সর্বশেষ সংবাদ-
এসএসসি’৯১ সাতক্ষীরার আয়োজনে বন্যা দুর্গত বদ্দীপুরের৫০ পরিবারে মাঝে খাদ্য বিতরনপানিতে ভাসছে তালার খেশরা ইউনিয়ন ১৮ গ্রামের ৪০ হাজার মানুষ পানিবন্ধি২ দিন ধরে নিখোঁজ আশিকুজ্জামান আলভী সন্ধান চান পিতাআশাশুনিতে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিলখাজরায় হামলা মামলা ও নির্যাতনের শিকার বিএনপি নেতার পক্ষে মানববন্ধনভারতে মুহাম্মদ (সাঃ) এর অবমাননার প্রতিবাদে শ্যামনগরে র‍্যালিকলারোয়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যুঅধ্যক্ষের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে এড. আব্দুর রহমান কলেজের কমিটি গঠনের অভিযোগকালিগঞ্জে সাপের কামড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যুসাতক্ষীরায় জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিক সংলাপে ১০ প্রস্তাব

49339_33sডেস্ক: ফের ইন্টারনেটে ভাইরাল এক ছবি। আর এই ছবি এক তরুণীর। যে ছবি ঘিরে এই মুহূর্তে তোলপাড় হচ্ছে নেট দুনিয়া। মাত্র একটা ছবি। আর সেই ছবির পিছনেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় নষ্ট করছে ফেসবুক-এর ইউজাররা। কেউ রহস্য ফাঁস করতে পারছেন। আবার কেউ ছবির রহস্য ফাঁস করতে না পেরে নানা কথা বলছেন। কেউ কেউ আবার সমানে ছবিটি ফেসবুকে শেয়ার করে যাচ্ছেন।

আসলে এমন অদ্ভুত ছবি আজ পর্যন্ত সে ভাবে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে ভাইরাল হয়নি। কী আছে এই ছবিতে? দেখা যাচ্ছে, একটি মেয়ে বিছানার উপর বসে রয়েছে। আর তার তিনটি পা দেখা যাচ্ছে।

এক জন মানুষের তিনটে পা হওয়া সম্ভব? এই নিয়ে তরজা তো শুরু হয়েছেই। সেই সঙ্গে এই ছবিটি ফেক, না ফোটোশপ তা নিয়েও চলছে বিতর্ক। তবে, খতিয়ে দেখা গিয়েছে ছবিটি ফোটোশপ নয়। মেয়েটির দু’টি পা। স্কার্টের শেষে দু’টি পা স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে। কিন্তু, তৃতীয় পা বলে যেটাকে মনে করা হচ্ছে, সেটা আসলে একটি ফ্লাওয়ার ভাস। মাটির রঙের এই ফ্লাওয়ার ভাসটিকে মেয়েটি এমন ভাবে ধরে ছবিটি তুলেছে, যে মনে হচ্ছে মেয়েটির তিনটি পা।

বিশেষঞ্জদের মতে, এটা আসলে ‘অপটিক্যাল ইলিউশন’। অনেক সময়ে ক্যামেরার লেন্সে বিভিন্ন জিনিস অন্য রঙের সঙ্গে মিশে যায়। এ ক্ষেত্রেও ফ্লাওয়ার ভাসের মাথা মেয়েটির স্কার্টের রঙে চাপা পড়েছে। আর ফ্লাওয়ার ভাসের নীচের অংশের বাদামি বর্ণকে বোধ হচ্ছে মেয়েটির পা বলে। যেহেতু স্কার্টের শেষ প্রান্তে দু’টো পা-কে পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে, সেখানে বাদামি ফ্লাওয়ার ভাসের নীচের অংশকে তৃতীয় পা বলে বোধ হওয়াতেই যত বিপত্তি।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1485141785যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া ও মিসিসিপি অঙ্গরাজ্যে ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে অন্তত ১৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৫০ জনের বেশি। বিধ্বস্ত হয়েছে ৪৮০টির বেশি ঘরবাড়ি।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে জর্জিয়ায় নিহত হয়েছেন ১৪ জন। অঙ্গরাজ্যের গভর্নর নাথান ডিল সাতটি কাউন্টিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছেন।

জর্জিয়ার জরুরি অবস্থা ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, অঙ্গরাজ্যের কুক, ব্রুকস, ডোহার্টি ব্যারিয়েন অঞ্চলে ঝড়ে ১৪ জন নিহত হন।

এদিকে, স্থানীয় সময় শনিবার মিসিসিপি অঙ্গরাজ্যে একটি টর্নেডো আঘাত হানে। এতে নিহত হন চারজন। সেখানে ঝড়ের গতি ছিল ঘণ্টায় ২১৮ কিলোমিটার।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, ফ্লোরিডা উত্তর ও জর্জিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে আরো ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হতাহতদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

saltaসেলিম হায়দার: নদীটির নাম শালতা। এক পাড়ে সাতক্ষীরার তালা উপজেলার কাঠবুনিয়া, আরেক পাড়ে খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার আন্ধারমানিক গ্রাম। মাঝখানে বয়ে গেছে এ নদী। একাংশ মিলেছে বুড়িভদ্রার সঙ্গে আরেক অংশ মিলেছে শিবসা নদীর সঙ্গে। মাঝখানে অন্তত ১২ কিলোমিটার একেবারেই মরে গেছে। কিছু অংশ মিশে গেছে সমতল ভূমির সঙ্গে। নদীর স্থানে উঠেছে বাড়িঘর, অন্যান্য স্থাপনা, কোথাও হয়েছে চিংড়ির ঘের। যে নদী সচল রেখেছিল মানুষের জীবন, গ্রামে ফিরিয়ে দিয়েছিল প্রাণচাঞ্চল্য, সবুজ করে রেখেছিল গ্রামের পর গ্রাম, বহু মানুষকে দিয়েছিল কাজের সন্ধান, সেই নদী এখন হাজারো মানুষের অভিশাপ। শালতা তীরবর্তী তালা ও ডুমুরিয়া উপজেলার কয়েকটি গ্রাম সরেজমিন ঘুরে মিলিছে নানার তথ্য। দুই উপজেলার ১৫ গ্রামের অন্তত ৫০ হাজার মানুষ চরম ভোগান্তিতে দিন কাটাচ্ছে বলে জানালেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কাঠবুনিয়া, বৈটেয়ারা, বাটুলতলা, মহান্দী, বয়ারশিং, মুড়োবুনিয়া, পুটিমারী সুন্দরবুনিয়াসহ বিভিন্ন গ্রামের মানুষ অভিযোগ করেন, নদী ভরাট হওয়ায় তাদের সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। নদী খনন করার দাবি এলাকাবাসীর। তবে খননের আগে নদীর সীমানা নির্ধারণ করতে হবে। কারণ অনেক স্থানে নদীর চিহ্নমাত্র নেই। কেউ কেউ একসনা বন্দোবস্ত নিয়ে ভরাট নদীর বুকে বাড়িঘর তুলেছে, মাছের ঘের করেছে। খননের আগে সীমানা নির্ধারণ না হলে সংঘাতের আশংকা রয়েছে। ডুমুরিয়ার বৈটেয়ারা গ্রামের বাসিন্দা হিমাংশু মন্ডল (৬০) বলছিলেন, শালতা নদীর মাঝে এখন ঘের-বাড়িঘর। কুড়ি বছর আগের অন্তত ৪০০ ফুট চওড়া নদীটি এখন একেবারেই মরে গেছে। সরকারি ম্যাপে এই নদীর প্রশস্থ কোথাও ৪৫০ ফুট, কোথাও ৫০০ ফুট আবার কোথাও ৪০০ ফুট। নদীর বর্তমান অবস্থা দেখে সেটা বোঝার কোন উপায় নেই। এই নদীতে এক সময় স্টিমার চলতো। এখন সে দিন নেই। নদী ভরাট হয়ে যাওয়ায় দেখা দিচ্ছে জলাবদ্ধতা। আন্ধারমানিক গ্রামের অধীর কুমার জোয়ার্দার (৭৮) বলেন, নদী সচল থাকাকালে এলাকায় বেশ ধান হতো। হরকোজ ধান, বালাম ধান, পাটনাই ধানসহ বিভিন্ন জাতের ধানের খ্যাতি ছিল দেশজোড়া। সেসব ধান হারিয়ে গেছে। মরে গেছে কৃষকের স্বপ্ন। যেসব মানুষ এলাকার কৃষিকাজে জীবিকা নির্বাহ করতেন, তারা এখন বেকার। কিছু মানুষ মাছের ঘেরে কাজ করতে পারলেও অনেকেই রোজগারে বাইরে চলে যেতে বাধ্য হয়েছে। বৈটেয়ারা গ্রামের ক্ষুদ্র ঘের মালিক কৃষ্ণপদ মন্ডল (৪০) বলছিলেন, নদী মরে যাওয়ার কারণে আমরা কেউই ভালো নেই। জমিতে হালচাষের দিন শেষ হয়েছে আগেই। নিরূপায় হয়ে অনেকে মাছের ঘের করেছে। কিন্তু ঘেরেও রয়েছে হাজারো সমস্যা। বর্ষাকালে মাঠের পর মাঠ বৃহৎ বিলে পরিণত হয়। ঘেরের মাছ ভেসে যায়। ঘের মালিকেরা লোকসান গুনে। বড় ঘেরের মালিকেরা কিছুটা ভালো থাকলেও ছোট ঘেরের মালিকেরা মোটা অংকের দেনায় জড়িয়ে পড়ে। সরেজমিনে পাওয়া তথ্য সূত্র বলছে, সালতা মরে যাওয়ায় জলাবদ্ধতা দেখা দেওয়ায় বর্ষার ছ’মাস এই এলাকার মানুষ এলাকায় কোন কাজ করতে পারেন না। এ সময় যাতায়াত সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে। স্বাভাবিক জীবনের গতি থমকে দাঁড়ায়। চিকিৎসার ক্ষেত্রে চরম সংকট দেখা দেয়। প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়াও কঠিন হয়ে পড়ে। রোগীকে যথাসময়ে চিকিৎসকের কাছে নিতে না পারায় অনেক সময় মৃত্যুর ঘটনাও ঘটে। জলাবদ্ধতায় দেখা দেয় বিভিন্ন ধরলেন রোগবালাই। বর্ষাকালে চিংড়ি ঘেরে কিছু মানুষের কাজের সংস্থান হলেও তাদের মজুরি একেবারেই কম। সাড়ে ৪ হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা। কাটবুনিয়ায় সালতা নদীর তীরে দাঁড়িয়ে মুনসুর আলী বিশ^াস (৬৫) নদীর দিকে আঙ্গুল তুলে বলছিলেন, ছোটবেলায় এই নদী সাঁতরে এপার থেকে ওপারে যেতে পারিনি। এখন তো নদী আমাদের মরণ। বর্ষাকালে পুরো এলাকা ডুবে থাকে। নদী খনন না করলে এলাকার মানুষ বাঁচবে না। অবিলম্বে নদী খনন করতে হবে। তবে খননের আগে নদীর সীমানা নির্ধারণ করতে হবে। তা না হলে এলাকা ছেড়ে মানুষদের অন্যত্র চলে যেতে হবে।  স্থানীয় বাসিন্দারা জানালেন, বর্ষায় গোটা এলাকা ডুবে থাকলেও শুকনোয় ঠিক উল্টো চিত্র চোখে পড়ে। পানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করে। দূর-দূরান্ত থেকে আনতে হয় খাবার পানি। শুকনো মৌসুমে এইসব এলাকার মানুষেরা বর্ষার প্রস্তুতি নিতে থাকেন। কেউ মাটি কাটেন। কেউবা ঘরবাড়ি সংস্কার করেন। কেউবা অতিরিক্ত রোজগার করে সংকটকালের জন্য কিছু খাবার মজুদের চেষ্টা করেন। বর্ষা এলেই যেন এলাকার মানুষের দু:খ নেমে আসে। বেসরকারি গবেষণা সংস্থার তথ্যমতে, সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলা এবং খুলনা জেলার পাইকগাছা ও ডুমুরিয়া উপজেলার সীমানা বিভাজন করে মাগুরখালী ইউনিয়নের কাঞ্চননগরের ঘ্যাংরাইল নদীতে মিলিত হয়েছে। শালতা নদী থেকে ঘ্যাংরাইল নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৪০ কিলোমিটার। ১০টি ইউনিয়নের ৯৪টি গ্রাম রয়েছে। নদী তীরে প্রায় লক্ষাধিক মানুষের বসবাস। এরমধ্যে প্রায় আট হাজার জেলে পরিবারের বসবাস। নদী ভরাটের কারণে জেলে পরিবারগুলো মানবেতর জীবন-যাপন করছে। কাঞ্চননগরের ঘ্যাংরাইল নদী থেকে উজানের কাঠবুনিয়া পর্যন্ত বর্তমান শালতা নদী সীমাবদ্ধ। তালা উপজেলা পানি কমিটির সাধারণ সম্পাদক মীর জিল্লুর রহমান বলেন জানান, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দক্ষিণ-পশ্চিমঞ্চালের নদ-নদী গুলো ভরাট হয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে জোয়ার-ভাটা না থাকার কারণে পলি পড়ে শালতাও ভরাট হয়ে গেছে। এ জন্য শালতা অববাহিকার জেলে সম্প্রদায়ের মানুষ বেকার হয়ে মানবতার জীবন-যাপন করছে। এ মুহুর্তে শালতা নদী খনন না করলে এলাকার মৎস্যজীবিসহ জীব বৈচিত্র হুমকির মূখে পড়বে। এলাকা ঘুরে জানা গেছে, অনেকে মাছ ধরার পেশা পরিবর্তন করে বিভিন্ন পেশায় চলে যাচ্ছে। আবার অনেকে পেশা পরিবর্তন করতে না পেরে বিভিন্ন মৎস্য ঘেরে শ্রমিক হিসেবে মাছ ধরছেন। এতে জেলে সম্প্রদায়ের মানুষ তাদের সংসার চালাতে রীতিমত হিমসিম খেতে হচ্ছে। অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটছে অনেক পরিবারের। তালা উপজেলা সদর থেকে সাত কিলোমিটার পূর্বে জেয়ালানলতা গ্রাম। এই গ্রামে প্রায় এক হাজার মৎস্যজীবী পরিবারের বসবাস। জনসংখ্যা প্রায় পাঁচ হাজার। এই গ্রামের অধিকাংশ মানুষ বেকার হয়ে অলস সময় পার করছেন। পার্শ্ববর্তী শালতা নদী ভরাট হওয়ায় তাদের হাতে এখন কাজ নেই। একসময় নদীতে মাছ ধরেই তাদের সংসার চলতো। শালতার সংকট প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ড খুলনার বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম জানান, খুলনার ডুমুরিয়া থেকে টিয়াবুনিয়া পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার শালতা নদ খনন করা হবে। এতে বরাদ্দ হয়েছে ৯৩ লক্ষ টাকা। দ্রুতই টেন্ডার আহবান করা হবে। নদের অন্যান্য অংশ খনন হবে কীনা, সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি তিনি। তবে স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, নদীর এই অংশটুকু খনন করলে সমস্যার কোন সমাধান হবে না। একইসঙ্গে নদের মরে যাওয়া অংশ খনন করতে হবে। আর তাহলেই শালতা সচল হবে। মানুষের সংকট মিটবে।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ho
নিজস্ব প্রতিবেদক : আধুনিক চিকিৎসায় হোমিও বিজ্ঞান সেমিনার ও বার্ষিক সভা ২০১৭ অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার সকাল ১০টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি ভবনে অনুষ্ঠিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন, গভঃ রেজিঃ হোমিও রিসার্স ও চিকিৎসক কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেড সাতক্ষীরার নির্বাহী চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ডা: এম এ জাফর সিদ্দিকের সভাপতিত্বে আলহাজ্ব ডাঃ মোঃ খালিদ ইব্রাহিমের সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, যশোর জেলা ডাক্টরস এসোসিয়েশনের সভাপতি ও হোমিও মেডিকেল কলেজের প্রভাষক এমভিএম ভারত বিশেষজ্ঞ ডাঃ এম কে বাসার। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সাতক্ষীরার হ্যানিম্যান ফার্মেসীর মালিক বিশিষ্ট হোমিও ঔষধ ব্যবসায়ী ডাঃ খুরশিদ আলী, জেলা সমবায় অফিসার শেখ নওশের আলী, নির্বাহী সদস্য ডা: শাহনেওয়াজ, ডাঃ হাফিজুর রহমান, ডাঃ রফিকুল ইসলাম,সহ-সভাপতি ডাঃ আঃ গফফার। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, নুরনগর সভাপতি ডাঃ মুফতি মাহমুদুল হাসান ইস্রাফিল, মুন্সিগঞ্জ সভাপতি ডাঃ বিকাশ রপ্তান, সেক্রেটারি ডাঃ যগোশ চন্দ্র, নওয়াবেকী সভাপতি ডাঃ সুব্রত রপ্তান, সেক্রেটারী ডাঃ দিলিপ কুমার বিশ্বাস, প্রচার সম্পাদক ডাঃ দিলিপ কুমার, দেবহাটা উপজেলার সেক্রেটারি ডাঃ অহিদুজ্জামান, কুলিয়া সভাপতি ডাঃ ইমদাদুল হক, সাতক্ষীরা শহর সভাপতি ডাঃ হাবিবুর রহমান, আশাশুনি সভাপতি ডাঃ বেলায়েত হোসেন, সেক্রেটারি ডাঃ অসীম ব্যনার্জী প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, স্বল্প ব্যায়ে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন  চিকিৎসার একক দাবিদার হল হোমিও প্যাথিক। সরকারের উদ্দেশ্যে সবার জন্য সু-স্বাস্থ্য। এই উদ্দেশ্যে বাস্তবায়ন করতে হলে হোমিও প্যাথিক উন্নয়নে সরকারকে আরও সহযোগিতা করতে হবে। সমিতির চেয়ারম্যান ডাঃ জাফর ছিদ্দিক সরকারের প্রতি জোর দাবি জানিয়ে বলেন, প্রতিটি জেলাতে একটি করে ডিএইচএমএস কলেজ সরকারি করণ, সরকারিভাবে সকল উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে হোমিও চিকিৎসা কেন্দ্র, হোমিও প্যাথিকের পূর্ণাঙ্গ রুপ দিতে সকল হোমিও মেডিকেল কলেজগুলোতে উচ্চ পর্যায়ের সার্জারি ও প্যাথলজি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। এছাড়া এ্যালোপ্যাথিকের কেমিষ্ট এন্ড ড্রাগ সমিতির মাধ্যমে মাত্র ৩ মাসের ফার্মাসিস্ট প্রশিক্ষণের পর ড্রাগ লাইসেন্স দেওয়ার ব্যবস্থা হয়। সেরুপ হোমিও প্যাথিক প্যারামেডিকল বোর্ড হতে ২ একাডেমিক পড়াশোনার পর উত্তীর্ণ এল এইচ এম পি ডিগ্রি ধারী চিকিৎসকদের হোমিও ড্রাগ লাইসেন্স এর ব্যবস্থা করতে আহ্বান জানান।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

pic-2
প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলহাজ্ব আলমগীর বিশ্বাস জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সহ- সভাপতি মনোনীত হওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।  গতকাল বিকালে হাটের মোড়স্থ ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠাতে উপস্থিত হয়ে তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা যুবলীগের অন্যতম শেখ জাহাঙ্গীর কবির বিরাজ, জেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের দপ্তর সম্পাদক খন্দকার আনিসুর রহমান, মেম্বর জিয়ারুল ইসলাম, আলমগীর হোসেন প্রমুখ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

tala-picture-22-01-17
তালা প্রতিনিধি: বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী ড. এম মতিউর রহমান কে সভাপতি এবং সাংবাদিক মো. নূর ইসলামকে সাধারণ সম্পাদক করে তালা উপজেলা কিন্ডার গার্টেন স্কুলএসোসিয়েশন এর ৯ সদস্য কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার সকালে পাটকেলঘাটা আল ফারুক আদর্শ অ্যাকাডেমিতে উৎসবমূখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে এই কমিটি গঠন করা হয়। ৩বছর (২০১৭-২০১৯)এর জন্য গঠতি পূর্নাঙ্গ কমিটির সভাপতি হিসেবে পাটকেলঘাটা সোনামনি কেজি এন্ড প্রি-পারেটরী স্কুল এর পরিচালক ড. এম. মতিউর রহমানকে আবারো সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। এছাড়া তালা শিশু তীর্থ এর অধ্যক্ষ সাবিনা ইয়াসমিনকে পুনরায় ও আল ফারুক আদর্শ অ্যাকাডেমির অধ্যক্ষ আব্দুল হালিমকে সহ-সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। তালা আল আমীন অ্যাকাডেমির সিনিয়র শিক্ষক সাংবাদিক মো. নূর ইসলামকে পুনরায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। অর্থ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন পাটকেলঘাটা প্রি-ক্যাডেট স্কুল এর অধ্যক্ষ মো. আশরাফ আলী। প্রচার সম্পাদক হিসেবে আব্দুর রহমান আদর্শ অ্যাকাডেমির অধ্যক্ষ মো. হাফিজুর রহমান নির্বাচিত হয়েছেন। অপরদিকে সদস্য হিসেবে পিটিডি অ্যাকাডেমির অধ্যক্ষ মো. শিমুল বিল্লাল (বাপ্পি), পাটকেলশ্বলী শিশু বিদ্যাপিট এর অধ্যক্ষ দিলিপ কুমার এবং সানরাইচ প্রি-ক্যাডেট এর অধ্যক্ষ মো. ছায়ফুল্লাহ নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনকালে তালা উপজেলা সকল কিন্ডার গার্টেন স্কুল এর প্রধান সহ শিক্ষক মন্ডলী উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

satkhira-presscon-photo-22-1-17-3
প্রেসবিজ্ঞপ্তি: সাতক্ষীরায় ভূমিদস্যু বশির অহম্মেদেরে সহযোগিতায় আশাশুনি উপজেলার হাজিপুর গ্রামের মহিদ হাজরাসহ এলাকার ৫/৬ জনের বিরুদ্ধে জালদলিলের মাধ্যমে সরকারি খাসজমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। রোববার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন উপজেলার হাজীপুর, কাটাখালী, ছয়কনা, বাউচাষ ও বদরতলা গ্রামের নির্য়াতিত অসহায় জনগণ। সংবাদ সম্মেলনে গ্রামবাসীর পক্ষে লিখিত বক্তব্যে হাজীপুর গ্রামের শ্রী সুবোধ কুমার স্বর্নকার বলেন, ভূমিদস্যু বশির অহম্মেদ ২০০০ সালে জালচক্রের হোতা মহিদ হাজরার সহযোগিতায় আশাশুনি উপজেলার শোভনালী ইউনিয়নের কাটাখালী ও হাজীপুর মৌজার সরকারি খাসজমি জাল দলিল তৈরী করে সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করে। ২০০৫ সালে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে ২/৩ দিনের মধ্যে ২/৩’শ বিঘা জমির ৬/৭ টি মাছের ঘের দখল করে নেয়। এসব খাস জমি এলাকার দুঃস্থ গরিব জনগণ সরকারের কাছ থেকে ডিসি আর নিয়ে ১৫/২০ বছর ধরে ভোগ দখল করে আসছিল। প্রতিবাদ করায় উল্টো ডিসিআর গ্রহিতা ২০/২৫ জন নিরীহ লোকের নামে ১০/১২টি মিথ্যে মামলা দিয়ে তাদেরকে এলাকা ছাড়া করে। এরপর থেকে এলাকার বঞ্চিত ভুক্তভোগিরা খাস জমি ফিরে পাওয়ার প্রত্যাশায় আজও আন্দোলন সংগ্রাম করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এলাকার হাজী মিলন গাজী ও হাজী আশরাফ গাজীর মালিকানাধীন বড়মুক্তখালী ও ছোটমুক্তখালী ঘেরের মধ্যে থাকা ৪০/৫০ বিঘা সরকারি খাস জমি ভূমিদস্যুদের কাছ থেকে দখলমুক্ত করে সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ডিসিআরের মাধ্যমে এলাকার দুঃস্থদের মাঝে ভাগবন্ট করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বিষয়টি জানতে পেরে উক্ত জালচক্র ও ভুমিদস্যু ২০১৬ সালের অক্টোবর-নভেম্বর মাসের মধ্যে উল্লেখিত দুইজন ঘেরমালিক ও গ্রামবাসীর নামে ৮/১০ টি মিথ্যে মামলা দিয়ে এলাকায় পুলিশ আতংক সৃষ্টি করে রেখেছে। বর্তমানে ভূমিদস্যুরা তাদের লাঠিয়াল ও সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে পূর্বের ন্যায় এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে অবশিষ্ট খাস জমি দখলের পায়তারা শুরু করেছে। এব্যাপারে ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে একাধিকবার লিখিত অভিযোগ দিয়েও কোন প্রতিকার পাওয়া যায়নি। পুলিশ প্রশাসন ও ভূমি অফিসের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা তাদের এসব অপরাধে সহযোগিতা করে থাকে।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, এসব ভূমিদস্যুদের নামে থানায় কোন অভিযোগ দেয়াটা দুঃস্বপ্নের ব্যাপার। অথচ এই ভূমিদস্যু শুধুমাত্র ফোন করে দিলেই কোন প্রকার তদন্ত ছাড়াই জেলার যে কোন থানায় সমাজের সব চেয়ে ভাল মানুষটির নামেও মিথ্যে মামলা রেকড করা হয়। গ্রেফতার হয়ে যেতে হয় কারাগারে। গত নভেম্বর মাসে জেলার বিভিন্ন থানায় ৮/১০ টি মিথ্যে মামলা দিয়েছে তারা। এই ভুমিদস্যু ও জালচক্রটি বিগত ২০০৭ সাল থেকে অদ্যবধি এলাকার নিরীহ মানুষের নামে প্রায় ৩০টির মত মিথ্যে মামলা দায়ের করেছে। এসব অধিকাংশ মামলার কোন নিরপেক্ষ তদন্ত ছাড়াই চার্জশীট দেয়া হয়েছে। তিনি ভূমিদস্যু বশির আহম্মেদ ও তার সন্ত্রাসী বাহিনীর হাত থেকে এলাকার শান্তিপ্রিয় মানুষকে রক্ষা ও মিথ্যে মামলার দায় থেকে অব্যহতি দেয়ার জন্য জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। সংবাদ সম্মেলনে জেলা ভূমিহীন সমিতির সভাপতি আবুল খায়ের ও সাধারন সম্পাদক আলী নুর খান বাবুল উপস্থিত ছিলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

dsc03064-copy-large
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলামের সাথে ফুলের শুভেচ্ছা এবং মতবিনিময় করেছে জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ। রোববার দুপুরে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে শুভেচ্ছা ও মতবিনিময়কালে উপস্থিত ছিলেন জেলা ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সিরাজুল ইসলাম খান, সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবির খান বাপ্পি, ট্রেজারার শেখ মাসুদ আলী, নির্বাহী সদস্য শেখ আব্দুল কাদের, আনোয়ার হোসেন আনু, আবুল কাশেম বাবর আলী, স.ম সেলিম রেজাসহ নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest