন। কোথায় ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। আত্মীয়-স্বজনদের কার কোথায় অবস্থান। তাদের যোগাযোগ কার সঙ্গে এবং বিদেশি কোন কোন দেশে যাতায়াত বেশী ও কী কাজে বিদেশ যাতায়াত করেন। এসব খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। এসব পরিবারের শুভাকাঙ্ক্ষী, বন্ধু কারা এসবেরও খোঁজ নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি পরিবারগুলোর আর্থিক ভিত্তি দুর্বল করারও পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।

জানাগেছে, সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তে রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তাদের ওপর নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে।

সরকারের নীতি-নির্ধারকরা মনে করেন, মীর কাসেম আলীর পরিবার যথেষ্ট সম্পদশালী। অর্থ-বিত্ত দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে যেকোনও ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে পারে এ পরিবারটি। সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী যেহেতু রাজনৈতিক পরিবারের ও পাকিস্তানপন্থী, ফলে রাজনৈতিক শক্তি ব্যবহার করে ষড়যন্ত্র করতে পারে এই পরিবার, এমন আশঙ্কা রয়েছে সরকারের ভেতরে। আর গোলাম আযমের সন্তান একটি বিশেষ বাহিনীতে বড় কর্মকর্তা ছিলেন। তাই তার ‘নেটওয়ার্ক’ রয়েছে মনে করে এ পরিবারটিও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে সরকারে।

সরকারের নীতি-নির্ধারকরা মনে করেন, এসব পরিবারের সদস্যরা বসে থাকবেন না। সময় সুযোগ পেলেই তারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারকে উৎখাতের যেকোনও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হতে পারেন। তাই তাদের ওপর নজরদারি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, ‘সাজাপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীদের পরিবারের সদস্যরা ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত, এমন কিছু তথ্য আমাদের কাছে এসেছে। আমরা এগুলো খতিয়ে দেখছি।’

আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘যুদ্ধাপরাধীদের পরিবারগুলোর সদস্যদের ওপর সরকারের নজরদারি রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, তারা সুযোগ পেলেই ছোবল মারবে এবং কিছু ষড়যন্ত্রের সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার তথ্য ইতোমধ্যে সরকারের নজরে এসেছে।’

তিন পরিবারের নজরদারিতে যারা

গোলাম আযম: সদ্যপ্রয়াত শীর্ষ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত গোলাম আযমের ছয় ছেলে। বড় সন্তান আব্দুল্লাহ হিল মামুন আল আযমী, দ্বিতীয় ছেলে আব্দুল্লাহ হিল আমিন আল আযমী তিনি দেশের বাইরে রয়েছেন, তৃতীয় ছেলে আব্দুল্লাহ হিল মোমেন আল আযমী, চতুর্থ ছেলে আব্দুল্লাহ হিল আমান আল আযমী ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ২০০৯ সালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে কর্মরত অবস্থায় অবসরে যান। পঞ্চম ছেলে আব্দুল্লাহ হিল নোমান আল আযমী, ছোট ছেলে আব্দুল্লাহ হিল সালমান আল আযমী।

মীর কাসেম আলী: সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে ফাঁসির দণ্ডে দণ্ডিত জামায়াতের অর্থ যোগানদাতাদের শীর্ষনেতা ছিলেন মীর কাসেম আলী। তার দুই ছেলে ও তিন মেয়ে। ছেলে মোহাম্মদ বিন কাসেম (সালমান), তিনি পাকিস্তান ডেন্টাল কলেজে পড়েছেন। আরেক ছেলে মীর আহমেদ বিন কাসেম (আরমান), তিনি লন্ডনে বার এট ল’ সম্পন্ন করেছেন। মেয়ে হাসিনা তাইয়্যেবা মাস্টার্স করেছেন হোম ইকোনমিকস কলেজ থেকে। অপর মেয়ে সুমাইয়া রাবেয়া, আরেক মেয়ে তাহেরা হাসনিন।

সালাহ উদ্দীন কাদের চৌধুরীর পরিবার: সাকার স্ত্রী ফারহাত কাদের চৌধুরী। ছেলে ফজলুল কাদের চৌধুরী ফাইয়াজ ও হুম্মাম কাদের চৌধুরী। মেয়ে ফারজিন কাদের চৌধুরী। দুই বোন জোবায়দা কাদের চৌধুরী ও হাসিনা কাদের চৌধুরী। ফাইয়াজের স্ত্রী দানিয়া খন্দকার, মেয়ের জামাই জাফর খান এবং সাকার ভাই জামালউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

b
নিজস্ব প্রতিবেদক: সুলতানুল ইসলাম তারেক। গার্মেন্টস ব্যবসায়ী। বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলায়। বাবার সরকারি চাকরির সুবাদে এক সময় সাতক্ষীরায় থাকতেন তিনি। ১৯৮৬ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উর্ত্তীণ হওয়ার পর বদলীজনিত কারণে সাতক্ষীরা ছাড়তে হয় তাকে। তা প্রায় ৩০ বছর আগের কথা। এতোদিন পরে সাতক্ষীরার মাটিতে পা রেখে বাল্য বন্ধুদের পেয়ে প্রাণের উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন তারেক। শুধু কি তারেক, ১৯৮৬ (এসএসসি) ব্যাচের বন্ধু ও তাদের পরিবার-পরিজনের সাড়ে তিন শতাধিক মানুষের প্রাণের উল্লাসে মেতে উঠেছিল সাতক্ষীরার তুফান কনভেনশন সেন্টার। ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৯৮৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীরা বিকিরণ ৮৬ নামে দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আগত বন্ধুদের দেওয়া হয় টি-শার্ট, মগ, কলম ও ডায়েরি। এ উপলক্ষ্যে বিকিরণ ৮৬ নামে একটি স্মরণিকাও বের করেছে তারা। সারাদিন চলে আড্ডা। এরই মধ্যে আরাধনা শিল্পী গোষ্ঠীর পরিবেশনায় কানে আসে ‘মন শুধু মন চেয়েছে’, ‘আমার হাড় কালা করলাম রে’, ‘নিঝুম সন্ধ্যা’সহ ৮০’র দশকের বিভিন্ন জনপ্রিয় গান। সন্ধ্যার পর অনুষ্ঠিত হয় র‌্যাফেল ড্র। রাত ৭টার দিকে যখন এই মিলন মেলা ভাঙছিল, তখন অনেকেরই নিজের অজান্তে চোখের কোনে জল জমে। কিছুতেই যেন যেতে চাইছিল না কেউ। তাই বার বার বিদায় নিতে দেখা যায় অনেককে। এই মিলন মেলায় অংশ নেয়া বিকিরণ ৮৬’র এক সদস্যের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়–য়া ছেলে জানায়, বন্ধুত্ব যে এমন মধুর হয়, তা আগে জানতাম না। আবক্ষুদের সকলকে দেখলাম এক সাথে কত মজা করতে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

picture-kaliganj-satkhira-15-sepকালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জের ‘পারুলগাছা প্রগতি সংঘ’ আয়োজিত চার দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা বৃহস্পতিবার বিকেল ৪ টায় পারুলগাছা ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। কালিগঞ্জের বিষ্ণুপুর প্রান্তিক সংঘ ও পি ডি কে মিতালী সংঘের মধ্যকার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ফাইনালের নির্দ্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে অমিমাংসিত ভাবে শেষ হয়। পরবর্তীতে টাইব্রেকারে বিষ্ণুপুর প্রান্তিক সংঘ ৪-৩ গোলের ব্যবধানে পি ডি কে মিতালী সংঘকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন পিডিকে মিতালী সংঘের জহুরুল ইসলাম এবং ফাইনালের সেরা হয়েছেন বিষ্ণুপুর প্রান্তিক সংঘের এনামুল হোসেন। প্রচুর সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতিতে খেলা পরিচালনা করেন ফিফা রেফারী শেখ ইকবাল আলম বাবলু এবং সহকারী হিসেবে ছিলের সৈয়দ মোমিনুর রহমান ও রাশেদুজ্জামান। প্রগতি সংঘের সভাপতি আব্দুর রাশেদ ঢালীর সভাপতিত্বে এবং প্রগতি সংঘের কর্মকর্তা অসীম রায় ও শাহআলম ঢালীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে চ্যাম্পিয়ন দলের হাতে পুরস্কার (ফ্রিজ) তুলে দেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কালিগঞ্জ ইউনিটের কমান্ডার আলহাজ্জ্ব শেখ ওয়াহেদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে রানার্স আপ দল ও সেরা খেলোয়াড়দের হাতে পুরস্কার তুলে দেন কালিগঞ্জ রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি, পারুলগাছা প্রগতি সংঘের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক নিয়াজ কওছার তুহিন, মৌতলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন, বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল হক সরদার, সাধারণ সম্পাদক নিরঞ্জন কুমার পাল বাচ্চু, দক্ষিণ শ্রীপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গোবিন্দ মন্ডল, কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তফা কবিরুজ্জামান মন্টু, বিষ্ণুপুর ইউপি’র মেম্বর আফছার উদ্দীন মোড়ল, সাবেক মেম্বর জিএম রফিকুল ইসলাম, উপজেলা তরুণলীগ সভাপতি শেখ শাহজালাল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বিশ্বজিৎ সরদার, পারুলগাছা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মৃণাল মন্ডল, ওয়ার্ড পুলিশিং কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম ঢালী, আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুস সামাদ প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1465740417582কালিগঞ্জ ব্যুরো: কালিগঞ্জে জুয়া খেলার অপরাধে আটক তিন জুয়াড়ীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। থানা সূত্রে জানা যায়, কালিগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক আমল কুমার রায়ের নেতৃত্বে পুলিশ বুধবার বিকেল সাড়ে ৫ দিকে উপজেলার তারালী ইউনিয়নের মাওলার কাছারি নামক স্থান থেকে জুয়া খেলা অবস্থায় তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলো তারালী ইউনিয়নের তেতুলিয়া গ্রামের মাওলা কারিকরের ছেলে আলম কারিকর (৪৫), একই ইউনিয়নের জাফরপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রহমান ওরফে ভদো গাজীর ছেলে মোজাফ্ফার হোসেন (৪০), একই গ্রামের মৃত কাংলা কারিকরের ছেলে ফজর আলী কারিকর ওরফে নুনু (৪৬)। পরবর্তীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিমুল কুমার সাহা ১৮৬৭ সালের জুয়া আইনের ৩/৪  ধারায় প্রত্যেকে একশত শত টাকা করে জরিমানা আদায় করেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

নিজস্ব প্রতিবেদক: জেলা প্রশাসকের নির্দেশ উপেক্ষা করে তালায় সরকারি খাস জমিতে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, তালার রাজাপুর মৌজায় ১নং খাস খতিয়ানে ১৪১৭ নং দাগে ০৭ একর সরকারি জমি রয়েছে। ওই জমি দখল করে অবৈধ ভাবে তালা উপজেলার মেশারডাংগা গ্রামের প্রফুল্ল ব্যানার্জীর ছেলে আদিত্য ব্যানার্জী, কার্তিক ব্যানার্জী, অর্জুন ব্যনার্জী অবৈধ স্থাপনা নির্মান করে। সরকারি জমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা বন্ধের জন্য সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন এলাকাবাসী।
অভিযোগটি আমলে নিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(রাজস্ব) গত ৭ এপ্রিল’১৬ তারিখে ৭৫২ নং স্মারকে আগামি ৩০ দিনের মধ্যে ওই জমি উপর থেকে স্থাপনা সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু নোটিশ প্রদানের প্রায় ৬মাস অতিবাহিত হলেও ওই স্থাপনা সরানো হয়নি। বরং ওই স্থাপনাটি আরো মজবুদ করার কার্যক্রম চলছে বলে এলাকাবাসি জানিয়েছেন।
সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের নির্দেশ উপেক্ষা করে স্থাপনা করায় এলাকাবাসী হতাশ হয়ে পড়েছেন। কিভাবে তারা জেলা প্রশাসকের নির্দেশ অমান্য করে এ নিয়ে সাধারণ মানুষের মনে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ওই সরকারি জমি থেকে অবিলম্বে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest