সর্বশেষ সংবাদ-
জেলা ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি গঠনচোরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ কাটিয়া রেজিস্ট্রি অফিসপাড়ার বাসিন্দারা : মিথ্যা মামলার অভিযোগসাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের পিতার মৃত্যুতে শােকসাতক্ষীরায় পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা: আসামী ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগশ্যামনগরে কোস্টগার্ডের অভিযানে ভারতীয় মদ জব্দআশাশুনিতে জলবায়ু-স্বাস্থ্য সচেতনতা বিষয়ক যুব নেতৃত্বাধীন প্রচারনাসাতক্ষীরা জেলা স্কাউট ভবন এর উর্ধ্বমুখি সম্প্রসারণ কার্যক্রম উদ্বোধনখুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ: সাতক্ষীরা সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদারশ্যামনগরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অনিয়ম ‌দুর্নীতির অভিযোগল স্টুডেন্টস ফোরাম এর নবনির্বাচিত কমিটি নির্বাচন কমিশনের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়

ন্যাশনাল ডেস্ক : image-32161নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত (মোবাইল কোর্ট) পরিচালনা অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ভ্রাম্যমাণ আদালত আইনের (মোবাইল কোর্ট অ্যাক্ট-২০০৯) ১১টি ধারা ও উপধারা সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায় তা অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এ ছাড়া তিন রিটকারীর সাজা অবৈধ ঘোষণা ও জরিমানা বাতিল করেছেন আদালত।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাসের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত তিনটি রিটের শুনানি শেষে রায় ঘোষণা করেন।

আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন  আইনজীবী হাসান এম এস আজিম। রাজউকের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন।

হাসান এম এস আজিম বলেন, এ রায়ের ফলে এখন থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত (মোবাইল কোর্ট) পরিচালনা করা যাবে না। ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার জন্য সরকারকে নতুন করে আইন তৈরি করতে হবে। এ আইন হতে হবে সংবিধান ও মাসদার হোসেন মামলার সঙ্গে সমন্বয় করে।

আসছে রমজান মাসে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার বিষয়ে কী হবে জানতে চাইলে হাসান এম এস আজিম বলেন, সরকার যেকোনো জায়গায় আদালত বসাতে পারেন। সরকার বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দিয়েও এটি পরিচালনা করতে পারবেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভবন নির্মাণ আইনের কয়েকটি ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০১১ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর এসথেটিক প্রপার্টিজ ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান খানকে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৩০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। ওই বছরের ২০ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পান তিনি। এরপর ভ্রাম্যমাণ আদালত আইন (মোবাইল কোর্ট অ্যাক্ট-২০০৯) কয়েকটি ধারা ও উপধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ১১ অক্টোবর কামারুজ্জামান হাইকোর্টে রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২০১১ সালের ১৯ অক্টোবর হাইকোর্ট রুল দেন। রুলে রিট আবেদনকারীর (কামরুজ্জামান) সাজা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়। পাশাপাশি সাজার আদেশ স্থগিত করা হয়।

জানা গেছে, ভবন নির্মাণ আইনের কয়েকটি ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগে ২০১১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর টয়েনবি সার্কুলার রোডে অবস্থিত এক বাড়ির মালিক মো. মজিবুর রহমানকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৩০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। আইনের বিধান ও অর্থ ফেরতের নির্দেশনা চেয়ে ওই বছরের ১১ ডিসেম্বর রিট করেন মজিবুর। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ওই দিন হাইকোর্ট রুলসহ সাজার আদেশ স্থগিত করেন।

এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত আইনের কয়েকটি বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০১২ সালে ২ মে দিনাজপুরের বেকারি মালিকদের পক্ষে মো. সাইফুল্লাহসহ ১৭ জন আরেকটি রিট করেন। এতে বেকারিতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার ক্ষেত্রে খাদ্য বিশেষজ্ঞ ও পরীক্ষার জন্য যন্ত্রপাতি সঙ্গে রেখে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা চাওয়া হয়। শুনানি নিয়ে ওই বছরের ৮ মে হাইকোর্ট রুলসহ অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ দেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ন্যাশনাল ডেস্ক : কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে টানা দুই দফা শপথ গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করলেন বিএনপি নেতা মনিরুর হক সাক্কু। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শপথ পর্ব শেষে এই ঘটনা ঘটে।

গত ৩০ মার্চের ভোটে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমাকে হারান সাক্কু। দুই মাসের বেশি সময় পর বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শপথ নিতে যান তিনি।

সাক্কু বলেন, ‘তার ৭০ বছর বয়স। তিনি একজন সিনিয়র লোক। তিনি প্রধানমন্ত্রী। আল্লাহ তাকে সম্মান দিয়েছেন, এ কারণেই তিনি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। তিনি আমাকে সম্মান করেছেন, এ কারণে আমিও তাকে সম্মান করেছি।’

প্রধানমন্ত্রী শপথের পর কী বলেছেন, জানতে চাইলে সাক্কু বলেন, “আজকে শপথ গ্রহণের পর তিনি আমাকে অনেক উপদেশ দিয়েছেন, সুন্দরভাবে কাজ করতে বলেছেন। বলেছেন, ‘আমি কাজ করাতে চাই, এখানে কোনো দল নাই’।”

সাক্কু প্রথম মেয়র হন ২০১২ সালে। আওয়ামী লীগ নেতা আফজল খানকে হারিয়েই সে সময় তিনি জনপ্রতিনিধি হন। এরপর পাঁচ বছরে তিনি কুমিল্লায় বেশ কিছু উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করেন। তবে বেশ কিছু প্রকল্প মেয়াদকালে শেষ করতে পারেননি তিনি।

সাক্কু জানান, অসমাপ্ত প্রকল্পের বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি। বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীকে বলেছি, জাইকাসহ তিনটি বড় প্রকল্পের কাজ চলছে। এগুলোতে যেন সরকার সহযোগিতা করে।’

প্রধানমন্ত্রী কী বলেছেন, জানতে চাইলে সাক্কু বলেন, ‘তিনি বলেছেন, তুমি কাজ কর, আমার সব সহযোগিতা পাবে।’

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনও এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আরও ছিলেন সাক্কুর স্ত্রী আফরোজা জেসমিন টিটলিও। তিনিও তার স্বামীর মত প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন।

এ সময় কক্সবাজার সফরে গিয়ে প্রধামন্ত্রীর সমুদ্র দর্শনের কথা উল্লেখ করেন টিটলি। বলেন, এই ছবি তিনি দেখেছেন এবং তার ভাল লেগেছে। এ সময় প্রধানমন্ত্রী মুচকি হাসেন।

গত শনিবার কক্সবাজার সফরে যান প্রধানমন্ত্রী। কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ সড়ক উদ্বোধনের পর সফরসঙ্গীদেরকে নিয়ে তিনি সমুদ্র দর্শনে যান। এ সময় সমুদ্রের পানিতে প্রধানমন্ত্রীর পা ভেজানোর ছবি প্রকাশ হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এবং এই ছবি ভাইরাল হয়ে যায়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

1কেএম রেজাউল করিম
দেবহাটা উপজেলা পরিষদের মাসিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদের সভা কক্ষে উক্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুব আলম খোকনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাফিজ আল আসাদ। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও নওয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মুজিবর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক ও সখিপুর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ ফারুক হোসেন রতন, পারুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সাইফুল ইসলাম, কুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান এমাদুল ইসলাম, কৃষি কর্মকর্তা জসীমউদ্দীন, সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা বদরুজ্জামান, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা বিষ্ণপদ, সমাজসেবা কর্মকর্তা হারুন আর রশীদ, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নাজমুন নাহার, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা এছমোআরা বেগম, সমবায় কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম, বিআরডিপি কর্মকর্তা ইসরাইল হোসেন, একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্পের সমন্বয়কারী শিরিনা সুলতানা, বন কর্মকর্তা মিলন সরকার প্রমূখ। সভায় সকল সদস্যদের উপস্থিতে দেবহাটা উপজেলা কে এগিয়ে নিতে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়। একই সাথে দেবহাটা উপজেলার শিক্ষা, চিকিৎসা, যোগাযোগ, কৃষি, মৎস্য, সামাজিক ভাবে এগিয়ে নিতে প্রত্যেক দপ্তরের পক্ষ থেকে মতামত উপস্থাপনের পাশাপাশি উপজেলায় ভিক্ষুক মুক্ত, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ডিজিটাল হাজিরাসহ নানামুখী সিন্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

32233মাহফিজুল ইসলাম আককাজ : সাতক্ষীরা-০২ আসনের সংসদ সদস্য মীর মোস্তাক আহমেদ রবি’র সাথে  ফুলের শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করেছে সাতক্ষীরা সেলুন মালিক সমিতির নব-নির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ। বৃহস্পতিবার সকালে নব-নির্বাচিত নেতৃবৃন্দ সাংসদের মুনজিদপুরস্থ বাসভবনে ফুলের শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা সেলুন মালিক সমিতির সভাপতি বাবুরাম  বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুবোল বিশ্বাস, সহ-সভাপতি ভৈরব দাস, সদস্য যাদব বিশ্বাস, সনজিত কুমার, সুভাষ চন্দ্র রায়, পরিমল কান্তি বিশ্বাস, রাজকুমার, সুকুমার বিশ্বাস, স্বপন কুমার ও বাপ্পি বিশ্বাসসহ সাতক্ষীরা সেলুন মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

retrtrrtতরিকুল ইসলাম লাভলু : বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় কালিগঞ্জ উপজেলা অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমাণ্ড কালীগঞ্জ উপজেলা ইউনিট আয়োজিত নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান – ২০১৭ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য, সাতক্ষীরা-৩ আসনের সংসদ সদস্য, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী অধ্যাপক ডাঃ আ, ফ, ম রুহুল হক এমপি, প্রধান বক্তা হিসেবে সাতক্ষীরা-৪ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য এস, এম জগলুল হায়দার, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্জ্ব শেখ অহেদুজ্জামান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু বক্কর সিদ্দীক, মির্জ সালাউদ্দীন, কালিগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ লস্কর জায়াদুল হক, মো. আব্দুল হাকিমসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উক্ত অভিষেক অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের তাদের পূর্বসূরিদের আত্মত্যাগে উদ্ভাসিত হয়ে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড গড়ে তোলার উদ্বাত্ত আহবান জানান এবং আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিতে বলেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

ePz4Yg_follআমরা শুনে আসছি ফল খাওয়ার পর পানি খেতে নেই। এমন কথাটাই আমরা ছোটবেলা থেকে মায়েদের বড়দের মুখে এই কথাটা শুনে বড় হয়েছি। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলে সব ফল নয় কিছু কিছু ফল খাওয়ার পর পানি খাওয়া উচিত নয়। আসুন জেনে নিন এর পিছনের বৈজ্ঞানিক কারণ সমূহ।

কলম্বিয়া এশিয়া, গাজিয়াবাদের নিউট্রিশনিস্ট অদিতি শর্মা জানালেন, যে সব ফলে জলের পরিমাণ বেশি, অর্থাৎ জলীয় ফলের সঙ্গে বা খাওয়ার ঠিক পরেই পানি খাওয়া উচিত নয়। যেমন তরমুজ, ফুটি, খরমুজ, শশা, কমলালেবু, কাকড়ি, আনারস, বাতাবি লেবু বা স্ট্রবেরির মতো ফল খেলে তার পর পানি খাওয়া উচিত নয়।

পিএইচ মাত্রা
হজমের জন্য শরীরের নির্দিষ্ট পিএইচ মাত্রার প্রয়োজন। যে সব খাবারে পানি রয়েছে তার সঙ্গে যদি আবার পানি খাওয়া হয় তা হলে পিএইচ মাত্রা কমে যায়। ফলে তা হজমে ব্যাঘাত ঘটায়। ফাইবার ও পানি থাকার কারণে পেঁপে বা ফুটি জাতীয় ফল খালি পেটে খেতে বারণ করা হয়। কারণ এর ফলে পিএইচ মাত্রা কমে যেতে পারে। দিল্লির শালিমার বাগ ফর্টিস হাসপাতালের নিউট্রিশনিস্ট সিমরন সাইনি জানাচ্ছেন, খালি পেটে এই সব ফল খেলে তা পৌষ্টিকতন্ত্রে পৌঁছনোর আগেই খাদ্যনালীতেই পরিপাক শুরু হয়ে যায়। এর পর পানি খেলে শরীরের পিএইচ মাত্রা কমিয়ে দিয়ে তা হজমে ব্যাঘাত ঘটায়। এতে খাবার হজম না হওয়ায় শরীরে পুষ্টির জোগান দেওয়ার বদলে তা টক্সিনে পরিণত হয়।

ডায়েরিয়া
শশা বা তরমুজ যদি সঠিক নিয়ম মেনে খাওয়া হয় তা হলে তা হজমে সাহায্য করে। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে এই সব ফল মলত্যাগে সাহায্য করে। যদি এই সব ফলের সঙ্গে পানি খাওয়া হয় তা হলে সেই প্রক্রিয়া অতি সক্রিয় হয়ে গিয়ে ডায়েরিয়া হয়ে যেতে পারে।

টিপস
অদিতি জানাচ্ছেন, বিপদ এড়াতে কোনও খাবারের সঙ্গেই পানি না খাওয়া ভাল। পানি উত্‌সেচক পাতলা করে দিয়ে হজমে ব্যাঘাত ঘটায়। তাই খাওয়ার ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর পানি খাওয়াই ভাল।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest

photo-1494473130ভারতের রাজস্থান রাজ্যের ভরতপুরে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান চলাকালে প্রচণ্ড ঝড়ে দেয়াল ধসে পড়ে ২৬ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ২৮ জন।

গতকাল বুধবার রাতে এ ঘটনা ঘটেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ খবর জানিয়েছে।

আহতদের উদ্ধার করে তাৎক্ষণিক স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

নিহতদের মধ্যে ১১ পুরুষ, সাত নারী ও চার শিশু রয়েছে বলে রাজস্থানের পুলিশ সুপার অনিল তাঙ্ক জানিয়েছেন। তিনি জানান, দেয়ালটি ৯০ ফুটের মতো লম্বা এবং ১২ থেকে ১৩ ফুট উঁচু ছিল।

পুলিশ বলছে, ভরতপুর জেলায় গতকাল বুধবার রাতে একটি বাড়ির ‘ওয়েডিং হলে’ অনুষ্ঠান চলছিল। সেই সময় ওই অঞ্চলে প্রচণ্ড ঝড় শুরু হয়। এ সময় বিয়ের অনুষ্ঠানের লোকজন ওই দেয়ালসংলগ্ন একটি ছাউনির নিচে আশ্রয় নেন। কিন্তু হঠাৎ করেই দেয়ালটি ধসে পড়ে।

পুলিশের মহাপরিদর্শক অলক বশিষ্ঠ পিটিআইকে বলেন, দেয়ালের সামনের অংশ ও ছাউনি ধসে পড়ে লোকজন আটকা পড়েন।

দেয়াল ধসে নিহতের ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি আহতদের সঠিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জন্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest
রাজশাহীতে জঙ্গি আস্তানায় নিহত ৬, দুই শিশু উদ্ধার

fdae48407248cd7bf84ae47db4e13341-5913fd4e00f31রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলার মাটিকাটা ইউনিয়নের বেণীপুর গ্রামে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি বাড়ি ঘিরে রেখেছে পুলিশ। বাড়ির ভেতরে পাঁচ জন আত্মঘাতী হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।

বিস্ফোরণের সময় আহত ফায়ার সার্ভিসের কর্মী আবদুল মতিন হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা গেছেন। গোদাগাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিফজুর আলম মুন্সী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।নিহত আবদুল মতিনের বাড়ি গোদাগাড়ির মাটিকাটা ইউনিয়নেই।

জঙ্গিদের ঘটানো বিস্ফোরণে পুলিশের দুই সদস্য আহত হয়েছেন। ওই বাড়ি থেকে দুটি শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। এদিকে জনসাধারণের চলাচল নিয়ন্ত্রণের জন্য ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার (১১ মে) ভোর থেকে ওই বাড়িটি ঘিরে রাখা হয়েছে। সকাল পৌনে ৮টার দিকে ওই আস্তানায় শক্তিশালী বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে।

ওসি বলেন, ‘ভোর থেকেই ওই বাড়িটি ঘিরে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ওই বাড়ির ভেতর থেকে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে। এতে আমাদের দুই পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।’জানা গেছে, রাজশাহীর গোদাগাড়ি উপজেলার বেণীপুর গ্রামে জঙ্গি আস্তানায় নিহত পাঁচ জনের মধ্যে চারজন একই পরিবারের। তারা হলেন সাজ্জাদ, তার স্ত্রী বিলি, ছেলে আল আমিন, ও মেয়ে কারিমা। এছাড়া সোহেল নামে এক জঙ্গি নিহত হয়েছে। এছাড়া দুই শিশুকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। গোদাগাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিফজুর আলম মুন্সী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জঙ্গি আস্তানা থেকে দুটি শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। তারা হলো জুবায়ের (৫) ও দেড় মাসের শিশু আফিয়া। তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। পুলিশ কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা চালানোর পর সুমাইয়া নামে এক নারী আত্মসমর্পণ করেছে। শিশুদুটিf07565d7cdae99dc4b1bd366f6cba615-5913e1a156863 তারই বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সুমাইয়া অনেকক্ষণ নিহত জঙ্গিদের লাশের পাশে বসে ছিল। তাকে পুলিশ আত্মসমর্পণের আহ্বান জানালেও  প্রথমে সাড়া মেলেনি। তবে সে শিশু জুবায়েরের কোলে অপর শিশুকে দিয়ে বাড়ির বাইরে পাঠিয়ে দেয়।

গোদাগাড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিফজুর আলম মুন্সী জানান, বৃহস্পতিবার (১১ মে) ভোর থেকে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বেণীপুর গ্রামে ওই বাড়িটি ঘিরে রাখে পুলিশ। সকাল পৌনে ৮টার দিকে ওই আস্তানায় শক্তিশালী বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। বাড়ির ভেতরে পাঁচ জঙ্গি আত্মঘাতী হয়। এ সময় বিস্ফোরণে আহত  ফায়ার সার্ভিসের কর্মী আবদুল মতিন হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান। এছাড়া বিস্ফোরণে আহত দুই পুলিশকে রাজশাহী মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে।

ধানক্ষেতের মাঝখানে টিনের ওই বাড়িটির আশপাশের আর কোনও ঘরবাড়ি নেই।

0 মন্তব্য
0 FacebookTwitterGoogle +Pinterest